Health Tips: ভয়ানক ক্ষতিকর…! বেশি মাছ থেকে হতে পারে ক্যানসারের মতো মারণ রোগ, আপনার প্রিয় মাছ তালিকায় আছে?

কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
The American Heart Association-এর তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহে ৬ আউন্স মাছ হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
The American Heart Association-এর তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহে ৬ আউন্স মাছ হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
গবেষকরা আরও বলেছেন, মাছে থাকা পারদ, পলিক্লোরিনেটেড বাইফেনাইল, ডাইঅক্সিন এবং আর্সেনিকের মতো দূষিত পদার্থও ক্যানসারের জন্য দায়ী।
গবেষকরা আরও বলেছেন, মাছে থাকা পারদ, পলিক্লোরিনেটেড বাইফেনাইল, ডাইঅক্সিন এবং আর্সেনিকের মতো দূষিত পদার্থও ক্যানসারের জন্য দায়ী।