ডায়াবেটিস, ব্লাড সুগার লেভেল, ব্লাড সুগার, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঘরোয়া উপায়, ডায়াবেটিস ডায়েট চার্ট, সুগার রুটিন

Sugar Level Age Chart: ‘পারফেক্ট’ সুগার লেভেল কত…? ‘বয়স’ অনুযায়ী রক্তে শর্করার মাত্রা কত হলে আপনি ‘ফিট’? নিজের বয়স মিলিয়ে দেখে নিন চার্ট

ডায়াবেটিস কন্ট্রোল টিপস: ডায়াবেটিস আজ অন্যতম সাধারণ রোগ। যা ভারতের প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে ঢুকে পড়েছে। এই রোগ নিয়ে সচেতনতার অভাব অনেক ক্ষেত্রেই ডায়াবেটিসের মারাত্মক হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
ডায়াবেটিস কন্ট্রোল টিপস: ডায়াবেটিস আজ অন্যতম সাধারণ রোগ। যা ভারতের প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে ঢুকে পড়েছে। এই রোগ নিয়ে সচেতনতার অভাব অনেক ক্ষেত্রেই ডায়াবেটিসের মারাত্মক হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ।
কিন্তু জানেন কী আমরা নিয়মিত আমাদের রক্ত ​​পরীক্ষা করলেই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে পারি। আমাদের এই বিষয়ে সকলেরই সম্যক জ্ঞান থাকা উচিত। জানা উচিত রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক কত হলে তা সঠিক বলে বিবেচিত হয়।
কিন্তু জানেন কী আমরা নিয়মিত আমাদের রক্ত ​​পরীক্ষা করলেই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়াতে পারি। আমাদের এই বিষয়ে সকলেরই সম্যক জ্ঞান থাকা উচিত। জানা উচিত রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক কত হলে তা সঠিক বলে বিবেচিত হয়।
ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত জটিল রোগ, এটি কারও শরীরে একবার বাসা বাঁধলে তা সারা জীবনের জন্য তাঁকে ছাড়ে না। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর কোন জোরদার প্রতিকার খুঁজে পাননি।
ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত জটিল রোগ, এটি কারও শরীরে একবার বাসা বাঁধলে তা সারা জীবনের জন্য তাঁকে ছাড়ে না। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর কোন জোরদার প্রতিকার খুঁজে পাননি।
ভারতকে ডায়াবেটিসের রাজধানী বলা হয় কারণ এই দেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। কয়েক দশক আগে, ৪০-৪৫ বছরের বেশি বয়সিরা এই রোগে ভুগতেন, তবে এখন নবজাতক এবং যুবকরাও এর শিকার হচ্ছেন। রক্তে শর্করার মাত্রা যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন এই রোগ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
ভারতকে ডায়াবেটিসের রাজধানী বলা হয় কারণ এই দেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। কয়েক দশক আগে, ৪০-৪৫ বছরের বেশি বয়সিরা এই রোগে ভুগতেন, তবে এখন নবজাতক এবং যুবকরাও এর শিকার হচ্ছেন। রক্তে শর্করার মাত্রা যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন এই রোগ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
ডায়াবেটিসে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে:ডায়াবেটিস আরও অনেক রোগের জন্ম দেয়, যেমন দুর্বল দৃষ্টি, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনির রোগ। এমন পরিস্থিতিতে শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে। তবে সঠিক খাদ্য এবং সঠিক ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারেন।
ডায়াবেটিসে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে:
ডায়াবেটিস আরও অনেক রোগের জন্ম দেয়, যেমন দুর্বল দৃষ্টি, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনির রোগ। এমন পরিস্থিতিতে শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে। তবে সঠিক খাদ্য এবং সঠিক ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারেন।
অনেকেই আছেন যারা ডায়াবেটিস থাকা সত্ত্বেও নিজেকে সুস্থ রাখতে কোনও কসুর রাখেন না। আসুন জেনে নিই আপনার বয়স অনুযায়ী আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কেমন হওয়া উচিত।
অনেকেই আছেন যারা ডায়াবেটিস থাকা সত্ত্বেও নিজেকে সুস্থ রাখতে কোনও কসুর রাখেন না। আসুন জেনে নিই আপনার বয়স অনুযায়ী আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কেমন হওয়া উচিত।
বয়স অনুযায়ী চিনির মাত্রা:যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে খাবার খাওয়ার এক বা দুই ঘণ্টা পর সুগারের মাত্রা ১৪০ মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার (mg/dL) হওয়া উচিত।
বয়স অনুযায়ী চিনির মাত্রা:
যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে খাবার খাওয়ার এক বা দুই ঘণ্টা পর সুগারের মাত্রা ১৪০ মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার (mg/dL) হওয়া উচিত।
আপনি যদি ফাস্টিং সুগার মাপেন, তবে ৯৯ mg/dL স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়। এর থেকে বেশি সুগার থাকলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে অন্যথায় স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে।
আপনি যদি ফাস্টিং সুগার মাপেন, তবে ৯৯ mg/dL স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়। এর থেকে বেশি সুগার থাকলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে অন্যথায় স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে।
আপনার বয়স যদি ৪০ বছর হয়, তাহলে আপনার নিয়মিত রক্ত ​​পরীক্ষা করা উচিত কারণ এই বয়সে ঝুঁকি অনেক বেশি।
আপনার বয়স যদি ৪০ বছর হয়, তাহলে আপনার নিয়মিত রক্ত ​​পরীক্ষা করা উচিত কারণ এই বয়সে ঝুঁকি অনেক বেশি।
৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের জন্য, ফাস্টিং সুগারের মাত্রা ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হওয়া উচিত। খাওয়ার পরে, এই মাত্রা ১৪০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত এবং রাতের খাবারের পরে, এটি ১৫০ পর্যন্ত হওয়া উচিত।
৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের জন্য, ফাস্টিং সুগারের মাত্রা ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হওয়া উচিত। খাওয়ার পরে, এই মাত্রা ১৪০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত এবং রাতের খাবারের পরে, এটি ১৫০ পর্যন্ত হওয়া উচিত।
কী ভাবে সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়:আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে আপনার সুগার লেভেল যে কোনও মূল্যে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এ জন্য কায়িক পরিশ্রম বাড়াতে পারেন, প্রতিদিন হাঁটার অভ্যাস তৈরি করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল হবে।
কী ভাবে সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়:
আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে আপনার সুগার লেভেল যে কোনও মূল্যে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এ জন্য কায়িক পরিশ্রম বাড়াতে পারেন, প্রতিদিন হাঁটার অভ্যাস তৈরি করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল হবে।
ডায়েট-এর ক্ষেত্রে আপনার যতটা সম্ভব তৈলাক্ত খাবার, মিষ্টি জিনিস এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
ডায়েট-এর ক্ষেত্রে আপনার যতটা সম্ভব তৈলাক্ত খাবার, মিষ্টি জিনিস এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
ডিসক্লেইমার: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডিসক্লেইমার: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।