লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips: রুটি খেয়ে কমান ব্লাড সুগার! শুধু ডায়াবেটিসে গমের আটার বদলে খান এর রুটি Gallery May 15, 2024 Bangla Digital Desk ব্লাড সুগার রোগীদের ক্ষেত্রে সুস্থতার জন্য ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা কী খাবেন, কী খাবেন না-সে নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে লভনীত বাত্রার মতে গম ডায়েটে না রাখাই বাঞ্ছনীয়। গমের বিকল্প হিসেবে একাধিক উপকরণের কথা বলেছেন তিনি। ওটসে ১ শতাংশ সুক্রোজ আছে। এছাড়া প্রচুর ফাইবার ও পুষ্টিমূল্য আছে। স্যাচিওরেটেড এবং মোনো ফ্যাট, চিনি নেই। তাই রক্তে শর্করার মাত্রা কম রাখতে নিয়মিত ওটস খান। কিনোয়া গ্লাটেনফ্রি খাবার। এতে প্রচুর ফাইবার এবং প্রোটিন। এই খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। গমের বদলে ডায়েটে রাখুন কিনোয়া। ব্রাউন রাইসের পুষ্টিগুণ রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ধীর গতিতে হয় হজম প্রক্রিয়া। আমন্ড বা কাঠবাদামের আটা খুবই পুষ্টিকর। এতে কার্বোহাইড্রেটস কম। যাঁদের ব্লাড সুগার ও হাই ব্লাড প্রেশার আছে, তাঁরা গমের বদলে এই আটা খেতে পারেন। শুকনো নারকেলের গুঁড়ো গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে ভরা। এটা গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে পূর্ণ। কার্বোহাইড্রেডও কম। ছোলা থেকে তৈরি আটাও খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা।
লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips: চড়চড়িয়ে বাড়বে ব্লাড সুগার! এই ভুলগুলি করলেই ডায়াবেটিসে ঝাঁঝরা হবে শরীর Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk রক্তে শর্করা সঠিক মাত্রায় বেঁধে রাখা ডায়াবেটিকদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ শর্করার পরিমাণ লাগামছাড়া হয়ে গেলে ডেকে আনে নানা জটিলতা৷ ডায়েট এবং জীবনযাত্রা বড় ভূমিকা পালন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে৷ কিছু ভুল আছে সেগুলি এড়িয়ে চললে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়৷ সেরকম কিছু ভুলের কথা তুলে ধরেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷ দেখে নিন কী কী ভুল এড়িয়ে চলবেন৷ প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷ টম্যাটো কেচআপ, কর্নফ্লেক্স, বিস্কুটের মতো খাবারে প্রচুর চিনি থাকে৷ অস্বাস্থ্যকর এই খাবার বেশ অ্যাডিক্টিভ৷ তাই এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলতে হবে৷ শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে৷ সারা দিনে কিছু সময় রাখুন শারীরিক কসরৎ বা শরীরচর্চার জন্য৷ বশে থাকবে ডায়াবেটিস৷ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স দেখে তবেই খাবার নির্বাচন করুন৷ যে খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই কম সেগুলি নিরাপদ৷ হাই গ্লাইসেমিক খাবার এড়িয়ে চলুন৷ ফাইবার খুবই দরকারি উপাদান৷ ব্লাড সুগারের ডায়েটে পর্যাপ্ত ফাইবার রাখতেই হবে৷ তাহলে ওজন এবং ব্লাড সুগার-নিয়ন্ত্রণে থাকবে দুই-ই৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে নমামি বলেছেন ব্যালান্সড ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা, শারীরিক সক্রিয়তার যুগলবন্দি সার্বিক সুস্থতা ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে আবশ্যক৷
লাইফস্টাইল Ghee Benefits in Diet: ঘি খেলে ওজন কমে নাকি বাড়ে? কীভাবে ঘি খেলে কমবে ব্লাড সুগার? জানুন সুস্থ থাকতে রোজ কতটা ঘি খেতে পারবেন Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় হেঁশেলে কয়েক যুগ ধরে দাপটের সঙ্গে শাসন করছে ঘি৷ গরম ভাতের পাতে ঘি খাওয়া তো হয়ই৷ রান্নার অন্যতম উপকরণও ঘি৷ কিন্তু ঘি খাওয়া ভাল না মন্দ এমন দ্বন্দ্ব চলছে দীর্ঘ দিন ধরেই৷ অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন ঘি খেলে ওজম কমে৷ সঙ্গে পাওয়া যায় অন্যান্য বহু উপকারিতা৷ কারণ ঘিয়ের রোগ প্রতিরোধ শক্তি অনেক বেশি৷ তাই স্বাদের পাশাপাশি রান্নায় স্বাস্থ্যগুণও বাড়িয়ে তোলে ঘি৷ কিন্তু পুষ্টিবিদ অমৃতা গাদরের মতে ঘি ওজন কমাচ্ছে-এটা মিথ৷ এই ভুল ভাঙার জন্য তিনি একটা ভিডিও শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে৷ সেখানে বলেছেন ঘি আদতে ওজন বাড়িয়ে তোলে৷ কমায় না৷ তিনি মনে করেন ঘি খেলে ফ্যাট বার্নিংয়ে কোনও দ্রুততা আসে না৷ অমৃতা বলেন ১ গ্রাম ঘিয়ে ক্যালরি ৯৷ তাই রোজ ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ঘি যথেষ্ট৷ তাই দৈনিক ১ থেকে দেড় চামচ ঘি যথেষ্ট মাথাপিছু ডায়েটে৷ ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ ঘি ব্লাড সুগার কমাতে পারে বলে মত অমৃতার৷ কিন্তু ব্লাড সুগার কমাতে কার্যকর নয় বলেই মনে করেন তিনি৷ ওজন কমাতে সক্রিয় বলে পরিচিত কনজুগেটেড লিনোলেনিক অ্যাসিড বা সিএলএ উপাদান ঘিয়ে আছে খুব কম পরিমাণে৷ ০.৫ থেকে ১.৫ শতাংশ মাত্র৷ অতিরিক্ত ঘি খেলে ব্যাহত হতে পারে লিপিড প্রোফাইল৷ তাতে বাড়তে পারে হৃদরোগের জটিলতা৷ ভাতের পাতে কাঁচা, রান্নার উপকরণ হিসেবে মিলিয়ে মিশিয়ে দৈনিক মোট ২ চামচের বেশি ঘি তো খাওয়াই উচিত নয়৷ পুষ্টিবিদ অমৃতার টিপস, ঘি খান ডালে দিয়ে৷ তরকারি রান্না করুন তেলে৷
লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips : সকাল বিকেল চায়ের জলে ১ চামচ ‘এই’ গুড়ো! ব্লাড সুগার কমাতে অব্যর্থ! বশে থাকবেই ডায়াবেটিস Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷ আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷ পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷ আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷ আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷ আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
লাইফস্টাইল High Blood Sugar Control Tips: ঘাড়ে-গলায় কালচে দাগ! ত্বকের পাঁচ লক্ষণই বলবে শরীরকে ছেঁকে ধরছে ডায়াবেটিস, ব্লাডসুগার চাপে ফেলছে Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তখনই খন পানক্রিযাসে ইনসুলিন তৈরি বন্ধ হয়ে থাকে ৷ তবে নানান ধরনের শারীরিক লক্ষণই বলে দেবে ব্লাডসুগার ছেঁকে ধরছে শরীরকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সুগারের লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম যেমন প্রচুর খিদে পায়, বারেবারে প্রস্রাবের অভ্যাস ৷ শরীরে ক্ষত বা ঘা হলে সহজেই সারেনা অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ডায়াবেটিসে আক্রান্তর ত্বকে এই লক্ষণগুলি দেখতে পাওয়া যায় ৷ বর্তমানে ভারত হল ডায়াবেটিসের হাব ৷ মোট ১০১ মিলিয়ন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷ আর ১৩৬ মিলিয়ন মানুষ প্রিডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ এমনই পরিস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে ৷ ডায়াবেটিসে অনেক নিয়ম ও নিষ্ঠায় থাকতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ চিকিৎসা বিজ্ঞান সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে শরীরের প্রিডায়াবেটিস থেকে অতি সহজেই মুক্তি পাওয়া যায় ৷ কিন্তু ডায়াবেটিস কোনও ভাবেই নির্মূল হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ ত্বক দেখেই বুঝতে পাওয়া যায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কী না? মধুমেহর ফলে নানান ধরনের সমস্যা দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ ডার্মটোলজি অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে লাগাতার ঘাড়, হাত বা শরীরের অন্য জায়গায় প্রভাবিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সেই প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে বলা যায় যে উক্ত ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷ আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ ডার্মটোলজি অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ঘাড়ে যদি কালো কালো ছোপ থাকে সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে ব্লাডসুগারে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷ টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণে ঘাড়ে কালো দাগ বা ছোপ দেখতে পাওয়া যায় ৷ এমন দেখতে পেলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ হাতে মাঝে বা জয়েন্টে পাইপার পিগমেন্টেশন, লেজার প্রয়োগ, মৃত কোষের জমা হওয়া, যদি আন্ডার আর্মে কালো দাগ হয় সেক্ষেত্রে বলা যেতে ব্লাডসুগার হাই হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ তাই বলা যায় গর্দান, ঘাড়, কোমর বা অন্যান্য স্থানে কালো দাগ দেখতে পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে বলা যায় রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ যাঁদের ব্লাডসুগার হাই তাঁদের চামড়া শক্ত ও মোটা হয়ে থাকে ৷ ডায়াবেটিস চরম থাকলে তখনই এমন হয়ে থাকে ৷ একে স্ক্লেরেডিমা ডায়াবেটিস বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এই সমস্যা প্রথমে পিঠে তারপরে কাঁধ, ঘাড় ও সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ৷ চামড়া বা শরীরে ফুসকুড়ি প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে বলা হয় ব্লাডসুগার বাড়ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ চোখের পাতার উপরের দিকে হলুদ দাগ দেখতে পাওয়া যায় ৷ এটিই ফ্যাটের স্তর হাই করতে সাহায্য করে ৷ চোখের চারপাশেও যদি এমন লক্ষণ দেখা যায় সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে যে মধুমেহ শরীরে বাসা বেঁধেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
লাইফস্টাইল Blood Sugar and Weight Control Tips: একসঙ্গে কমবে ব্লাড সুগার, বাড়তি ওজন! শুধু খিচুড়িতে চালের বদলে দিন এটা Gallery May 10, 2024 Bangla Digital Desk বানানো সহজ৷ খেতেও সুস্বাদু৷ তাই যে কোনও গৃহিণীর মুশকিল আসান হল ডালিয়া৷ শুধু শিশু বা বয়স্কদের জন্যই নয়৷ সব বয়সিদের ডায়েটেই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে এই দানাশস্য৷ প্রোটিন, ভিটামিন, প্রয়োজনীয় খনিজ-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর ডালিয়া ক্ষতিকর শর্করা কমায় ডায়েট থেকে৷ ১০০ গ্রাম ডালিয়ায় আছে ৩৫৭ ক্যালরি, ৭.১৪ গ্রাম প্রোটিন, ১১.৯ গ্রাম ফাইবার এবং ১.৫৫ গ্রাম ফ্যাট৷ পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরার মতে বাড়তি ওজন কমাতে চাইলে ডায়েটে রাখতে হবে ডালিয়া৷ এর সঙ্গে গাজর, মটরশুটি, টম্যাটো, ক্যাপসিকাম খেলে দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে পেট৷ কমে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা৷ লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটসের জন্য ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী ডালিয়া৷ রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়৷ কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাও কমে ডালিয়ার গুণে৷ হজমে সহায়ক ডালিয়ার ফাইবার৷ এই দানাসশ্যের ফাইবার বজায় রাখে পেটের সুস্বাস্থ্য৷ ডালিয়াতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আছে৷ এই দানাশস্য শরীরে কর্মশক্তির অফুরান যোগান দেয়৷ তাই ভাতের পরিবর্তে ডালিয়ার খিচুড়ি খান মাঝে মাঝেই৷
লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips: এই ক’টা খাবার ও ডিনারের পর ১০ মিনিটের ছোট্ট কাজেই কুপোকাত ব্লাড সুগার! ডায়াবেটিস কমানোর ম্যাজিক মন্ত্র Gallery May 9, 2024 Bangla Digital Desk রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইনসুলিন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ শরীরে ইনসুলিনের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হলে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাবে৷ ইনসুলিন রেজিস্টান্স বা আইআর ব্যাহত হলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটি, প্রিডায়াবেটিস থেকে শুরু করে টাইপ টু ডায়াবেটিস পর্যন্ত৷ শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপন্ন না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়৷ ডায়েটে সমস্যা, কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া, থাইরয়েড সমস্যা, ব্লাড প্রেশার-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ তৈরি হতে পারে নানা শারীরিক জটিলতা৷ বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলি ইনসুলিন রেজিস্টান্সের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়েটে নিয়মিত সেগুলি রাখলে ইনসুলিনের ঘাটতি দেখা দেবে না শরীরে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ দিনের শুরুতে পান করুন ধনে ও মেথিদানার পানীয়৷ হাফ চামচ মেথি ও ১ চামচ ধনেদানা এক গ্লাস জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন৷ পরে সেটা ছেঁকে পান করুন ঈষদুষ্ণ অবস্থায়৷ সকালে খালি পেটে পান করলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে৷ আমলকি ও অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে আছে ভিটামিন সি৷ এই দুই খাবার ডায়েটে থাকলে রক্তে শর্করা শোষণের হার বৃদ্ধি পায়৷ খাবার খেতে হবে শৃঙ্খলা মেনে৷ অর্থাৎ দিনের শুরুতে ফাইবার, তার পর প্রোটিন এবং পরে কার্বোহাইড্রেটস খান৷ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারের গুণে নিয়ন্ত্রণে থাকে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ ডায়েটে রাখুন ডিম, চিকেন, আমন্ড ও শুকনো বাদাম৷ এই খাবারগুলিতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়৷ দারচিনি ভিজিয়ে রাখুন রাতভর৷ সকালে খালি পেটে ওই জল পান করুন৷ রক্তে শর্করা বশে থাকবে৷ উচ্ছেয় আছে ক্যারান্টিন, পলিপেপ্টাইড-পি এবং ভিসাইন৷ শরীরে ইনসুলিনের হার বৃদ্ধি করে উচ্ছে ও করলার রস৷ ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই রস৷ রাতে খাবারের পর অন্তত ১০-১৫ মিনিট হেঁটে আসুন৷ এই অভ্যাস একদিকে খাবার হজম করাতে সাহায্য করে৷ অন্যদিক ইনসুলিন রেজিস্টান্স নিয়ন্ত্রণ করে৷ জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ দিনে গড়ে ৩ লিটার করে জলপান করুন৷
লাইফস্টাইল Diabetes Control Tips: শরীর থেকে শুষে নেয় ‘সুগার’! এই ৪ ভেষজ ডায়াবেটিসের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’! মাত্র ৭ দিনেই তরতরিয়ে কমবে ব্লাড সুগার লেভেল Gallery May 7, 2024 Bangla Digital Desk ডায়াবেটিস শরীরে একবার ধরা পড়লে নানা রকম নিয়ম মেনে চলেত হয়৷ যেমন- খাদ্যাভাসে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। এটা না করলে রক্তে সুগারের মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকে। এমন নয় যে আপনি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। আপনার যদি ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনি আয়ুর্বেদিক কিছু ভেষজ খেতে পারেন যা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। আয়ুর্বেদ ডা. দীক্ষা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ৷ সেখানে তিনি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রান্নাঘরের চারটি ভেষজের কথা বলেছেন, যেগুলি নিয়মিত খেলে এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এগুলো এমন ভেষজ যা ওষুধের মতোই উপকারী ও কার্যকরী। চিকিৎসকের মতে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বেশিরভাগ লোকের উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি থাকে, এমনকি তারা ডায়াবেটিক ওষুধ সেবন করলেও রোগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই আয়ুর্বেদিক ভেষজ গ্রহণ করেন তবে আপনিও ব্লাড সুগারনিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।এগুলি টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে কার্যকর। শণের বীজ: শণের বীজ ফাইবার এবং ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকির কারণও কমায়। এগুলিকে ভেজে বা পিষে নিয়ে দিনের যে কোনও সময় ১ চা চামচ থেকে এক টেবিল চামচ পর্যন্ত পরিমাণে খেতে পারেন। গোলমরিচ: এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, আপনার শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষমতা, চিনির বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এতে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ‘পাইপেরিন’ রয়েছে যা ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। ১টি কালোমরিচ (চূর্ণ করে) নিন এবং ১ চা চামচ হলুদের সঙ্গে খালি পেটে বা রাতের খাবারের ১ ঘণ্টা আগে খেলে উপকার পাবেন। দারুচিনি: দারুচিনি ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়। খাবারের পর রক্তে শর্করার বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত চর্বি গলাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই উপকারী। ১ চা চামচ দারুচিনি আধা চা চামচ হলুদ ও আধা চা চামচ মেথি গুঁড়ো মিশিয়ে খালি পেটে খান। আপনি ভেষজ চায়ের সঙ্গে একটি ছোট টুকরো দারুচিনিও যোগ করে খেলে উপকার পারেন। মেথি: মেথি স্বাদ তেতো এবং উষ্ণতা প্রভাবের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং কোলেস্টেরলের জন্য সেরা আয়ুর্বেদিক ভেষজগুলির মধ্যে একটি। এটি খেলে ব্লাড সুগার কমে। গ্লুকোজ সহনশীলতা উন্নত করে। এছাড়াও কোলেস্টেরল, এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়। খালি পেটে বা ঘুমানোর সময় ১ চা চামচ গুঁড়ো (৫ গ্রাম) গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। ১ চা চামচ মেথি দানা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে খালি পেটে জলটা ছেকে খেলেও ডায়াবেটিসে উপকারি।
লাইফস্টাইল ORS: সুগারের রোগীরা কি ORS পান করতে পারেন…? এই গরমে চুমুক দেওয়ার আগে জানুন সত্যিটা, রইল বিশেষজ্ঞের পরামর্শ Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk ওআরএস শরীরে জলের অভাব দূর করে এবং ইলেক্ট্রোলাইটকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসে। তাই গরমের দিনে চিকিৎসকেরা অনেকক্ষেত্রেই এই ওআরএস মিশ্রিত পানীয় খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই পানীয় কী উপযুক্ত? জেনে নিন ডায়াবেটিসে এটি পান করা কতটা নিরাপদ। ডায়াবেটিস রোগীদের কি ওআরএস খাওয়া উচিত?: WHO দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে একটি বিশেষ পানীয় যাকে বলা হয় ORS। এটি একটি মৌখিক রিহাইড্রেশন সমাধান হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ওআরএস সেবন করলে শরীরে প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতি দূর হয়। এই মিশ্রণটি সোডিয়াম ক্লোরাইড, পটাসিয়াম ক্লোরাইড, ট্রাইসোডিয়াম সাইট্রেট, জল এবং গ্লুকোজ দিয়ে তৈরি। সোডিয়াম ক্লোরাইড, লবণ নামে পরিচিত, এটি ইলেক্ট্রোলাইট সরবরাহ করে। পটাসিয়াম ক্লোরাইড শরীরের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া সামঞ্জস্য করতে সাহায্য করে। ট্রিসোডিয়াম সাইট্রেট পুষ্টির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। গ্লুকোজ শরীরে শক্তি যোগায় এবং জলের সাহায্যে শরীর সঠিক গঠন পায়। ওআরএস-এ গ্লুকোজ থাকার কারণে, এই প্রশ্নটি প্রায়শই মানুষের মনে জাগে যে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের দেওয়া যাবে কি না। আজ এই প্রতিবেদনে জেনে নেওয়া যাক এই জরুরি প্রশ্নের উত্তর। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য, কেয়ার ইনস্টিটিউট অফ লাইফ সায়েন্সেস, লখনউ-এর চিকিৎসক ডাঃ সীমা যাদবের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। ডায়াবেটিসে ওআরএস খাওয়া কি নিরাপদ?শরীরে জলের অভাব এবং শক্তি কম থাকলে ওআরএস সেবন করা হয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেও এই শারীরিক অবস্থা দেখা দিতে পারে। বিশেষত হিটওয়েভের মধ্যে এমন পরিস্থিতির শিকার হতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরাও। এছাড়া এমনকি ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা কম হয়ে গেলেও নার্ভাসনেস, মাথা ঘোরা, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধির মতো উপসর্গ দেখা যায়। সেক্ষেত্রেও অনেকে ওআরএস খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ এই ধরণের অবস্থাতেও ব্যক্তির ওআরএস সেবন করা উচিত। এর ভিত্তিতে, আপনি বলতে পারেন যে ডায়াবেটিস রোগীরা প্রয়োজনে ওআরএস সেবন করতে পারেন। তবে এখানে একটা ঝুঁকি থাকে। কারণ ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় কিছু বিশেষ ওষুধ দেওয়া হয় যা ORS-এর সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের ডাক্তারের পরামর্শেই ওআরএস সেবন করা উচিত। সাধারণত, ডায়াবেটিস রোগীরা ওআরএস পান করে শরীরে সঠিক পরিমাণে পুষ্টি এবং জল পান। এতে তাঁদের স্বাস্থ্যের উন্নতিই হয়। ওআরএস পান করার আগে এই সতর্কতাগুলি নিন- জানুন ওআরএস পান করার আগে কী কী সতর্কতা নেবেন?আপনার যদি ওআরএস-এ উপস্থিত কোনও পুষ্টির প্রতি অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার এই দ্রবণটি খাওয়া এড়াতে হবে। ওআরএস পান করার পর যদি বমি হয় তবে তা সেবন করবেন না।ওআরএস পান করার সময় একসঙ্গে অন্য কোনও ওষুধ খাবেন না।গর্ভবতী মহিলারা ORS খেতে পারেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়। শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Diabetes Control Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না…! মাত্র ১৫ দিনে হুড়মুড়িয়ে কমবে সুগার লেভেল, এই নিয়মেই ম্যাজিকের মতো ছু-মন্তর হবে ডায়াবেটিস Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। অনিয়মিত জীবনযাপন, দুর্বল খাদ্যাভ্যাস, শারীরিকভাবে কম সক্রিয় থাকার কারণে আজকাল মানুষের মধ্যে প্রি-ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে এবং নিয়ম না মানলে তা ডায়াবেটিসে পরিণত হয়। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে, আপনার জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে কিছু বিষয় মাথায় রাখা আপনার জন্য খুবই জরুরি। বিশেষ করে যাদের প্রি-ডায়াবেটিক হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। আয়ুর্বেদাচার্য ডা. দীক্ষা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি বলছেন যে এই পাঁচটি জিনিস ডায়াবেটিস রোগীদের এড়িয়ে যাওয়া উচিত যাতে তা সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ডা. দীক্ষা ভাবসার বলেছেন যে গত ৫ বছর ধরে ১০০০ টিরও বেশি ডায়াবেটিস রোগীর সঙ্গে পরামর্শ করার পরে এবং তাদের মধ্যে ৯৬% এরও বেশি ইতিবাচক ফলাফল পাওয়ার পরে, আমি লোকদের এই ৫ টি জিনিস এড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছি। ডায়াবেটিস রোগীরা যদি এই পাঁচটি জিনিস থেকে দূরে থাকেন তবে তারা ১৫ দিনের মধ্যে তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারেন। এটি সব বয়সের রোগীদের জন্য কার্যকর। অনেকেই আছেন যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ করে। তাদের রুটিনে কোনও শারীরিক কার্যকলাপ জড়িত নেই। এটা খুবই ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ডায়াবেটিস রোগী বা প্রি-ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত ৪০ মিনিট হাঁটা, সাইকেল চালানো, কার্ডিও ব্যায়াম, যোগব্যায়ামের মতো শারীরিক কার্যকলাপ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, ২০ মিনিটের জন্য প্রাণায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সক্রিয় থাকার ফলে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয়। শরীরের প্রতিটি কোষ পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায়। এবং ইনসুলিনের সঠিক নিঃসরণে সাহায্য করে। চিনি, ময়দা, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাবেন না। ফল এবং সবজিতে উপস্থিত প্রাকৃতিক শর্করা আপনার জন্য ভাল। গরুর দুধ ও ঘি সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করা যেতে পারে। জোয়ার, রাগি খেতে পারেন। বাদাম ও শুকনো ফল জলে ভিজিয়েই খান। এগুলো কাঁচা খেলে ফোলার সমস্যা হতে পারে। রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস ছেড়ে দিন৷ বরং তাড়াতাড়ি খেয়ে নেওয়া আপনার সুগার লেভেল এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর সবচেয়ে সহজ উপায়। সম্ভব হলে রাতের খাবার ৯ টার আগে খাওয়াই ভাল। যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাদের দিনের বেলা একেবারেই ঘুমানো উচিত নয়। এটি শরীরে কফ দোষ বাড়ায় এবং ডায়াবেটিসকে আয়ুর্বেদে কফ রোগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি রক্তে চিনির মাত্রা বাড়ায়, তাই আপনার এটি অবশ্যই এড়ানো উচিত। রাতে খাওয়ার পর অন্তত ৩ ঘণ্টা পর ঘুমানো উচিত। চিকিৎসকের মতে, সঠিক সময়ে ওষুধ গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে স্বাস্থ্যকর রুটিন অনুসরণ না করা এবং সম্পূর্ণরূপে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ওষুধের উপর নির্ভর করাও ঠিক নয়। এই ওষুধগুলি অল্প বয়সে আপনার লিভার এবং কিডনির ক্ষতি করতে পারে।