ডায়াবেটিস, ডায়াবেটিসে ফল, ডায়াবেটিসে কোন ড্রাইফ্রুট খাবেন, সুগারে কী খাবেন না, সুগার, ব্লাড সুগারের রোগী, ডায়াবেটিসে রোগীরা কী খাবেন, ডায়াবেটিসের ডায়েট চার্ট, ডায়াবেটিসে মেথি জল, করলার স্বাস্থ্য উপকারিতা, সুগারের ঘরোয়া উপশম, সুগারে চিরতার জল, সুগারের রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাস্থ্য উপকারিতা, ডায়াবেটিস কন্ট্রোল টিপস, স্বাস্থ্যকর রুটিন, স্বাস্থ্য, ওজন কমবে, ডায়াবেটিস, ব্লাড সুগার লেভেল, ব্লাড সুগার, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঘরোয়া উপায়, ডায়াবেটিস ডায়েট চার্ট, কতটা চিনি খাবেন, কখন চিনি খাবেন, ওজন বৃদ্ধি, স্থূলতা, সুগার রুটিন, বেস্ট ডেইলি রুটিন, ডায়াবেটিসে, হাঁটা, হাঁটার উপকারিতা, ঘুমের উপকারিতা, কতক্ষণ হাঁটবেন, কতক্ষণ ঘুমাবেন

Sugar Full Diet Chart: সুগারের রোগীরা ‘কী’ খাবেন, ‘কখন’ খাবেন…? ‘টাইম’ মেনে ফলো করুন পারফেক্ট ডায়েট চার্ট! দেখে নিন সম্পূর্ণ লিস্ট

ডায়াবেটিস আজ এমন একটি রোগে পরিণত হয়েছে যা সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষকে নাস্তানাবুদ করে ছেড়েছে। ক্রমশ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এই রোগের আক্রান্তের সংখ্যা। এই রোগ যেমন মানুষের স্বাভাবিক জীবন ছন্দ এলোমেলো করে দেয়, তেমনই আবার এই রোগের ধাক্কায় অঙ্গহানি বা জীবনহানিও হতে পারে।
ডায়াবেটিস আজ এমন একটি রোগে পরিণত হয়েছে যা সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষকে নাস্তানাবুদ করে ছেড়েছে। ক্রমশ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এই রোগের আক্রান্তের সংখ্যা। এই রোগ যেমন মানুষের স্বাভাবিক জীবন ছন্দ এলোমেলো করে দেয়, তেমনই আবার এই রোগের ধাক্কায় অঙ্গহানি বা জীবনহানিও হতে পারে।
তাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ বলছে, ভাল খাদ্যাভ্যাস অবলম্বন করলে ব্লাড সুগার সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এবং সুস্থ জীবনযাপন করা যায়।
তাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ বলছে, ভাল খাদ্যাভ্যাস অবলম্বন করলে ব্লাড সুগার সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এবং সুস্থ জীবনযাপন করা যায়।
ডায়াবেটিস একটি দ্রুত বর্ধনশীল রোগ এবং এটি বয়স্ক, প্রাপ্তবয়স্ক, যুবক এবং এমনকি কিশোর-কিশোরীদের মধ্যেও আজ ছড়িয়ে পড়ছে। খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং অনিয়মিত রুটিন ডায়াবেটিসের একটি বড় কারণ।
ডায়াবেটিস একটি দ্রুত বর্ধনশীল রোগ এবং এটি বয়স্ক, প্রাপ্তবয়স্ক, যুবক এবং এমনকি কিশোর-কিশোরীদের মধ্যেও আজ ছড়িয়ে পড়ছে। খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং অনিয়মিত রুটিন ডায়াবেটিসের একটি বড় কারণ।
অগ্ন্যাশয়ে ইনসুলিনের অভাবে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সৃষ্ট এই স্বাস্থ্য সমস্যায় খাদ্যাভ্যাসের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে জরুরি। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রায়ই রক্তে উচ্চ এবং নিম্ন শর্করার মাত্রার সমস্যার সঙ্গে লড়াই করতে হয়।
অগ্ন্যাশয়ে ইনসুলিনের অভাবে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সৃষ্ট এই স্বাস্থ্য সমস্যায় খাদ্যাভ্যাসের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে জরুরি। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রায়ই রক্তে উচ্চ এবং নিম্ন শর্করার মাত্রার সমস্যার সঙ্গে লড়াই করতে হয়।
তবে আপনি যদি আপনার দৈনন্দিন রুটিনে খাবারের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু নিয়ম মেনে চলেন বা ভাল অভ্যাস বজায় রাখেন, তাহলে রক্তে শর্করা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
তবে আপনি যদি আপনার দৈনন্দিন রুটিনে খাবারের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু নিয়ম মেনে চলেন বা ভাল অভ্যাস বজায় রাখেন, তাহলে রক্তে শর্করা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
রক্তে উচ্চ শর্করার কারণে, একজন ডায়াবেটিস রোগীকে দুর্বল দৃষ্টিশক্তি থেকে শুরু করে কিডনি এবং হার্ট সম্পর্কিত গুরুতর রোগের মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। ডায়াবেটিসে স্ট্রোকের ঝুঁকিও অনেকাংশে বেড়ে যায় এবং সে কারণেই খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করা এবং প্রতিদিনের খাওয়ার রুটিন মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রক্তে উচ্চ শর্করার কারণে, একজন ডায়াবেটিস রোগীকে দুর্বল দৃষ্টিশক্তি থেকে শুরু করে কিডনি এবং হার্ট সম্পর্কিত গুরুতর রোগের মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। ডায়াবেটিসে স্ট্রোকের ঝুঁকিও অনেকাংশে বেড়ে যায় এবং সে কারণেই খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করা এবং প্রতিদিনের খাওয়ার রুটিন মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ম্যাক্স হেলথকেয়ার গুরগাঁওয়ের সিনিয়র ডায়াবেটোলজিস্ট ডাঃ পারস আগরওয়াল নিউজ 18-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, " আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান খাবার সময়ে খাওয়া খুবই জরুরি।  তিনি আরও বলেন, "এই রোগে মটরশুঁটি, আলু, মুসুর ডাল খেতে পারেন। ১০০ গ্রাম আলুতে ৭৭ শতাংশ জল থাকে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ১.৯ গ্রাম প্রোটিন, ২০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ০.৯ গ্রাম চিনি, ১.৮ গ্রাম ফাইবার এবং ০.১ গ্রাম ফ্যাট। এতে পটাসিয়াম, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি এবং ফোলেটের মতো উপাদানও রয়েছে। তাই আলু খাদ্যের একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ। একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রতিদিন ২৫-৫০ গ্রাম আলু ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।"
ম্যাক্স হেলথকেয়ার গুরগাঁওয়ের সিনিয়র ডায়াবেটোলজিস্ট ডাঃ পারস আগরওয়াল নিউজ 18-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ” আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান খাবার সময়ে খাওয়া খুবই জরুরি। তিনি আরও বলেন, “এই রোগে মটরশুঁটি, আলু, মুসুর ডাল খেতে পারেন। ১০০ গ্রাম আলুতে ৭৭ শতাংশ জল থাকে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ১.৯ গ্রাম প্রোটিন, ২০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ০.৯ গ্রাম চিনি, ১.৮ গ্রাম ফাইবার এবং ০.১ গ্রাম ফ্যাট। এতে পটাসিয়াম, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি এবং ফোলেটের মতো উপাদানও রয়েছে। তাই আলু খাদ্যের একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ। একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রতিদিন ২৫-৫০ গ্রাম আলু ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।”
সকালের জলখাবারের আগে এই কাজটি করুন:ডায়াবেটিস রোগীদের সকালে একবার তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত। যে কোনও ধরনের খাবার খাওয়া ভাল হবে কিনা এবং শরীরে ইনসুলিনের প্রয়োজন আছে কি না তা বুঝে নেওয়া জরুরি।
সকালের জলখাবারের আগে এই কাজটি করুন:
ডায়াবেটিস রোগীদের সকালে একবার তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত। যে কোনও ধরনের খাবার খাওয়া ভাল হবে কিনা এবং শরীরে ইনসুলিনের প্রয়োজন আছে কি না তা বুঝে নেওয়া জরুরি।
এরপর সকাল ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ফাইবার, প্রোটিন এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ একটি ব্রেকফাস্ট করুন। এতে আপনি বেরি, একটি ডিম এবং নন-ক্রিম দুধ এবং অঙ্কুরিত শস্যের মতো জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
এরপর সকাল ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ফাইবার, প্রোটিন এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ একটি ব্রেকফাস্ট করুন। এতে আপনি বেরি, একটি ডিম এবং নন-ক্রিম দুধ এবং অঙ্কুরিত শস্যের মতো জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
যে যে 'নিয়ম' মেনে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করা যায়:খাবারে কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়: ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারের সময়ের মধ্যে খুব বেশি গ্যাপ রাখা উচিত নয় এবং মোটের উপর স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। সকাল ১০টার দিকে ফল, শুকনো ফল বা ড্রাইফ্রুইট এবং লেবুজল-পানের মতো জিনিস খান।
যে যে ‘নিয়ম’ মেনে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করা যায়:
খাবারে কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়:
ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারের সময়ের মধ্যে খুব বেশি গ্যাপ রাখা উচিত নয় এবং মোটের উপর স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। সকাল ১০টার দিকে ফল, শুকনো ফল বা ড্রাইফ্রুইট এবং লেবুজল-পানের মতো জিনিস খান।
একইভাবে, বিকাল ৪ থেকে ৫ টার মধ্যে, আপনি সিরিয়াল বা টোস্ট, ভেজিটেবল স্যুপ, একটি আপেল বা চিনি-ছাড়া চা এবং চিনি-ছাড়া কুকিজ খেতে পারেন।
একইভাবে, বিকাল ৪ থেকে ৫ টার মধ্যে, আপনি সিরিয়াল বা টোস্ট, ভেজিটেবল স্যুপ, একটি আপেল বা চিনি-ছাড়া চা এবং চিনি-ছাড়া কুকিজ খেতে পারেন।
দুপুরের খাবার কেমন হবে?ডায়াবেটিসে দুপুর ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে খাওয়া ভাল। এতে গমের পরিবর্তে মাল্টিগ্রেইন আটার রুটি খান। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় কমে। দুপুরের খাবারে সবজি স্যালাড, দই, মসুর ডাল, সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন।
দুপুরের খাবার কেমন হবে?
ডায়াবেটিসে দুপুর ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে খাওয়া ভাল। এতে গমের পরিবর্তে মাল্টিগ্রেইন আটার রুটি খান। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় কমে। দুপুরের খাবারে সবজি স্যালাড, দই, মসুর ডাল, সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন।
রাতের খাবারের ক্ষেত্রে সময় ঠিক রাখুনডায়াবেটিসে, বেশিরভাগ লোকেরা প্রায়শই রাতে রক্তে শর্করার বৃদ্ধির অভিযোগ করেন, তাই রাতের খাবারটি ৭ থেকে ৮ টার মধ্যে গ্রহণ করা উচিত, যাতে খাবার হজমের সঠিক সময় পায়।
রাতের খাবারের ক্ষেত্রে সময় ঠিক রাখুন
ডায়াবেটিসে, বেশিরভাগ লোকেরা প্রায়শই রাতে রক্তে শর্করার বৃদ্ধির অভিযোগ করেন, তাই রাতের খাবারটি ৭ থেকে ৮ টার মধ্যে গ্রহণ করা উচিত, যাতে খাবার হজমের সঠিক সময় পায়।
এছাড়াও খাবারে ফাইবার এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস রয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন, হালকা খাবার খান। মনে রাখবেন, রাতের খাবারের পর অবশ্যই কিছু সময়ের জন্য হাঁটতে যাবেন।
এছাড়াও খাবারে ফাইবার এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস রয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন, হালকা খাবার খান। মনে রাখবেন, রাতের খাবারের পর অবশ্যই কিছু সময়ের জন্য হাঁটতে যাবেন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।