তবে আপাতত যা পরিস্থিতি তাতে পান্ডিয়াকে হয়তো ভারতের পরবর্তী ক্যাপ্টেন হিসেবে নাও দেখা যেতে পারে। পান্ডিয়াকে পরবর্তী ক্যাপ্টেন হিসেবে না ভাবার পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে বিসিসিআই কর্তাদের।

T20 World Cup : হার্দিকের ব্যথাতুর হৃদয়ে মলম দিয়েছে বিশ্বকাপ, চোখে জল নিয়ে বললেন, ‘আমার শেষ ৬ মাস…’

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে টিম ইন্ডিয়া তোলে ১৭৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৬৯ রানে শেষ হয়ে যায় কুইন্টন ডি ককদের ইনিংস। বিশ্বকাপ জয়ের পরেই টি২০ থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন বিরাট কোহলি। তিনি জানিয়েছেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য জায়গা ছেড়ে দেওয়ার সময় এসেছে। ক্লাসেনের উইকেটই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। ফাইনালে মিলারদের মারকাটারি ব্যাটিংয়ে ধীরে ধীরে ম্যাচ থেকে হারিয়ে যাচ্ছিল টিম ইন্ডিয়া।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে টিম ইন্ডিয়া তোলে ১৭৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৬৯ রানে শেষ হয়ে যায় কুইন্টন ডি ককদের ইনিংস। বিশ্বকাপ জয়ের পরেই টি২০ থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন বিরাট কোহলি। তিনি জানিয়েছেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য জায়গা ছেড়ে দেওয়ার সময় এসেছে। ক্লাসেনের উইকেটই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। ফাইনালে মিলারদের মারকাটারি ব্যাটিংয়ে ধীরে ধীরে ম্যাচ থেকে হারিয়ে যাচ্ছিল টিম ইন্ডিয়া।
ঠিক এই সময়েই ক্লাসেনের উইকেট তুলে ভারতকে ম্যাচে ফেরান হার্দিক পান্ডিয়া। শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। এই পরিস্থিতিতে হার্দিকের হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। প্রথম বলই ছিল লো ফুলটস। ডেভিড মিলারের জোরালো শট বাউন্ডারি লাইন থেকে অসাধরণ ক্ষিপ্রতায় তালুবন্দী করেন সূর্যকুমার যাদব। কিন্তু নিজে চলে যাচ্ছিলেন বাউন্ডারির বাইরে। তৎক্ষণাৎ বল লব করে দেন। ফের মাঠের মধ্যে ফিরে ক্যাচ ধরেন।
ঠিক এই সময়েই ক্লাসেনের উইকেট তুলে ভারতকে ম্যাচে ফেরান হার্দিক পান্ডিয়া। শেষ ওভারে জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ছিল ১৬ রান। এই পরিস্থিতিতে হার্দিকের হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। প্রথম বলই ছিল লো ফুলটস। ডেভিড মিলারের জোরালো শট বাউন্ডারি লাইন থেকে অসাধরণ ক্ষিপ্রতায় তালুবন্দী করেন সূর্যকুমার যাদব। কিন্তু নিজে চলে যাচ্ছিলেন বাউন্ডারির বাইরে। তৎক্ষণাৎ বল লব করে দেন। ফের মাঠের মধ্যে ফিরে ক্যাচ ধরেন।
ওই ক্যাচই ঠিক করে দেয় ভারতের জয়। বিশ্বকাপ জয়ের পর কেঁদে ফেলেন হার্দিক। আবেগে ভেসে যায় গোটা টিম ইন্ডিয়া। সাক্ষাৎকারে হার্দিক বলেন, “এই জয় স্পেশাল। আমি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ছি। আমরা অনেক চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু কোনও কিছুই কাজে আসছিল না। আজ সারা দেশ যা চেয়েছিল, আমরা তা অর্জন করতে পেরেছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, গত ৬ মাস মারাত্মক যন্ত্রণার মধ্যে কাটিয়েছি। কিন্তু একটা কথাও বলিনি। জানতাম, কঠোর পরিশ্রম করলে একদিন ঠিক ফল পাব”।
ওই ক্যাচই ঠিক করে দেয় ভারতের জয়। বিশ্বকাপ জয়ের পর কেঁদে ফেলেন হার্দিক। আবেগে ভেসে যায় গোটা টিম ইন্ডিয়া। সাক্ষাৎকারে হার্দিক বলেন, “এই জয় স্পেশাল। আমি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ছি। আমরা অনেক চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু কোনও কিছুই কাজে আসছিল না। আজ সারা দেশ যা চেয়েছিল, আমরা তা অর্জন করতে পেরেছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, গত ৬ মাস মারাত্মক যন্ত্রণার মধ্যে কাটিয়েছি। কিন্তু একটা কথাও বলিনি। জানতাম, কঠোর পরিশ্রম করলে একদিন ঠিক ফল পাব”।
ওয়ান ডে বিশ্বকাপে চোট থেকে আইপিএলে সমালোচনা, বাদ যায়নি কিছুই। রক্তাক্ত হয়েছেন হার্দিক। কিন্তু মুখ বুজে পরিশ্রম করে গিয়েছেন। বিশ্বকাপ জয়ের পর সেই দিনগুলোর কথাও স্মরণ করেন ভারতের অলরাউন্ডার। হার্দিক বলেন, “আমাকে নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। তাঁরা কেউ হার্দিক পান্ডিয়াকে চেনেন না। জানেন না। কিন্তু বলতে ছাড়েননি। আমি সবসময় কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। আমাদের উদার হওয়া উচিত”।কোচ দ্রাবিড় এবং বুমরাহর প্রশংসা করেন হার্দিক।
ওয়ান ডে বিশ্বকাপে চোট থেকে আইপিএলে সমালোচনা, বাদ যায়নি কিছুই। রক্তাক্ত হয়েছেন হার্দিক। কিন্তু মুখ বুজে পরিশ্রম করে গিয়েছেন। বিশ্বকাপ জয়ের পর সেই দিনগুলোর কথাও স্মরণ করেন ভারতের অলরাউন্ডার। হার্দিক বলেন, “আমাকে নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। তাঁরা কেউ হার্দিক পান্ডিয়াকে চেনেন না। জানেন না। কিন্তু বলতে ছাড়েননি। আমি সবসময় কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। আমাদের উদার হওয়া উচিত”।
কোচ দ্রাবিড় এবং বুমরাহর প্রশংসা করেন হার্দিক।
তিনি বলেন, “জয়ের পুরো কৃতিত্ব বুমরাহ এবং শেষ ৫ ওভারে যাঁরা বল করেছেন তাঁদের। আমি প্রতিটা বলে নিজের ১০০ শতাংশ দিতে চেয়েছিলাম। চাপের মধ্যে খেলা সবসময় উপভোগ করি। তবে সবচেয়ে খুশি হয়েছি রাহুল দ্রাবিড়ের জন্য”। রোহিত এবং বিরাটের আন্তর্জাতিক টি২০ থেকে অবসর নেওয়ার প্রসঙ্গও উঠে আসে, “ভারতীয় ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তী। এই জয় ওঁদের প্রাপ্য ছিল। এত বছর একসঙ্গে খেললাম। ওঁদের মিস করব”।
তিনি বলেন, “জয়ের পুরো কৃতিত্ব বুমরাহ এবং শেষ ৫ ওভারে যাঁরা বল করেছেন তাঁদের। আমি প্রতিটা বলে নিজের ১০০ শতাংশ দিতে চেয়েছিলাম। চাপের মধ্যে খেলা সবসময় উপভোগ করি। তবে সবচেয়ে খুশি হয়েছি রাহুল দ্রাবিড়ের জন্য”। রোহিত এবং বিরাটের আন্তর্জাতিক টি২০ থেকে অবসর নেওয়ার প্রসঙ্গও উঠে আসে, “ভারতীয় ক্রিকেটের দুই কিংবদন্তী। এই জয় ওঁদের প্রাপ্য ছিল। এত বছর একসঙ্গে খেললাম। ওঁদের মিস করব”।