এই ঘটনা যেন বিরল৷ একটা ছবি করতে করতেই নায়িকার বিয়ে হল এবং তিনি গর্ভবতীও হলেন! আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগল না৷ ছবির অন্যান্য অভিনেত্রীরাই করলেন পর্দাফাঁস৷সঞ্জয় লীলা বনসালি পরিচালিত হিরামান্ডি সিরিজে অভিনয় করার সময়ই এমন ঘটনা ঘটেছিল৷ জানিয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা এবং মনীষা কৈরালা৷দা গ্রেট কপিল শর্মা শো-এ এসেছিলেন হিরামান্ডির সব স্টারকাস্ট৷ সেখানেই কথা হচ্ছিল নায়িকাদের বিয়ে নিয়ে৷ বিশেষ করে সোনাক্ষী সিনহা কবে বিয়ে করছেন সেই প্রশ্ন করেন কপিল৷ এর কোনও সদোত্তর দিতে পারেননি শত্রুঘ্ন কন্যা৷তবে তিনি করেন একটি সম্পর্কের পর্দাফাঁস৷ তাঁদের সেটেই নায়িকা এমন দুই নায়িকা রয়েছেন যাঁদের বিয়ে হয় হিরামান্ডির শ্যুট চলাকালীন এমনকী একজনে গর্ভবতীও হন বলে জানিয়েছেন মনীষা কৈরালা৷হিরামান্ডিতে অলমজেব চরিত্রে অভিনয় করেন শারমন সেগাল৷ তিনি সঞ্জয় লীলা বনসালির ভাগ্নি৷ হিরামান্ডি শ্যুটিং হওয়ার সময় তাঁর বিয়ে হয়৷ ২০২৩ সালে অমন মেহতার সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর৷এরই সঙ্গে আরও এক নায়িকারও বিয়ে হয় এবং একই সঙ্গে তিনি গর্ভবতী হন৷ তাঁর নাম রিচা শর্মা৷২০২০-তে বিয়ে হলেও ২০২২এ তাঁরা বিয়ের অনুষ্ঠান করেন এবং এরপরই ২০২৪এর ফেব্রুয়ারি গুড নিউজ দেন৷
অভিনেত্রী ত্রমিলা ভট্টাচার্য৷ বাঙালির ঘরে ঘরে পরিচিত এই নাম৷ বিভিন্ন সিরিয়ালে অভিনয় করেন তিনি৷সীমারেখা সিরিয়াল দিয়ে তাঁর অভিনয়ের হাতিখড়ি৷ এরপর আজব সাজা, মোহিনী, মহাকাল, পৌষ ফাগুনের পালা, জীবন রেখা, একক দশক সতক, পূর্ব পশ্চিম, মোহর, পঞ্চমী সহ বহু সিরিয়ালে কাজ করেছেন৷কাজের সঙ্গে খুব মন দিয়ে সংসার করছেন ত্রমিলা৷তাঁর স্বামী মার্চেন্ট নেভির ক্যাপ্টেন৷ অর্থাৎ বছরের অনেকটা সময় তিনি থাকেন জাহাজে, একেবার সাত সমুদ্র তোর নদীর পাড়ে৷ আর এদিকে স্ত্রী সামলান ঘরকন্না৷ছোটবেলার প্রেম, এবং খুব কম বয়সেই বিয়ে করেন অভিনেত্রী৷ বিদেশে পড়াশুনা করেছেন৷সিরিয়াল, সিরিজে কাজ করেছেন৷ কিন্তু সিনেমা থেকে কিছুটা দূরে ত্রমিলা৷তাঁরই জন্মদিন ছিল ১১ মে, শনিবার৷ খুব নিরালায় জন্মদিন কাটালেন নায়িকা৷কলকাতার এই ফাইভস্টার হোটেলে কাটালেন জন্মদিন৷ তবে তাঁর স্বামী ছিলেন না এখানে৷ফলে মা ও মেয়ের সঙ্গে জন্মদিন পালন ত্রমিলার৷খুব একান্তে কাটালেন সময়৷ মেয়ে এখন অনেকটা বড়৷ ফলে মেয়ে রশ্মিকা যেন মায়ের বন্ধু৷এমনিতেই প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকেন এই অভিনেত্রী৷ অত্যন্ত মিষ্টভাষী এবং পরপোকারি তিনি৷
টিভি অভিনেত্রী দলজিৎ কউর তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের জন্য বারবার হেডলাইন ছিনিয়ে নেন৷ দুবার বিয়ের কথা সামনে আগেই এসেছিল৷ অভিনেত্রীর দ্বিতীয় বিয়ের এক বছরও পেরোতে না পেরোতেই এখন আবার তাঁর বিবাহিত জীবনে ঝামেলার খবর সামনে এসেছে৷ গত বছরের ১৮ মার্চ, দলজিৎ বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয়দের সাক্ষী রেখে দুর্দান্ত আড়ম্বরে বিয়ে করেছিলেন৷ সেখানে হাজির ছিল মিডিয়াও৷ বিয়ে সেরেছিলেন এনআরআই ব্যবসায়ী স্বামী নিখিল প্যাটেলের হাত ধরেছিলেন। এই বিয়ের আগেই দলজিৎ ইতিমধ্যেই একটি সন্তানের মা এবং তিনি বিয়ের এই সিদ্ধান্তে খুব খুশি ছিলেন। তবে স্বামীর সঙ্গে বিবাদের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই খবরে রয়েছেন তিনি। এরই মধ্যে তৃতীয়বারের মতো বিয়ে করেছেন এই খবরের জল্পনায় তোলপাড়৷ একটি ফটো এই জল্পনার কারণ৷দলজিৎ তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ফটোতে তিনি তাঁর হাতে একটি বই নিয়ে রয়েছেন৷ একটি স্ট্র্যাপি ফ্লোরাল টপে তাঁর সেলফিটি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। ছবিতে তাকে বেশ ফ্রেশ দেখাচ্ছিল।যেন সে এইমাত্র স্নান সেরে এসেছে। ছবিতে তার চুল ভেজা দেখা যাচ্ছে। তাঁকে তাঁর ভেজা চুলে সিঁদুর লাগানো অবস্থায় দেখা গেছে৷ এই সেলফি শেয়ার করতে গিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘স্টুডেন্ট মোড অন’। এই ছবিতে সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে দলজিতের সিঁথিঁর উজ্জ্বল লাল সিঁদুর।এই মুহূর্তে নিখিল প্যাটেলের থেকে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের খবর সামনে ঘুরছে, নেটিজেনরা তাঁর সিঁদুর লাগানো ফটো দেখে সেটাকে বেশ অদ্ভুত বলে মনে করেছেন। তাঁর সিঁদুর পরা এই ফটো দেখে সংবাদ মাধ্যমেও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে পুরো বিষয়টি নিয়ে৷ ফ্যানদের কমেন্ট তুলে বলা হচ্ছে যে তিনি তৃতীয়বার বিয়ে করেছেন।দলজিৎ এবং তাঁর দ্বিতীয় স্বামীর মধ্যে ফাটলের খবর আসতে শুরু করে যখন তিনি তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে সব বিয়ের ছবি ডিলিট করে দেন। তার স্বামীর পদবী (দলজিত কৌর প্যাটেল) সঙ্গে সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সরিয়ে দেন। এরপর হঠাৎই তিনি কেনিয়া থেকে ভারতে ফিরে আসেন। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর দাম্পত্য জীবন নিয়ে প্রশ্ন ওঠে৷নিখিল প্যাটেলকে বিয়ে করার আগে দলজিৎ টিভি অভিনেতা শালিন ভানোটকে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের কিছু দিন পর, ২০১৫ সালে তিনি প্রথম স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে যান এবং ২০২৩ সালে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন। নিজের বিয়ে প্রসঙ্গে দলজিৎ বলেছিলেন, নতুন করে প্রেম করার সুযোগ পেয়ে তিনি খুবই ভাগ্যবান। তিনি নিখিলকে তাঁর জীবনে আসার জন্য ধন্যবাদও জানিয়েছেন। বিয়ের পর দলজিৎ ভারত ছেড়ে কেনিয়ায় থাকতে শুরু করেন।দালজিৎ কৌর ছুনা হ্যায় আসমান দিয়ে তার কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। এরপর স্টার প্লাসের শো সান্তা-এ দেখা যায় তাকে। ২০১১ সালে, তিনি স্টার প্লাসের ফেসেম শো ‘পেয়ার কো কেয়া নাম দুন’ এবং ‘সাথ নিভানা সাথিয়া’, সসুরাল সিমার কা এবং রঙ্গরাসিয়ার মতো শোতে কাজ করেছিলেন।
বিয়ে ভাঙছে রেখিতার। রেখিতা আর কুরুপ ‘ভামা’ নামেই পরিচিত। মলয়ালম ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় মুখ। ব্যবসায়ী স্বামী অরুণ জগদীশের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হতে চলেছে তাঁর। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি নিজেই। Photo: Instagramএকটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, “আমি কতটা শক্তিশালী আগে বুঝিনি যতক্ষণ না ‘সিঙ্গল মাদার’ হয়েছি। শক্তিশালী হওয়াই আমার কাছে একমাত্র বিকল্প ছিল। আমি এবং আমার মেয়ে”। Photo: Instagramছবিটি মা আর মেয়ের। প্রকৃতির মাঝে মেয়ে গৌরী পিল্লাইয়ের সঙ্গে মজা করছেন রেখিতা। ছবির বিষয়বস্তু এটাই। যদিও বিচ্ছেদের খবর নিয়ে মুখ খোলেননি অভিনেত্রী। আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও ঘোষণাও হয়নি। তবে ভামার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের সুর বদলে গিয়েছে। বোঝা যাচ্ছে, কোথাও যেন তাল কেটে গিয়েছে। আর সেটাই বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা উস্কে দিচ্ছে নেট মহলে। Photo: Instagramসোশ্যাল মিডিয়ায় ভামার পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা। পোস্টে হৃদয় উজাড় করে সমর্থন করেছেন। একজন লিখেছেন, “আপনার মেয়ে যখন বুঝতে শিখবে, আপনাকে নিয়ে গর্ব করবে। বুঝবে, ওঁর মা কতটা শক্তিশালী”। আরেকজন ভামাকে এমনই শক্তিশালী থাকার প্রার্থনা করেছেন। সঙ্গে লিখেছেন, “সিঙ্গল মাদার হওয়া মুখের কথা নয়। অন্যরা আপনাকে দেখে সাহস পাবে। আপনার সুস্থতা কামনা করি”। Photo: Instagramসোশ্যাল মিডিয়া থেকে বিয়ের যাবতীয় ছবি সরিয়ে দিয়েছেন ভামা। স্বামীর সঙ্গে ছুটি কাটানোর ছবিগুলোও আর নেই। এতে বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা আরও ডালপালা মেলেছে। ইদানীং সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধুই নিজের এবং মেয়ের ছবি পোস্ট করছেন ভামা। বিয়ের সময় গুজব ছড়িয়েছিল, ৩৫ বছর বয়সী অভিনেত্রী রুপোলি পর্দা ছেড়ে স্বামীর ব্যবসায় যোগ দেবেন। ভামা নিজস্ব পোশাকের ব্র্যান্ডও শুরু করেছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বামী অরুণ। Photo: Instagramএছাড়াও দেখা গিয়েছিল অভিনেতা আবু সেলিম, রিয়াজ খান এবং পরিচালক নাদিরশাকে। কোয়াট্টামে হিন্দু মতে অরুণকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী। লাল কাঞ্জিভরমে সেদিন তাঁকে অপূর্ব লাগছিল। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, জাঁকজমকপূর্ণ বিয়ের অনুষ্ঠানে সুরেশ গোপী, ভিনু-সহ ভামার সেলেব্রিটি বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন।
বলিউডের তারকা অভিনেত্রী বিদ্যা বালন। হিন্দি-দক্ষিণ ভারতীয় ছবির পাশাপাশি বাংলা ছবিতেও কাজ করেছেন বিদ্যা। বাংলা বলতেও পারেন, বাঙালি সব কিছুই তাঁর খুব পছন্দ বলে বার বার দাবি করেছেন তিনি। বিশ্বজুড়ে অসংখ্য ভক্ত বিদ্যার।প্রচারের আলো থেকে বরাবরই নিজেকে খানিক বাঁচিয়ে চলেন বিদ্যা বালন। আগেও একাধিক সাক্ষাৎকারে নিজের এক জটিল রোগের কথা জানিয়েছেন নায়িকা। সম্প্রতি সমদিশ ভাটিয়াকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ফের একবার মুখ খুললেন নিজের রোগ নিয়ে।১৩ বছর মনের জটিল অসুখে ভুগছেন সুপারস্টার নায়িকা বিদ্যা বালন। সে কারণে হিলার বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শও নেন বিদ্যা। তারই সঙ্গে বিদ্যার রয়েছে ওসিডি।রোগটির নাম ওসিডি অর্থাৎ অবসেসিভ-কমপালসিভ ডিসঅর্ডার। এটি এক ধরনের মানসিক অসুস্থতা।রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বে মাত্র প্রায় ৩ শতাংশ মানুষ এই রোগটির শিকার। এই মানসিক রোগের বড় সমস্যা হল, রোগীর ঠিকমতো ঘুম না হওয়া। সব কিছু নিজের ইচ্ছেমতো পারফেক্ট হওয়ার এক ব্যাকুলতা।সাক্ষাৎকারে বিদ্যা জানান, ছোটবেলা থেকে শরীর নিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছেন তিনি। এক সময় নিজেই নিজেকে ঘেন্না করতেন। তাঁর মোটা হওয়া ও শরীরের গঠন নিয়ে নোংরা আক্রমণ শুনতে হয়েছে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেও।ডার্টি পিকচারে সিল্ক স্মিতার চরিত্রে অভিনয় করার পর সিগারেট খেতে শুরু করেছিলেন রোজ। পরে যদিও ছেড়ে দেন ধূমপান।এই ছবির পরই মায়ের পরামর্শে প্রথম চিকিৎসকের পরামর্শ নেন বিদ্যা। প্রায় ১৩ বছর ধরে ওই মহিলা চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা চলছে বিদ্যার।তবে সাক্ষাৎকারে বিদ্যার দাবি, এই সমস্যাকে মানসিক রোগ মনে করেন না তিনি। ছোট থেকে কটাক্ষের শিকার হতে হতে ভয় পেতে পেতে নিজের শরীরের মধ্যে হরমোনের ভারসাম্য হারিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত নায়িকা।এই মুহূর্তে চিকিৎসা চলছে, অনেকটাই ভাল আছেন বলে দাবি করেছেন নায়িকা।
শ্যুটিং সেট থেকে অভিনেত্রীকে অপহরণ, মাথা কেটে বাস থেকে ফেলে দিয়েছিল অপরাধীরা! এটি একটি রিল নয়, সত্যি সত্যি এই নারকীয় ঘটনার শিকার হয়েছিল বলিউড সিনেমার অভিনেত্রী মীনাক্ষি থাপার৷ Photo -File১২ বছর আগে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটি পুরো বলিউডকে হতবাক করে দিয়েছে। অভিনেত্রী মীনাক্ষী থাপার খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মীনাক্ষী নেপালের মেয়ে৷ তাঁর জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৮৪তে৷ তিনি দেরাদুনে থাকতেন, সেখান থেকে তিনি অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে মুম্বই পাড়ি জমিয়েছিলেন৷ Photo -Fileমুম্বইয়ে এসে পর নাচের ক্লাস নেওয়া শুরু করেন অভিনেত্রী। ২০১১ সালে, তিনি সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন। এরপর মীনাক্ষী থাপার মধুর ভান্ডারকরের ‘হিরোইন’- করিনা কাপুরের ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান। Photo -Fileএই সিনেমায় কারিনা কাপুরের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করে খুশি হয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। তাঁর জীবনে এই সুখ বেশিদিন টেকেনি একদিন মীনাক্ষী থাপার ছবির সেটে এসে হঠাৎ করেই সেখান থেকে উধাও হয়ে যান। Photo -Fileঅভিনেত্রী মীনাক্ষী কোথায় গিয়েছেন কেউ খুঁজে পাচ্ছিল না৷ তখন মীনাক্ষীর বয়স ছিল মাত্র ২৪ বছর। হারিয়ে যাওয়ার বেশি কিছুদিন পরে মীনাক্ষী তাঁর মাকে ফোন করে জানায় যে সে তাঁর সহ-অভিনেতা এবং বন্ধু অমিত কুমার জয়সওয়াল এবং প্রীতি সুরিনের সঙ্গে এলাহাবাদ যাচ্ছে। এই খবরের পরে ফের দুদিন পেরিয়ে গেলেও মীনাক্ষীর সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করতে পারেনি৷ Photo -Fileমীনাক্ষী নিখোঁজ হওয়ার কয়েকদিন পর তাঁর মা একটি অচেনা নম্বর থেকে একটি ফোন পান। তাতে বলা হয়েছিল, ”মেয়েকে নিরাপদ দেখতে হলে তিন দিনের মধ্যে ১৫ লক্ষ টাকা দিতে হবে।” পুলিশকে কিছু বললে মেয়েটির অশ্লীল ভিডিও লিক করে দেওয়ার হুমকি দেয় তারা। কিন্তু তার মা হুমকিতে ভয় না পেয়ে পুলিশকে সব খুলে বলেন। Photo -Fileমীনাক্ষীর ভাই জম্মু ও কাশ্মীরে সেনাবাহিনীতে পোস্টড ছিলেন। মুম্বইয়ের আম্বোলি থানায় একটি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এরপর জানা যায় মীনাক্ষীকে অপহরণ করেছে তার দুই বন্ধু। Photo -File২০১২ সালের মার্চ মাসে, অমিত এবং প্রীতি মীনাক্ষীকে একটি ভোজপুরি ছবিতে কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়ে উত্তরপ্রদেশে নিয়ে গিয়েছিল। মীনাক্ষী নিজের পরিচিত ওই দুজনকেই বলেছিলেন যে তিনি ধনী পরিবারের মেয়ে৷ এ কারণে টাকা হাতানোর জন্য তাকে অপহরণ করার পরিকল্পনা করেছিল তারা। Photo -Fileঅনেক দিন মীনাক্ষীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কয়েকদিন পর পুলিশ ফাঁদ পাকিয়ে দুজনকেই গ্রেপ্তার করে। পরে সহ অভিনেতা অমিত কুমার পুলিশের কাছে স্বীকার করেন যে তিনি মীনাক্ষীকে খুন করেছেন। মীনাক্ষী থাপার বাবার কাছে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেন তিনি। টাকা না দেওয়ায় মীনাক্ষীকে খুন করা হয়। Photo -Fileঅমিত নামের ব্যক্তি মীনাক্ষী থাপারকে শিরশ্ছেদ করে একটি চলন্ত বাস থেকে ফেলে দেয়। মীনক্ষীর দেহটি জলের ট্যাঙ্কে ফেলে দেওয়া হয়। ২০১৮ সমস্ত বিচার এবং তদন্তের পরে, আদালত তাদের উভয়কেই দোষী সাব্যস্ত করে। তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। Photo -File
অভিনয় জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা মোটেই খুব সহজ নয়। বহু নায়ক, নায়িকাকেই অনেক অপ্রীতিকর পরিবেশের সম্মুখীন হতে হয়। নায়িকাদের ক্ষেত্রে এমন উদাহরণ প্রচুর। ছবির পরিচালক বা নামজাদা অভিনেতাদের থেকে পাওয়া কু-প্রস্তাব নিয়ে মুখ খুলেছেন বহু প্রথম সারীর নায়িকাই। বলিউডে কয়েকদশক ধরে অভিনয় করছেন নায়িকা। তাঁর অভিনয় প্রতিভার কথা বহুল পরিচিত। বিশেষত, কমেডিতে তিনি অত্যন্ত পারদর্শী। তিনিও স্বীকার হয়েছেন পরিচালকের কুনজরের। অনেক কম বয়স থেকেই অভিনয় জগতে পদাপর্ণ করেন নায়িকা।বলিউডে গুটিকয়েক অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁরা কমেডিতে দক্ষ। উপাসনা সিংহ তাঁদের মধ্যে একজন। উপাসনা তাঁর কেরিয়ারের শুরু থেকেই বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জনি লিভাররে বিপরীতে ‘জুদাই’ ছবিতেতাঁর সেই বিখ্যাত, ‘‘আব্বা ডাব্বা জব্বা’’ সংলাপ আজও সকলের মুখে মুখে। তবে জানেন কি এই নায়িকাও একসময় কাস্টিং কাউচের স্বীকার হয়েছিলেন।বিনোদন জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে অভিনেত্রীকে। সম্প্রতি দেশের সর্বভারতীয় এক জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে নিজেই সেইসব কথা বলেছেন উপাসনা।তিনি বলেন, দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি ভয়ঙ্কর ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলেন। মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তিনি ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। উপাসনার কথায়, ‘‘আমি নাম নেব না, তবে দক্ষিণের একজন পরিচালক আমাকে অনিল কাপুরের বিপরীতে কাস্ট করেছিলেন এবং তখন আমি আমার কাছের সবাইকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। কিন্তু পরে ডিরেক্টর আমাকে গভীর রাতে ফোন করে হোটেলে মিটিং করার জন্য ডেকেছিলেন এবং সেই সময় আমার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।’’অভিনেত্রী আরও বলেছিলেন যে, ‘‘আমি কী বলব বুঝতে পারছিলাম না এবং আমি তাঁকে বলেছিলাম যে আমি পরের দিন আসব, কারণ সেখানে পৌঁছানোর আমার কোনও উপায় ছিল না। তখন তিনি আমাকে বললেন, তুমি সিটিং-এর মানে জান না। ফিল্ম লাইনে থাকতে গেলে সিটিং করা জানতে হয়। তখন আমি উনার কথার আসল অর্থ বুঝতে পারলাম। সেই অফিসেই আমি উনার সঙ্গে রীতিমতো ঝগড়া করি।’’ যদিও অনিল কাপুরের বিপরীতে সেই ছবি নায়িকার হাতছাড়া হয়। তিনি পরে ভাল ছবি হাতছাড়া হওয়ায় কান্নাকাটিও করেছিলেন। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘আমি উনাকে বলেছিলাম আপনি আমার বাবার বয়সী। আমাকে নিয়ে এমন ভাবলেন কী করে। এ ঘটনার পর ৭ দিন ঘর বেরোইনি। প্রচুর কেঁদেছি। আমার মা আমাকে সাহস দিয়েছিলেন।’’
বলিউডের অন্যতম প্রতিভাবান অভিনেত্রী এই বাঙালি নায়িকা। মিডিয়ার অন্দরে কান পাতলে শোনা যায় বিয়ের আগেই গর্ভবতী হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। বর্তমানে তিনি এক সন্তানের মা। নিজের চেয়ে বয়সে ছোট এক নায়কের প্রেমেও নাকি হাবুডুবু খাচ্ছেন নায়িকা। টলিউড থেকে বলিউড দুই ইন্ডাস্ট্রিতেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। তাঁর অভিনয় প্রতিভার কোনও তুলনা হয় না। একাধিক ছবিতে তুখোড় অভিনয় দিয়ে নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। অসাধারণ অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন দু’দুটি জাতীয় পুরস্কার।শুধু অভিনয় নয়, প্রতিভাবান নায়িকা পরিচালক হিসেবেও দক্ষ। তাঁর পরিচালনায় মুক্তি পেয়েছে সিনেমা থেকে সিরিজ। পরিচালক হিসেবেও অসাধারণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। তবে অসাধারণ অভিনয় দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও বলিউডে প্রথম নায়িকাদের তালিকায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন নি অজয় দেবগনের সহকর্মী। কঙ্কনা সেন শর্মার অসাধারণ অভিনয় দক্ষতার কথা একবাক্যে স্বীকার করেন ইন্ডাস্ট্রির সকলে। কেরিয়ারে অনেক আইকনিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। একাধিক বাংলা ছবিতেও অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী। মা অপর্ণা সেনের পরিচালনায় কাজ করে পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার। তবে কেরিয়ারে সফল হলেও ব্যক্তিগত জীবনে বিচ্ছেদের যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। কঙ্কনা ২০০৭ সালে রণবীর শোরেকে ডেট করেছিলেন। দুজনে একসঙ্গে থাকতে শুরু করে।দেশের প্রথম সারীর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এক খবর অনুযায়ী, ২০১০ সালে আবারও বিয়ে ছাড়াই গর্ভবতী হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। পরে ২০১০ সালে রণবীর এবং কঙ্কনা বিয়ে করেন। ২০১১ সালে কঙ্কনা পুত্র হারুনের জন্ম দেন। বিয়ের ১০ বছর পর দুজনেই বিচ্ছেদ ঘটে।শোনা যাচ্ছে, বিখ্যাত অভিনেতা অমল পরাশরকে বর্তমানে ডেট করছেন কঙ্কনা। অমল কঙ্কনার চেয়ে ৭ বছরের ছোট। দুজনেই একসঙ্গে কাজ করেছেন বহু ছবিতে।
অভিনয়ের স্বপ্ন অনেকেই দেখেন। প্রচেষ্টাও করেন। কিন্তু সবাই অভিনেতা হয়ে উঠতে পারেননা। কখনও কখনও অভিনয় শিখেও অনেকে নিজেকে অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। আবার এমন উদাহরণও প্রচুর যেখানে সম্পূর্ণ অন্য কোনও পেশা থেকে এসে নিজেকে অভিনেতা বা অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।নামজাদা এই অভিনেত্রীর জীবনের শুরুর দিকটাও ছিল অসংখ্য ঘাত প্রতিঘাতে ভরা। ভিজে বা ভিডিও জকি থেকে ধীরে ধীরে সিনে জগতে পায়ের তলার মাটি শক্ত করেছেন তিনি। তবে তার আগে ঘরমোছা, টয়লেট পরিষ্কারও করতে হয়েছে।আজকের খ্যাতনামা এই স্টারের জীবন একসময় এতটাই কষ্টকর ছিল। আর্থিক সমস্যায় ছিল নায়িকার পরিবার। পরবর্তীকালে তিনিই হয়ে ওঠেন শাহরুখের নায়িকা। সেইসঙ্গে কোটি কোটি টাকা রোজগার করে তাঁর ছবি। তিনি নিজেও কোটি কোটি টাকার মালিক।শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘রইস’ ছবিতে অভিনয় করেন অভিনেত্রী মাহিরা খান। মাহিরার জন্ম পাকিস্তানে। প্রধানত উর্দু চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করেন। বর্তমানে পাকিস্তানের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী মাহিরা।পাকিস্তানের পাশাপাশি তিনি কাজ করেছেন বলিউডেও। শাহরুখের সঙ্গে তাঁর করা ছবি ‘রইস’ বক্স অফিসে সফলও হয়। তবে মাহিরার যাত্রাপথ এত সহজ ছিল না।অভিনেত্রী ফাউন্ডেশন পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। পরে তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে যান। যেখানে তিনি ১৭ বছর বয়সে সান্তা মনিকা কলেজে ভর্তি হন। পরে তিনি তার স্নাতক স্তরের পড়াশোনার জন্য ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়াতে ভর্তি হন, কিন্তু পড়াশোনা শেষ করেননি। কারণ অর্থাভাব।অর্থাভাবে পড়াশোনা আর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি মাহিরা। পাশাপাশি জীবন ধারণের জন্য করেছেন বিভিন্ন ধরণের কাজ। মনের মেঝে মোছা থেকে শুরু টয়লেট পরিষ্কারও করতে হয়েছে। পরে মাহিরা ২০০৮ সালে পাকিস্তানে ফিরে আসেন। একটি ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহিরা খান নিজেই এসব কথা জানিয়েছেন।তিনি ম্যাগাজিনকে বলেছিলেন যে তিনি প্রকাশ্যে এমন কথা বলছেন যাতে লোকেরা জানতে পারে যে প্রত্যেককে জীবনে অসুবিধার মুখোমুখি হতে হবে। তিনি নিজেই বলেছিলেন, ‘‘লস অ্যাঞ্জেলেসে আমাকে টয়লেট এবং মেঝে পরিষ্কার করার কাজ করতে হয়েছিল। আমার যাত্রা সহজ ছিল না। এর পর সে বলে, আপনারা আমাকে বিনয়ী বলেন, কিন্তু আমি এমন কারণ আমি আমার জীবনে অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমি আমার ভাইয়ের সাথে $১ খাবারও ভাগ করেছি।’’মাহিরা খান তার দীর্ঘদিনের সঙ্গী এবং ব্যবসায়ী সেলিম করিমকে ২০২৩ সালে বিয়ে করেন। যদিও এর আগে ২০০৭ সালে আলী আসকারির সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। এই সম্পর্ক ২০১৫ পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল। তাঁদের একটি ছেলেও রয়েছে। প্রসঙ্গত মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মাহিরা বর্তমানে ৫৮ কোটি টাকার মালিক।
ভোপালের মেয়ে, টিভিপর্দার আদর্শ পুত্রবধূ হয়ে দর্শকদের মন জয় করেছেন। বর্তমানে টিভির সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। সিরিয়ালের প্রতিটি পর্বের জন্য লাখ টাকার বেশি পান তিনি৷ কিন্তু এই অভিনেত্রী অভিনয় করতে চাননি৷ জীবনে চেয়েছিলেন অন্যকিছু৷বলিউডে সাফল্য, সম্পদ, খ্যাতি একেবারেই সহজে আসে না। কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি ভাগ্যও সঙ্গ দিতে হয়৷ এমনই ঘটেছিল এই অভিনেত্রীর সঙ্গে৷ অভিনয় করব না করব না করেই, তিনি পা রাখেন হিন্দি সিরিয়াল জগতে৷ এমনকী বলিউডে কাজ করার পাশাপাশি সুযোগ পান অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করার সুযোগও পান৷ কে এই অভিনেত্রী?২০০৪-এ ‘ভারতের সেরা সিনেস্টার কি খোজ’ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু৷ ২০০৬এ জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল ‘বানু ম্যায় তেরি দুলহান’-এ প্রধান ভূমিকায় দেখা যায়। এই সিরিয়ালের মাধ্যমে তিনি ঘরে ঘরে পরিচিতি পান। তিন বছর ধরে এই সিরিয়ালের প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করে সকলের মন জয় করেন দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি।‘বনু ম্যায় তেরি দুলহান’-এর পর দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ‘খানা খাজানা’, ‘ইন্তেজার’, ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস শর্মা এলাহাবাদওয়ালে’, ‘রামায়ণ’, ‘তেরি মেরি লাভ স্টোরিস’, ‘আদালত’, ‘ইয়ে হ্যায় মহব্বতে’-এর মতো সিরিয়াল করেছেন। ‘ইয়ে হ্যায় মোহাব্বতে’ দিয়ে দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।তাঁকে ‘খতরন কে খিলাড়ি’-তেও দেখা গিয়েছে। এই অভিনেত্রী প্রতি পর্বের জন্য ১-১.৫ লক্ষ টাকার মোটা পারিশ্রমিক নেন।তবে এই অভিনেত্রী ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিসার হয়ে দেশের সেবা করতে চেয়েছিলেন৷ কিন্তু সেই কাজ তিনি করতে পারেননি৷ ভাগ্য তাঁর জন্য অন্য কিছুই লিখে রেখেছিল৷ভোপালের একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় বন্ধুদের সঙ্গে মজা করেই অংশগ্রহণ করেন দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি৷ সেখানে তিনি জয়ী হন৷ সেখান থেকেই শুরু তাঁর মডেলিং৷ এইভাবে কেরিয়ার শুরু অভিনেত্রীর৷দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি শুধু টিভিতেই নয়, বলিউডের সেই কয়েকজন ভাগ্যবান অভিনেত্রীদের মধ্যে রয়েছেন যারা শতাব্দীর মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করার সুযোগ পেয়েছিলেন। একটি বিজ্ঞাপনে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ও অমিতাভ বচ্চনকে।
