লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: মাত্র ১ গ্লাস লাল জুসেই কমবে কেজি কেজি ওজন! কুস্তিগীরের মতো শক্তি হবে, সব রোগের যম! Gallery July 30, 2024 Bangla Digital Desk বিটরুট পুষ্টির ভাণ্ডার এবং এটি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। বেশিরভাগ মানুষই বিটরুট স্যালাড হিসেবে খায়, কিন্তু এর রস শরীরে নতুন প্রাণ সঞ্চার করতে পারে। প্রতিদিন ১ গ্লাস বিটরুটের রস পান করা স্বাস্থ্যের জন্য আশ্চর্যজনক উপকার প্রদান করতে পারে। বিটরুটে ক্যালোরি কম থাকে এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সরবরাহ করে, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে। বিটরুটে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি ও নাইট্রেট, যা শরীরে নতুন শক্তি জোগায়। ক্লান্তিও দূর করতে পারে এই জুস। হেলথলাইন রিপোর্ট অনুযায়ী, বীট আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা রক্তাল্পতা বা রক্তের অভাব দূর করতে সাহায্য করে। বিটরুটে নাইট্রেট রয়েছে যা রক্তচাপ কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক। বিটরুটের রস প্রস্রাবে উপস্থিত টক্সিক উপাদানদের বের করে দিতে সাহায্য করে। বিটরুটে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ এর মতো খনিজ এবং পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো খনিজ রয়েছে যা শরীরের উপকার করে। বিটরুটের রস পানের ৫ উপকারিতা– বিটরুটের রসে নাইট্রেট থাকে, যা রক্তনালীগুলি শিথিল করতে এবং রক্ত প্রবাহকে উন্নত করতে সহায়তা করে। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্যও এই রস খুব উপকারী হতে পারে, কারণ বিটরুটের রস রক্তচাপ কমাতে কার্যকর হতে পারে। – বিটরুটের রসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। ফাইবার হজম প্রক্রিয়াটিকে মসৃণ করে এবং আরও ভাল অভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। – বিটরুটে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বয়সজনিত রোগ ও প্রদাহ থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সহায়ক। বিটরুটে উপস্থিত নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে, যা মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করে। -শরীরে শক্তি বাড়াতে নিয়মিত বিটরুটের রস খাওয়া যেতে পারে। এই জুসে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি ও ভিটামিন, যা শরীরে সতেজতা ও শক্তি জোগায়। এটি ক্লান্তি হ্রাস করতে এবং ক্রীড়া কর্মক্ষমতা উন্নত করতে পারে। – বিটের রসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের দাগ কমাতে পারে। বিটরুটের রস লিভারকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল remedy for Piles: পাইলসের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে দেবে মুক্তি…এই সাধারণ আনাজেই লুকিয়ে রয়েছে ওষধু! ফেলবেন না পাতাও Gallery April 9, 2024 Bangla Digital Desk সুগার, প্রেশার হোক কী ইউরিক অ্যাসিড৷ এই সমস্ত শারীরিক সমস্যা নিয়ে অন্যের সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনা করতে আমরা কেউই কুণ্ঠিত বোধ করি না৷ কিন্তু, পাইলস এমন একটা সমস্যা, যা বেশিরভাগ সময়েই মানুষ মুখ ফুটে প্রিয়জনেদের কাছেও বলে উঠতে পারেন না৷ অথচ, ঠিকসময়ে চিকিৎসা না করালে এই রোগ হয়ে উঠতে পারে মারাত্মক৷ এই প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করব এমন একটি সব্জি নিয়ে, যার সব্জি এবং পাতা দুই-ই পাইলসের জন্য দুর্দান্ত উপকারী৷ এর ওষধি গুণ বলে শেষ করা যায় না৷ অথচ, আমরাই অনেকে এই সব্জি দেখে নাক সিঁটকাই৷ বারবাঁকি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত ভার্মা (এমডি মেডিসিন) জানাচ্ছেন, পাইলসের জন্য এই বিশেষ সবজি খাওয়া খুবই উপকারী৷ এমনকি, শুধু পাইলসই নয়, এই সব্জি আরও নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধে আমাদের শরীরকে সাহায্য করে৷ আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়৷ কথা হচ্ছে বিট নিয়ে৷ বিটের পাতা এবং বিট নিজেই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে প্রচুর ভিটামিন পাওয়া যায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, আয়রন, ফোলেটের ভাণ্ডার এই সব্জি৷ সাথে কম ক্যালোরি যুক্ত হওয়ায় আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। এতে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। কিন্তু, পাইলসের সমস্যা থাকলে কী ভাবে খাবেন এই বিট? কারও পাইলসের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে বিটের ক্বাথ পান করুন৷ এতে কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্ত পাইলসের উপশম হয়। এছাড়া বিটরুটের গুঁড়ো বানিয়ে ঘি দিয়ে সেবন করলেও পাইলসের উপশম হয়। দাঁতে ব্যথা বা মুখের ঘা হলে ৫ থেকে ৬টি বিটের পাতার ক্বাথ তৈরি করে দিনে দুবার গার্গল করলে দাঁতের ব্যথা ও মুখের ঘা সেরে যায়। চলে যায় নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও। কারও চুল বেশি পড়লে বিটের পাতার রস মাথায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, বিটের পাতা পিষে হলুদের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগালেও চুল পড়া কমে। সর্দি বা কাজের চাপের কারণে প্রায়শই মাথাব্যথা হয়ে থাকে আমাদের৷ এমন অবস্থায় ১-২ ফোঁটা বিটের রস নাকে দিলে মাথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর, রোগ এবং তার ধরন আলাদা৷ তাই কোনও নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷