Tag Archives: Black Raisin

Black Raisin Health Benefits: কালো কিশমিশ খাওয়া কাদের জন্য ভাল? শরীরে বড় বদল আনতে কীভাবে খাবেন জানুন!

ড্রাই ফ্রুটস খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমন আমাদের স্বাস্থ্যেরও অনেক উপকার করে। বিভিন্ন ড্রাই ফ্রুটস-এর তালিকায় কিশমিশও থাকে। তবে আপনি কি কখনও কালো কিশমিশ খেয়েছেন? কেবল সুস্বাদু বলে নয়, এই কিশমিশ খেলে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। দূরে থাকবে রোগ ব্যাধি। কেন এই কিশমিশ এত আলাদা? জেনে নিন।
ড্রাই ফ্রুটস খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমন আমাদের স্বাস্থ্যেরও অনেক উপকার করে। বিভিন্ন ড্রাই ফ্রুটস-এর তালিকায় কিশমিশও থাকে।  হলুদ বা  বাদামি কিশমিশ অনেকেই ভালবাসেন, তবে কালো কিশমিশের  কথা জানেন কী? কেবল সুস্বাদু বলে নয়, এই কিশমিশ খেলে ভিতর থেকে শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। দূরে থাকবে রোগ ব্যাধি। কেন এই কিশমিশ এত আলাদা? জেনে নিন।
অনেকেই দিন শুরু করেন কালো কিশমিশ বা কালো কিশমিশ ভেজানো জল খেয়ে। পায়েস বা পোলাও রাঁধার সময়ে বাজার থেকে যে ধরনের কিশমিশ কেনেন, এগুলি কিন্তু তেমন নয়। আসলে কিশমিশের রং কেমন হবে তা আঙুরের জাতের উপরেও খানিকটা নির্ভর করে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সাধারণ কিশমিশের চেয়ে কালো কিশমিশের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি।
অনেকেই দিন শুরু করেন কালো কিশমিশ বা কালো কিশমিশ ভেজানো জল খেয়ে। পায়েস বা পোলাও রাঁধার সময়ে বাজার থেকে যে ধরনের কিশমিশ কেনেন, এগুলি কিন্তু তেমন নয়। আসলে কিশমিশের রং কেমন হবে তা আঙুরের জাতের উপরেও খানিকটা নির্ভর করে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সাধারণ কিশমিশের চেয়ে কালো কিশমিশের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি।
কালো কিশমিশে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি। এতে আছে পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো উপাদান, যা দেহের ফ্রি র‌্যাডিক্যালের সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেসজনিত ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে কালো কিশমিশ।
কালো কিশমিশে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি। এতে আছে পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো উপাদান, যা দেহের ফ্রি র‌্যাডিক্যালের সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেসজনিত ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে কালো কিশমিশ।
কালো কিশমিশে আয়রনের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এই ফলটি। রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার সমস্যায় ভুগছেন যাঁরা, তাঁদের জন্য ঘরোয়া টোটকা হিসাবে কালো কিশমিশ ভাল।
কালো কিশমিশে আয়রনের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এই ফলটি। রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার সমস্যায় ভুগছেন যাঁরা, তাঁদের জন্য ঘরোয়া টোটকা হিসাবে কালো কিশমিশ ভাল। মহিলারা তাই বিশেষ ভাবে উপকৃত হন কালো কিশমিশ খেলে।
পুষ্টিবিদ রিতুজা দিওয়েকর বলেন, মহিলাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের ব্যথা এবং মুড সুইংস দূরে রাখতে ভীষণ কার্যকর এই কালো কিশমিশ।
পুষ্টিবিদ রিতুজা দিওয়েকর বলেন, মহিলাদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের ব্যথা এবং মুড সুইংস দূরে রাখতে ভীষণ কার্যকর এই কালো কিশমিশ।
কালো কিশমিশে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। হজমের সমস্যা কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এই খাবারটি দারুণ পথ্য হতেই পারে। অন্ত্রের ভাল ব্যাক্টেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে কালো কিশমিশ।
কালো কিশমিশে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। হজমের সমস্যা কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এই খাবারটি দারুণ পথ্য হতেই পারে। অন্ত্রের ভাল ব্যাক্টেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে কালো কিশমিশ।
কালো কিশমিশে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে শক্তিশালী করে, অন্য দিকে এতে উপলব্ধ ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষায় বিশেষ উপকারী। ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কালো কিশমিশে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে শক্তিশালী করে, অন্য দিকে এতে উপলব্ধ ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষায় বিশেষ উপকারী। ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
হাড়, দাঁতের জোর বাড়িয়ে তুলতে ক্যালশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। কালো কিশমিশে এই খনিজটি রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। নিয়মিত এই ফলটি খেলে হাড় মজবুত হয়। অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা প্রতিরোধ করতে আগে থেকে কালো কিশমিশ খাওয়া শুরু করা যেতে পারে।
হাড়, দাঁতের জোর বাড়িয়ে তুলতে ক্যালশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। কালো কিশমিশে এই খনিজটি রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। নিয়মিত এই ফলটি খেলে হাড় মজবুত হয়। অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা প্রতিরোধ করতে আগে থেকে কালো কিশমিশ খাওয়া শুরু করা যেতে পারে।
সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেলে দারুণ উপকারী এই কিশমিশ। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেলে দারুণ উপকারী এই কিশমিশ। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।