Tag Archives: firecrackers

Diwali 2024: সামনেই আলোর উৎসব, খুদেদের হাতে বাজি তুলে দেওয়ার আগে মাথায় রাখুন ৫ বিষয়

দীপাবলির রাতে বাজির রোশনাই ছড়িয়ে পড়বে আকাশময় । বাজি নিয়ে বাড়ির ছোটদের মধ্যে উৎসাহ তুঙ্গে থাকলেও পিছিয়ে নেই বড়রাও। আলোর উৎসবের অন্যতম অনুষঙ্গ বাজি পোড়ানো। প্রতীকী ছবি
দীপাবলির রাতে বাজির রোশনাই ছড়িয়ে পড়বে আকাশময় । বাজি নিয়ে বাড়ির ছোটদের মধ্যে উৎসাহ তুঙ্গে থাকলেও পিছিয়ে নেই বড়রাও। আলোর উৎসবের অন্যতম অনুষঙ্গ বাজি পোড়ানো। প্রতীকী ছবি
১) খুদেদের বাজি থেকে দূরে রাখা জরুরি। বাচ্চারা যাতে নিজে থেকে বাজি না ধরায় সে দিকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, আগুনে হাত পুড়ে যাওয়ার ভয় থেকেই যায়। তবে শুধু বাচ্চা বলে নয়, সকলেরই বাজি থেকে দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়ানো উচিত। প্রতীকী ছবি
১) খুদেদের বাজি থেকে দূরে রাখা জরুরি। বাচ্চারা যাতে নিজে থেকে বাজি না ধরায় সে দিকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, আগুনে হাত পুড়ে যাওয়ার ভয় থেকেই যায়। তবে শুধু বাচ্চা বলে নয়, সকলেরই বাজি থেকে দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়ানো উচিত। প্রতীকী ছবি
বাজিতে প্রথম বার আগুন দেওয়ার পর তা না ফাটলে ফের আগুন ধরাতে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সে ক্ষেত্রে অন্য বড় কোনও বিপদ হতে পারে। এক বার না ধরলে সেই বাজি ফেলে দিন। প্রতীকী ছবি
বাজিতে প্রথম বার আগুন দেওয়ার পর তা না ফাটলে ফের আগুন ধরাতে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সে ক্ষেত্রে অন্য বড় কোনও বিপদ হতে পারে। এক বার না ধরলে সেই বাজি ফেলে দিন। প্রতীকী ছবি
অ্যালার্জি থাকলে আতশবাজির ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট হয় অনেকেরই। সে ক্ষেত্রে বাজি ফাটছে, এমন জায়গা এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। তবে একান্তই যেতে হলে মুখে মাস্ক পরে যাওয়া জরুরি। প্রতীকী ছবি৪) বাজি ফাটানোর সময় হাতের কাছে অবশ্যই অ্যালো ভেরা জেল রাখুন। আগুনে সামান্য ছ্যাঁকা খেলেও অ্যালো ভেরা কাজে আসতে পারে। অ্যালো ভেরা লাগিয়ে নিলে ফোস্কা পড়ার ভয় থাকে না। প্রতীকী ছবি
অ্যালার্জি থাকলে আতশবাজির ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট হয় অনেকেরই। সে ক্ষেত্রে বাজি ফাটছে, এমন জায়গা এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। তবে একান্তই যেতে হলে মুখে মাস্ক পরে যাওয়া জরুরি। প্রতীকী ছবি
৪) বাজি ফাটানোর সময় হাতের কাছে অবশ্যই অ্যালো ভেরা জেল রাখুন। আগুনে সামান্য ছ্যাঁকা খেলেও অ্যালো ভেরা কাজে আসতে পারে। অ্যালো ভেরা লাগিয়ে নিলে ফোস্কা পড়ার ভয় থাকে না। প্রতীকী ছবি
বাজি ফাটানোর পর সেগুলি যত্রতত্র ফেলে রাখবেন না। বাজির খোলগুলি এক জায়গায় করে জলে দিয়ে দিন। কিংবা পোড়া বাজির উপর খানিকটা বালি ছিটিয়ে দিন। প্রতীকী ছবি
বাজি ফাটানোর পর সেগুলি যত্রতত্র ফেলে রাখবেন না। বাজির খোলগুলি এক জায়গায় করে জলে দিয়ে দিন। কিংবা পোড়া বাজির উপর খানিকটা বালি ছিটিয়ে দিন। প্রতীকী ছবি

Fireworks Buying Tips: সবুজ ‘পরিবেশবান্ধব’ আতশবাজি ছাড়া অন্য বাজি কিনলে হতে পারে বিপদ! কীভাবে চিনবেন? জানুন ছোট্ট টিপস

কোচবিহার: দীপাবলীর আলোর উৎসবে আতশবাজি থাকবে না তাও আবার হয় নাকি! তাইতো ইতিমধ্যেই প্রায় প্রতিটি জেলার মধ্যে আতশবাজি বিক্রি শুরু হয়েছে। আলাদা মেলার মাধ্যমে এই আতশবাজি বিক্রিকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে প্রশাসন দ্বারা। তবে এবার জেলা প্রশাসন এবং জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ জোর দেওয়া হচ্ছে সবুজ আতশবাজি বিক্রির ওপর।

সবুজ আতশবাজি ছাড়া অন্য কোনও আতশবাজি বিক্রি করলে নেওয়া হচ্ছে পুলিশি পদক্ষেপ। তাইতো বেশিরভাগ বিক্রেতা ও ক্রেতারা সচেতনতার সঙ্গে সবুজ আতশবাজি বিক্রি করছেন এবং কিনছেন। এই আতশবাজির ফলে দূষণ কমবে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: কবে থামবে ঝড়-বৃষ্টি-দুর্যোগ…? মাটি হবে কালীপুজো? IMD দিয়ে দিল ‘নতুন’ আপডেট! কী হতে চলেছে শনি-রবি-সোম?

কোচবিহার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৃষ্ণ গোপাল মিনা জানান, “পরিবেশ দূষণের কথা ও অন্যান্য বিষয়ের ওপর নজর রেখে তৈরি করা হয়েছে সবুজ আতশবাজি। মহামান্য আদালত ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছেন শুধুমাত্র সবুজ আতশবাজি পোড়ানোর উপর। তাই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করা হচ্ছে এই বিষয় নিয়ে। আতশবাজি ক্রেতাদের বাজি কেনার সময় অবশ্যই প্যাকেটের গায়ে থাকা QR Code এবং গ্রিন লোগো দেখে কিনতে হবে। বুঝতে অসুবিধা হলে QR Code স্ক্যান করে CSIR – NEERI সার্টিফিকেট রয়েছে কিনা দেখতে হবে।”

আরও পড়ুন: বয়স অনুযায়ী ঠিক কতটা হাঁটা উচিত…? কতটা হাঁটলে আপনি ‘ফিট’? দেখে নিন তালিকা মিলিয়ে!

জেলা কোচবিহারের এক আতশবাজি বিক্রেতা বিশ্বজিৎ বণিক জানান, “সবুজ আতশবাজি পোড়ানো হলে পরিবেশের দূষণ কম হবে এবং ক্ষতি কম হবে। ছোট বাচ্চা এবং বয়স্কদের অসুবিধাও কম হবে। তাইতো প্রত্যেকটি মানুষের উচিত সবুজ আতশবাজি ছাড়া অন্য কোনও আতশবাজি একেবারেই না পোড়ানো। আতশবাজি মেলায় গিয়ে দোকান থেকে সবুজ আতশবাজি কিনতে পারবেন ক্রেতারা।”

এক আতশবাজি ক্রেতা উৎপল দে জানান, “তাঁরা ইতিমধ্যেই আতশবাজি কেনা শুরু করেছেন। তবে আতশবাজি কেনার আগে তিনি অবশ্যই প্যাকেটের গায়ে থাকা QR Codeএবং সবুজ লোগো দেখে তারপর কিনছেন।”

জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। যদি কোনও ব্যক্তি সবুজ আতশবাজি ছাড়া অন্য কোনও বাজি পোড়ান তবে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ হতে পারে। এছাড়া কোনও ব্যবসায়ী যদি নিষিদ্ধ কিংবা অন্যান্য আতশবাজি বিক্রি করেন তাঁর বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ হবে। তাইতো এবার দীপাবলীর আলোর উৎসব ঝলমল করে উঠবে পরিবেশবান্ধব সবুজ আতশবাজি আলোয়।

সার্থক পণ্ডিত