Tag Archives: Home Loan Calculator

ব্যবসা-বাণিজ্য

মাসে ৩০ হাজার টাকা বেতন? তাহলে কত টাকার হোম লোন পাবেন? দেখে নিন পুরো হিসেব

Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk

হোম লোন ছেলের হাতের মোয়া নয়। চাইলেই সবসময় পাওয়া যাবে তার কোনও গ্যারান্টি নেই। এটা নির্ভর করে বেশ কয়েকটা ফ্যাক্টরের উপর। যেমন ক্রেডিট স্কোর, সম্পত্তির বিবরণ, ঋণগ্রহীতার মাসিক বেতন ইত্যাদি। ঋণ নিলে সেটা শুধতেও হবে। তাই ঋণগ্রহীতার মাসিক বেতন দেখা হয়। কারও মাসিক বেতন যদি ৩০ হাজার টাকা হয়, তাহলে তিনি কত টাকার হোম লোন পেতে পারেন?

এটা জানতে হলে সবার আগে বেতনের উপাদানগুলো সবিস্তারে বুঝতে হবে। চাকরিজীবীর গ্রস স্যালারির মধ্যে বেসিক স্যালারি এবং চিকিৎসা, ছুটি, বাড়ি ভাড়া ভাতা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে। তবে চাকরিজীবী পুরো বেতন পান না, ট্যাক্স-পরবর্তী ডিডাকশন এবং প্রভিডেন্ট ফান্ড কেটে নেওয়ার পর ইন-হ্যান্ড বা টেক-হোম বেতন হাতে আসে। এর ভিত্তিতেই হোম লোনের যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়।

সাধারণত বেতনভোগী ব্যক্তি মাসিক (নেট) বেতনের ৬০ গুণ পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন। সুতরাং একজন ব্যক্তি যদি ৩০ হাজার টাকা বেতন পান, তাহলে তিনি হোম লোন হিসেবে ১৮ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পাওয়ার যোগ্য।

তবে পুরোটাই ব্যাঙ্ক এবং গণনার উপর নির্ভর করছে। হোম লোন নেওয়ার সময়ই ঋণগ্রহীতার উচিত কত টাকা তিনি মাসিক ইএমআই দিতে পারবেন সেটাও দেখে নেওয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩০ হাজার টাকা বেতনে আর্থিক বোঝা এড়াতে প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা ইএমআই হওয়া উচিত।

হোম লোনের আবেদন করার সময় কিছু প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে বলা হয়। এ থেকেই আবেদনকারীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে ব্যাঙ্ক। সব ব্যাঙ্কেই যে এক নথিপত্র লাগে তা নয়। তবে কিছু সাধারণ নথি রয়েছে যা অবশ্যই ঋণগ্রহীতাকে ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা দিতে হয়। সেগুলি হল - — হোম লোনের আবেদন করার সময় কিছু প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে বলা হয়। এ থেকেই আবেদনকারীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে ব্যাঙ্ক। সব ব্যাঙ্কেই যে এক নথিপত্র লাগে তা নয়। তবে কিছু সাধারণ নথি রয়েছে যা অবশ্যই ঋণগ্রহীতাকে ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা দিতে হয়। সেগুলি হল –

-সঠিকভাবে পূরণ করা হোম লোনের আবেদনপত্র।-সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি। -পরিচয়ের প্রমাণপত্র (প্যান কার্ড, আধার কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি)। — -সঠিকভাবে পূরণ করা হোম লোনের আবেদনপত্র।
-সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
-পরিচয়ের প্রমাণপত্র (প্যান কার্ড, আধার কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি)।

-স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণপত্র (রেশন কার্ড, ইউটিলিটি বিল, পাসপোর্ট, আধার কার্ড, ভোটার আইডি)।-বয়সের প্রমাণপত্র (প্যান কার্ড, জন্মতারিখ উল্লেখ থাকা আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, জন্ম শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক পাসবুক, দশম শ্রেণির মার্কশিট)। -আয়ের প্রমাণপত্র। — -স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণপত্র (রেশন কার্ড, ইউটিলিটি বিল, পাসপোর্ট, আধার কার্ড, ভোটার আইডি)।
-বয়সের প্রমাণপত্র (প্যান কার্ড, জন্মতারিখ উল্লেখ থাকা আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, জন্ম শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক পাসবুক, দশম শ্রেণির মার্কশিট)।
-আয়ের প্রমাণপত্র।

ব্যবসা-বাণিজ্য

SBI Home Loan: SBI থেকে ২৫ বছরের জন্য ৪০ লক্ষ টাকার হোম লোন নিয়েছেন ? দেখে নিন কত EMI দিতে হবে ?

Gallery May 2, 2024 Bangla Digital Desk

হোম লোনের উপরে স্টেট ব্যাঙ্ক বর্তমানে ৯.১৫ শতাংশ থেকে ৯.৬৫ শতাংশ সুদ নিচ্ছে ৷ এই সুদের হার অবশ্যই গ্রাহকদের সিভিল স্কোরের উপর নির্ভর করছে ৷

আপনার সিভিল স্কোর ৭৫০ বা তার বেশি হলে আপনাকে ৯.১৫ শতাংশ সুদ দিতে হবে ৷ সিভিল স্কোর ৫৫০ থেকে ৬৪৯ হলে ৯.৬৫ শতাংশ সুদ দিতে হবে ৷

স্টেট ব্যাঙ্কের হোম লোনের সুদের হার রেপো রেটের সঙ্গে লিঙ্কড থাকে ৷ রেপোর রেট বদলের উপর আপনার হোম লোনের সুদের হার বাড়তে বা কমতে পারে ৷

এসবিআই থেকে ৯.১৫ শতাংশ হিসেবে ৪০ লক্ষ টাকার হোম লোন নিলে আপনাকে ৩৩৯৮০ টাকা ইএমআই দিতে হবে ৷ এই হিসেবে আপনাকে মোট ৬১,৯৩,৯০৩ টাকা কেবল সুদ হিসেবে দিতে হবে ৷

একই হিসেবে আপনা ৪০ লক্ষ টাকার লোন ৩০ বছরের জন্য নিলে আপনাকে ৩২৬১৮ টাকা ইএমআই দিতে হবে ৷ অর্থাৎ মোট ৭৭৪২৩২১ টাকা সুদ দিতে হবে ৷

এই সুদের হারে ৫০ লক্ষ টাকার হোম লোন ৩০ বছরের জন্য নিলে ৪০,৭৭২ টাকা ইএমআই দিতে হয় ৷ মোট ৯৬,৭৭,৯০১ টাকা সুদ দিতে হবে ৷

ব্যবসা-বাণিজ্য

Home Loan Calculator: ২০ লাখ টাকার Home Loan নিচ্ছেন? প্রতি মাসে কত EMI দিতে হবে দেখুন

Gallery April 27, 2024 Bangla Digital Desk

নতুন বাড়ি কেনা বা তৈরি করা সবসময় চ্যালেঞ্জিং। অনেক ফ্যাক্টরকে মালার মতো এক সুতোয় গাঁথতে হয়। তবে সবচেয়ে বড় বিষয় হল, অর্থ। অধিকাংশ সময়ই বাড়ি তৈরি করতে গিয়ে টাকায় টান পড়ে। সঞ্চিত সব অর্থ ঢেলে দেওয়ার পরেও। তখন হোম লোন নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না।

এখন প্রশ্ন হল, কেউ যদি ২০ লাখ টাকার হোম লোন নেন তাহলে প্রতি মাসে কত ইএমআই দিতে হবে? হোম লোনে সুদের হার নির্দিষ্ট নয়। বিভিন্ন ব্যাঙ্কে বিভিন্ন রকম।

মোটামুটি ৮.৩০ শতাংশ থেকে শুরু করে ১০ শতাংশ পর্যন্ত হয়। পুরোটাই নির্ভর করে মেয়াদ এবং ক্রেডিট স্কোরের উপর। ক্রেডিট স্কোর বেশি থাকলে কম সুদের হারে হোম লোন পাওয়া যায়। এখানে সুদের হার ৮.৪৫ শতাংশ ধরা হল।

ধরে নেওয়া যাক কেউ ৫ বছর মেয়াদে ২০ লাখ টাকা হোম লোন নিলেন। তাহলে ৮.৪৫ শতাংশ সুদের হারে তাঁকে প্রতি মাসে ৪০,৯৮৫ টাকা ইএমআই দিতে হবে। এক্ষেত্রে ৪৫৯,০৯৩ টাকার সুদ দিতে হবে। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি ২,৪৫৯,০৯৩ টাকা শোধ করবেন।

এখন তিনি যদি ১০ বছর মেয়াদে ২০ লাখ টাকার হোম লোন নেন তাহলে ইএমআই-এর পরিমাণ অনেকটা কমে যাবে। কারণ মেয়াদ বেড়েছে। ৮.৪৫ শতাংশ সুদের হারে তাঁকে প্রতি মাসে ২৪,৭৪৪ টাকা ইএমআই দিতে হবে। কিন্তু মেয়াদ বাড়ার কারণেই বেশি সুদ দিতে হবে।

হিসেব অনুযায়ী, ১০ বছরে তাঁকে ৯৬৯,২৪২ টাকা সুদ শোধ করতে হবে। অর্থাৎ সুদে আসলে তিনি লোন হিসেবে মোট ২,৯৬৯,২৪২ টাকা শোধ করবেন।

মেয়াদ আরও বাড়িয়ে যদি ১৫ বছর করা হয়, তাহলে ২০ লাখ টাকার হোম লোনে প্রতি মাসে ১৯৬৩৬ টাকা ইএমআই দিতে হবে। এক্ষেত্রে শুধু ১,৫৩৪,৫১৯ টাকা সুদ দিতে হবে। এবং সুদ ও আসল মিলিয়ে শোধ করতে হবে মোট ৩,৫৩৪,৫১৯ টাকা। শুধুমাত্র মেয়াদ বৃদ্ধির কারণে সুদ একধাক্কায় অনেকটা বেড়ে গেল।

ব্যবসা-বাণিজ্য

SBI Home Loan: SBI থেকে ২০ বছর মেয়াদে ৩৫ লাখ টাকা হোম লোন নিচ্ছেন? কত সুদ দিতে হবে জানেন ?

Gallery March 21, 2024 Bangla Digital Desk

বাড়ি তৈরি করতে গেলে একসঙ্গে মোটা টাকা ঢালতে হয়। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? ফলে হোম লোনই ভরসা। এখন কেউ যদি ২০ বছর মেয়াদে ৩৫ লাখ টাকা হোম লোন নিতে চান, তাহলে কত সুদ দিতে হবে?

টাকার অঙ্কে ৩৫ লাখ অনেক বড় সংখ্যা। ঋন পরিশোধ করতে সময়ও বেশি লাগবে। যাকে দীর্ঘমেয়াদি বলা হয়। পরিশোধের মেয়াদের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে সুদের হারও আলাদা। এখন যদি কেউ এই টাকা এসবিআই থেকে হোম লোন হিসেবে নেন, তাহলে কত সুদ দিতে হবে?

এসবিআই-এর ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হোম লোনে বার্ষিক ৮.৫০ শতাংশ থেকে ১০.১৫ শতাংশ হারে সুদ দিতে হয়। সুদের হার নির্ভর করে দুটি জিনিসের উপর। ক্রেডিট স্কোর এবং মেয়াদ। এসবিআই জানাচ্ছে, ৮০০ বা তার বেশি ক্রেডিট স্কোর থাকলে ৮.৯০ শতাংশ সুদের হারে সাধারণ হোম লোন পাওয়া যায়। কিন্তু ক্রেডিট স্কোর কম হলে প্রিমিয়াম রেট বেশি হয়।

ক্রেডিট স্কোর ৭৫০ থেকে ৭৯৯-এর মধ্যে থাকে সুদের হার হবে ৯ শতাংশ। সিবিল স্কোর ৭০০ থেকে ৭৫০ হলে ৯.১০ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে৷ একইভাবে, ৬৫০ থেকে ৬৯৯-এর মধ্যে ক্রেডিট স্কোরের জন্য সুদের হার ৯.২০ শতাংশ। এসবিআই মহিলা ঋণগ্রহীতাদের ০.০৫ শতাংশ ছাড় দেয়। এবার দেখতে হবে মেয়াদ। ২০ বছর মানে দীর্ঘ মেয়াদ। এই মেয়াদে ৩৫ লাখ টাকা ঋণ নিলে সাধারণত সুদের হার হবে ৯.৫৫ শতাংশ।

এই হিসেব অনুযায়ী, ৩৫ লাখ টাকা হোম লোনে ২০ বছরে মোট সুদ দিতে হবে ১,৯৪৬,২০২ টাকা। এক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই পড়বে ৪৫,৩৮৫ টাকা। এর মধ্যে প্রিন্সিপাল অ্যামাউন্ট হল ১৭,৫৩১ টাকা। এবং সুদ হিসেবে দিতে হবে ২৭,৮৫৪ টাকা।

চাকরিজীবী ঋণগ্রহীতাদের যোগ্যতার মানদণ্ড: আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।

বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে।কমপক্ষে ৩ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

ন্যূনতম মাসিক আয় হতে হবে ২৫ হাজার টাকা।

স্ব-নিযুক্ত ঋণগ্রহীতাদের যোগ্যতার মানদণ্ড: আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।

বয়স হতে হবে ২১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে। — বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে।
কমপক্ষে ৩ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
ন্যূনতম মাসিক আয় হতে হবে ২৫ হাজার টাকা।
স্ব-নিযুক্ত ঋণগ্রহীতাদের যোগ্যতার মানদণ্ড: আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।
বয়স হতে হবে ২১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে।

কমপক্ষে ৩ বছরের ধারাবাহিক ব্যবসা থাকতে হবে।ন্যূনতম বার্ষিক আয় হতে হবে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। — কমপক্ষে ৩ বছরের ধারাবাহিক ব্যবসা থাকতে হবে।
ন্যূনতম বার্ষিক আয় হতে হবে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

ব্যবসা-বাণিজ্য

একসঙ্গে পুরো Home Loan শোধ করতে চান? এই ৫ বিষয় মাথায় না রাখলে ভুগতে হবে ভবিষ্যতে

Gallery March 11, 2024 Bangla Digital Desk

বাড়ি কেনা মানে শুধু স্বপ্নপূরণ নয়। এটা আর্থিক স্বাচ্ছল্যেরও প্রতীক। অনেকেই হোম লোন নিয়ে বাড়ি কেনেন। মাসিক কিস্তির টাকা যেন শিয়রে রাখতে হয়। ঠিক রাখতে হয় ক্রেডিট স্কোর। যেহেতু দেশের বেশিরভাগ মানুষ হোম লোনের উপর নির্ভর করেন, তাই ফোরক্লোজারের সুবিধা বোঝাটা গুরুত্বপূর্ণ। পিরামল ফিনান্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জয়রাম শ্রীধরন বলছেন, হোম লোন বন্ধ করার আগে এই ৫টি জিনিস অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত।

ফোরক্লোজার কী: মাসিক কিস্তির বদলে পুরো ঋণ একসঙ্গে শোধ করে দেওয়াটাই ফোরক্লোজার। এর সুবিধা এবং অসুবিধা, দুইই রয়েছে। বিশেষ করে একসঙ্গে পুরো টাকা দেওয়ার আগে সঠিক সময় বোঝাটাও জরুরি। ফ্লোটিং রেটে হোম লোন নিলে ফোরক্লোজারে সুবিধা পাওয়া যায়। অতিরিক্ত চার্জ দিতে হয় না।

সঠিক আর্থিক মূল্যায়ন: হোম লোন বন্ধ করার আগে সঠিক আর্থিক মূল্যায়ন জরুরি। সঞ্চয়, বিনিয়োগ এবং আসন্ন খরচ কী হতে পারে বুঝতে হবে। একসঙ্গে পুরো ঋণ শোধ করে দিলে, অন্যান্য আর্থিক লক্ষ্যপূরণে সমস্যা হবে কি না, মাথায় রাখতে হবে তাও।

প্রিপেমেন্ট চার্জ: প্রিপেমেন্ট চার্জের জন্য হোম লোনে কী কী শর্ত রয়েছে দেখতে হবে। আসলে কিছু ক্ষেত্রে ঋণ সময়ের আগে শোধ করলে জরিমানা দিতে হয়।

ক্রেডিট স্কোর: হোম লোন একসঙ্গে শোধ করলে ক্রেডিট স্কোরে প্রভাব পড়তে পারে। ব্যাপারটা আশ্চর্য মনে হলেও সত্যি। দীর্ঘস্থায়ী ক্রেডিট অ্যাকাউন্ট বন্ধ করলে ক্রেডিট স্কোরে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সুতরাং ভাল ক্রেডিট প্রোফাইল বজায় রাখার দিকটাও মাথায় রাখতে হবে।

ট্যাক্স সুবিধা: আয়কর আইনের ধারা ২৪ এবং ৮০সি-তে যথাক্রমে সুদ এবং মূল পরিশোধের উপর ট্যাক্স ডিডাকশন দাবি করা যায়। কিন্তু সময়ের আগে হোম লোন শোধ করলে এই সুবিধা মিলবে না। এই পরিস্থিতিতে করযোগ্য আয়ের হিসেব এবং আয়কর আইনের এই ধারাগুলির অধীনে ডিডাকশনের ফলে সঞ্চয় করা যায় কি না দেখা উচিত।

সঞ্চয়ের আরও সুযোগ: একসঙ্গে পুরো হোম লোন শোধ করলে দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক লক্ষ্য পূরণে কোনও বাধা আসবে কি না উচিত। এক্ষেত্রে ভারসাম্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ফোরক্লোজার তখনই সঠিক সিদ্ধান্ত যখন সেটা গ্রাহকের আর্থিক কৌশলের সঙ্গে মিলে যায়।

Just another WordPress site