Tag Archives: Human Death

মানুষ আর মরবে না! মৃত্যুর পর ফিরবে আপনার প্রিয়জন! সংস্থার দাবিতে পৃথিবীজুড়ে হইচই

জীবনের পর মৃত্যু, এটাই তো বাস্তব। তবে এবার নাকি সেই বাস্তবটাই বদলে যাবে! মানুষ নাকি অমর হয়ে উঠবে। এমনই দাবি করছে এক মার্কিন সংস্থা। শুনে আপনি অবাক হতে পারেন।
জীবনের পর মৃত্যু, এটাই তো বাস্তব। তবে এবার নাকি সেই বাস্তবটাই বদলে যাবে! মানুষ নাকি অমর হয়ে উঠবে। এমনই দাবি করছে এক মার্কিন সংস্থা। শুনে আপনি অবাক হতে পারেন।
মৃত্যুর পর মানুষ পাবে আবার নতুন জীবন! ক্রায়োনিক্স ইনস্টিটিউট নামক এক মার্কিন সংস্থা দাবি করেছে, তাঁরা মৃতদেহ সংরক্ষণের নতুন পদ্ধতি শুরু করেছে। এতে মৃত্যুর ২০০-২৫০ বছর পর মৃত ব্যক্তি আবার বেঁচে উঠতে পারবে।
মৃত্যুর পর মানুষ পাবে আবার নতুন জীবন! ক্রায়োনিক্স ইনস্টিটিউট নামক এক মার্কিন সংস্থা দাবি করেছে, তাঁরা মৃতদেহ সংরক্ষণের নতুন পদ্ধতি শুরু করেছে। এতে মৃত্যুর ২০০-২৫০ বছর পর মৃত ব্যক্তি আবার বেঁচে উঠতে পারবে।
ওই সংস্থা দাবি করেছে তারা ৫০০ জনেরও বেশি ম-ত মানুষের দেহ হিমায়িত করেছে। তাও আবার বিশেষ পদ্ধতিতে। ২০০টিরও বেশি মস্তিষ্ক সংরক্ষণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
ওই সংস্থা দাবি করেছে তারা ৫০০ জনেরও বেশি ম-ত মানুষের দেহ হিমায়িত করেছে। তাও আবার বিশেষ পদ্ধতিতে। ২০০টিরও বেশি মস্তিষ্ক সংরক্ষণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অবশ্য বলছে, ওই সংস্থার সমস্ত দাবি ভুয়ো। এদিকে স্যাম অল্টম্যান, জেফ বেজোসের মতো ধনকুবেররা ওই সংস্থায় ইতিমধ্যে টাকা দিয়ে ফেলেছেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অবশ্য বলছে, ওই সংস্থার সমস্ত দাবি ভুয়ো। এদিকে স্যাম অল্টম্যান, জেফ বেজোসের মতো ধনকুবেররা ওই সংস্থায় ইতিমধ্যে টাকা দিয়ে ফেলেছেন।
ক্রায়োনিক্স এক ধরণের পদ্ধতি। সেই পদ্ধতি চালু হয় বিশ্বযুদ্ধের ৯ বছর পর অর্থাৎ ১৯৫৪ সালে। সেই সময় বীর্ষ সংরক্ষণ করা হত এই পদ্ধতিতে। সংরক্ষিত শুক্রানুর ব্যবহারিক প্রয়োগও শুরু হয়েছিল।
ক্রায়োনিক্স এক ধরণের পদ্ধতি। সেই পদ্ধতি চালু হয় বিশ্বযুদ্ধের ৯ বছর পর অর্থাৎ ১৯৫৪ সালে। সেই সময় বীর্ষ সংরক্ষণ করা হত এই পদ্ধতিতে। সংরক্ষিত শুক্রানুর ব্যবহারিক প্রয়োগও শুরু হয়েছিল।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রবার্ট এটিনগার প্রথমবার পুরো মানবদেহ সংরক্ষণের চেষ্টা করেন। ১৯৬২ সালে তাঁর লেখা একটি বই সাড়া ফেলে।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রবার্ট এটিনগার প্রথমবার পুরো মানবদেহ সংরক্ষণের চেষ্টা করেন। ১৯৬২ সালে তাঁর লেখা একটি বই সাড়া ফেলে।
১৯৬৭ সালে চিকিৎসক জেমস বেডফোর্ডের দেহ প্রথম ক্রয়োনিক্স পদ্ধতিতে সংরক্ষণ হয়। তার পর এই পদ্ধতিতর সঙ্গে জুড়ে যায় একটি সংস্থা। তারাই বারবার দাবি করে আসছে, মানুষের পুনরায় বেঁচে ওঠা সম্ভব। তবে সেটা কয়েক বছরের প্রক্রিয়া।
১৯৬৭ সালে চিকিৎসক জেমস বেডফোর্ডের দেহ প্রথম ক্রয়োনিক্স পদ্ধতিতে সংরক্ষণ হয়। তার পর এই পদ্ধতিতর সঙ্গে জুড়ে যায় একটি সংস্থা। তারাই বারবার দাবি করে আসছে, মানুষের পুনরায় বেঁচে ওঠা সম্ভব। তবে সেটা কয়েক বছরের প্রক্রিয়া।