Tag Archives: Junk Food

Health Tips: ‘এই’ পাঁচটা নাম মুখস্থ করে রাখুন, রাতে খাবার পরে ভুলেও হাত দেবেন না ‘এই’ খাবারগুলিতে! ভয়াবহ প্রভাব পড়বে

রাতের খাবারের পর বেশ কিছু খাবার খাওয়া আপনার স্বাস্থ্য এবং ওজন উভয়ের জন্যই ক্ষতিকারক হতে পারে। অনেকেই রাতের খাবারের পর এমন খাবার খান, যা তাদের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে বাধ্য।
রাতের খাবারের পর বেশ কিছু খাবার খাওয়া আপনার স্বাস্থ্য এবং ওজন উভয়ের জন্যই ক্ষতিকারক হতে পারে। অনেকেই রাতের খাবারের পর এমন খাবার খান, যা তাদের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে বাধ্য।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে নির্দিষ্ট কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এটি শুধু ওজন বাড়ায় না, হজম ও ঘুমের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে। রাতের খাবারের পর ৫টি জিনিস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ কুণাল প্রজাপত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে নির্দিষ্ট কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এটি শুধু ওজন বাড়ায় না, হজম ও ঘুমের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে। রাতের খাবারের পর ৫টি জিনিস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ কুণাল প্রজাপত।
মিষ্টি জিনিসে চিনি ও ক্যালরি বেশি থাকে, যা ওজন বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ। এতে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
মিষ্টি জিনিসে চিনি ও ক্যালরি বেশি থাকে, যা ওজন বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ। এতে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
দুধ এবং চিনি দিয়ে তৈরি মিষ্টিতে উচ্চ ক্যালোরি থাকে, যা পরিপাকতন্ত্রের উপর অতিরিক্ত প্রভাব ফেলে।এর ফলে পরিপাকতন্ত্রকে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
দুধ এবং চিনি দিয়ে তৈরি মিষ্টিতে উচ্চ ক্যালোরি থাকে, যা পরিপাকতন্ত্রের উপর অতিরিক্ত প্রভাব ফেলে। এর ফলে পরিপাকতন্ত্রকে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
চা বা কফির মতো ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং অনিদ্রার কারণ হতে পারে।ক্যাফেইন মেটাবলিজমকে প্রভাবিত করতে পারে, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।
চা বা কফির মতো ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং অনিদ্রার কারণ হতে পারে।ক্যাফেইন মেটাবলিজমকে প্রভাবিত করতে পারে, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।
ভাজা খাবারে ফ্যাট এবং ক্যালোরি বেশি থাকে, যা ওজন বাড়ার পাশাপাশি হার্টের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। এতে পেট ভারী লাগতে পারে, যার কারণে ঘুমাতে অসুবিধা হতে পারে।
ভাজা খাবারে ফ্যাট এবং ক্যালোরি বেশি থাকে, যা ওজন বাড়ার পাশাপাশি হার্টের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। এতে পেট ভারী লাগতে পারে, যার কারণে ঘুমাতে অসুবিধা হতে পারে।
ভাত এবং পাস্তার মতো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার রাতে হজম করতে অসুবিধা হয়।এর কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায় এবং ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ভাত এবং পাস্তার মতো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার রাতে হজম করতে অসুবিধা হয়।
এর কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায় এবং ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
DISCLAIMER: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
DISCLAIMER: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Fast Food vs Junk Food: ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড কি একই? নাকি পার্থক্য আছে? কোনটা ভাল, কোনটা ক্ষতিকারক? জানুন

ফাস্ট ফুড বললেই চটজলদি মনে পড়ে পিজ্জা, বার্গার, চিপসের কথা৷ আমাদের অনেকের কাছেই ফাস্ট ফুড এবং জাঙ্ক ফুড একই৷ দু’ ধরনের খাবারকেই আমরা এক দলে ফেলি৷ ধরে নিই দুটোই সমানভাবে ক্ষতিকারক৷ কিন্তু জানেন কি ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুট একই জিনিস নয়৷ নামের মধ্যেই লুকিয়ে আছে পার্থক্য৷ বলছেন পুষ্টিবিদ জার্লিন জোন্স৷

ফাস্ট ফুড কী?

ইন্টারনেট ঘাঁটলে একাধিক সংজ্ঞা পাওয়া যায় ফাস্ট ফুডের৷ সর্বাধিক মান্যতা আছে যে সংজ্ঞার, তা হল যে খাবার দ্রুত রেঁধে পরিবেশন করা যায়, সেটাই ফাস্ট ফুড৷ ফাস্ট অর্থাৎ জলদি৷ পিজ্জা, নুডলস, স্যান্ডউইচ, সুশি, বার্গার, ফ্রুট জুস সবই ফাস্ট ফুড৷

জাঙ্ক ফুড কী?

যে খাবারে পুষ্টিমূল্য খুবই কম, সেটা জাঙ্ক ফুড৷ জাঙ্ক অর্থাৎ আবর্জনা৷ এই খাবার শরীরের প্রচুর ক্যালরি যোগ করে৷ পুষ্টিমূল্য নামমাত্র৷ এই ধরনের খাবারে ফাইবার, মিনারেল, ভিটামিন থাকে না বললেই চলে৷ চিপস, কোল্ড ড্রিঙ্কস, চকোলেট, পেস্ট্রি, ওয়েফার, আইসক্রিম একদিক থেকে সবই জাঙ্ক ফুড৷

ফাস্ট ও জাঙ্ক ফুডের সাদৃশ্য

দু’ রকমের খাবারই বাজারে সহজেই পাওয়া যায়৷ কিছু ফাস্ট ফুড যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিপসকে জাঙ্ক ফুড বলা যায়৷ কারণ এগুলিতে প্রচুর ফ্যাট, নুন এবং চিনি৷ এই সব খাবার বেশি খেলে হৃদরোগ, ব্লাডসুগার, ওজনবৃদ্ধির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

আরও পড়ুন : লেবুর রস এবং হলুদেই দ্রুত কমবে ওজন! রোগা হতে এই দু’টি শুধু খেতে হবে এভাবে

ফাস্ট ও জাঙ্ক ফুডের পার্থক্য

সাধারণত ফাস্ট ফুড দোকানেই রান্না করে বিক্রি করা হয় কাউন্টার থেকে৷ অন্যদিকে জাঙ্ক ফুড প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটবন্দিই থাকে৷

ফাস্ট ফুড চটজলদি খাওয়া হয়৷ বেশি দিন রাখা হলে নষ্ট হয়ে যাবে৷ অন্যদিকে প্যাকেটজাত জাঙ্ক ফুডে প্রেজারভেটিভ থাকে৷ ফলে দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করা যায় না৷

কোনটা স্বাস্থ্যকর

জাঙ্ক ফুড সবসময়ই অস্বাস্থ্যকর৷ তুলনায় ফাস্ট ফুড একটু হলেও স্বাস্থ্যকর৷ যেমন, স্যালাড ও ফ্রুট চাট দুটোই ফাস্ট ফুড৷ কিন্তু এগুলি জাঙ্ক নয়, বরং স্বাস্থ্যকর৷ স্যান্ডউইচও তৈরি করা যায় তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু পুষ্টিগুণ রয়েছে তাতেও৷

কোনটা খাবেন

কোনও খাবারই ডায়েটে অতিরিক্ত রাখা ঠিক নয়৷ মাঝে মাঝে জাঙ্ক ফুড খেতেই পারেন স্বাদ বদলানোর জন্য৷ তবে অবশ্যই সেটা পরিমিত ও নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে৷ ব্যালান্সড ডায়েট বজায় রাখার চেষ্টা করুন৷