Tag Archives: Fast Food

ছিল টোটো, হয়ে গেল ফাস্ট ফুডের দোকান! অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। এমনটাই করে দেখালেন মালদহের এক মহিলা। কিছু করার তাগিদেই অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে বুদ্ধির জোরে একটি টোটোকেই দোকান তৈরি করে নিয়েছেন তাঁরা। ছিল টোটো। সেই টোটো হয়ে গেল ফাস্ট ফুডের দোকান।

Food: অনুষ্ঠান বাড়ির আনন্দ মুহূর্তে শেষ! একশোর বেশি মানুষ কাতরাচ্ছেন কষ্টে, মিনাখাঁয় ভয়াবহ ঘটনা

জিয়াউল আলম, মিনাখাঁ: মিনাখাঁর বাউখোলা এলাকায় অনুষ্ঠান বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া করে অসুস্থ শতাধিক। মিনাখাঁ থানার অন্তর্গত কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্য বাউখোলা এলাকায় রবিবার সকালে এক অনুষ্ঠান বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া করেন এলাকার শতাধিক বাসিন্দারা। খাওয়া দাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই এলাকার বাসিন্দাদের শুরু হয় অসহ্য পেটে যন্ত্রণা।

পেটে যন্ত্রণার সঙ্গে সঙ্গে পায়খানা বমির উপসর্গ দেখা দেয় তাদের। সঙ্গে সঙ্গে তাদের এক এক করে ভর্তি করা হয় মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে। রবিবার বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, প্রায় ৬০ জনকে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সুস্থ হয়ে যাওয়ায় তাদেরকে আবার হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় ভয়ঙ্কর দৃশ্য! বহুতলের ১৪ তলা থেকে কী পড়ল ওটা! কাছে যেতেই দেখা গেল, রক্তে মাখা যুবতী!

পাশাপাশি এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প করে প্রায় ৮০ জন মানুষকে চিকিৎসা করানো হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসা চলার পাশাপাশি এলাকায় এখনও পর্যন্ত মেডিকেল ক্যাম্প করে চিকিৎসা চালাচ্ছে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।

প্রচন্ড গরমে খাবারে বিষক্রিয়ার ফলে এই ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিক অনুমান চিকিৎসকদের। তবে সবাই বিপদ মুক্ত রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে হাসপাতালে সূত্রে।

Fast Food: সিঙাড়া খাওয়ার জন্য দিতে হয় লম্বা লাইন? কারণ জানলে হাসি থামবেনা! 

দিন পাল্টাচ্ছে। বাঙালিও এখন পিজ্জা, বার্গারে মজেছে। তবে বিকেল হলেই শিঙাড়া খাওয়ার অভ্যাসটা এখনও তার যায়নি। বর্ধমানে আছে এমনই এক জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকান। এখানে বিকেল হলেই রীতিমত লাইন পড়ে যায় ক্রেতাদের।
দিন পাল্টাচ্ছে। বাঙালিও এখন পিজ্জা, বার্গারে মজেছে। তবে বিকেল হলেই শিঙাড়া খাওয়ার অভ্যাসটা এখনও তার যায়নি। বর্ধমানে আছে এমনই এক জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকান। এখানে বিকেল হলেই রীতিমত লাইন পড়ে যায় ক্রেতাদের।
পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না-১ ব্লকের রায়না শ্যামসুন্দর রোডে, শ্যামসুন্দর গ্রামের কাছেই অবস্থিত এই জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকানটি। প্রতিদিন বিকেল ৪ টেতে খোলা হয় এই দোকান।
পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না-১ ব্লকের রায়না শ্যামসুন্দর রোডে, শ্যামসুন্দর গ্রামের কাছেই অবস্থিত এই জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকানটি। প্রতিদিন বিকেল ৪ টেতে খোলা হয় এই দোকান।
এখানে এক পিস শিঙাড়ার দাম ৭ টাকা। তবে দাম যেমন ৭ টাকা তেমনই আকার ও স্বাদেও কিন্তু অতুলনীয় এই শিঙাড়া। শুধুমাত্র এই শিঙাড়া খাওয়ার জন্য দূর দূরান্ত ছুটে আসে মানুষ।
এখানে এক পিস শিঙাড়ার দাম ৭ টাকা। তবে দাম যেমন ৭ টাকা তেমনই আকার ও স্বাদেও কিন্তু অতুলনীয় এই শিঙাড়া। শুধুমাত্র এই শিঙাড়া খাওয়ার জন্য দূর দূরান্ত ছুটে আসে মানুষ।
এই বিখ্যাত দোকানটি চাতরের শিঙাড়া নামে পরিচিত। এখানে দৈনিক প্রায় ১২০০-এর বেশি শিঙাড়া বিক্রি হয় বলে জানান দোকানের মালকিন আঙুরবালা হাটি। তিনি বলেন, আগে ৪০/৫০ পিস বিক্রি হত। তবে এখন দৈনিক প্রায় ১২০০ পিসের বেশি বিক্রি হয়।
এই বিখ্যাত দোকানটি চাতরের শিঙাড়া নামে পরিচিত। এখানে দৈনিক প্রায় ১২০০-এর বেশি শিঙাড়া বিক্রি হয় বলে জানান দোকানের মালকিন আঙুরবালা হাটি। তিনি বলেন, আগে ৪০/৫০ পিস বিক্রি হত। তবে এখন দৈনিক প্রায় ১২০০ পিসের বেশি বিক্রি হয়।
আগে খড়ের চালের বাড়ি ছিল। এই ব্যবসার হাত ধরেই তৈরি হয়েছে পাকা বাড়ি, দিয়েছেন তিন মেয়ের বিয়ে। ৩৩ বছর ধরে এখনও এই জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকানটি চলছে।
আগে খড়ের চালের বাড়ি ছিল। এই ব্যবসার হাত ধরেই তৈরি হয়েছে পাকা বাড়ি, দিয়েছেন তিন মেয়ের বিয়ে। ৩৩ বছর ধরে এখনও এই জনপ্রিয় শিঙাড়ার দোকানটি চলছে।

Food Bank: দুঃস্থদের জন্য ফুড ব্যাঙ্ক রামপুরহাটে

বীরভূম: মাঝে মধ্যে আমরা প্রিয়জনদের সঙ্গে বিভিন্ন হোটেল-রেস্তোরাঁয় খেতে যাই। বিভিন্ন ধরনের নামি দাবি খাবার হোটেলে অর্ডার দিয়ে থাকি। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় আমরা সমস্ত খাবার খেতে পারি না। সেই খাবার হোটেলের টেবিলেই পড়ে থাকে। তারপরে হোটেলের কর্মচারীরা সেই খাবার ফেলে দেন ডাস্টবিনে। একটি সমীক্ষা বলছে, প্রত্যেকদিন এইভাবে গড়ে প্রায় ২৫ শতাংশ খাবার নষ্ট হয় বিভিন্ন বড় হোটেলে।

আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, হোটেলে বিভিন্ন খাবার তৈরি থাকে। সেই খাবার বিক্রি না হওয়ার ফলে নষ্ট হয়ে গেলে ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হয়। এদিকে আমাদের দেশে এখনও অনেক অসহায় মানুষকে দেখা যায় যারা দু’বেলা দুমুঠো খাবার খেতে পান না। সেই সমস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এবার এগিয়ে এল রামপুরহাট নিউটাউনের কর্ণধার আনিস আহমেদ।

আর‌ও পড়ুন: বাঘের মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন! সুন্দরবনে মধু সংগ্রহে গিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা

অসহায় দুঃস্থ মানুষদের মুখে হাসি ফোটাতে ফুড ব্যাঙ্ক চালু করলেন রামপুরহাট নিউটাউনেরর কর্ণধার। বীরভূমের রামপুরহাট শহর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে এই রামপুরহাট নিউটাউন। ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে এই ফুড ব্যাঙ্কটি। প্রতিদিন দুপুরের পাশাপাশি সন্ধে সাতটা থেকে রাত ন’টা অবধি খোলা থাকবে এই ফুড ব্যাঙ্ক। এখানে এসে দুঃস্থরা নিজেদের প্রয়োজনমতো খাবার বিনামূল্যে নিয়ে যেতে পারবেন।

সৌভিক রায়

Weird Food: ভাজা ফুচকা খেয়েছেন কখনও? সোনালি-রুপোলি রাংতায়…অদ্ভুত এই ফুচকা এবার হুহু করে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়

নয়াদিল্লি: স্ট্রিট ফুড মানে জিভে জল আনা সব খাবার। ফুচকা, চাট, ঘুগনি। কিন্তু গত কয়েক বছরে অদ্ভুত সব খাবারদাবারের সাক্ষী থেকেছে নেটদুনিয়া। উদ্ভট সব যুগলবন্দি। খাবারের বদলে যাকে খাবার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বলাই ভাল।

গুজরাতের আহমেদাবাদে এবার পানিপুরি বা ফুচকার উপর চলছে এমনই ‘অত্যাচার’। এক বিক্রেতা ড্রাইফ্রুট এবং ঠান্ডাইয়ের সঙ্গে পরিবেশন করছেন পানিপুরি। শুধু তাই নয়, পানিপুরি আবার ভাজা। উপরে সোনা এবং রুপোর ফয়েল জড়ানো। ফুড ভ্লগারদের মতে, দেশের মধ্যে তিনিই প্রথম ভাজা পানিপুরি বিক্রি করছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ‘সোনা, রুপো’ ভাজা পানিপুরি। তবে নেটিজেনরা এবিষয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। কেউ কেউ পানিপুরি বিক্রেতার সৃজনশীলতার প্রশংসা করেছেন। আবার কেউ বলছেন, “নাহ, পানিপুরির আসল এতে স্বাদ মিলবে না। ড্রাইফ্রুটস, ঠান্ডাইয়ের কোনও দরকার নেই”।

আরও পড়ুন: ফের ইভিএম কারচুপির ইঙ্গিত! ‘কোনও জবাব দিতে পারছে না’…ইভিএমের চিপ বিতর্ক উস্কে দিলেন মমতা

ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, প্লেটে ৬টা ভাজা পানিপুরি সাজিয়ে দিলেন বিক্রেতা। উপরে জড়ানো সোনা, রুপোর ফয়েল। এবার আলুর পুরের বদলে দেওয়া হল কুচো কুচো করে কাটা কাজু, পেস্তা এবং বাদাম। স্বাদের জন্য আবার মধুও দেওয়া হল। এরপর আলাদা ছয়টি ছোট গ্লাসে দেওয়া হল ঠান্ডাই।

ভিডিও পোস্ট করে ফুড ভ্লগার লিখেছেন, “সোনা ও রূপার পানিপুরি। ভারতের প্রথম হাইজিন লাইভ ফ্রাইড পানিপুরি। খেতে ভালই লাগবে। মূলত মিষ্টি খাবার। ভাজা পুরি এবং অন্যান্য উপাদান একসঙ্গে মন্দ লাগছে না। মিষ্টিপ্রেমী হলে মন ভরে যাবে। তবে সাধারণ পানিপুরিও অবশ্যই খান”।

ইনস্টাগ্রামে এই ভিডিও পোস্ট করতেই হামলে পড়েছেন নেটিজেনরা। ভিডিও তো ভাইরাল হয়েইছে, বন্যা বইছে কমেন্টের। একজন লিখেছেন, “রাস্তার ধারের পানিপুরিই আমার জন্য ঠিক আছে”। এক রসিক ইউজার কমেন্টে লিখেছেন, “এর নাম দেওয়া উচিত বাপ্পি লাহিড়ি পানিপুরি”।

আরও পড়ুন: ‘সেখানে নাকি সোনা আর টাকা আছে..,’ অভিষেকের কপ্টারে আয়কর হানা নিয়ে বিস্ফোরক মমতা

এমন পানিপুরি দেখে অধিকাংশ নাক সিঁটকেছেন। একজন লিখেছেন, “পানিপুরি বানানোর কথা ছিল। শুকনো ফল পুরি বানিয়ে দিল”। আরেকজন লিখেছেন, “ভাই, পানিপুরিকে অন্তত রেহাই দে”। ঠাট্টা করে আরেকজন লিখেছেন, “পনির দিতে পারত। নেটওয়ার্থ বেড়ে যেত। অবিশ্বাস্য এবং জঘন্য”। আরেক ইউজারের স্পষ্ট কথা, ‘টাকার শ্রাদ্ধ। শিক্ষিত মানুষ কীভাবে বোকার মতো এমন খারাপ জিনিস খেতে পারে’!

Fast Food vs Junk Food: ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুড কি একই? নাকি পার্থক্য আছে? কোনটা ভাল, কোনটা ক্ষতিকারক? জানুন

ফাস্ট ফুড বললেই চটজলদি মনে পড়ে পিজ্জা, বার্গার, চিপসের কথা৷ আমাদের অনেকের কাছেই ফাস্ট ফুড এবং জাঙ্ক ফুড একই৷ দু’ ধরনের খাবারকেই আমরা এক দলে ফেলি৷ ধরে নিই দুটোই সমানভাবে ক্ষতিকারক৷ কিন্তু জানেন কি ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুট একই জিনিস নয়৷ নামের মধ্যেই লুকিয়ে আছে পার্থক্য৷ বলছেন পুষ্টিবিদ জার্লিন জোন্স৷

ফাস্ট ফুড কী?

ইন্টারনেট ঘাঁটলে একাধিক সংজ্ঞা পাওয়া যায় ফাস্ট ফুডের৷ সর্বাধিক মান্যতা আছে যে সংজ্ঞার, তা হল যে খাবার দ্রুত রেঁধে পরিবেশন করা যায়, সেটাই ফাস্ট ফুড৷ ফাস্ট অর্থাৎ জলদি৷ পিজ্জা, নুডলস, স্যান্ডউইচ, সুশি, বার্গার, ফ্রুট জুস সবই ফাস্ট ফুড৷

জাঙ্ক ফুড কী?

যে খাবারে পুষ্টিমূল্য খুবই কম, সেটা জাঙ্ক ফুড৷ জাঙ্ক অর্থাৎ আবর্জনা৷ এই খাবার শরীরের প্রচুর ক্যালরি যোগ করে৷ পুষ্টিমূল্য নামমাত্র৷ এই ধরনের খাবারে ফাইবার, মিনারেল, ভিটামিন থাকে না বললেই চলে৷ চিপস, কোল্ড ড্রিঙ্কস, চকোলেট, পেস্ট্রি, ওয়েফার, আইসক্রিম একদিক থেকে সবই জাঙ্ক ফুড৷

ফাস্ট ও জাঙ্ক ফুডের সাদৃশ্য

দু’ রকমের খাবারই বাজারে সহজেই পাওয়া যায়৷ কিছু ফাস্ট ফুড যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিপসকে জাঙ্ক ফুড বলা যায়৷ কারণ এগুলিতে প্রচুর ফ্যাট, নুন এবং চিনি৷ এই সব খাবার বেশি খেলে হৃদরোগ, ব্লাডসুগার, ওজনবৃদ্ধির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

আরও পড়ুন : লেবুর রস এবং হলুদেই দ্রুত কমবে ওজন! রোগা হতে এই দু’টি শুধু খেতে হবে এভাবে

ফাস্ট ও জাঙ্ক ফুডের পার্থক্য

সাধারণত ফাস্ট ফুড দোকানেই রান্না করে বিক্রি করা হয় কাউন্টার থেকে৷ অন্যদিকে জাঙ্ক ফুড প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটবন্দিই থাকে৷

ফাস্ট ফুড চটজলদি খাওয়া হয়৷ বেশি দিন রাখা হলে নষ্ট হয়ে যাবে৷ অন্যদিকে প্যাকেটজাত জাঙ্ক ফুডে প্রেজারভেটিভ থাকে৷ ফলে দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করা যায় না৷

কোনটা স্বাস্থ্যকর

জাঙ্ক ফুড সবসময়ই অস্বাস্থ্যকর৷ তুলনায় ফাস্ট ফুড একটু হলেও স্বাস্থ্যকর৷ যেমন, স্যালাড ও ফ্রুট চাট দুটোই ফাস্ট ফুড৷ কিন্তু এগুলি জাঙ্ক নয়, বরং স্বাস্থ্যকর৷ স্যান্ডউইচও তৈরি করা যায় তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু পুষ্টিগুণ রয়েছে তাতেও৷

কোনটা খাবেন

কোনও খাবারই ডায়েটে অতিরিক্ত রাখা ঠিক নয়৷ মাঝে মাঝে জাঙ্ক ফুড খেতেই পারেন স্বাদ বদলানোর জন্য৷ তবে অবশ্যই সেটা পরিমিত ও নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে৷ ব্যালান্সড ডায়েট বজায় রাখার চেষ্টা করুন৷

Viral Video: কয়েক হাত দূর থেকে চাটুতে এসে পড়ছে পরোটা! ঠিক যেন উড়ন্ত, ভাইরাল ভিডিও দেখলেও বিশ্বাস হতে চায় না

নয়াদিল্লি: রুমালি রুটি বানানোর সময়ে হাওয়ায় লেচি টস করা আমরা অনেকেই দেখেছি চোখের সামনে। তবে এখন এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে, যাতে দেখা যাচ্ছে রাস্তার পাশের একজন বিক্রেতা পরোটার লেচি এমনভাবে ছুঁড়ে ফেলছেন যে, এটি সরাসরি কয়েক ফুট দূরে একটি গরম চাটুতে এসে পড়ছে। তিনি এই কাজটি একাধিকবার করে চলেছেন এবং কখনওই ব্যর্থ হচ্ছেন না। ভাইরাল সেই ভিডিওটিতে দু’জন বাবুর্চির মধ্যে নিখুঁত বোঝাপড়াও ফুটে উঠেছে- একজন যিনি লেচি ছুঁড়ে দেন এবং অন্যজন যিনি গরম চাটুতে পরোটা ভেজে তোলেন।

আরও পড়ুন? সাপের কি সত্যিই ‘নাগমণি’ থাকে? বিজ্ঞান কী বলছে?

ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডের পোস্টার অনুসারে, এই ভিডিওটি ‘ফ্লাইং পরাঠা’ নামের একটি দোকানে তোলা হয়েছে। পোস্টারে উল্লিখিত ঠিকানায় উল্লেখ করা হয়েছে যে এটি ছয় নম্বর গেটের কাছে দিল্লির সফদরজং হাসপাতাল এলাকায় অবস্থিত। এই ভিডিওটি X হ্যান্ডলে চার লাখের বেশি ভিউ এবং ২০০০ লাইক সংগ্রহ করেছে। এটি রাস্তার শেফদের অপার প্রতিভা দেখায়, যাঁরা খুব কমই তাঁদের চিত্তাকর্ষক দক্ষতার জন্য স্বীকৃতি পাযন। এই ভিডিওটিতে মন্তব্য করে একজন এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, “বাহ! উড়ন্ত পরাঠা।” বাবুর্চির দক্ষতার প্রশংসা করে একজন এক্স ব্যবহারকারী লিখেছেন, ?তিনি সব কিছু পেয়েছেন, স্পিন, ড্রিফ্ট, ডিপ।? কেউ মজা করে লিখেছেন, ?আমি আসলেই এমনটা পেয়েছি। আমার স্ত্রী আমার দিকে একবার পরোটা ছুড়ে মারেন।?

এই প্রথমবার নয় যে রাস্তার বিক্রেতা তাঁর লেচি টসিং দক্ষতার জন্য এত প্রশংসা অর্জন করেছেন। গত বছরের জুনে, তানসু ইয়েগেন নামে একজন এক্স ব্যবহারকারী একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যাতে একজন বিক্রেতাকে ময়দার সঙ্গে প্রায় অ্যাক্রোবেটিক করতে দেখা গিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিক্রেতা একটি পাতলা বেলা ময়দা নেন এবং বাতাসে ছুড়ে দেন। মাটিতে পড়ার পরিবর্তে, ময়দা তাঁর কাছে ফিরে আসে। এই অ্যারোডাইনামিকের পরে, লোকটি লেচির আকৃতি নষ্ট না করে ময়দার সঙ্গে খেলতে থাকেন। তিনি তাঁর আঙুলে লেচিটি পুরোপুরি ঘোরান এবং এটিকে নিজের শরীরের চারপাশেও এমনভাবে ঘোরান যেন একটি বাস্কেটবল নিয়ে জাগলিং করছেন।

আরও পড়ুন? ১ লাখ কোটি টাকার বেশি সম্পত্তি, গ্রামের দরিদ্র মহিলাদের ব্যবসায় সাহায্য করেন, অনন্যা বিড়লাকে চেনেন?

ভাইরাল সেই ভিডিও কখন বা কোথায় নেওয়া হয়েছিল তা স্পষ্ট নয়। ভিডিওটির ক্যাপশন ছিল, ?আপনার কাজের জন্য গর্বিত হন।? এই ১৮-সেকেন্ডের ভিডিওটি ১৩,০০০ লাইক সংগ্রহ করেছিল। এটি সম্পর্কে মন্তব্য করে, একজন X ব্যবহারকারী লিখেছেন, “আপনি কীভাবে করেন তা আপনি কী করেন, তার চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেষ্ঠত্ব সবসময় প্রশংসিত হয়।?

Famous Street Food: বাঁকুড়ার রাম কচুরি খেয়েছেন? না খেলেই বড় মিস করবেন

রামুর স্পেশ্যাল ‘রাম কচুরি’, উত্তরপ্রদেশের ভাষায় ‘রাম কচৌড়ি’। সমগ্র বাঁকুড়া শহরে চলছে তিনটে আউটলেট।
রামুর স্পেশ্যাল ‘রাম কচুরি’, উত্তরপ্রদেশের ভাষায় ‘রাম কচৌড়ি’। সমগ্র বাঁকুড়া শহরে চলছে তিনটে আউটলেট।
বাঁকুড়া শাখারী পাড়ায় একটি এবং নতুনগঞ্জে দুটি, মাত্র তিন থেকে চার ঘণ্টার ব্যবসা।
বাঁকুড়া শাখারী পাড়ায় একটি এবং নতুনগঞ্জে দুটি, মাত্র তিন থেকে চার ঘণ্টার ব্যবসা।
ফুচকার মত মুচমুচে ফুলকো কচুরির পেটটা ফাটিয়ে ভরা হয় আলুর দম।
বড় একটা ফুচকার মত মুচমুচে ফুলকো কচুরির পেটটা ফাটিয়ে ভরা হয় আলুর দম।
তারপর কাটা পিঁয়াজকুচি আর লঙ্কা সহযোগে ওপরে মুঠোভরে চানাচুর ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যায় পেট ভর্তি করা লোভনীয় রাম কচুরি। দাম মাত্র ২০ টাকা।
তারপর কাটা পিঁয়াজকুচি আর লঙ্কা সহযোগে ওপরে মুঠোভরে চানাচুর ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যায় পেট ভর্তি করা লোভনীয় রাম কচুরি। দাম মাত্র ২০ টাকা।
উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছিলেন রামু। তাঁর কাছেই ছিল এই রাম কচুরির সিক্রেট রেসিপি। তারপর শুরু হয় ব্যবসা।
উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছিলেন রামু। তাঁর কাছেই ছিল এই রাম কচুরির সিক্রেট রেসিপি। তারপর শুরু হয় ব্যবসা।
কর্ণধার সঞ্জয় গড়াই জানান, প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায় রাম কচুরি।
কর্ণধার সঞ্জয় গড়াই জানান, প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায় রাম কচুরি।

Viral Food Hotel: কোচবিহারের এক ব্যক্তির অভিনব উদ্যোগ! স্বল্পমূল্যের খাবারের দোকান ব্যাপক ভাইরাল!

কোচবিহার: বর্তমান সময়ে জেলার বুকে বিভিন্ন ধরনের খাবার হোটেল রয়েছে জেলায়। তবে স্বল্প মূল্যের খাবার হোটেল চোখে পড়ে না কোথাও। চওড়া দামের বাজারে স্বল্প মূল্যের খাওয়া বর্তমানে অতীত। কিছু জায়গায় সরকারিভাবে এবং কিছু জায়গায় বেসরকারিভাবে বেশ কিছু খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এবার জেলা শহর কোচবিহারে এক অভিনব খাবারের দোকান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এক ব্যক্তি নিজের উদ্যোগে শুরু করেছে এই দোকান। কোনরকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা এবং বেসরকারি সুযোগ সুবিধা ছাড়া সম্পূর্ণ নিজের খরচে তিনি করছেন এই দোকান। তাঁর দোকানে পাওয়া যাচ্ছে একেবারে স্বল্প মূল্যে খাবার খাওয়ার সুযোগ। দাম শুনলে যেকেউ চমকে উঠবেন। মাত্র ৫ টাকা এবং ১০ টাকা মূল্যে খাবার দিচ্ছেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ বাচ্চার দুধের দাঁত পড়ার সময়? মাথায় রাখুন জাস্ট কয়কটা টিপস! নতুন দাঁত হবে মজবুত! চকচক করবে মুক্তের মত!

দোকানের কর্ণধার দীপ্তেশ সেন জানান, \”২০১৮ সাল থেকে তাঁর এই দোকানের কর্মকান্ড শুরু করেন তিনি। তারপর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। তবে তাঁর কর্মকাণ্ড কিন্তু বন্ধ হয়ে যায়নি। প্রতিকূল পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই চালিয়ে এখনো পর্যন্ত তিনি তাঁর দোকান চালিয়ে যাচ্ছেন। ভবঘুরে এবং দুস্থ মানুষদের জন্য মাত্র ৫ টাকা এবং ১০ টাকা মূল্যে তিনি খাবার দিচ্ছেন তিনি। তার এই উদ্যোগকে অনেক মানুষ সাধুবাদ জানিয়েছেন। আবার অনেকে তার এই বিষয়টিকে বন্ধ করার চেষ্টা করেছেন প্রতিনিয়ত। তবে তিনি মাথা নত করেননি কারো সামনে। কোনরকম সরকারি কিংবা বেসরকারি সুযোগ-সুবিধা ছাড়া। সম্পূর্ণ নিজের খরচে তিনি চালিয়ে গিয়েছেন এই অভিনব উদ্যোগ।”

দোকানের এক গ্রাহক মুকুল দেব জানান, “এই দোকানের খাবারের মান যথেষ্ট ভালো। স্বল্পমূল্যে খাবার দিলেও, খাবারের মান সঙ্গে কোন রকম আপোষ করা হয় না। অসুস্থ রোগীরাও তার এই খাবার স্বাচ্ছন্দ খেতে পারবে। বেশি তেল মসলা ঝাল কোনটাই ব্যবহার করা হয় না। একেবারে ঘরোয়া রান্নার মতন রান্না করা হয়। তাই প্রতিদিন বহু মানুষ ভিড় করেন এই দোকানের মধ্যে। সকাল দশটা থেকে শুরু করে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত তারিখ কর্মকাণ্ড চলে। আগামী দিনেও তিনি এই কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাক এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।” জেলা শহর কোচবিহারের বুকে এই অভিনব খাবারের দোকান বর্তমান সময়েও ব্যাপক ভাইরাল। অনেকেই প্রতিনিয়ত এই ভাইরাল খাবারের দোকানে আসছেন খাবারের স্বাদ নিতে।

Sarthak Pandit

Fast Food: মাত্র ১০ টাকা খরচ করে তৈরি হবে সুস্বাদু বিকেলের স্ন্যাকস! বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন

শিলিগুড়ি: চিরকালই খাদ্যপ্রেমীরা মুখরোচক কিছু খেতে একটু বেশিই পছন্দ করেন। যতই তেল, ঝাল, মশলা বেশি থাকুক না কেন মুখরোচক খাবার খাওয়া চাইই চাই। রাস্তায় রাস্তায় গলিতে গলিতে হাজারও দোকান, হাজারও অপশন। যদিও বাঙালি বাড়িতে সন্ধে হলে একটু চপ, সিঙ্গারা বানানোর হুজুগ ওঠে এবং বানানোও হয়। কিন্তু একটু রেস্তোরাঁ স্টাইলের কিছু খেতে ইচ্ছে করলে ট্রাই করতে পারেন এই স্পেশাল খাবার। অল্প সুজি আর সেদ্ধ ডিম দিয়ে সুন্দর কুড়মুড়ে বিকেলের স্ন্যাকস বানিয়ে ফেলুন এবার বাড়িতেই।

আরও পড়ুনঃ সকালের খাওয়া স্কিপ করছেন? সর্বনাশ করছেন! জেনে নিন ব্রেকফাস্ট করার সঠিক সময়!

মাত্র ১০ টাকা খরচ করলেই এমন সুন্দর একটা রেসিপি আপনারা বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারবেন। ভাবছেন ১০ টাকা দিয়ে রেসিপি। এই রেসিপি তৈরি করতে গেলে লাগবে ১০ টাকার সুজি, দুটো ডিম, দুটো ছোট পেঁয়াজ, একটা কাঁচা লঙ্কা, একটু ধনে পাতা। আলু দিয়ে অনেকে চপ বানিয়ে থাকলেও সুজি দিয়ে হয়তো কেউ তৈরি করেননি। পদ্ধতি নিয়ে ক্লাউড কিচেন শেফ মিলি রায়কে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, ‘খুবই সহজ পদ্ধতিতে এই রান্না করা যায়। বাড়িতে বিকেলের স্ন্যাকস হিসেবে এই খাবার ভীষণ পছন্দ হবে সকলের।’

প্রথমেই যেটা করতে হবে সেটা হল, ১০ টাকার সুজি নিয়ে ১ কাপ জলে হালকা সেদ্ধ করে নিতে হবে। একটু শক্ত হয়ে গেলে তারপর সেটাকে থালার মধ্যে নামিয়ে হালকা ঠান্ডা করে নিতে হবে। এরপর হাতে হালকা তেল লাগিয়ে ময়ম বানিয়ে নিতে হবে। অন্যদিকে দুটো সেদ্ধ ডিম স্লাইডার দিয়ে ছেঁচে নিতে হবে তার সঙ্গে পেঁয়াজ কুচি ও লঙ্কা মিশিয়ে হালকা করে মেখে নিতে হবে। ব্যাস পুর তৈরি হয়ে গেলেই গোল গোল করে লেচি বানিয়ে ডিমের পুর গুলি সেখানে দিয়ে সুন্দর করে গোল গোল বানিয়ে নিতে হবে। তারপর চাকু দিয়ে সেগুলির ওপর ডিসাইন করে নিতে হবে। এবার সাদা তেলে ছেড়ে দিতে হবে। লাল লাল হলে নামিয়ে সস এর সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন ডিম-সুজির চপ।

অনির্বাণ রায়