Tag Archives: KK Death

Guess the Celebrity: প্রেমিকাকে বিয়ের জন্য সেলসম্যানের চাকরি, তারপর…! ৩৫০০০ জিঙ্গেল ৭০০ গান গেয়ে বিশ্বসেরা গায়ক, বলুন তো কে তিনি?

বলিউডের সঙ্গীত জগতে অনেক গায়ক রয়েছেন তাদের মধ্যে একজন গায়ক ছিলেন যিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্রোতাদের মনে  রাজত্ব করেছেন এবং আগামী দিনেও তিনি অনুরাগীদের মণিকোঠায় থেকে যাবেন। তাঁর কন্ঠের জাদুতে পাগল হয়েছেন কোটি কোটি মানুষকে।
বলিউডের সঙ্গীত জগতে অনেক গায়ক রয়েছেন তাদের মধ্যে একজন গায়ক ছিলেন যিনি দীর্ঘদিন ধরে শ্রোতাদের মনে রাজত্ব করেছেন এবং আগামী দিনেও তিনি অনুরাগীদের মণিকোঠায় থেকে যাবেন। তাঁর কন্ঠের জাদুতে পাগল হয়েছেন কোটি কোটি মানুষকে।
বলিউডের একাধিক গায়ক হরিহরণ, সুরেশ ওয়াদকর, অলকা ইয়াগনিক, রূপকুমার রাঠোর, সুনিধি চৌহান, আশা ভোঁসলে, কবিতা কৃষ্ণমূর্তি এবং সোনু নিগমের সঙ্গে একাধিক সুপারহিট গান গেয়ে তিনি সকলের মন  জিতে নিয়েছিলেন৷ তবে তিনি আর নেই৷ আচমকাই কলকাতায় কনসার্টে এসে ভক্তদের বিদায় জানিয়ে চিরতরে অমৃতলোকে চলে গেছেন। তিনি হলেন বলিউডের প্রয়াত গায়ক কেকে ওরফে কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ৷
বলিউডের একাধিক গায়ক হরিহরণ, সুরেশ ওয়াদকর, অলকা ইয়াগনিক, রূপকুমার রাঠোর, সুনিধি চৌহান, আশা ভোঁসলে, কবিতা কৃষ্ণমূর্তি এবং সোনু নিগমের সঙ্গে একাধিক সুপারহিট গান গেয়ে তিনি সকলের মন জিতে নিয়েছিলেন৷ তবে তিনি আর নেই৷ আচমকাই কলকাতায় কনসার্টে এসে ভক্তদের বিদায় জানিয়ে চিরতরে অমৃতলোকে চলে গেছেন। তিনি হলেন বলিউডের প্রয়াত গায়ক কেকে ওরফে কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ৷
যিনি ১৯৯৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তার সুরেলা কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছিলেন। ২৮ বছরের কেরিয়ারে ৭০০টি গান গেয়েছেন কেকে। এগুলোর প্রায় সবকটিই হিট। হিন্দি ছাড়াও তিনি তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালায়লাম, মারাঠি, বাংলা এবং গুজরাটি ভাষায় অনেক গান গেয়েছেন।
যিনি ১৯৯৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তার সুরেলা কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছিলেন। ২৮ বছরের কেরিয়ারে ৭০০টি গান গেয়েছেন কেকে। এগুলোর প্রায় সবকটিই হিট। হিন্দি ছাড়াও তিনি তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালায়লাম, মারাঠি, বাংলা এবং গুজরাটি ভাষায় অনেক গান গেয়েছেন।
কেকে তার কেরিয়ারের প্রাথমিক দিনগুলিতে ৪ বছরের মধ্যে ১১টি ভারতীয় ভাষায় প্রায় ৩৫০০০ জিঙ্গেল গেয়েছিলেন। এবং হিন্দিতে ২৫০ টিরও বেশি গান গেয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় দলকে সমর্থন করার জন্য তিনি 'জোশ অফ ইন্ডিয়া' গানটিও গেয়েছিলেন। তিনি আর আমাদের মাঝে না থাকলেও তার গাওয়া গান আজও শ্রোতাদের মনে গাঁথা।
কেকে তার কেরিয়ারের প্রাথমিক দিনগুলিতে ৪ বছরের মধ্যে ১১টি ভারতীয় ভাষায় প্রায় ৩৫০০০ জিঙ্গেল গেয়েছিলেন। এবং হিন্দিতে ২৫০ টিরও বেশি গান গেয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় দলকে সমর্থন করার জন্য তিনি ‘জোশ অফ ইন্ডিয়া’ গানটিও গেয়েছিলেন। তিনি আর আমাদের মাঝে না থাকলেও তার গাওয়া গান আজও শ্রোতাদের মনে গাঁথা।
১৯৯৬ সালে বিশাল ভরদ্বাজের ছবি 'মাচিস' দিয়ে কেকে তার গানের কেরিয়ার শুরু করেন। ছবির সুপারহিট গান 'ছোড় আয়ে হাম' গেয়েছিলেন কেকে সহ হরিহরন, সুরেশ ওয়াদকার, বিনোদ সেহগাল। এই গানটি এতটাই সুপারহিট হয়েছিল যে সকলেরই নজর কেড়েছিলেন কেকে৷
১৯৯৬ সালে বিশাল ভরদ্বাজের ছবি ‘মাচিস’ দিয়ে কেকে তার গানের কেরিয়ার শুরু করেন। ছবির সুপারহিট গান ‘ছোড় আয়ে হাম’ গেয়েছিলেন কেকে সহ হরিহরন, সুরেশ ওয়াদকার, বিনোদ সেহগাল। এই গানটি এতটাই সুপারহিট হয়েছিল যে সকলেরই নজর কেড়েছিলেন কেকে৷
'মাচিস' মুক্তির প্রায় ৩ বছর পর, ১৯৯৯ সালে 'দিল দে চুকে সনম' ছবিতে গান করার সুযোগ পেয়েছিলেন কেকে। ছবির 'তদাপ-তদাপ' গানটি রাতারাতি ব্লকবাস্টার গান হয়ে ওঠে। লোকে এই গানটি এতটাই পছন্দ করেছিল যে,গানের জগতেও নিজের জায়গা রাতারাতি করে নিয়েছিল। এই গানটিই গায়কের জীবন বদলে দিয়েছিল। এই গানটির জন্য ২০০০ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।
‘মাচিস’ মুক্তির প্রায় ৩ বছর পর, ১৯৯৯ সালে ‘দিল দে চুকে সনম’ ছবিতে গান করার সুযোগ পেয়েছিলেন কেকে। ছবির ‘তদাপ-তদাপ’ গানটি রাতারাতি ব্লকবাস্টার গান হয়ে ওঠে। লোকে এই গানটি এতটাই পছন্দ করেছিল যে,গানের জগতেও নিজের জায়গা রাতারাতি করে নিয়েছিল। এই গানটিই গায়কের জীবন বদলে দিয়েছিল। এই গানটির জন্য ২০০০ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।
শুনলে অবাক হবেন,যিনি মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক হিট গান দিয়েছেন, তিনি তার জীবনে কখনও গান গাওয়ার প্রশিক্ষণ নেননি। গানের জগতে আসার আগে প্রায় আট মাস হোটেল ইন্ডাস্ট্রিতে সেলসম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন।
শুনলে অবাক হবেন,যিনি মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক হিট গান দিয়েছেন, তিনি তার জীবনে কখনও গান গাওয়ার প্রশিক্ষণ নেননি। গানের জগতে আসার আগে প্রায় আট মাস হোটেল ইন্ডাস্ট্রিতে সেলসম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন।
কপিল শর্মার শো-তে এসে তিনি নিজেই ভক্তদের একথা বলেছিলেন। সেই সঙ্গে ছোটবেলার ভালবেসে বিয়ে করার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। তাঁর স্ত্রীর নাম জ্যোতি। ১৯৯১ সালে বিয়ে করেন কেকে। কিন্তু বিয়ের আগে কেকে নিজের জন্য একটা চাকরি খুঁজতে হয়েছিল। সে সময় কিছু না পেয়ে সেলসম্যানের চাকরি নেন। তারপর তাঁদের বিয়ে হয়। কিন্তু ছয় মাসের মধ্যেই চাকরি নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। স্ত্রী ও বাবার সহযোগিতায় তিনি চাকরি ছেড়ে সঙ্গীত জগতে আসেন।
কপিল শর্মার শো-তে এসে তিনি নিজেই ভক্তদের একথা বলেছিলেন। সেই সঙ্গে ছোটবেলার ভালবেসে বিয়ে করার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। তাঁর স্ত্রীর নাম জ্যোতি। ১৯৯১ সালে বিয়ে করেন কেকে। কিন্তু বিয়ের আগে কেকে নিজের জন্য একটা চাকরি খুঁজতে হয়েছিল। সে সময় কিছু না পেয়ে সেলসম্যানের চাকরি নেন। তারপর তাঁদের বিয়ে হয়। কিন্তু ছয় মাসের মধ্যেই চাকরি নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। স্ত্রী ও বাবার সহযোগিতায় তিনি চাকরি ছেড়ে সঙ্গীত জগতে আসেন।
২০২২ সালেই আচমকা ঘটে বিরাট অঘটন৷ ৩১ মে, ২০২২-এ  কলকাতায় কনসার্টে এসে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেতা৷ তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কেকে ৷
২০২২ সালেই আচমকা ঘটে বিরাট অঘটন৷ ৩১ মে, ২০২২-এ কলকাতায় কনসার্টে এসে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেতা৷ তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কেকে ৷

 

Singer KK Death Update: আজই কলকাতায় আসছেন KK-র পরিবার, ময়নাতদন্ত SSKM-এ

#কলকাতা: গতকাল প্রয়াত হয়েছেন গায়ক কে কে। তাঁর মৃত্যুতে নিউ মার্কেট থানায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ এসএসকেএমে প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী কে কে-এর দেহের ময়নাতদন্ত হবে। সেই রিপোর্ট পাওয়ার পরই বোঝা যাবে ঠিক কী কারণে মৃত্যু হয়েছে জনপ্রিয় এই শিল্পীর(Singer KK Death Update)।

কলকাতার নজরুল মঞ্চে গত দু’দিন ছিল তাঁর অনুষ্ঠান। এদিনও হাসিমুখে প্রানোছ্বল শিল্পী একের পর এক গান গেয়েছেন মঞ্চে। অনুষ্ঠান শেষে হোটেলে ফিরেই আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন কে কে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে শিল্পীকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে প্রখ্যাত শিল্পীর।

আরও পড়ুন: ‘KK-র গান আমার অসহ্য লাগে’… যা লিখলেন শ্রীজাত!

জানা গিয়েছে, মঞ্চে অনুষ্ঠান চলাকালীনই অসুস্থ বোধ করছিলেন কেকে। বার বার ঘাম মুছছিলেন। অস্বস্তি হচ্ছিল, বারবার স্পটলাইট বন্ধ করতে বলছিলেন কেকে। নজরুল মঞ্চে কলেজের গানের অনুষ্ঠান থেকে হোটেলে ফিরে বমি করেন শিল্পী। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। দেহের কপাল ও ঠোঁটে আঘাতের চিহ্ন ছিল বলেও জানা যাচ্ছে (Singer KK Death Update)।

আজই কলকাতায় আসছেন কে কে-র পরিবারের সদস্যরা। বুধবার সকালে শিল্পীর পরিবার কলকাতায় এসে পৌঁছবে বলেই জানা গিয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে অস্বাভাবিক মৃত্যুর (Singer KK Passed Away) মামলা রুজু করেছে নিউ মার্কেট থানা। শারীরিক অসুস্থতা নাকি অন্য কোনও কারণে সঙ্গীতশিল্পীর মৃত্যু তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ (Singer KK Death Update)।জানা গিয়েছে, পুলিশ তার পরিবারের আসার জন্য অপেক্ষা করছে। তাদের সম্মতি ও দেহ শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার পর তদন্ত ও পোস্টমর্টেম করা হবে। এসএসকেএম হাসপাতালে পোস্টমর্টেমের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যাবতীয় প্রক্রিয়ার পরে বিকেলে দেহ তাঁর পরিবারের হবে। ঘটনায় পুলিশি তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের  প্রাথমিক রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছেন তদন্তকারীরা।

১৯৬৮ সালে দিল্লিতে জন্ম কেকের। শিল্পীর পুরো নাম কৃষ্ণকুমার কুন্নথ। বলিউডে নিজের সফর শুরুর আগে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিজ্ঞাপনের ‘জিঙ্গল’ গেয়েছেন তিনি। মুম্বইয়ে কেরিয়ার শুরুর আগে বেশ কিছুদিন মার্কেটিংয়ের কাজও করেছেন। প্রথমে বিজ্ঞাপন এবং টেলিভিশনেই কাজ শুরু করেন কেকে। তারপর অ্যালবামের কাজে মন দেন।

আরও পড়ুন: লুট গ্যায়ে হাম তেরি মোহাব্বত মে, ভালোবাসাও পারলোনা ধরে রাখতে! KK প্রয়াত, শোকস্তব্ধ বলিউড

কেকের (Singer KK Passed Away) প্রথম অ্যালবাম ‘পল’ অল্প সময়েই জনপ্রিয়তার শিখর ছোঁয়। ‘ইয়ারো দোস্তি বড়ি হি হাসিন হ্যায়’ গান এখনও তরুণ প্রজন্মের কণ্ঠে শোনা যায়। সিনেমার গানে কেকে-র সফর শুরু হয় এ আর রহমানের সংগীত পরিচালনায়। তবে বলিউডে তাঁর বড় ব্রেক ছিল ‘হাম দিল দে চুকে সনম’। তাঁর কণ্ঠে তুমুল জনপ্রিয় ‘তড়প তড়প কে’ গান। তারপর থেকে একের পর এক ‘হামরাজ’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘দশ’, ‘জন্নত’, ‘বচনা অ্যায় হাসিনো’র মতো সিনেমায় গান গেয়ে দর্শকদের মনে জায়গা করে নেন। শুধু হিন্দি নয়, তামিল, তেলুগু, মারাঠি, কন্নড় এবং বাংলা ভাষাতেও গান গেয়েছেন কেকে। বাংলাতেও ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে রে’ এবং ‘পাসওয়ার্ড’ ছবিতে গান গেয়েছেন কেকে। শিল্পীর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ শিল্পীমহল। শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

Singer KK death: অনুষ্ঠান চলাকালীনই ঘামছিলেন, কলকাতার কনসার্টে শেষ গান কী ছিল তাঁর ? দেখুন ভিডিও

কলকাতা: প্রয়াত বিখ্যাত গায়ক কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ ৷ কলকাতায় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন KK ৷ নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠানের শেষে অসুস্থ বোধ করেন তিনি ৷ সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা ৷  মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর ৷ কেকে-র মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ সঙ্গীত জগত ৷ জনপ্রিয় গায়কের মৃত্যুতে ট্যুইটারে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Singer KK Death) ৷

হিন্দিতে ৫০০, অন্যান্য ভাষায় ২০০-র বেশি গান গেয়েছেন কেকে ৷ হিন্দি, তামিল, কন্নড়-সহ একাধিক ভাষায় গান গেয়েছেন কেকে ৷ বাংলাতেও একাধিক গান গেয়েছেন কেকে ৷ ‘হম দিল দে চুকে সনম’ সিনেমায় প্রথম বলিউড প্লে ব্যাকের সুযোগ পান কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ ৷

নজরুল মঞ্চে মঙ্গলবার রাতে অনুষ্ঠানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কেকে ছিলেন অত্যন্ত চনমনে। দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মঞ্চের এ পাশ থেকে ও পাশ। কিন্তু একই সঙ্গে তাঁকে অনেক ঘামতেও দেখা গিয়েছে ৷ তাহলে কী শো চলাকালীনই অসুস্থ বোধ করছিলেন তিনি ? এই সব অনেক প্রশ্নই এখন সামনে আসছে ৷ লাইভ শো-তে তাঁর শেষ গান ছিল, ‘‘ পল… ইয়াদ আয়েঙ্গে ইয়ে পল…’’ ৷ অসুস্থ বোধ করায় একবালপুরের কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় কেকে-কে ৷ সেখানেই তাঁকে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।