Tag Archives: KVP Scheme

পোস্ট অফিসের Kisan Vikas Patra স্কিমে ৫ লাখ টাকা জমা করলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে? রইল হিসেব

কিষাণ বিকাশ পত্র হল ভারতীয় পোস্ট অফিসের একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। ভারতীয় পোস্ট অফিস ১৯৮৮ সালে একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিম হিসাবে কিষাণ বিকাশ পত্র চালু করেছিল৷ কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক শৃঙ্খলাকে অনুপ্রেরিত করা৷
কিষাণ বিকাশ পত্র হল ভারতীয় পোস্ট অফিসের একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। ভারতীয় পোস্ট অফিস ১৯৮৮ সালে একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিম হিসাবে কিষাণ বিকাশ পত্র চালু করেছিল৷ কিষাণ বিকাশ পত্র প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক শৃঙ্খলাকে অনুপ্রেরিত করা৷
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা এবং এর কোনও উচ্চসীমা নেই। প্রাথমিকভাবে কিষাণ বিকাশ পত্র, কৃষকদের দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয় করতে সক্ষম করার জন্য লঞ্চ করা হয়েছিল। এখন কিষাণ বিকাশ পত্র সবার জন্য উপলব্ধ। অর্থ পাচারের সম্ভাবনা রোধ করতে, সরকার ২০১৪ সালে বেশি টাকা বিনিয়োগের জন্য প্যান কার্ড প্রমাণ বাধ্যতামূলক করেছে৷ ৫০,০০০ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং তার বেশি জমা করতে হলে অবশ্যই আয়ের প্রমাণ জমা দিতে হবে (বেতন স্লিপ, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, আইটিআর নথি ইত্যাদি)।
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা এবং এর কোনও উচ্চসীমা নেই। প্রাথমিকভাবে কিষাণ বিকাশ পত্র, কৃষকদের দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয় করতে সক্ষম করার জন্য লঞ্চ করা হয়েছিল। এখন কিষাণ বিকাশ পত্র সবার জন্য উপলব্ধ। অর্থ পাচারের সম্ভাবনা রোধ করতে, সরকার ২০১৪ সালে বেশি টাকা বিনিয়োগের জন্য প্যান কার্ড প্রমাণ বাধ্যতামূলক করেছে৷ ৫০,০০০ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং তার বেশি জমা করতে হলে অবশ্যই আয়ের প্রমাণ জমা দিতে হবে (বেতন স্লিপ, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, আইটিআর নথি ইত্যাদি)।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা জমা করলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা জমা করলে ম্যাচিউরিটির সময়ে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে।
পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম হল একটি সরকারি সেভিংস স্কিম। পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে কেন্দ্রীয় সরকার এখন প্রতি বছরে ৭.৫% হারে সুদ অফার করছে।
পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম হল একটি সরকারি সেভিংস স্কিম। পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে কেন্দ্রীয় সরকার এখন প্রতি বছরে ৭.৫% হারে সুদ অফার করছে।
পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম ১১৫ মাসে অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাসে ম্যাচিওর হয়ে যায়। পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগকারীরা যত টাকাই বিনিয়োগ করুক, ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকা দ্বিগুন হয়ে যায়।
পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম ১১৫ মাসে অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাসে ম্যাচিওর হয়ে যায়। পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগকারীরা যত টাকাই বিনিয়োগ করুক, ম্যাচিউরিটির সময়ে সেই টাকা দ্বিগুন হয়ে যায়।
অর্থাৎ কেউ যদি পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে তা ১০ লাখ টাকা হয়ে যাবে। একই ভাবে কেউ যদি পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ২৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে তা ৫০ লাখ টাকা হয়ে যাবে।
অর্থাৎ কেউ যদি পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে তা ১০ লাখ টাকা হয়ে যাবে। একই ভাবে কেউ যদি পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ২৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে ম্যাচিউরিটির সময়ে তা ৫০ লাখ টাকা হয়ে যাবে।
একই সঙ্গে জেনে নেওয়া যাক যে পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগ করতে হলে যোগ্যতা সংক্রান্ত কোন কোন মানদণ্ড একজন বিনিয়োগকারীকে অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
একই সঙ্গে জেনে নেওয়া যাক যে পোস্ট অফিসের এই কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগ করতে হলে যোগ্যতা সংক্রান্ত কোন কোন মানদণ্ড একজন বিনিয়োগকারীকে অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের যোগ্যতা -
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমের যোগ্যতা –
- আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।- আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।
- একজন প্রাপ্তবয়স্ক একজন নাবালকের পক্ষে আবেদন করতে পারে।
- হিন্দু অবিভক্ত পরিবার (HUF) এবং অনাবাসী ভারতীয়রা (NRIs) কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগের যোগ্য নয়।
– আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।
– আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।
– একজন প্রাপ্তবয়স্ক একজন নাবালকের পক্ষে আবেদন করতে পারে।
– হিন্দু অবিভক্ত পরিবার (HUF) এবং অনাবাসী ভারতীয়রা (NRIs) কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগের যোগ্য নয়।