Tag Archives: Post office

Post Office Schemes: ঘরে বসে প্রতি মাসে মিলবে ২০ হাজার টাকা, পোস্ট অফিসের এই স্কিম সম্পর্কে জানেন?

অবসরের পর বা বৃদ্ধ বয়সে নিয়মিত আয় বন্ধ হয়ে যায়। এই সময় আর্থিক সমস্যায় যাতে পড়তে না হয়, তার জন্য পোস্ট অফিসে বেশ কিছু জনপ্রিয় সেভিংস স্কিম রয়েছে। এর মধ্যে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম অন্যতম।
অবসরের পর বা বৃদ্ধ বয়সে নিয়মিত আয় বন্ধ হয়ে যায়। এই সময় আর্থিক সমস্যায় যাতে পড়তে না হয়, তার জন্য পোস্ট অফিসে বেশ কিছু জনপ্রিয় সেভিংস স্কিম রয়েছে। এর মধ্যে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম অন্যতম।
বিনিয়োগের উপর ৮ শতাংশের বেশি সুদ দেওয়া হয়। অর্থাৎ ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে অনেক বেশি। প্রবীণ নাগরিকদের জন্যই এই প্রকল্প এনেছে কেন্দ্র সরকার।
বিনিয়োগের উপর ৮ শতাংশের বেশি সুদ দেওয়া হয়। অর্থাৎ ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে অনেক বেশি। প্রবীণ নাগরিকদের জন্যই এই প্রকল্প এনেছে কেন্দ্র সরকার।
৮.২ শতাংশ হারে সুদ মেলে: ২০২৪-এর ১ জানুয়ারি থেকে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সুদের হার বাড়িয়ে ৮.২ শতাংশ করেছে কেন্দ্র। এতে বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়।
৮.২ শতাংশ হারে সুদ মেলে: ২০২৪-এর ১ জানুয়ারি থেকে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সুদের হার বাড়িয়ে ৮.২ শতাংশ করেছে কেন্দ্র। এতে বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়।
নিয়মিত আয়, নিরাপদ বিনিয়োগ এবং কর সুবিধার ভিত্তিতে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম প্রবীণ নাগরিকদের সবচেয়ে পছন্দের প্রকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়।
নিয়মিত আয়, নিরাপদ বিনিয়োগ এবং কর সুবিধার ভিত্তিতে পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম প্রবীণ নাগরিকদের সবচেয়ে পছন্দের প্রকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়।
সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের সুবিধা রয়েছে। অবসরের পর নিয়মিত আয় নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিরা এই স্কিমে স্ত্রীর সঙ্গে যৌথ অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন।
সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের সুবিধা রয়েছে। অবসরের পর নিয়মিত আয় নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিরা এই স্কিমে স্ত্রীর সঙ্গে যৌথ অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। অকাল প্রত্যাহারও করা যায়। তবে এর জন্য জরিমানা দিতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বয়সের ক্ষেত্রে কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভিআরএস নেওয়া কর্মীরা ৫৫ বছর বয়সে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের কর্মীদের বয়স হতে হবে ৫০ বছরের বেশি।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। অকাল প্রত্যাহারও করা যায়। তবে এর জন্য জরিমানা দিতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বয়সের ক্ষেত্রে কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভিআরএস নেওয়া কর্মীরা ৫৫ বছর বয়সে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের কর্মীদের বয়স হতে হবে ৫০ বছরের বেশি।
পোস্ট অফিসের এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট হোল্ডার কর ছাড়ের সুবিধা পান। বিনিয়োগকারী ব্যক্তিকে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক কর ছাড় দেওয়া হয়। মেয়াদপূর্তির আগে অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যু হলে নমিনির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পোস্ট অফিসের এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট হোল্ডার কর ছাড়ের সুবিধা পান। বিনিয়োগকারী ব্যক্তিকে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক কর ছাড় দেওয়া হয়। মেয়াদপূর্তির আগে অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যু হলে নমিনির কাছে হস্তান্তর করা হয়।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করুন, স্বামী-স্ত্রী প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১০ হাজারের বেশি টাকা !

নিশ্চিত এবং নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য পোস্ট অফিস একটি ভাল বিকল্প। পোস্ট অফিস সাধারণ নাগরিকদের জন্য বেশ কয়েকটি ছোট সঞ্চয় প্রকল্প চালায়। এই প্রতিবেদনে আমরা জানাব কীভাবে স্বামী এবং স্ত্রী দুটি আলাদা অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেতে পারেন।
নিশ্চিত এবং নিরাপদ বিনিয়োগের জন্য পোস্ট অফিস একটি ভাল বিকল্প। পোস্ট অফিস সাধারণ নাগরিকদের জন্য বেশ কয়েকটি ছোট সঞ্চয় প্রকল্প চালায়। এই প্রতিবেদনে আমরা জানাব কীভাবে স্বামী এবং স্ত্রী দুটি আলাদা অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেতে পারেন।
বিনিয়োগকারীরা পোস্ট অফিস মাসিক আয় প্রকল্পে (Post Office Monthly Income Scheme) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই স্কিমটি একক বা যৌথভাবে খোলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে এই প্রকল্পের সুদের হার বাড়িয়েছে। একইভাবে বিনিয়োগের সীমাও বাড়ানো হয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা পোস্ট অফিস মাসিক আয় প্রকল্পে (Post Office Monthly Income Scheme) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই স্কিমটি একক বা যৌথভাবে খোলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে এই প্রকল্পের সুদের হার বাড়িয়েছে। একইভাবে বিনিয়োগের সীমাও বাড়ানো হয়েছে।
পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম -টাকা জমার তারিখ থেকে এক বছর পরে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। যদি এক থেকে তিন বছরের মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়, তাহলে দুই শতাংশ ফি দিতে হবে। আর ফি কেটে নেওয়ার পর বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়। বিনিয়োগ পোর্টালের মাধ্যমে তিন বছর পর অ্যাকাউন্টটি সময়ের আগে বন্ধ হয়ে গেলে, জমা করা পরিমাণ থেকে একটি শতাংশ কেটে নেওয়া হয়। এই স্কিমে, দুই বা তিনজন ব্যক্তি এই যৌথ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টকে একক অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যায়। এছাড়াও একটি অ্যাকাউন্ট একটি যৌথ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে।
পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম –
টাকা জমার তারিখ থেকে এক বছর পরে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। যদি এক থেকে তিন বছরের মধ্যে প্রত্যাহার করা হয়, তাহলে দুই শতাংশ ফি দিতে হবে। আর ফি কেটে নেওয়ার পর বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়। বিনিয়োগ পোর্টালের মাধ্যমে তিন বছর পর অ্যাকাউন্টটি সময়ের আগে বন্ধ হয়ে গেলে, জমা করা পরিমাণ থেকে একটি শতাংশ কেটে নেওয়া হয়। এই স্কিমে, দুই বা তিনজন ব্যক্তি এই যৌথ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টকে একক অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যায়। এছাড়াও একটি অ্যাকাউন্ট একটি যৌথ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে।
৭.৪% হারে সুদ পাওয়া যায় -পোস্ট অফিসের এই মাসিক আয়ের স্কিমের আয়ও চমৎকার। ১ জুলাই, ২০২৩ থেকে, বিনিয়োগের সুদ ৭.৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই স্কিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটিতে বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে আয়ের টেনশন শেষ হয়ে যায়। এই সরকারি স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর এবং অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর পর্যন্ত এটি থেকে টাকা তোলা যাবে না। এতে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
৭.৪% হারে সুদ পাওয়া যায় –
পোস্ট অফিসের এই মাসিক আয়ের স্কিমের আয়ও চমৎকার। ১ জুলাই, ২০২৩ থেকে, বিনিয়োগের সুদ ৭.৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই স্কিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটিতে বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে আয়ের টেনশন শেষ হয়ে যায়। এই সরকারি স্কিমের মেয়াদপূর্তির সময়কাল ৫ বছর এবং অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর পর্যন্ত এটি থেকে টাকা তোলা যাবে না। এতে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে।
৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে -সরকার পোস্ট অফিস মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পের অধীনে বিনিয়োগকারী অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য বিনিয়োগের সীমাও বাড়িয়েছে। আগে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীদের জন্য বিনিয়োগের সীমা ছিল ৪.৫ লক্ষ টাকা, যা বাড়িয়ে ৯ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। যৌথ অ্যাকাউন্টেরের ক্ষেত্রে  সর্বোচ্চ সীমা আগের ৯ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। বিনিয়োগ সীমার এই বৃদ্ধি ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে কার্যকর৷ একবার বিনিয়োগ করলে, এই স্কিমের অধীনে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে –
সরকার পোস্ট অফিস মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পের অধীনে বিনিয়োগকারী অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য বিনিয়োগের সীমাও বাড়িয়েছে। আগে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীদের জন্য বিনিয়োগের সীমা ছিল ৪.৫ লক্ষ টাকা, যা বাড়িয়ে ৯ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। যৌথ অ্যাকাউন্টেরের ক্ষেত্রে  সর্বোচ্চ সীমা আগের ৯ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। বিনিয়োগ সীমার এই বৃদ্ধি ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে কার্যকর৷ একবার বিনিয়োগ করলে, এই স্কিমের অধীনে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট আয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
এই হল মাসিক আয়ের হিসাব -পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, একমাস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে আয়ের নিশ্চয়তা দেওয়া হয় এবং যদি প্রতি মাসের আয় গণনা করা হয়। যদি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীর সর্বোচ্চ সীমা অর্থাৎ ৯ লক্ষ টাকা রাখেন, তাহলে মাসিক আয় হবে ৫৫৫০ টাকা। স্বামী ও স্ত্রী দু’জনে আলাদা আলাদা করে ৯ লক্ষ টাকা রাখলে প্রতি মাসে ১১১০০ টাকা পাবেন ৷ 
এই হল মাসিক আয়ের হিসাব –
পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, একমাস বিনিয়োগ থেকে প্রতি মাসে আয়ের নিশ্চয়তা দেওয়া হয় এবং যদি প্রতি মাসের আয় গণনা করা হয়। যদি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টধারীর সর্বোচ্চ সীমা অর্থাৎ ৯ লক্ষ টাকা রাখেন, তাহলে মাসিক আয় হবে ৫৫৫০ টাকা। স্বামী ও স্ত্রী দু’জনে আলাদা আলাদা করে ৯ লক্ষ টাকা রাখলে প্রতি মাসে ১১১০০ টাকা পাবেন ৷

Post Office Savings Schemes: এই স্কিমে ৫০ টাকা করে দিয়ে ম্যাচিউরিটির সময় পেয়ে যাবেন ৩৫ লক্ষ টাকা, জানুন কীভাবে

বিনিয়োগ এবং সঞ্চয় শুরু করার জন্য এখন অনেক বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে। কিন্তু, সকলেই চান সুরক্ষিত জায়গায় বিনিয়োগ করে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে। এই কারণে বিনিয়োগের অনেক বিকল্প থাকলেও, সুরক্ষার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
বিনিয়োগ এবং সঞ্চয় শুরু করার জন্য এখন অনেক বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে। কিন্তু, সকলেই চান সুরক্ষিত জায়গায় বিনিয়োগ করে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে। এই কারণে বিনিয়োগের অনেক বিকল্প থাকলেও, সুরক্ষার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
বেশি লাভের আশায় এমন কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত নয়, যেখানে বিনিয়োগ করলে লাভের বদলে ক্ষতি হতে পারে। সুরক্ষার দিকে নজর দিলে, পোস্ট অফিস দ্বারা পরিচালিত স্কিমগুলি তাদের মধ্যে রয়েছে।
বেশি লাভের আশায় এমন কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত নয়, যেখানে বিনিয়োগ করলে লাভের বদলে ক্ষতি হতে পারে। সুরক্ষার দিকে নজর দিলে, পোস্ট অফিস দ্বারা পরিচালিত স্কিমগুলি তাদের মধ্যে রয়েছে।
কারণ এই স্কিমগুলি আমানত হিসাবে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের আওতায় আসে৷ লক্ষ লক্ষ লোক পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম পছন্দ করে, কারণ তাদের বিনিয়োগে ঝুঁকিমুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
কারণ এই স্কিমগুলি আমানত হিসাবে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের আওতায় আসে৷ লক্ষ লক্ষ লোক পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম পছন্দ করে, কারণ তাদের বিনিয়োগে ঝুঁকিমুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা তাদের মধ্যে একটি, যা বৃদ্ধ বয়সে যে কারও সহায়ক হতে পারে। তাই নিজেদের বৃদ্ধ বয়সের জন্য গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনার সমস্ত খুঁটিনাটি।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা তাদের মধ্যে একটি, যা বৃদ্ধ বয়সে যে কারও সহায়ক হতে পারে। তাই নিজেদের বৃদ্ধ বয়সের জন্য গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনার সমস্ত খুঁটিনাটি।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা -১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিকরা পোস্ট অফিসের এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনা স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বিনিয়োগের পরিমাণ বার্ষিক ১০,০০০ টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে৷ বিনিয়োগ মাসিক, ত্রৈমাসিক,অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে করা যেতে পারে।বিনিয়োগকারীরা ৮০ বছর বয়স থেকে বোনাস সহ রিটার্ন পান। যদি কোনও ব্যক্তি ৮০ বছর বয়সের আগে মারা যান, তাঁর বৈধ উত্তরাধিকারী সেই টাকা পাবেন।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা –
১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিকরা পোস্ট অফিসের এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনা স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বিনিয়োগের পরিমাণ বার্ষিক ১০,০০০ টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে৷ বিনিয়োগ মাসিক, ত্রৈমাসিক,অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে করা যেতে পারে।বিনিয়োগকারীরা ৮০ বছর বয়স থেকে বোনাস সহ রিটার্ন পান। যদি কোনও ব্যক্তি ৮০ বছর বয়সের আগে মারা যান, তাঁর বৈধ উত্তরাধিকারী সেই টাকা পাবেন।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনার বৈশিষ্ট্য -- গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যে কোনও ব্যক্তি এর সুবিধা পেতে পারেন। বিনিয়োগ শুরু করার চার বছর পরই ঋণের সুবিধা পাওয়া যাবে।বিনিয়োগের ৫ বছর পরে বোনাসের দাবি করা যাবে। বিনিয়োগের ৩ বছর পরে সারেন্ডার করা যেতে পারে।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনার বৈশিষ্ট্য –
– গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যে কোনও ব্যক্তি এর সুবিধা পেতে পারেন। বিনিয়োগ শুরু করার চার বছর পরই ঋণের সুবিধা পাওয়া যাবে।বিনিয়োগের ৫ বছর পরে বোনাসের দাবি করা যাবে। বিনিয়োগের ৩ বছর পরে সারেন্ডার করা যেতে পারে।
- যদি একজন বিনিয়োগকারী ১৯ বছর বয়সে ১০ লক্ষ টাকার গ্রাম সুরক্ষা যোজনা কিনে থাকেন, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৫১৫ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে ৫৫ বছর পর্যন্ত। যার মানে প্রতিদিন প্রায় ৫০ টাকা।
– যদি একজন বিনিয়োগকারী ১৯ বছর বয়সে ১০ লক্ষ টাকার গ্রাম সুরক্ষা যোজনা কিনে থাকেন, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৫১৫ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে ৫৫ বছর পর্যন্ত। যার মানে প্রতিদিন প্রায় ৫০ টাকা।
- সম্পূর্ণ পলিসির পরিমাণ অর্থাৎ ৩৫ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগকারী সুবিধাভোগীকে হস্তান্তর করা হয় ৮০ বছর বয়স পূর্ণ হলে।
– সম্পূর্ণ পলিসির পরিমাণ অর্থাৎ ৩৫ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগকারী সুবিধাভোগীকে হস্তান্তর করা হয় ৮০ বছর বয়স পূর্ণ হলে।

Post Office Theft: রাতের অন্ধকারে পোস্ট অফিসে চুরি, সকালে দরজা খুলতেই….

উত্তর ২৪ পরগনা: জমা রাখা টাকা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে রাতের অন্ধকারে পোস্ট অফিসে হানা চোরের। আর তারই সন্ধানে গোটা পোস্ট অফিসকে কার্যত লণ্ডভণ্ড করে দিল সে। সকালে ডাকঘরের দরজা খুলে দেখা গেল সমস্ত নথি এদিক-ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। সীমান্ত শহর বনগাঁর পোস্ট অফিসের এমন ঘটনায় গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।

জানা গিয়েছে, পোস্ট অফিসটি সিসিটিভি নিরাপত্তার আওতাধীন হলেও সবকিছু উপেক্ষা করে দুঃসাহসিক হানা দেয় চোর। বুধবার সকালে পোস্ট অফিসের কর্মচারীরা অফিসে ঢুকে এই কাণ্ড দেখে হতবাক হয়ে যান। মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটেয়ে পড়েছিল পোস্ট অফিসে ব্যবহৃত একাধিক সরঞ্জাম থেকে শুরু করে নথিপত্র। তবে কত ক্যাশ টাকা চুরি হয়েছে, আদৌ চুরি হয়েছে কিনা তা সঠিকভাবে বলতে পারেননি পোস্ট অফিসের কর্মীরা।

আর‌ও পড়ুন: আয়লা, আমফানে সুন্দরবনের একমাত্র এই বেল গাছের কিছু হয়নি! সে যেন সাক্ষাৎ মহাদেব

চুরির ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বনগাঁ থানার পুলিশ। বনগাঁ পোস্ট অফিসের কর্মচারী মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী জানান, প্রতিদিনের মত বুধবার‌ও সকালে নির্ধারিত সময়ে দরজার তালা খুলতেই গোটা ঘটানা নজরে আসে। এর আগে এখানে কখনও এমন ঘটনা ঘটেনি। এদিকে পোস্ট অফিসে চুরির খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্ক দেখা দেয় আমানতকারীদের মধ্যে। তাঁরা বনগাঁ পোস্ট অফিসে এসে ভিড় করেন।

রুদ্রনারায়ণ রায়

Trending: গোটা পৃথিবীকে দেখিয়ে দিল ভারত! বরফ ঢাকা দুনিয়ায় উড়ছে জাতীয় পতাকা! যা ঘটল, জেনে গর্ব হবে

বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে 'দক্ষিণ গঙ্গোত্রী' গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-'৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-‘৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের 'ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে'। 'মৈত্রী' এবং 'ভারতী', আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু'টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের ‘ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে’। ‘মৈত্রী’ এবং ‘ভারতী’, আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু’টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।

Post Office Small Savings Schemes: পোস্ট অফিসে ৩০০ টাকা করে জমা করলে কত টাকা রিটার্ন পাবেন জানেন ?

ভবিষ্যতে যাতে টাকার সমস্যা না হয় তার জন্য সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি ৷ পোস্ট অফিসের এরকম একাধিক স্কিম রয়েছে যেখানে বিনিয়োগ করে আপনি মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন ৷ ব্যাঙ্কের পাশাপাশি পোস্ট অফিসেও আপনার টাকা ১০০ শতাংশ সুরক্ষিত থাকে ৷ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এখানে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর গ্যারেন্টিড রিটার্ন পাওয়া যায় ৷
ভবিষ্যতে যাতে টাকার সমস্যা না হয় তার জন্য সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি ৷ পোস্ট অফিসের এরকম একাধিক স্কিম রয়েছে যেখানে বিনিয়োগ করে আপনি মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন ৷ ব্যাঙ্কের পাশাপাশি পোস্ট অফিসেও আপনার টাকা ১০০ শতাংশ সুরক্ষিত থাকে ৷ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এখানে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর গ্যারেন্টিড রিটার্ন পাওয়া যায় ৷
পোস্ট অফিসে আপনি ন্যূনতম ১০০ টাকা জমা করে বিনিয়োগ করতে পারবেন ৷ দেখে নিন সে ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা জমা করে আপনি কত রিটার্ন পাবেন ? দেখে নিন হিসেব ৷
পোস্ট অফিসে আপনি ন্যূনতম ১০০ টাকা জমা করে বিনিয়োগ করতে পারবেন ৷ দেখে নিন সে ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা জমা করে আপনি কত রিটার্ন পাবেন ? দেখে নিন হিসেব ৷
রেকারিং ডিপোজিটে আপনাকে প্রতি মাসে টাকা জমা করতে হবে ৷ ন্যূনতম ১০০ টাকা জমা করে আরডি করতে পারবেন ৷ পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিটের ক্ষেত্রে ৬০ মাস বিনিয়োগ করতে হয় ৷ ৬০ মাস পর সুদ-সহ আপনি টাকা তুলে নিতে পারবেন ৷
রেকারিং ডিপোজিটে আপনাকে প্রতি মাসে টাকা জমা করতে হবে ৷ ন্যূনতম ১০০ টাকা জমা করে আরডি করতে পারবেন ৷ পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিটের ক্ষেত্রে ৬০ মাস বিনিয়োগ করতে হয় ৷ ৬০ মাস পর সুদ-সহ আপনি টাকা তুলে নিতে পারবেন ৷
পোস্ট অফিসে আপনি রেকারিং ডিপোজিটে সিঙ্গল অ্যাকাউন্ট, জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট বা তিনজনের নামে খুলতে পারবেন ৷ ৬০ মাস পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে না চাইলে আপনি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে টাকা তুলে নিতে পারবেন ৷ ১২ মাস পর আপনি রেকারিং ডিপোজিটের ভিত্তিতে লোন নিতে পারবেন ৷
পোস্ট অফিসে আপনি রেকারিং ডিপোজিটে সিঙ্গল অ্যাকাউন্ট, জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট বা তিনজনের নামে খুলতে পারবেন ৷ ৬০ মাস পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে না চাইলে আপনি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে টাকা তুলে নিতে পারবেন ৷ ১২ মাস পর আপনি রেকারিং ডিপোজিটের ভিত্তিতে লোন নিতে পারবেন ৷
অনলাইনে পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ এছাড়া নিকটবর্তী ডাকঘরে গিয়েও আরডি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আধার কার্ড, ঠিকানার প্রমাণ পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি ইত্যাদি জমা দিতে হবে ৷
অনলাইনে পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ এছাড়া নিকটবর্তী ডাকঘরে গিয়েও আরডি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আধার কার্ড, ঠিকানার প্রমাণ পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি ইত্যাদি জমা দিতে হবে ৷
৩০০ টাকা করে জমা করলে কত রিটার্ন পাবেন ? ৬০ মাসের জন্য ৩০০ টাকা করে জমা করলে আপনি মোট ১৮ হাজার টাকা জমা করবেন ৷ বর্তমানে আরডি-তে ৬.৭ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৷ এই হিসেব অনুযায়ী সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ৩৪১০ টাকা ৷ অর্থাৎ ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন মোট ২১৪১০ টাকা ৷
৩০০ টাকা করে জমা করলে কত রিটার্ন পাবেন ? ৬০ মাসের জন্য ৩০০ টাকা করে জমা করলে আপনি মোট ১৮ হাজার টাকা জমা করবেন ৷ বর্তমানে আরডি-তে ৬.৭ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৷ এই হিসেব অনুযায়ী সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ৩৪১০ টাকা ৷ অর্থাৎ ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন মোট ২১৪১০ টাকা ৷

বছরে খরচ ৩৯৬ টাকা, পাওয়া যাবে ১০ লক্ষ টাকা; Post Office-এর এই বিমা পলিসির কথা জানেন?

আমজনতা বিভিন্ন ধরনের বিমা পলিসির মাধ্যমে নিজের এবং তাঁদের পরিবারের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করে। কিন্তু, অনেক লোক আছেন যাঁরা অর্থনৈতিক কারণে এই বিমা প্রকল্পগুলির সুবিধা নিতে সক্ষম হন না এবং কিছু দুর্ঘটনার পর তাঁরা আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়।
আমজনতা বিভিন্ন ধরনের বিমা পলিসির মাধ্যমে নিজের এবং তাঁদের পরিবারের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করে। কিন্তু, অনেক লোক আছেন যাঁরা অর্থনৈতিক কারণে এই বিমা প্রকল্পগুলির সুবিধা নিতে সক্ষম হন না এবং কিছু দুর্ঘটনার পর তাঁরা আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়।
এই ধরনের লোকদের জন্য, ভারতীয় ডাক বিভাগের ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্ক একটি দুর্দান্ত স্কিম শুরু করেছে। অত্যন্ত উপকারী দুর্ঘটনা বিমা পলিসির সুবিধা প্রতি বছর মাত্র ৩৯৬ টাকা খরচে প্রদান করা হচ্ছে।
এই ধরনের লোকদের জন্য, ভারতীয় ডাক বিভাগের ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্ক একটি দুর্দান্ত স্কিম শুরু করেছে। অত্যন্ত উপকারী দুর্ঘটনা বিমা পলিসির সুবিধা প্রতি বছর মাত্র ৩৯৬ টাকা খরচে প্রদান করা হচ্ছে।
কে এই সুবিধা পাবেন -১৮ বছর থেকে ৬৫ বছর বয়সী সবাই এই বিমা পলিসির সুবিধা পেতে পারেন। এর অধীনে, দুর্ঘটনায় কোনও ব্যক্তির মৃত্যু, স্থায়ী অক্ষমতা, আংশিক অক্ষমতা বা অংশবিশেষ পক্ষাঘাতের ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাবি প্রদান করা হবে, এবং দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে বিমাকৃত অর্থ ব্যক্তিকে প্রদান করা হবে। আইপিডি চিকিৎসার খরচের জন্য ৬০ হাজার টাকা এবং ওপিডিতে ড্রেসিং বা চিকিৎসার ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।
কে এই সুবিধা পাবেন –
১৮ বছর থেকে ৬৫ বছর বয়সী সবাই এই বিমা পলিসির সুবিধা পেতে পারেন। এর অধীনে, দুর্ঘটনায় কোনও ব্যক্তির মৃত্যু, স্থায়ী অক্ষমতা, আংশিক অক্ষমতা বা অংশবিশেষ পক্ষাঘাতের ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাবি প্রদান করা হবে, এবং দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে বিমাকৃত অর্থ ব্যক্তিকে প্রদান করা হবে। আইপিডি চিকিৎসার খরচের জন্য ৬০ হাজার টাকা এবং ওপিডিতে ড্রেসিং বা চিকিৎসার ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।
প্রতিদিন হাজার টাকা -এই বিমা পলিসি ধারণ করা ব্যক্তি যদি দুর্ঘটনার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন, তাহলে ৬০০০০ টাকা ছাড়াও, ১০০০ টাকা ১০ দিনের জন্য প্রতিদিন আলাদাভাবে দেওয়া হবে। যদি বিমাকৃতের পরিবার অন্য শহরে থাকে, তাহলে তাদের ভ্রমণ টিকিটের জন্য সর্বোচ্চ ২৫০০০ টাকা প্রদান করা হবে। দুর্ভাগ্যবশত, যদি বিমাকৃত ব্যক্তি মারা যায়, তবে শেষকৃত্যের জন্য ৫০০০ টাকা দেওয়ার বিধান রয়েছে। পলিসি ধারকের মৃত্যুর ক্ষেত্রে, ১০ লক্ষ টাকার নিশ্চিত পরিমাণের পাশাপাশি, শিশুদের শিক্ষার জন্য আলাদাভাবে ১ লক্ষ টাকা দেওয়ারও বিধান রয়েছে।
প্রতিদিন হাজার টাকা –
এই বিমা পলিসি ধারণ করা ব্যক্তি যদি দুর্ঘটনার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন, তাহলে ৬০০০০ টাকা ছাড়াও, ১০০০ টাকা ১০ দিনের জন্য প্রতিদিন আলাদাভাবে দেওয়া হবে। যদি বিমাকৃতের পরিবার অন্য শহরে থাকে, তাহলে তাদের ভ্রমণ টিকিটের জন্য সর্বোচ্চ ২৫০০০ টাকা প্রদান করা হবে। দুর্ভাগ্যবশত, যদি বিমাকৃত ব্যক্তি মারা যায়, তবে শেষকৃত্যের জন্য ৫০০০ টাকা দেওয়ার বিধান রয়েছে। পলিসি ধারকের মৃত্যুর ক্ষেত্রে, ১০ লক্ষ টাকার নিশ্চিত পরিমাণের পাশাপাশি, শিশুদের শিক্ষার জন্য আলাদাভাবে ১ লক্ষ টাকা দেওয়ারও বিধান রয়েছে।
এখানে এই সুবিধা পাওয়া যাবে -ইনদওরের জিপিও পোস্ট অফিস ছাড়াও, ইনদওরের আশেপাশের যে কোনও পোস্ট অফিসে গিয়ে বা বাড়িতে আসা পোস্টম্যানের মাধ্যমেও এই সুবিধাটি নেওয়া যেতে পারে। একই সময়ে, আরও তথ্যের জন্য পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
এখানে এই সুবিধা পাওয়া যাবে –
ইনদওরের জিপিও পোস্ট অফিস ছাড়াও, ইনদওরের আশেপাশের যে কোনও পোস্ট অফিসে গিয়ে বা বাড়িতে আসা পোস্টম্যানের মাধ্যমেও এই সুবিধাটি নেওয়া যেতে পারে। একই সময়ে, আরও তথ্যের জন্য পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
অ্যাকাউন্ট ছাড়াই এই সুবিধা পাওয়া যাবে -পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের আধিকারিক সচিন টেলর বলেছেন যে, দুর্ঘটনা বিমা প্রকল্পের সুবিধাগুলি পেতে, পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কে একটি অ্যাকাউন্ট থাকা প্রয়োজনীয় শর্ত নয়। যে কেউ অ্যাকাউন্ট ছাড়াই এই স্কিমের সুবিধা পেতে পারেন। বর্তমানে পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের এই স্কিমের সুবিধা নিচ্ছেন শত শত মানুষ।
অ্যাকাউন্ট ছাড়াই এই সুবিধা পাওয়া যাবে –
পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের আধিকারিক সচিন টেলর বলেছেন যে, দুর্ঘটনা বিমা প্রকল্পের সুবিধাগুলি পেতে, পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কে একটি অ্যাকাউন্ট থাকা প্রয়োজনীয় শর্ত নয়। যে কেউ অ্যাকাউন্ট ছাড়াই এই স্কিমের সুবিধা পেতে পারেন। বর্তমানে পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের এই স্কিমের সুবিধা নিচ্ছেন শত শত মানুষ।

Post Office: পোস্ট অফিসের দারুণ সুবিধা এবার! বাড়িতেই থাকুন, পোস্টম্যান নিয়ে যাবে পার্সেল

শিলিগুড়ি: প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে হরেক রকমের পরিষেবা চালু করেছে ডাকবিভাগ। তার মধ্যে অন্যতম পার্সেল বুকিং। শহরতলিতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে ডেলিভারি ভ্যানের মাধ্যমে পরিষেবা। শিলিগুড়িতে এই প্রথমবার এই পরিষেবা চালু হল। কোনও ব্যক্তি যদি পার্সেল পাঠাতে চান, তাহলে তিনি ডাকঘরে না গিয়েও এলাকার ডেলিভারি ভ্যানে পণ্যটি তুলে দিতে পারেন। এমনকী ডাক পরিষেবাকে আরও আকর্ষণীয় করতে চালু হয়েছে ‘প্যাকিং’।

এছাড়াও চালু হয়েছে ডোর টু ডোর পরিষেবা । পোস্ট অফিসের কর্মকর্তারা বলছেন, এখন থেকে হেল্পলাইনে ফোন করে ‘পার্সেল বুক’ করা যাবে। সেক্ষেত্রে গ্রাহক যে ঠিকানা দেবেন, সেখানেই এসে হাজির হবেন ডাক বিভাগের কর্মীরা। বাড়ি থেকে সংগ্রহ করবেন সেই পার্সেল। পরিষেবার জন্য দাম নেওয়া হবে সেখানেই। স্পিড পোস্ট পার্সেল এবং রেজিস্টার্ড পোস্ট পার্সেল পর্যন্ত এই পদ্ধতিতে ‘বুক’ করা যাবে।

আরও পড়ুন: ৩০ ফেব্রুয়ারি! হ্যাঁ, এই দিনটিও এসেছে পৃথিবীতে! কবে জানেন তো? শুনলে যেন আকাশ থেকে পড়বেন

ডাক বিভাগের সিকিমের পোস্টমাস্টার জেনারেল অখিলেশ কুমার পান্ডে বলেন, ‘শুধু শিলিগুড়ি বা শহরতলি নয়, রাজ্যের সর্বত্র এই পরিষেবা চালু হচ্ছে। আমাদের পার্সেল হেল্পলাইনটি হল, ৯৪৩৩১৬৫০৫০। এখানে সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে যে কেউ রাজ্যের যে কোনও প্রান্ত থেকে পার্সেল বুক করতে পারবেন। হেল্পলাইনে তিনি যে ঠিকানার উল্লেখ করবেন, সেখানে পৌঁছে নিকটবর্তী ডাকঘরের কর্মী পার্সেলটি সংগ্রহ করবেন। আশা করি রাজ্যের মানুষ এই নতুন পরিষেবায় উপকৃত হবেন।’

আরও পড়ুন: বলুন তো, পৃথিবীর একমাত্র কোন দেশ, যার কোনও রাজধানী নেই? নামটা শুনেই চমকে উঠবেন গ্যারান্টি

অখিলেশ বাবুর কথায়, এটা শুধু যে সাধারণ মানুষের কাজে আসবে, তা নয়। যাঁরা বাড়িতে বসে ছোট আকারের ব্যবসা চালু করেছেন, তাঁদেরও উপকার হবে। বিশেষত মহিলা উদ্যোগপতিদের। একসঙ্গে অনেকগুলি পণ্য দূরে কোথাও পাঠাতে আর বোঁচকা নিয়ে ডাকঘরে হাজির হতে হবে না। শুধু দেশে নয়, যদি কেউ বিদেশে পার্সেল বা স্পিড পোস্ট পাঠাতে চান, তাহলেও মিলবে এই সুবিধা।” এই পরিষেবাটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হবে বলেই আশাবাদী ডাক বিভাগ। দফতরের কর্তাদের দাবি, চিরাচরিত পথে না হেঁটে বিকল্প পথে আয় বাড়াতে আগ্রহী ডাক বিভাগ। কমাতে চায় ‘ক্ষতি’র বহরও। বেসরকারি সংস্থাগুলির সঙ্গে টক্কর দিয়ে পার্সেল ব্যবসাকে আরও জনপ্রিয় করা এখন তাঁদের পাখির চোখ। তাই পরিষেবার বহর বাড়াতে এমন উদ্যোগ।

—– অনির্বাণ রায়

পোস্ট অফিসের Recurring Deposit থেকেই মিলবে ৩০ লাখ, কত টাকা জমা দিতে হবে? দেখে নিন হিসেব

বিনিয়োগকারীদের সামনে আজ একাধিক বিকল্প রয়েছে। শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে মিউচুয়াল ফান্ড পর্যন্ত। কিন্তু এতে ঝুঁকি রয়েছে। নিরাপদ বিনিয়োগের কথা বললে তাই পোস্ট অফিসের স্কিমই সবার আগে মাথায় আসে।
বিনিয়োগকারীদের সামনে আজ একাধিক বিকল্প রয়েছে। শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে মিউচুয়াল ফান্ড পর্যন্ত। কিন্তু এতে ঝুঁকি রয়েছে। নিরাপদ বিনিয়োগের কথা বললে তাই পোস্ট অফিসের স্কিমই সবার আগে মাথায় আসে।
পোস্ট অফিসের একাধিক সেভিংস স্কিমের মধ্যে রেকারিং ডিপোজিট স্কিম অন্যতম। নিরাপদ তো বটেই, ভাল রিটার্নও পাওয়া যায়। প্রতি মাসে অল্প বিনিয়োগ করতে হয়। ম্যাচিউরটিতে সুদ সহ পুরো টাকা দেওয়া হয়।
পোস্ট অফিসের একাধিক সেভিংস স্কিমের মধ্যে রেকারিং ডিপোজিট স্কিম অন্যতম। নিরাপদ তো বটেই, ভাল রিটার্নও পাওয়া যায়। প্রতি মাসে অল্প বিনিয়োগ করতে হয়। ম্যাচিউরটিতে সুদ সহ পুরো টাকা দেওয়া হয়।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। বিনিয়োগের কোন উর্ধ্বসীমা নেই। লক ইন পিরিয়ড ৫ বছর। বর্তমানে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। জমা সুদ বার্ষিক ভিত্তিতে গণনা করা হয়।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। বিনিয়োগের কোন উর্ধ্বসীমা নেই। লক ইন পিরিয়ড ৫ বছর। বর্তমানে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। জমা সুদ বার্ষিক ভিত্তিতে গণনা করা হয়।
এখন কেউ যদি পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম থেকে ১০ বছরে ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে চান, তাহলে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে? পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
এখন কেউ যদি পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম থেকে ১০ বছরে ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে চান, তাহলে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে? পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
তাহলে দশ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২১,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ থেকে মিলবে ৯,১৫,৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ দশ বছর শেষে মোট ৩০,৭৫,৩৮৫ টাকা রিটার্ন মিলবে।
তাহলে দশ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২১,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ থেকে মিলবে ৯,১৫,৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ দশ বছর শেষে মোট ৩০,৭৫,৩৮৫ টাকা রিটার্ন মিলবে।
মাথায় রাখতে হবে, পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। সেটাকে দশ বছরের জন্য বাড়াতে চাইলে পোস্ট অফিসে আবেদন করতে হয়। তবেই পাঁচ বছরের বাড়তি মেয়াদ মেলে।
মাথায় রাখতে হবে, পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। সেটাকে দশ বছরের জন্য বাড়াতে চাইলে পোস্ট অফিসে আবেদন করতে হয়। তবেই পাঁচ বছরের বাড়তি মেয়াদ মেলে।
এই স্কিমের বিশেষ বিষয় হল, আমানতের সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকে (বার্ষিক হারের ভিত্তিতে) গণনা করা হয়। অ্যাকাউন্টের জমা পরিমাণের উপর অর্জিত সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকের শেষে যোগ হবে।
এই স্কিমের বিশেষ বিষয় হল, আমানতের সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকে (বার্ষিক হারের ভিত্তিতে) গণনা করা হয়। অ্যাকাউন্টের জমা পরিমাণের উপর অর্জিত সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকের শেষে যোগ হবে।
এবার কম বিনিয়োগে কত রিটার্ন মিলবে দেখে নেওয়া যাক। যদি কেউ রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা জমা করেন তাহলে তিনি পাঁচ বছরে মোট ১,৮০,০০০ টাকা জমা করবেন।
এবার কম বিনিয়োগে কত রিটার্ন মিলবে দেখে নেওয়া যাক। যদি কেউ রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা জমা করেন তাহলে তিনি পাঁচ বছরে মোট ১,৮০,০০০ টাকা জমা করবেন।
৬.৭ শতাংশ সুদের হারে প্রাপ্ত সুদের পরিমাণ হবে, ৩৪,০৯৭ টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছর পর ম্যাচিউরিটির সময় তিনি মোট ২,১৪,০৯৭ টাকা রিটার্ন পাবেন।
৬.৭ শতাংশ সুদের হারে প্রাপ্ত সুদের পরিমাণ হবে, ৩৪,০৯৭ টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছর পর ম্যাচিউরিটির সময় তিনি মোট ২,১৪,০৯৭ টাকা রিটার্ন পাবেন।

পোস্ট অফিসে টাকা রয়েছে, খোঁজ নিচ্ছেন তো? জলপাইগুড়ির ঘটনা শুনলে আঁতকে উঠবেন

পোস্ট অফিসে জমিয়ে‌ রাখা‌ গ্রাহকদের লক্ষ লক্ষ টাকা জালিয়াতি করে লোপাট খোদ‌ পোস্ট মাস্টার। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে জলপাইগুড়ির‌ বামনপাড়া এলাকার একটি পোস্ট অফিসে।
পোস্ট অফিসে জমিয়ে‌ রাখা‌ গ্রাহকদের লক্ষ লক্ষ টাকা জালিয়াতি করে লোপাট খোদ‌ পোস্ট মাস্টার। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে জলপাইগুড়ির‌ বামনপাড়া এলাকার একটি পোস্ট অফিসে।
জলপাইগুড়ি শহরের বামনপাড়া খড়িয়া পোস্ট অফিসে ঘটেছে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা। ঘটনায় রীতিমতো হ‌ইচ‌ই‌ পড়ে গেছে গ্রাহকদের মধ্যে। অভিযোগ, স‌ই ও সিল‌ জাল‌ করে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট‌ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নিয়েছেন ওই পোস্ট মাস্টার।
জলপাইগুড়ি শহরের বামনপাড়া খড়িয়া পোস্ট অফিসে ঘটেছে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা। ঘটনায় রীতিমতো হ‌ইচ‌ই‌ পড়ে গেছে গ্রাহকদের মধ্যে। অভিযোগ, স‌ই ও সিল‌ জাল‌ করে গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট‌ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নিয়েছেন ওই পোস্ট মাস্টার।
বিষয়টি নজরে আসতেই‌ তদন্ত শুরু করেছেন‌ ডাক বিভাগের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। এদিকে পোস্ট অফিসে জমিয়ে‌ রাখা‌ টাকা হারিয়ে মাথায় হাত পড়েছে গ্রাহকদের। কিভাবে সেই টাকা ফেরত পাবেন তা‌ ভেবে পাচ্ছেন না গ্রাহকরা‌।
বিষয়টি নজরে আসতেই‌ তদন্ত শুরু করেছেন‌ ডাক বিভাগের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। এদিকে পোস্ট অফিসে জমিয়ে‌ রাখা‌ টাকা হারিয়ে মাথায় হাত পড়েছে গ্রাহকদের। কিভাবে সেই টাকা ফেরত পাবেন তা‌ ভেবে পাচ্ছেন না গ্রাহকরা‌।
জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা লোপাট করেছেন অভিযুক্ত পোস্টমাস্টার জিৎ সূর।
জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা লোপাট করেছেন অভিযুক্ত পোস্টমাস্টার জিৎ সূর।
জলপাইগুড়ির মুখ্য ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানা যায়। তবে পোস্টমাস্টারের এহেনও কাজে গ্রাহকদের মাথায় হাত। এরপর পোস্ট অফিসে টাকা রাখবে কোন ভরসায়। এখন সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে।
জলপাইগুড়ির মুখ্য ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানা যায়। তবে পোস্টমাস্টারের এহেনও কাজে গ্রাহকদের মাথায় হাত। এরপর পোস্ট অফিসে টাকা রাখবে কোন ভরসায়। এখন সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে।