*শীতকাল কবে আসবে বলে কবি যদি প্রশ্ন করে, সুপর্ণা অনায়াসে উত্তর দিতে পারে- এই তো আর কয়েকদিনেই! চলতি বছরের অক্টোবর যদি হয় পার্বণের মাস, তাহলে তা শীত নেমে আসারও মাস বইকি! সংগৃহীত ছবি।*৩১ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে আবার জ্বলবে আলো, দীপাণ্বিতায় ভক্ত হাত জোড় করবে কালীর রাঙা চরণে। কালীপুজো চলে গেলেই যে শীত পড়ে যায়, এ বাঙালির সাবেকি হিসেব। সংগৃহীত ছবি।*সারা বছর যে আবহাওয়ার উষ্ণতা নিয়ে অভিযোগ করি আমরা, শীতে তাকেই খুঁজে ফিরতে হয় বার বার। এবার শীতে আমরা যদি গমের আটার রুটির পরিবর্তে এই তিন দানাশস্যের আটার রুটি নিজেদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করি, তবে শারীরিক পরিশ্রম না করলেও শরীর উষ্ণ থাকবে। সংগৃহীত ছবি।*দানা শস্যের রুটি যে শুধু আমাদের ওজনই নিয়ন্ত্রণে রাখে, তা নয়। উপকার পাবেন ডায়াবেটিস রোগীরাও। সেই জন্যই গমের আটার পরিবর্তে এই তিন দানাশস্যের আটার রুটি বিশেষ করে শীতকালে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। সংগৃহীত ছবি।*রাঁচির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. ভিকে পাণ্ডে (বিনোবা ভাভে ইউনিভার্সিটির বিএএমএস) লোকাল 18-কে বলেন, শীতে রাগি, জোয়ার এবং ভুট্টার আটার রুটি খাওয়া খুব উপকারী। কারণ এই সমস্ত দানাশস্যের আটায় উচ্চ হারে ফাইবার রয়েছে এবং এটি গ্লুটেন মুক্ত, যা আমাদের স্বাস্থ্যকে বিভিন্ন উপায়ে উন্নত করে। সংগৃহীত ছবি।*ডা. পাণ্ডে বলেন, মাল্টিগ্রেন আটার মধ্যে জিলেটিন থাকে না, যার মানে আমরা যখন এর রুটি খাব, তখন আমাদের রক্তে শর্করা হঠাৎ করে বাড়বে না, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি।*এতে উচ্চ হারে ফাইবার রয়েছে। এই কারণে, এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য একটি ওষুধ হিসাবেই প্রায় বিবেচিত হয়, পেট পরিষ্কার করে। সংগৃহীত ছবি।*যে মাল্টিগ্রেন আটায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। যেমন, ভিটামিন এ, বি, সি, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা আমাদের মস্তিষ্ক এবং পুরো শরীরের বিকাশের জন্য খুবই উপকারী। সংগৃহীত ছবি।*এটি পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরকে শক্তিশালী করে। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে, যা পেশির বৃদ্ধির জন্যও খুবই উপকারী। সংগৃহীত ছবি।
