Tag Archives: Mutual Funds Investment

Mutual Fund-এ বিনিয়োগ বেড়েছে ৫ গুণ, ব্যাঙ্কে আর টাকা রাখছে না কেউ, জেনে নিন এই বৃদ্ধির কারণ

সারা জীবনের সঞ্চয় কোথায় রাখব? কেন, ব্যাঙ্কে। আজ থেকে দশ-পনেরো বছর আগেও এমনটাই ভাবত মানুষ। কিন্তু সময় বদলে গিয়েছে। এখন আর ব্যাঙ্কে টাকা রাখে না কেউ। সবাই ছুটছে মিউচুয়াল ফান্ডের পিছনে। ব্যাঙ্কগুলোর মাথায় হাত।
সারা জীবনের সঞ্চয় কোথায় রাখব? কেন, ব্যাঙ্কে। আজ থেকে দশ-পনেরো বছর আগেও এমনটাই ভাবত মানুষ। কিন্তু সময় বদলে গিয়েছে। এখন আর ব্যাঙ্কে টাকা রাখে না কেউ। সবাই ছুটছে মিউচুয়াল ফান্ডের পিছনে। ব্যাঙ্কগুলোর মাথায় হাত।
প্রতি মাসেই মিচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের জুন ত্রৈমাসিকে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪,১৫১ কোটি টাকা। গত বছর এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৮,৩৫৮ কোটি টাকা।
প্রতি মাসেই মিচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের জুন ত্রৈমাসিকে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪,১৫১ কোটি টাকা। গত বছর এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৮,৩৫৮ কোটি টাকা।
বিনিয়োগের জন্য কেন মিউচুয়াল ফান্ড প্রথম পছন্দ: শক্তিশালী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, সরকারের অনুকূল রাজস্ব নীতি, বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং শেয়ার বাজারের উচ্ছ্বাসের কারণেই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে।
বিনিয়োগের জন্য কেন মিউচুয়াল ফান্ড প্রথম পছন্দ: শক্তিশালী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, সরকারের অনুকূল রাজস্ব নীতি, বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং শেয়ার বাজারের উচ্ছ্বাসের কারণেই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে।
অ্যাসোসিয়েশন অফ মিউচুয়াল ফান্ডস ইন ইন্ডিয়া-এর তথ্য অনুযায়ী, এক বছর আগে ১৭.৪৩ লক্ষ কোটি টাকা থেকে জুন মাসে শিল্প ব্যবস্থাপনার অধীনে এইউএম ৫৯ শতাংশ বেড়ে ২৭.৬৮ লাখ কোটি টাকা হয়েছে।
অ্যাসোসিয়েশন অফ মিউচুয়াল ফান্ডস ইন ইন্ডিয়া-এর তথ্য অনুযায়ী, এক বছর আগে ১৭.৪৩ লক্ষ কোটি টাকা থেকে জুন মাসে শিল্প ব্যবস্থাপনার অধীনে এইউএম ৫৯ শতাংশ বেড়ে ২৭.৬৮ লাখ কোটি টাকা হয়েছে।
বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ কোটি: স্বাভাবিকভাবেই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, গত এক বছরে ৩ কোটি নতুন বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন। ফোলিও পৌঁছে গিয়েছে ১৩.৩ কোটিতে।
বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ কোটি: স্বাভাবিকভাবেই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, গত এক বছরে ৩ কোটি নতুন বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন। ফোলিও পৌঁছে গিয়েছে ১৩.৩ কোটিতে।
স্টক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম ট্রেডজিনি-এর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) ত্রিভেশ ডি বলছেন, “ইক্যুইটি ফোলিওর সংখ্যা বৃদ্ধি থেকে বোঝা যায় বিভিন্ন বিভাগে বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ বেড়েছে। কারণ আর্থিক সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া বিনিয়োগ করাও এখন অনেক সহজ।’’
স্টক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম ট্রেডজিনি-এর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) ত্রিভেশ ডি বলছেন, “ইক্যুইটি ফোলিওর সংখ্যা বৃদ্ধি থেকে বোঝা যায় বিভিন্ন বিভাগে বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ বেড়েছে। কারণ আর্থিক সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া বিনিয়োগ করাও এখন অনেক সহজ।’’
এএমএফআই-এর তথ্য অনুযায়ী, জুন ত্রৈমাসিকের শেষে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে ৯৪,১৫১ কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। মে মাসে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩৪,৬৯৭ কোটি টাকা।
এএমএফআই-এর তথ্য অনুযায়ী, জুন ত্রৈমাসিকের শেষে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে ৯৪,১৫১ কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। মে মাসে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩৪,৬৯৭ কোটি টাকা।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতি আকর্ষণ বেড়েছে: জুন ত্রৈমাসিকে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ পাঁচগুণ বেড়ে ৯৪,১৫১ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালের জুনে শেষ হওয়া প্রান্তিকে এই পরিমাণ ছিল ১৮,৩৫৮ কোটি টাকা। মার্চ ২০২৪-এর আগের প্রান্তিকের তুলনায় জুন ত্রৈমাসিকে বিনিয়োগ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্চ ত্রৈমাসিকে ৭১,২৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছিল।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতি আকর্ষণ বেড়েছে: জুন ত্রৈমাসিকে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ পাঁচগুণ বেড়ে ৯৪,১৫১ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালের জুনে শেষ হওয়া প্রান্তিকে এই পরিমাণ ছিল ১৮,৩৫৮ কোটি টাকা। মার্চ ২০২৪-এর আগের প্রান্তিকের তুলনায় জুন ত্রৈমাসিকে বিনিয়োগ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্চ ত্রৈমাসিকে ৭১,২৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছিল।

Investment Tips: কোথায় টাকা রাখলে ১৫-১৬% রিটার্ন আসবে ? টাকা নিয়ে আর কোনও চিন্তা নেই

মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। তবে ডেট হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ৮% - ১০%, ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ১০% - ১২% এবং ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এ ১২% -১৫% রিটার্ন আশা করা যেতে পারে, যদি বিনিয়োগের জন্য হাতে দীর্ঘ সময় থাকে।
মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। তবে ডেট হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ৮% – ১০%, ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ডে প্রায় ১০% – ১২% এবং ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এ ১২% -১৫% রিটার্ন আশা করা যেতে পারে, যদি বিনিয়োগের জন্য হাতে দীর্ঘ সময় থাকে।
কোনও বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হাইব্রিড তহবিলগুলি ঋণ এবং ইক্যুইটি তহবিলের মধ্যবর্তী ঝুঁকির স্পেকট্রামের মধ্যে পড়ে। যদিও তারা সাধারণত ডেট ফান্ডের তুলনায় বেশি রিটার্ন দেয়, তারা বেশি ঝুঁকি বহন করে।
কোনও বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হাইব্রিড তহবিলগুলি ঋণ এবং ইক্যুইটি তহবিলের মধ্যবর্তী ঝুঁকির স্পেকট্রামের মধ্যে পড়ে। যদিও তারা সাধারণত ডেট ফান্ডের তুলনায় বেশি রিটার্ন দেয়, তারা বেশি ঝুঁকি বহন করে।
কিন্তু, ইক্যুইটি ফান্ডের চেয়ে নিরাপদ বলে মনে করা হয়। আবার আরেকটু খুঁটিয়ে দেখলে, মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্টক মার্কেটের ওঠা-নামা (ইক্যুইটি ফান্ডের জন্য) এবং রিটার্ন নির্ধারণের জন্য সুদের হারের গতিবিধির (ডেট ফান্ডের জন্য) উপরে নির্ভরতার কারণে ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঝুঁকি নিয়ে থাকে। সে জন্য ইক্যুইটি বিনিয়োগে যাওয়ার আগে প্রতিদিনের খরচ এবং জরুরি অবস্থার জন্য তহবিলের একটি অংশ বরাদ্দ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কিন্তু, ইক্যুইটি ফান্ডের চেয়ে নিরাপদ বলে মনে করা হয়। আবার আরেকটু খুঁটিয়ে দেখলে, মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্টক মার্কেটের ওঠা-নামা (ইক্যুইটি ফান্ডের জন্য) এবং রিটার্ন নির্ধারণের জন্য সুদের হারের গতিবিধির (ডেট ফান্ডের জন্য) উপরে নির্ভরতার কারণে ফিক্সড ডিপোজিটের তুলনায় স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঝুঁকি নিয়ে থাকে। সে জন্য ইক্যুইটি বিনিয়োগে যাওয়ার আগে প্রতিদিনের খরচ এবং জরুরি অবস্থার জন্য তহবিলের একটি অংশ বরাদ্দ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কারও যদি বিনিয়োগ করার জন্য একক পরিমাণ অঙ্কের টাকা থাকে, তাহলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (SIP) পরিবর্তে সিস্টেমেটিক ট্রান্সফার প্ল্যানে (STP) যাওয়াই ভাল হবে। একটি ডেট হাইব্রিড তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত এবং ঝুঁকি প্রোফাইলিংয়ের ভিত্তিতে একটি ইক্যুইটি তহবিল বা ইক্যুইটি হাইব্রিড তহবিলে মাসিক স্থানান্তর করার নির্দেশ দিতে হবে। এটি বাজারের মেয়াদের অপেক্ষা না করেই আরও ভাল রিটার্ন দেবে।
কারও যদি বিনিয়োগ করার জন্য একক পরিমাণ অঙ্কের টাকা থাকে, তাহলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (SIP) পরিবর্তে সিস্টেমেটিক ট্রান্সফার প্ল্যানে (STP) যাওয়াই ভাল হবে। একটি ডেট হাইব্রিড তহবিলে বিনিয়োগ করা উচিত এবং ঝুঁকি প্রোফাইলিংয়ের ভিত্তিতে একটি ইক্যুইটি তহবিল বা ইক্যুইটি হাইব্রিড তহবিলে মাসিক স্থানান্তর করার নির্দেশ দিতে হবে। এটি বাজারের মেয়াদের অপেক্ষা না করেই আরও ভাল রিটার্ন দেবে।
এসআইপি এমন একজন বিনিয়োগকারীর জন্য উপযুক্ত, যাঁর কোনও একক তহবিল নেই, কিন্তু, বিনিয়োগের জন্য নিয়মিত নগদ প্রবাহ রয়েছে। কারও যদি আয়ের নিয়মিত উৎস থাকে তাহলে তিনি ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ড বা ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া অবশ্যই সমস্ত তহবিলে যথাযথ মনোনয়ন করতে হবে এবং এস্টেট পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সমস্ত বিনিয়োগের জন্য একটি উইল প্রস্তুত করতে হবে।
এসআইপি এমন একজন বিনিয়োগকারীর জন্য উপযুক্ত, যাঁর কোনও একক তহবিল নেই, কিন্তু, বিনিয়োগের জন্য নিয়মিত নগদ প্রবাহ রয়েছে। কারও যদি আয়ের নিয়মিত উৎস থাকে তাহলে তিনি ইক্যুইটি হাইব্রিড ফান্ড বা ডাইভারসিটি ইক্যুইটি ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া অবশ্যই সমস্ত তহবিলে যথাযথ মনোনয়ন করতে হবে এবং এস্টেট পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সমস্ত বিনিয়োগের জন্য একটি উইল প্রস্তুত করতে হবে।

Mutual Fund Investment: মিউচুয়াল ফান্ডে পাওয়া রিটার্নেও ট্যাক্স দিতে হয়? জেনে নিন বিনিয়োগের আগেই

বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।

Mutual Fund Investment: ৩ বছরে দ্বিগুণের বেশি রিটার্ন দিয়েছে, এই মিউচুয়াল ফান্ডে আপনি টাকা ঢেলেছেন?

প্রায় ৩৬টি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গত তিন বছরে দ্বিগুণ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। সম্প্রতি এমনটাই জানিয়েছে এসিই এমএফ। সেই ফান্ডগুলির তালিকাও দিয়েছে তারা। তাঁর মধ্যে থেকে এখানে সেরা ১০টি ফান্ড বেছে নেওয়া হল।
প্রায় ৩৬টি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গত তিন বছরে দ্বিগুণ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। সম্প্রতি এমনটাই জানিয়েছে এসিই এমএফ। সেই ফান্ডগুলির তালিকাও দিয়েছে তারা। তাঁর মধ্যে থেকে এখানে সেরা ১০টি ফান্ড বেছে নেওয়া হল।
কোয়ান্ট স্মল ক্যাপ ফান্ড: গত তিন বছরে এই স্কিম ১৯৬ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। ১ লক্ষ টাকা তিন বছরে বেড়ে হয়েছে ২.৯৫ লক্ষ টাকা। কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড: এই মিড ক্যাপ ফান্ড থেকে তিন বছরে ১৫৮ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.৫৮ লাখ টাকা।
কোয়ান্ট স্মল ক্যাপ ফান্ড: গত তিন বছরে এই স্কিম ১৯৬ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। ১ লক্ষ টাকা তিন বছরে বেড়ে হয়েছে ২.৯৫ লক্ষ টাকা। কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড: এই মিড ক্যাপ ফান্ড থেকে তিন বছরে ১৫৮ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.৫৮ লাখ টাকা।
কোয়ান্ট ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড: এই স্কিম থেকে তিন বছরে ১৪৪ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অর্থাৎ তিন বছর আগে যারা ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা এখন ২.৪৩ লাখ টাকার মালিক। নিপ্পন ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ড: স্মল ক্যাপ ক্যাটাগরির এই ফান্ড থেকে তিন বছরে ১৪৩ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। অর্থাৎ ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা থাকলে আজ তা বেড়ে ২.৪৩ লাখ টাকা হত।
কোয়ান্ট ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ড: এই স্কিম থেকে তিন বছরে ১৪৪ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অর্থাৎ তিন বছর আগে যারা ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা এখন ২.৪৩ লাখ টাকার মালিক। নিপ্পন ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ড: স্মল ক্যাপ ক্যাটাগরির এই ফান্ড থেকে তিন বছরে ১৪৩ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। অর্থাৎ ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা থাকলে আজ তা বেড়ে ২.৪৩ লাখ টাকা হত।
এইচএসবিসি স্মল ক্যাপ ফান্ড: এই ফান্ড থেকে গত ৩ বছরে ১৩৮ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.৩৮ লাখ টাকা।কোয়ান্ট ইএলএসএস ট্যাক্স সেভার ফান্ড: ৩ বছরে ১৩৪ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে কোয়ান্ট ইএলএসএস ট্যাক্স সেভার ফান্ড থেকে। ১ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ২.৩৩ লাখ টাকা।
এইচএসবিসি স্মল ক্যাপ ফান্ড: এই ফান্ড থেকে গত ৩ বছরে ১৩৮ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.৩৮ লাখ টাকা।কোয়ান্ট ইএলএসএস ট্যাক্স সেভার ফান্ড: ৩ বছরে ১৩৪ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে কোয়ান্ট ইএলএসএস ট্যাক্স সেভার ফান্ড থেকে। ১ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ২.৩৩ লাখ টাকা।
মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড: তিন বছরে ১৩২ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। ১ লাখ টাকা বেড়ে ২.৩২ লাখ টাকা হয়েছে। এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ড; এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ডে ৩ বছরে রিটার্নের পরিমাণ ১২৭ শতাংশ। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে ২.২৬ লাখ টাকা হয়েছে।
মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড: তিন বছরে ১৩২ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। ১ লাখ টাকা বেড়ে ২.৩২ লাখ টাকা হয়েছে। এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ড; এইচডিএফসি স্মল ক্যাপ ফান্ডে ৩ বছরে রিটার্নের পরিমাণ ১২৭ শতাংশ। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে ২.২৬ লাখ টাকা হয়েছে।
কোয়ান্ট লার্জ অ্যান্ড মিড ক্যাপ ফান্ড: এই ফান্ড থেকে ১২৫ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে ২.২৫ লাখ টাকা হয়েছে। ফ্র্যাঙ্কলিন ইন্ডিয়া স্মলার সিওএস ফান্ড: এই স্মল ক্যাপ তিন বছরে ১২২ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.২১ লাখ টাকা।
কোয়ান্ট লার্জ অ্যান্ড মিড ক্যাপ ফান্ড: এই ফান্ড থেকে ১২৫ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে ২.২৫ লাখ টাকা হয়েছে। ফ্র্যাঙ্কলিন ইন্ডিয়া স্মলার সিওএস ফান্ড: এই স্মল ক্যাপ তিন বছরে ১২২ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ১ লাখ টাকার বিনিয়োগ বেড়ে হয়েছে ২.২১ লাখ টাকা।