Tag Archives: National Pension System

Retirement Planning: ২৫ বছর বয়সে শুরু করুন, অবসরে পেয়ে যাবেন প্রায় ৩ কোটি টাকা !

সরকারি চাকরি না পেলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ, প্রাইভেট চাকরিতেও অনেক সময় সেই একই সুবিধা পাওয়া যায়। তাই যাই হোক না কেন, সরকারি চাকরি বা প্রাইভেট চাকরি, সবার আগে অবসরের পরিকল্পনা করতে হবে। বেসরকারি চাকরিতেও কিন্তু অবসর গ্রহণের পর পেনশনের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
সরকারি চাকরি না পেলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ, প্রাইভেট চাকরিতেও অনেক সময় সেই একই সুবিধা পাওয়া যায়। তাই যাই হোক না কেন, সরকারি চাকরি বা প্রাইভেট চাকরি, সবার আগে অবসরের পরিকল্পনা করতে হবে। বেসরকারি চাকরিতেও কিন্তু অবসর গ্রহণের পর পেনশনের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
এর সেরা বিকল্প হল জাতীয় পেনশন সিস্টেম। যে যত তাড়াতাড়ি NPS-এ বিনিয়োগ শুরু করবে, অবসর নেওয়ার পরে সে তত বেশি সুবিধা পাবে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও প্রাইভেট চাকরি করেও এর মাধ্যমে পেনশন পাওয়া যেতে পারে এবং মোটা টাকার তহবিল গড়ে তোলা যেতে পারে। জাতীয় পেনশন সিস্টেমের মাধ্যমে অবসরের পর পাওয়া যেতে পারে প্রায় ৩ কোটি টাকা। পেনশন সহ এই মোটা টাকা পেতে দেখে নেওয়া যাক এর হিসেব।
এর সেরা বিকল্প হল জাতীয় পেনশন সিস্টেম। যে যত তাড়াতাড়ি NPS-এ বিনিয়োগ শুরু করবে, অবসর নেওয়ার পরে সে তত বেশি সুবিধা পাবে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও প্রাইভেট চাকরি করেও এর মাধ্যমে পেনশন পাওয়া যেতে পারে এবং মোটা টাকার তহবিল গড়ে তোলা যেতে পারে। জাতীয় পেনশন সিস্টেমের মাধ্যমে অবসরের পর পাওয়া যেতে পারে প্রায় ৩ কোটি টাকা। পেনশন সহ এই মোটা টাকা পেতে দেখে নেওয়া যাক এর হিসেব।
এর সুবিধা পাওয়ার উপায় -প্রথমত, যে কেউ একটি বড় অবসর তহবিল তৈরি করার সুযোগ পাবে। এতে প্রতি মাসে একটি ভাল পেনশনের বিকল্পও রয়েছে। যাই হোক, এনপিএস-এ বিনিয়োগে কোনও ন্যূনতম পেনশনের কোনও গ্যারান্টি নেই। এটি বিনিয়োগকারীর বার্ষিক পরিমাণ এবং এর উপর আনুমানিক আয়ের উপর নির্ভর করবে।
এর সুবিধা পাওয়ার উপায় –
প্রথমত, যে কেউ একটি বড় অবসর তহবিল তৈরি করার সুযোগ পাবে। এতে প্রতি মাসে একটি ভাল পেনশনের বিকল্পও রয়েছে। যাই হোক, এনপিএস-এ বিনিয়োগে কোনও ন্যূনতম পেনশনের কোনও গ্যারান্টি নেই। এটি বিনিয়োগকারীর বার্ষিক পরিমাণ এবং এর উপর আনুমানিক আয়ের উপর নির্ভর করবে।
বয়স এবং বিনিয়োগের ভিত্তিতে কর্পাস নির্ধারণ করা হবে -NPS ক্যালকুলেটরের সাহায্যে বোঝা যাবে যে, কারও বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং এতে প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে ৬০ বছরে অবসর গ্রহণের সময় আনুমানিক কর্পাস কত হবে, এছাড়াও, মাসিক পেনশন কত হবে। বিনিয়োগকারী যদি ৬০ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করতে চায়, বর্তমান বয়স ২৫ হয় এবং NPS-এ প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে SBI পেনশন ফান্ডের NPS ক্যালকুলেটর থেকে বুঝতে হবে সে অবসর গ্রহণের সময় কত টাকার ফান্ড এবং পেনশন পেতে পারে-
বয়স এবং বিনিয়োগের ভিত্তিতে কর্পাস নির্ধারণ করা হবে –
NPS ক্যালকুলেটরের সাহায্যে বোঝা যাবে যে, কারও বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং এতে প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে ৬০ বছরে অবসর গ্রহণের সময় আনুমানিক কর্পাস কত হবে, এছাড়াও, মাসিক পেনশন কত হবে। বিনিয়োগকারী যদি ৬০ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করতে চায়, বর্তমান বয়স ২৫ হয় এবং NPS-এ প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে, তাহলে SBI পেনশন ফান্ডের NPS ক্যালকুলেটর থেকে বুঝতে হবে সে অবসর গ্রহণের সময় কত টাকার ফান্ড এবং পেনশন পেতে পারে-
-NPS-এ মাসিক বিনিয়োগ: ১০,০০০ টাকা-৩৫ বছরে মোট অবদান: ৪২ লক্ষ টাকা

-বিনিয়োগের আনুমানিক রিটার্ন: ১০%

-মেয়াদপূর্তিতে মোট পরিমাণ: ৩.৭৫ কোটি টাকা

-বার্ষিক ক্রয়: ৪০% (১.৫ কোটি টাকা)

-আনুমানিক বার্ষিক সুদের হার: ৬%

-৬০ বছর বয়সে পেনশন: প্রতি মাসে ৭৪,৯৫৮ টাকা

-(মনে রাখা দরকার: উপরে প্রদত্ত গণনা আনুমানিক। বিভিন্ন সময়ে এর পরিবর্তন হতে পারে।)
-NPS-এ মাসিক বিনিয়োগ: ১০,০০০ টাকা
-৩৫ বছরে মোট অবদান: ৪২ লক্ষ টাকা
-বিনিয়োগের আনুমানিক রিটার্ন: ১০%
-মেয়াদপূর্তিতে মোট পরিমাণ: ৩.৭৫ কোটি টাকা
-বার্ষিক ক্রয়: ৪০% (১.৫ কোটি টাকা)
-আনুমানিক বার্ষিক সুদের হার: ৬%
-৬০ বছর বয়সে পেনশন: প্রতি মাসে ৭৪,৯৫৮ টাকা
-(মনে রাখা দরকার: উপরে প্রদত্ত গণনা আনুমানিক। বিভিন্ন সময়ে এর পরিবর্তন হতে পারে।)
কেউ যদি NPS-এ ৪০ শতাংশ বার্ষিক অবদান রাখে (এটির ন্যূনতম হার বজায় রাখা প্রয়োজন) এবং বার্ষিক সুদের হার ৬ শতাংশ হয়, তাহলে অবসর গ্রহণের পরে প্রায় ২.২৫ কোটি টাকা এককভাবে পাওয়া যাবে এবং ১.৫ কোটি টাকা বার্ষিক হিসাবে পাওয়া যাবে। এই বার্ষিক পরিমাণ থেকে, প্রতি মাসে প্রায় ৭৫ হাজার টাকা পেনশন পাওয়া যাবে। এতে যত বেশি বার্ষিক পরিমাণ রাখা হবে, তত বেশি পেনশন পাওয়া যাবে। এনপিএস-এ জমা করা পরিমাণ বিনিয়োগের দায়িত্ব PFRDA দ্বারা নিবন্ধিত পেনশন তহবিল পরিচালকদের দেওয়া হয়। তারা সেই বিনিয়োগ ইক্যুইটি, সরকারি সিকিউরিটিজ এবং বেসরকারি সিকিউরিটিজের পাশাপাশি নির্দিষ্ট আয়ের উপকরণগুলিতে বিনিয়োগ করে।
কেউ যদি NPS-এ ৪০ শতাংশ বার্ষিক অবদান রাখে (এটির ন্যূনতম হার বজায় রাখা প্রয়োজন) এবং বার্ষিক সুদের হার ৬ শতাংশ হয়, তাহলে অবসর গ্রহণের পরে প্রায় ২.২৫ কোটি টাকা এককভাবে পাওয়া যাবে এবং ১.৫ কোটি টাকা বার্ষিক হিসাবে পাওয়া যাবে। এই বার্ষিক পরিমাণ থেকে, প্রতি মাসে প্রায় ৭৫ হাজার টাকা পেনশন পাওয়া যাবে। এতে যত বেশি বার্ষিক পরিমাণ রাখা হবে, তত বেশি পেনশন পাওয়া যাবে। এনপিএস-এ জমা করা পরিমাণ বিনিয়োগের দায়িত্ব PFRDA দ্বারা নিবন্ধিত পেনশন তহবিল পরিচালকদের দেওয়া হয়। তারা সেই বিনিয়োগ ইক্যুইটি, সরকারি সিকিউরিটিজ এবং বেসরকারি সিকিউরিটিজের পাশাপাশি নির্দিষ্ট আয়ের উপকরণগুলিতে বিনিয়োগ করে।
প্রকৃতপক্ষে, অ্যানুইটি হল বিনিয়োগকারী এবং বিমা কোম্পানির মধ্যে একটি চুক্তি। এই চুক্তি অনুসারে, জাতীয় পেনশন সিস্টেমে (NPS) পরিমাণের কমপক্ষে ৪০ শতাংশ বার্ষিক অবদান প্রয়োজন। এই পরিমাণ যত বেশি হবে পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে। অ্যানুইটির অধীনে বিনিয়োগ করা পরিমাণ অবসর গ্রহণের পরে পেনশন হিসাবে প্রাপ্ত হয় এবং NPS-এর অবশিষ্ট পরিমাণ এক মুহূর্তে উত্তোলন করা যেতে পারে।
প্রকৃতপক্ষে, অ্যানুইটি হল বিনিয়োগকারী এবং বিমা কোম্পানির মধ্যে একটি চুক্তি। এই চুক্তি অনুসারে, জাতীয় পেনশন সিস্টেমে (NPS) পরিমাণের কমপক্ষে ৪০ শতাংশ বার্ষিক অবদান প্রয়োজন। এই পরিমাণ যত বেশি হবে পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে। অ্যানুইটির অধীনে বিনিয়োগ করা পরিমাণ অবসর গ্রহণের পরে পেনশন হিসাবে প্রাপ্ত হয় এবং NPS-এর অবশিষ্ট পরিমাণ এক মুহূর্তে উত্তোলন করা যেতে পারে।
NPS: ৮০ সিসিডি(১বি) এ অতিরিক্ত কর ছাড় -NPS-এ দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, টায়ার ১ এবং টায়ার ২। এর মধ্যে টায়ার ১ হল পেনশন অ্যাকাউন্ট এবং টায়ার ২ হল স্বেচ্ছাসেবী সেভিংস অ্যাকাউন্ট। যে কোনও ব্যক্তি টায়ার ১ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। তবে টায়ার ২ অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে শুধুমাত্র যদি কারও একটি টায়ার ১ অ্যাকাউন্ট থাকে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বিনিয়োগকারী অবদানের উপর যে কর ছাড় পাবে তা শুধুমাত্র টায়ার ১ অ্যাকাউন্টে পাওয়া যায়।
NPS: ৮০ সিসিডি(১বি) এ অতিরিক্ত কর ছাড় –
NPS-এ দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, টায়ার ১ এবং টায়ার ২। এর মধ্যে টায়ার ১ হল পেনশন অ্যাকাউন্ট এবং টায়ার ২ হল স্বেচ্ছাসেবী সেভিংস অ্যাকাউন্ট। যে কোনও ব্যক্তি টায়ার ১ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। তবে টায়ার ২ অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে শুধুমাত্র যদি কারও একটি টায়ার ১ অ্যাকাউন্ট থাকে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বিনিয়োগকারী অবদানের উপর যে কর ছাড় পাবে তা শুধুমাত্র টায়ার ১ অ্যাকাউন্টে পাওয়া যায়।
NPS-এর অধীনে, আয়কর আইনের ধারা ৮০ সিসিডি(১বি) এর অধীনে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। কেউ যদি ধারা ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকার সীমা পূরণ করে থাকে, তাহলে NPS তাকে অতিরিক্ত কর সঞ্চয় করতেও সাহায্য করতে পারে। এই স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে ৬০% পর্যন্ত প্রত্যাহারের উপর কোনও ট্যাক্স নেই।
NPS-এর অধীনে, আয়কর আইনের ধারা ৮০ সিসিডি(১বি) এর অধীনে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। কেউ যদি ধারা ৮০সি-এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকার সীমা পূরণ করে থাকে, তাহলে NPS তাকে অতিরিক্ত কর সঞ্চয় করতেও সাহায্য করতে পারে। এই স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে ৬০% পর্যন্ত প্রত্যাহারের উপর কোনও ট্যাক্স নেই।
(NPS-এ কোনও গ্যারান্টিযুক্ত পেনশন নেই। বিনিয়োগ বা বার্ষিক রিটার্ন আনুমানিক। বিনিয়োগ শুরু করার আগে আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন।)
(NPS-এ কোনও গ্যারান্টিযুক্ত পেনশন নেই। বিনিয়োগ বা বার্ষিক রিটার্ন আনুমানিক। বিনিয়োগ শুরু করার আগে আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন।)

Investments and Returns: এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে পেয়ে যেতে পারেন ১ লাখ টাকা, দেখে নিন কী করতে হবে

অবসর জীবনে পেনশন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কোথায় বিনিয়োগ করলে সর্বোচ্চ লাভ বা সবচেয়ে বেশি পেনশন পাওয়া যাবে? এর একটাই উত্তর, এনপিএস বা ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম। দীর্ঘমেয়াদে এই পেনশন স্কিমের জুড়ি নেই।
অবসর জীবনে পেনশন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কোথায় বিনিয়োগ করলে সর্বোচ্চ লাভ বা সবচেয়ে বেশি পেনশন পাওয়া যাবে? এর একটাই উত্তর, এনপিএস বা ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম। দীর্ঘমেয়াদে এই পেনশন স্কিমের জুড়ি নেই।
সরকারি তো বটেই, বেসরকারি কর্মচারীরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে কিস্তিতে টাকা দিতে হয়। মেয়াদ শেষে বিনিয়োগের একটা অংশ হাতে আসে। বাকিটা ব্যবহার করা হয় পেনশন হিসেবে।
সরকারি তো বটেই, বেসরকারি কর্মচারীরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে কিস্তিতে টাকা দিতে হয়। মেয়াদ শেষে বিনিয়োগের একটা অংশ হাতে আসে। বাকিটা ব্যবহার করা হয় পেনশন হিসেবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, অবসরকালীন বিনিয়োগের জন্য সেরা স্কিম এনপিএস। যত কম বয়সে শুরু করা যায় তত ভাল। তাহলে ৬০ বছর বয়সে সর্বাধিক পেনশন হাতে আসবে। সেটা কত? ঠিকঠাক বিনিয়োগ করলে এনপিএস থেকে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পেনশন পাওয়া যায়।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, অবসরকালীন বিনিয়োগের জন্য সেরা স্কিম এনপিএস। যত কম বয়সে শুরু করা যায় তত ভাল। তাহলে ৬০ বছর বয়সে সর্বাধিক পেনশন হাতে আসবে। সেটা কত? ঠিকঠাক বিনিয়োগ করলে এনপিএস থেকে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পেনশন পাওয়া যায়।
কীভাবে মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক একজন বিনিয়োগকারী ৪০ বছর বয়সে এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করলেন। তাহলে তাঁর বিনিয়োগের মেয়াদ (অবসরের বয়স ৬০ বছর ধরে) ২০ বছর।
কীভাবে মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক একজন বিনিয়োগকারী ৪০ বছর বয়সে এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করলেন। তাহলে তাঁর বিনিয়োগের মেয়াদ (অবসরের বয়স ৬০ বছর ধরে) ২০ বছর।
১ লাখ টাকা মাসিক পেনশনের জন্য প্রতি মাসে ৬৬ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৫৮ কোটি টাকা। বার্ষিক ১০ শতাংশ রিটার্ন ধরলে লাভ হবে ৩.৪৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০ বছর পর এনপিএস ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫.০৫ কোটি টাকা।
১ লাখ টাকা মাসিক পেনশনের জন্য প্রতি মাসে ৬৬ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৫৮ কোটি টাকা। বার্ষিক ১০ শতাংশ রিটার্ন ধরলে লাভ হবে ৩.৪৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০ বছর পর এনপিএস ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫.০৫ কোটি টাকা।
মেয়াদপূর্তির পর মোট টাকার ৬০ শতাংশ তুলে নেওয়া যায়। অর্থাৎ ৩.০৩ কোটি টাকা একলপ্তে হাতে আসবে। বাকি পড়ে থাকবে ৪০ শতাংশ বা ২.০২ কোটি টাকা। এই টাকা থেকে ৬ শতাংশ বার্ষিক সুদ পেলে প্রতি মাসে ১.০১ লক্ষ টাকা পেনশন হাতে আসবে।
মেয়াদপূর্তির পর মোট টাকার ৬০ শতাংশ তুলে নেওয়া যায়। অর্থাৎ ৩.০৩ কোটি টাকা একলপ্তে হাতে আসবে। বাকি পড়ে থাকবে ৪০ শতাংশ বা ২.০২ কোটি টাকা। এই টাকা থেকে ৬ শতাংশ বার্ষিক সুদ পেলে প্রতি মাসে ১.০১ লক্ষ টাকা পেনশন হাতে আসবে।
এনপিএসে বেশ কিছু সুবিধা আছে। যে কোনও সময় বিনিয়োগ শুরু করা যায়। চাইলে বিনিয়োগের পরিমাণ পরিবর্তনও করতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। অন্যান্য স্কিমের তুলনায় এনপিএসে রিটার্নও অনেক বেশি। এখনও পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা বার্ষিক ৯ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত সুদ পেয়েছেন। ধারা ৮০সিসিডি(১), ৮০সিসিডি(২) এবং ৮০সিসিডি(১বি)-র আওতায় বার্ষিক ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড় পাওয়া যায়।
এনপিএসে বেশ কিছু সুবিধা আছে। যে কোনও সময় বিনিয়োগ শুরু করা যায়। চাইলে বিনিয়োগের পরিমাণ পরিবর্তনও করতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। অন্যান্য স্কিমের তুলনায় এনপিএসে রিটার্নও অনেক বেশি। এখনও পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা বার্ষিক ৯ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত সুদ পেয়েছেন। ধারা ৮০সিসিডি(১), ৮০সিসিডি(২) এবং ৮০সিসিডি(১বি)-র আওতায় বার্ষিক ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড় পাওয়া যায়।

১ এপ্রিল থেকে লাগু হবে নতুন নিয়ম; NPS সংক্রান্ত আপনার জন্য এটা জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

পেনশন তহবিল নিয়ন্ত্রক ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (পিএফআরডিএ) জাতীয় পেনশন সিস্টেম (এনপিএস)-এর নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। ১ এপ্রিল ২০২৪ থেকে সেন্ট্রাল রেকর্ডকিপিং এজেন্সি (সিআরএ) সিস্টেম অ্যাক্সেস করা সমস্ত ব্যবহারকারীকে বাধ্যতামূলক টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। রিপোর্ট অনুসারে, এই পরিমাপের লক্ষ্য হল NPS লেনদেনের সুরক্ষা এবং এর স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থকে শক্তিশালী করা, যেমনটি PFRDA দ্বারা ১৫ মার্চ, ২০২৪-এ প্রকাশিত একটি সার্কুলারে বর্ণিত হয়েছে।
পেনশন তহবিল নিয়ন্ত্রক ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (পিএফআরডিএ) জাতীয় পেনশন সিস্টেম (এনপিএস)-এর নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। ১ এপ্রিল ২০২৪ থেকে সেন্ট্রাল রেকর্ডকিপিং এজেন্সি (সিআরএ) সিস্টেম অ্যাক্সেস করা সমস্ত ব্যবহারকারীকে বাধ্যতামূলক টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। রিপোর্ট অনুসারে, এই পরিমাপের লক্ষ্য হল NPS লেনদেনের সুরক্ষা এবং এর স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থকে শক্তিশালী করা, যেমনটি PFRDA দ্বারা ১৫ মার্চ, ২০২৪-এ প্রকাশিত একটি সার্কুলারে বর্ণিত হয়েছে।
টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের সুবিধা -১) উন্নত নিরাপত্তা - টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করে CRA সিস্টেমে অননুমোদিত অ্যাক্সেসের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

২) উচ্চতর সুরক্ষা - নিরাপত্তার এই অতিরিক্ত স্তরটি NPS লেনদেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং একইভাবে গ্রাহক এবং স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা করে।
টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের সুবিধা –
১) উন্নত নিরাপত্তা – টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করে CRA সিস্টেমে অননুমোদিত অ্যাক্সেসের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
২) উচ্চতর সুরক্ষা – নিরাপত্তার এই অতিরিক্ত স্তরটি NPS লেনদেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং একইভাবে গ্রাহক এবং স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা করে।
নতুন লগইন প্রক্রিয়া -বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আধার-ভিত্তিক লগইন প্রমাণীকরণ বিদ্যমান ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড-ভিত্তিক লগইন প্রক্রিয়াতে যুক্ত করা হবে। এই পরিবর্তন টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে NPS CRA সিস্টেমে অ্যাক্সেস সক্ষম করবে।
নতুন লগইন প্রক্রিয়া –
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আধার-ভিত্তিক লগইন প্রমাণীকরণ বিদ্যমান ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড-ভিত্তিক লগইন প্রক্রিয়াতে যুক্ত করা হবে। এই পরিবর্তন টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে NPS CRA সিস্টেমে অ্যাক্সেস সক্ষম করবে।
CRA অ্যাক্সেসের জন্য আধার-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ -PFRDA বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের অধীনে নোডাল অফিসগুলি, তাদের সংশ্লিষ্ট স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলির সঙ্গে, বর্তমানে NPS লেনদেনের জন্য কেন্দ্রীয় রেকর্ডকিপিং এজেন্সি (CRA) অ্যাক্সেস করতে একটি পাসওয়ার্ড-ভিত্তিক লগইন ব্যবহার করে।
CRA অ্যাক্সেসের জন্য আধার-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ –
PFRDA বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের অধীনে নোডাল অফিসগুলি, তাদের সংশ্লিষ্ট স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলির সঙ্গে, বর্তমানে NPS লেনদেনের জন্য কেন্দ্রীয় রেকর্ডকিপিং এজেন্সি (CRA) অ্যাক্সেস করতে একটি পাসওয়ার্ড-ভিত্তিক লগইন ব্যবহার করে।
নিরাপত্তা বাড়াতে এবং গ্রাহক এবং স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা করতে, CRA সিস্টেম লগইন করার জন্য আধার-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ কার্যকর করবে। এই প্রমাণীকরণ পদ্ধতিটি বিদ্যমান ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড লগইন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে, টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন নিশ্চিত করে, সিআরএ সিস্টেম অ্যাক্সেস করার জন্য প্রমাণীকরণ।
নিরাপত্তা বাড়াতে এবং গ্রাহক এবং স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা করতে, CRA সিস্টেম লগইন করার জন্য আধার-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ কার্যকর করবে। এই প্রমাণীকরণ পদ্ধতিটি বিদ্যমান ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড লগইন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে, টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন নিশ্চিত করে, সিআরএ সিস্টেম অ্যাক্সেস করার জন্য প্রমাণীকরণ।
আধার ম্যাপিং প্রক্রিয়া -১৫ মার্চ, ২০২৪ তারিখের PFRDA সার্কুলার অনুসারে, সরকারি সেক্টরের (কেন্দ্রীয়/রাজ্য/সিএবি/এসএবি) অধীনে নোডাল অফিসগুলি CRA সিস্টেম (CRA এবং NPSCAN) অ্যাক্সেস করতে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের জন্য আধার ওটিপি ব্যবহার করতে পারে। ওভারসাইট অফিস (PrAO/DTA) এবং PAO/DTO অন্তর্নিহিত ব্যবহারকারীদের জন্য আধার ম্যাপিং সক্ষম করতে তাদের CRA ব্যবহারকারী আইডির সঙ্গে তাদের আধার লিঙ্ক করতে হবে। একইভাবে, এই লিঙ্কিং অন্তর্নিহিত DDO-কে আধার লিঙ্কিং শুরু করার অনুমতি দেয়।
আধার ম্যাপিং প্রক্রিয়া –
১৫ মার্চ, ২০২৪ তারিখের PFRDA সার্কুলার অনুসারে, সরকারি সেক্টরের (কেন্দ্রীয়/রাজ্য/সিএবি/এসএবি) অধীনে নোডাল অফিসগুলি CRA সিস্টেম (CRA এবং NPSCAN) অ্যাক্সেস করতে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের জন্য আধার ওটিপি ব্যবহার করতে পারে। ওভারসাইট অফিস (PrAO/DTA) এবং PAO/DTO অন্তর্নিহিত ব্যবহারকারীদের জন্য আধার ম্যাপিং সক্ষম করতে তাদের CRA ব্যবহারকারী আইডির সঙ্গে তাদের আধার লিঙ্ক করতে হবে। একইভাবে, এই লিঙ্কিং অন্তর্নিহিত DDO-কে আধার লিঙ্কিং শুরু করার অনুমতি দেয়।
NPS কার্যক্রমের কর্মক্ষমতা -সরকার এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলিকে CRA সিস্টেমের মধ্যে NPS ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য আধার-ভিত্তিক লগইন এবং প্রমাণীকরণ প্রয়োগ করতে হবে।
NPS কার্যক্রমের কর্মক্ষমতা –
সরকার এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলিকে CRA সিস্টেমের মধ্যে NPS ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য আধার-ভিত্তিক লগইন এবং প্রমাণীকরণ প্রয়োগ করতে হবে।
মসৃণ ট্রান্সফার নিশ্চিত করা -PFRDA তার সাম্প্রতিক সার্কুলারে একটি ব্যাপক স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (SOP) এবং প্রক্রিয়া জারি করেছে, যার লক্ষ্য হল ট্রানজিশনের মাধ্যমে সরকারি নোডাল অফিসগুলিকে গাইড করা। নোডাল অফিসারদের সঙ্গে ব্যাপক সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করবে যে তারা পরিবর্তনগুলি সম্পর্কে ভালভাবে অবগত রয়েছে, যা একটি মসৃণ ট্রান্সফার প্রক্রিয়াকে সহজতর করবে।
মসৃণ ট্রান্সফার নিশ্চিত করা –
PFRDA তার সাম্প্রতিক সার্কুলারে একটি ব্যাপক স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (SOP) এবং প্রক্রিয়া জারি করেছে, যার লক্ষ্য হল ট্রানজিশনের মাধ্যমে সরকারি নোডাল অফিসগুলিকে গাইড করা। নোডাল অফিসারদের সঙ্গে ব্যাপক সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করবে যে তারা পরিবর্তনগুলি সম্পর্কে ভালভাবে অবগত রয়েছে, যা একটি মসৃণ ট্রান্সফার প্রক্রিয়াকে সহজতর করবে।
অননুমোদিত প্রবেশ রোধ করা -২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে NSDL NPS CRA ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে নিম্নলিখিত কারণে CRA-তে অ্যাক্সেস অস্বীকার করা যেতে পারে:

১) ভুল ইউজার আইডি

২) ভুল পাসওয়ার্ড
অননুমোদিত প্রবেশ রোধ করা –
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে NSDL NPS CRA ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে নিম্নলিখিত কারণে CRA-তে অ্যাক্সেস অস্বীকার করা যেতে পারে:
১) ভুল ইউজার আইডি
২) ভুল পাসওয়ার্ড
একই সঙ্গে, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখের PFRDA সার্কুলার অনুসারে, অননুমোদিত অ্যাক্সেস রোধ করার জন্য, ব্যবহারকারী যদি পরপর পাঁচবার একটি ভুল পাসওয়ার্ড দেন, তাহলে অ্যাকাউন্টটি লক করা হবে। অ্যাকাউন্ট লক করার পরেও ব্যবহারকারীরা একটি সিক্রেট প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তাঁদের পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারেন। ব্যবহারকারীর উত্তর মনে না থাকলে সিক্রেট প্রশ্ন বা পাসওয়ার্ড রিসেট করতে ব্যর্থ হলে, তাদের অবশ্যই আই-পিন পুনরায় ইস্যু করার জন্য একটি অনুরোধ জমা দিতে হবে।
একই সঙ্গে, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখের PFRDA সার্কুলার অনুসারে, অননুমোদিত অ্যাক্সেস রোধ করার জন্য, ব্যবহারকারী যদি পরপর পাঁচবার একটি ভুল পাসওয়ার্ড দেন, তাহলে অ্যাকাউন্টটি লক করা হবে। অ্যাকাউন্ট লক করার পরেও ব্যবহারকারীরা একটি সিক্রেট প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তাঁদের পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারেন। ব্যবহারকারীর উত্তর মনে না থাকলে সিক্রেট প্রশ্ন বা পাসওয়ার্ড রিসেট করতে ব্যর্থ হলে, তাদের অবশ্যই আই-পিন পুনরায় ইস্যু করার জন্য একটি অনুরোধ জমা দিতে হবে।