Tag Archives: Ostrich

General Knowledge: বলুন তো কোন পাখি একটা বাসায় ১০০-রও বেশি ডিম পাড়ে? নামটা জানলে চমকে যাবেন

কত না বৈচিত্রে ভরা এই জীবজগৎ! প্রতিটা বাঁকে, প্রতিটা পরতে তার কত না চমক! কত হাজার-হাজার পশু-পাখির বাস এই পৃথিবীতে। প্রতিটা প্রাণীর ভিন্ন-ভিন্ন বৈচিত্র। কোন-ও প্রাণী গোটা জীবনে একফোঁটাও জল খায় না, কোন-ও প্রাণী আবার শুধু জল খেয়েই থাকে। কোন-ও প্রাণী ৬ মাস টানা ঘুমায়, কোন-ও প্রাণী আবার গোটা জীবদ্দশায় ঘুমায়-ই না। কোন-ও প্রাণী এক-ই সঙ্গে দেয় দুধ ও ডিম, আবার এমন এক পাখিও আছে যে একটা বাসায় পাড়ে ১০০-রও বেশি ডিম। বলুন তো সেই পাখিটির নাম কি?
কত না বৈচিত্রে ভরা এই জীবজগৎ! প্রতিটা বাঁকে, প্রতিটা পরতে তার কত না চমক! কত হাজার-হাজার পশু-পাখির বাস এই পৃথিবীতে। প্রতিটা প্রাণীর ভিন্ন-ভিন্ন বৈচিত্র। কোন-ও প্রাণী গোটা জীবনে একফোঁটাও জল খায় না, কোন-ও প্রাণী আবার শুধু জল খেয়েই থাকে। কোন-ও প্রাণী ৬ মাস টানা ঘুমায়, কোন-ও প্রাণী আবার গোটা জীবদ্দশায় ঘুমায়-ই না। কোন-ও প্রাণী এক-ই সঙ্গে দেয় দুধ ও ডিম, আবার এমন এক পাখিও আছে যে একটা বাসায় পাড়ে ১০০-রও বেশি ডিম। বলুন তো সেই পাখিটির নাম কি?
উটপাখি বা অস্ট্রিচ হল এমন একটি পাখি যে একটা বাসায় ১০০-রও বেশি ডিম পাড়ে। এক-একটা ডিম ৬ ইঞ্চি মত লম্বা হয়, পরিধি হয় ১৫-১৮ ইঞ্চির
উটপাখি বা অস্ট্রিচ হল এমন একটি পাখি যে একটা বাসায় ১০০-রও বেশি ডিম পাড়ে। এক-একটা ডিম ৬ ইঞ্চি মত লম্বা হয়, পরিধি হয় ১৫-১৮ ইঞ্চির
দু'পেয়ে প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুততম পাখি উটপাখি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাখিও উটপাখি।
দু’পেয়ে প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুততম পাখি উটপাখি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাখিও উটপাখি।
পাখি হলেও উটপাখি উড়তে পারে না, কিন্তু প্রচণ্ড বেগে দৌড়াতে পারে।
পাখি হলেও উটপাখি উড়তে পারে না, কিন্তু প্রচণ্ড বেগে দৌড়াতে পারে।
অনেকেই মানেন, উটপাখি বিপদ দেখলে বালির মধ্যে মাথা গুঁজে রাখে, পুরো শরীর থাকে বাইরে। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত। উটপাখি লুকানোর জন্য মোটেও এমনটা করে না।
অনেকেই মানেন, উটপাখি বিপদ দেখলে বালির মধ্যে মাথা গুঁজে রাখে, পুরো শরীর থাকে বাইরে। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত। উটপাখি লুকানোর জন্য মোটেও এমনটা করে না।
কিন্তু কীভাবে এই ধারণার উৎপত্তি? মনে করা হয়, উঠপাখির মাথা শরীরের তুলনায় অনেক ছোট। ফলে দূর থেকে শরীর দেখা গেলেও মাথাটা দেখা যায় না। এই অবস্থায় মাথা নীচের দিকে রাখলে মনে হয় বালির মধ্যে মাথা গুঁজে দিয়েছে। আবার বালির রঙের সঙ্গে উটপাখির মাথা ও গলার রঙের কিছুটা মিল রয়েছে। সেখান থেকেই বিভ্রান্তির জন্ম।
কিন্তু কীভাবে এই ধারণার উৎপত্তি? মনে করা হয়, উঠপাখির মাথা শরীরের তুলনায় অনেক ছোট। ফলে দূর থেকে শরীর দেখা গেলেও মাথাটা দেখা যায় না। এই অবস্থায় মাথা নীচের দিকে রাখলে মনে হয় বালির মধ্যে মাথা গুঁজে দিয়েছে। আবার বালির রঙের সঙ্গে উটপাখির মাথা ও গলার রঙের কিছুটা মিল রয়েছে। সেখান থেকেই বিভ্রান্তির জন্ম।