Tag Archives: split end care

Split Ends Home Remedies: ডগা ফেটে যাওয়ায় লম্বা হচ্ছে না চুল? রইল ঘরোয়া টোটকা, Split Ends সারিয়ে এ বার দ্রুত বাড়বে চুলের রাশি

লম্বা চুল সব সময়েই সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে৷ তবে চুল লম্বা রাখলে তার যত্নও নিতে হয় সময় ধরে৷ সব সময় যে সালোঁতেই যেতে হবে, তার কোনও মানে নেই৷ ঘরোয়া উপকরণেই ভাল রাখতে পারবেন চুলের রাশিকে৷ বিশেষ করে লম্বা চুলে ডগা ফেটে যাওয়ার সমস্যা খুবই কমন৷ এর ফলে চুল বাড়তেও চায় না৷ লম্বা হতে চায় না৷ জানুন ঘরোয়া উপায়ে কোন টোটকা মেনে এই সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন৷ জেনে নিন কী করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়া বা Split Ends-এর মতো সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন৷ বলছেন হেয়ার এক্সপার্ট পূজা লুথরা৷

চুলের ডগা ফেটে যাওয়া আটকাতে ঘরোয়া টোটকা

একটি ডিমের সঙ্গে আমন্ড অয়েল অথবা অলিভ অয়েল নিয়ে তার সঙ্গে ১ চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে মিশ্রণটি হেয়ার মাস্কের মতন মাথায় লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে।

চুলের গোড়া থেকে আগার দিকে নারকেল তেল গরম করে মালিশ করুন।খুব জোরে ঘষলে চুলের কিউটিকল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অন্তত এক ঘণ্টা চুলে তেল লাগিয়ে রাখা উচিত। এরপর শ্যাম্পু ব্যবহার করে জলে ধুয়ে নিতে হবে।

চুলের রুক্ষভাব কমাতে এবং আগা ফেটে যাওয়ার প্রবণতা রোধ করতে প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বাদ দিতে হবে। কারণ চুল ধোয়ার ফলে মাথার ত্বকের তেলও ধুয়ে যায়। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবারের বেশি শ্যাম্পু করা উচিত নয়।

আরও পড়ুন : আপনি কি খুব বেশি ঘামেন? দুর্গন্ধে আপনার কাছে যাওয়াই যায় না? জানুন কোন কোন খাবার খেলে ঘাম বেশি হয়

প্রাকৃতিক গুণে সমৃদ্ধ মধু চুলের আগা ফাটা রোধ করে। টক দই ও মধু মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে মিশ্রণটি চুলের ডগায় লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।

প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন শ্যাম্পু করার আগে মাথায় নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে প্রায় ৪ ঘণ্টা রেখে তার পর শ্যাম্পু করা উচিৎ। স্কাল্প যদি বেশি অয়েলি লাগে তবে মাথায় লাগাতে না পারলেও চুলে অবশ্যই তেল লাগাতে হবে। এতে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

চুলের আগা একবার ফেটে গেলে, তা স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে আনা সহজে সম্ভব হয় না। তাই চুলের যে অংশটুকু ফেটে গেছে সেই অংশ কেটে ফেলতে হয়। তারপর নিতে হয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা।

Hair Split Ends Care : চুলের আগা ফেটে যাওয়া সহজেই নির্মূল করুন গোড়া থেকে! কী ভাবে? রইল ঘরোয়া টিপস

একটি ডিমের সঙ্গে আমন্ড অয়েল অথবা অলিভ অয়েল নিয়ে তার সঙ্গে ১ চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে মিশ্রণটি হেয়ার মাস্কের মতন মাথায় লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে।
একটি ডিমের সঙ্গে আমন্ড অয়েল অথবা অলিভ অয়েল নিয়ে তার সঙ্গে ১ চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে মিশ্রণটি হেয়ার মাস্কের মতন মাথায় লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে।
চুলের গোড়া থেকে আগার দিকে নারকেল তেল গরম করে মালিশ করুন।খুব জোরে ঘষলে চুলের কিউটিকল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অন্তত এক ঘণ্টা চুলে তেল লাগিয়ে রাখা উচিত। এরপর শ্যাম্পু ব্যবহার করে জলে ধুয়ে নিতে হবে।
চুলের গোড়া থেকে আগার দিকে নারকেল তেল গরম করে মালিশ করুন।খুব জোরে ঘষলে চুলের কিউটিকল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অন্তত এক ঘণ্টা চুলে তেল লাগিয়ে রাখা উচিত। এরপর শ্যাম্পু ব্যবহার করে জলে ধুয়ে নিতে হবে।
চুলের রুক্ষভাব কমাতে এবং আগা ফেটে যাওয়ার প্রবণতা রোধ করতে প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বাদ দিতে হবে। কারণ চুল ধোয়ার ফলে মাথার ত্বকের তেলও ধুয়ে যায়। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবারের বেশি শ্যাম্পু করা উচিত নয়।
চুলের রুক্ষভাব কমাতে এবং আগা ফেটে যাওয়ার প্রবণতা রোধ করতে প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বাদ দিতে হবে। কারণ চুল ধোয়ার ফলে মাথার ত্বকের তেলও ধুয়ে যায়। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবারের বেশি শ্যাম্পু করা উচিত নয়।
প্রাকৃতিক গুণে সমৃদ্ধ মধু চুলের আগা ফাটা রোধ করে। টক দই ও মধু মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে মিশ্রণটি চুলের ডগায় লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
প্রাকৃতিক গুণে সমৃদ্ধ মধু চুলের আগা ফাটা রোধ করে। টক দই ও মধু মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে মিশ্রণটি চুলের ডগায় লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন শ্যাম্পু করার আগে মাথায় নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে প্রায় ৪ ঘণ্টা রেখে তারপর শ্যাম্পু করা উচিৎ। স্কাল্প যদি বেশি অয়েলি লাগে তবে মাথায় লাগাতে না পারলেও চুলে অবশ্যই তেল লাগাতে হবে। এতে চুলের আদ্রতা বজায় থাকবে।
প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন শ্যাম্পু করার আগে মাথায় নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে প্রায় ৪ ঘণ্টা রেখে তারপর শ্যাম্পু করা উচিৎ। স্কাল্প যদি বেশি অয়েলি লাগে তবে মাথায় লাগাতে না পারলেও চুলে অবশ্যই তেল লাগাতে হবে। এতে চুলের আদ্রতা বজায় থাকবে।
চুলের আগা একবার ফেটে গেলে, তা স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে আনা সহজে সম্ভব হয় না। তাই চুলের যে অংশটুকু ফেটে গেছে সেই অংশ কেটে ফেলতে হয়। তারপর নিতে হয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
চুলের আগা একবার ফেটে গেলে, তা স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে আনা সহজে সম্ভব হয় না। তাই চুলের যে অংশটুকু ফেটে গেছে সেই অংশ কেটে ফেলতে হয়। তারপর নিতে হয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা।