Tag Archives: Tongue Color

Health Tips: জিভই শরীরের আয়না! আপনার জিভের রং বলে দেবে কোন রোগ বাসা বেঁধেছে শরীরে!

সামান্য সর্দিকাশি, জ্বর হোক, বা পেট খারাপ, ডাক্তারের কাছে গেলে আগে তাঁরা 'অ্যা' করিয়ে জিভ দেখতে চান, খেয়াল করেছেন? photo: representative image
সামান্য সর্দিকাশি, জ্বর হোক, বা পেট খারাপ, ডাক্তারের কাছে গেলে আগে তাঁরা ‘অ্যা’ করিয়ে জিভ দেখতে চান, খেয়াল করেছেন? photo: representative image
কারণ একটাই। জিভ আপনার স্বাস্থ্যের আয়না। আপনার জিভের রং দেখে চিকিৎসক আগেই বুঝে নিতে পারেন, আপনার শরীরের ভিতরে কী চলছে! কোন রোগ বাসা বেঁধেছে শরীরে, তা বলে দেবে জিভের রংই! photo: representative image
কারণ একটাই। জিভ আপনার স্বাস্থ্যের আয়না। আপনার জিভের রং দেখে চিকিৎসক আগেই বুঝে নিতে পারেন, আপনার শরীরের ভিতরে কী চলছে! কোন রোগ বাসা বেঁধেছে শরীরে, তা বলে দেবে জিভের রংই! photo: representative image
সকাল-বিকাল দাঁত মাজার সময়ে জিভ পরিষ্কার করলেও, সেই লক্ষণ ঠিক ফুটে উঠবে। চিকিৎসকদের মতে, মুখের স্বাস্থ্যের সঠিক খেয়াল না রাখলে জিভের উপর সাদা আস্তরণ পড়ে। ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাকের আক্রমণে এমনটা হতে পারে। শরীরে জলের ঘাটতি হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়। নিয়মিত মদ্যপান, ধূমপান করলেও কিন্তু জিভের উপর সাদা স্তর পড়ে। এ ছাড়া কিছু রোগের ক্ষেত্রেও জিভে দেখেই যাচাই করেন চিকিৎসকেরা। তবে, নিজেও জেনে নিন, কখন সাবধান হবেন! photo: representative image
‘ সকাল-বিকাল দাঁত মাজার সময়ে জিভ পরিষ্কার করলেও, সেই লক্ষণ ঠিক ফুটে উঠবে। চিকিৎসকদের মতে, মুখের স্বাস্থ্যের সঠিক খেয়াল না রাখলে জিভের উপর সাদা আস্তরণ পড়ে। ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাকের আক্রমণে এমনটা হতে পারে। শরীরে জলের ঘাটতি হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়। নিয়মিত মদ্যপান, ধূমপান করলেও কিন্তু জিভের উপর সাদা স্তর পড়ে। এ ছাড়া কিছু রোগের ক্ষেত্রেও জিভে দেখেই যাচাই করেন চিকিৎসকেরা। তবে, নিজেও জেনে নিন, কখন সাবধান হবেন! photo: representative image
সাদা জিভ-- জিভে সাদা আস্তরণ পড়া মানে শরীরে ব্যাক্টেরিয়া বা ছত্রাকের আক্রমণ হয়েছে। মুখ নিয়মিত পরিষ্কার না করলেও জিভে সাদা আস্তরণ পড়তে পারে। পাশাপাশি, ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়। photo: representative image
সাদা জিভ– জিভে সাদা আস্তরণ পড়া মানে শরীরে ব্যাক্টেরিয়া বা ছত্রাকের আক্রমণ হয়েছে। মুখ নিয়মিত পরিষ্কার না করলেও জিভে সাদা আস্তরণ পড়তে পারে। পাশাপাশি, ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়। photo: representative image
নীল বা বেগুনি জিভ-- এই রং-এর জিভ মানে রক্তে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়েছে। শ্বাসযন্ত্র কিংবা কার্ডিয়োভাসকুলার কোনও সমস্যা থাকলেও জিভের রং নীল হয়ে যেতে পারে। নীল বা বেগুনি জিভ 'সায়ানোসিস'-এর লক্ষণ-ও হতে পারে। এই ক্ষেত্রেও রক্তে অক্সিজেন-এর মাত্রা কমে যায়। উরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷
নীল বা বেগুনি জিভ– এই রং-এর জিভ মানে রক্তে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়েছে। শ্বাসযন্ত্র কিংবা কার্ডিয়োভাসকুলার কোনও সমস্যা থাকলেও জিভের রং নীল হয়ে যেতে পারে। নীল বা বেগুনি জিভ ‘সায়ানোসিস’-এর লক্ষণ-ও হতে পারে। এই ক্ষেত্রেও রক্তে অক্সিজেন-এর মাত্রা কমে যায়। উরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷ photo: representative image
ব্রেকেনরিন ডেন্টাল কেয়ার-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হচ্ছে, জিভের রং একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গেলে তা রক্তে আয়রনের অভাবকেই ইঙ্গিত করে। আবার জিভের উপর লাল এবং সাদা চাকা চাকা দাগ অটোইমিউন রোগের ইঙ্গিতও বহন করে।
ব্রেকেনরিন ডেন্টাল কেয়ার-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হচ্ছে, জিভের রং একেবারে ফ্যাকাসে হয়ে গেলে তা রক্তে আয়রনের অভাবকেই ইঙ্গিত করে। আবার জিভের উপর লাল এবং সাদা চাকা চাকা দাগ অটোইমিউন রোগের ইঙ্গিতও বহন করে। photo: representative image
'স্ট্রবেরি' জিভ-- জিভের উপর স্ট্রবেরির মতো লালচে কাঁটা কাঁটা ফুটে ওঠা মানে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে, বিশেষ করে ভিটামিন বি। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে কাওয়াসাকি ডিজিজ, বাচ্চারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়।
‘স্ট্রবেরি’ জিভ– জিভের উপর স্ট্রবেরির মতো লালচে কাঁটা কাঁটা ফুটে ওঠা মানে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে, বিশেষ করে ভিটামিন বি। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে কাওয়াসাকি ডিজিজ, বাচ্চারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। photo: representative image
জিভের রং হঠাৎ নীলচে বা বেগনি হয়ে গেলে বুঝতে হবে, শরীরে অক্সিজেনের অভাব হচ্ছে। এ ছাড়া, শ্বাসযন্ত্র কিংবা কার্ডিয়োভাসকুলার কোনও সমস্যা থাকলেও জিভের রং নীল হয়ে যেতে পারে।
জিভের রং হঠাৎ নীলচে বা বেগনি হয়ে গেলে বুঝতে হবে, শরীরে অক্সিজেনের অভাব হচ্ছে। এ ছাড়া, শ্বাসযন্ত্র কিংবা কার্ডিয়োভাসকুলার কোনও সমস্যা থাকলেও জিভের রং নীল হয়ে যেতে পারে। photo: representative image
হজম সংক্রান্ত সমস্যা হলে জিভের রং হলদেটে হয়ে যেতে পারে। মূলত অন্ত্রের মধ্যে থাকা ‘খারাপ’ ব্যাক্টেরিয়ার বাড়বাড়ন্ত হলে হজমের গোলমাল হতে দেখা যায়। চিকিৎসকেরা বলছেন, লিভার কিংবা পাকস্থলীর সমস্যা হলেও জিভের রং হলদেটে হয়ে যেতে পারে।
হজম সংক্রান্ত সমস্যা হলে জিভের রং হলদেটে হয়ে যেতে পারে। মূলত অন্ত্রের মধ্যে থাকা ‘খারাপ’ ব্যাক্টেরিয়ার বাড়বাড়ন্ত হলে হজমের গোলমাল হতে দেখা যায়। চিকিৎসকেরা বলছেন, লিভার কিংবা পাকস্থলীর সমস্যা হলেও জিভের রং হলদেটে হয়ে যেতে পারে। photo: representative image
গবেষকদের মতে,একটি জিভের ছাপ নেওয়ার জন্য দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করা হয়। প্রথমে জিভের আকৃতি। আমাদের জিভের উপরের অংশের একটি অনন্য জ্যামিতিক আকৃতি রয়েছে। কারও দীর্ঘ ও কারও আবার ছোট বা মাঝারি।
গবেষকদের মতে,একটি জিভের ছাপ নেওয়ার জন্য দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করা হয়। প্রথমে জিভের আকৃতি। আমাদের জিভের উপরের অংশের একটি অনন্য জ্যামিতিক আকৃতি রয়েছে। কারও দীর্ঘ ও কারও আবার ছোট বা মাঝারি। photo: representative image
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) photo: representative image