Tag Archives: Urmila Matondkar

Urmila Matondkar Controversy: নায়িকার শরীরী হিল্লোলে মুগ্ধতা? জীবনে ‘গার্ডিয়ান এঞ্জেল’ পরিচালকের স্ত্রী ঠাস করে চড় মারেন ঊর্মিলাকে, কারণ শুনলে চমকে যাবেন!

এক সময় তাঁর নাচ, অভিনয় ও রূপের জাদুতে মাথা ঘুরে গিয়েছিল বলিউডের। নায়ক থেকে পরিচালক প্রেমে পাগল ছিলেন ঊর্মিলা মাতন্ডকরের। তুলনা হতে শুরু করেছিল শ্রীদেবী, মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে।
এক সময় তাঁর নাচ, অভিনয় ও রূপের জাদুতে মাথা ঘুরে গিয়েছিল বলিউডের। নায়ক থেকে পরিচালক প্রেমে পাগল ছিলেন ঊর্মিলা মাতন্ডকরের। তুলনা হতে শুরু করেছিল শ্রীদেবী, মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে।
শিশুশিল্পী থেকে বলিউডের প্রথম সারির টপ নায়িকার খেতাব পাওয়া ঊর্মিলা এক সময় বিশাল বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। পরিচালক রামগোপাল বর্মার সঙ্গে সম্পর্ক, শারীরিক নির্যাতনের শিকার থেকে শুরু করে এক রাতের মধ্যেই সুপারস্টার তকমা-- মহারাষ্ট্রের এক মরাঠি পরিবারে জন্ম নেওয়া ঊর্মিলা মাতণ্ডকরের জীবন এক বর্ণময় অধ্যায়।
শিশুশিল্পী থেকে বলিউডের প্রথম সারির টপ নায়িকার খেতাব পাওয়া ঊর্মিলা এক সময় বিশাল বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। পরিচালক রামগোপাল বর্মার সঙ্গে সম্পর্ক, শারীরিক নির্যাতনের শিকার থেকে শুরু করে এক রাতের মধ্যেই সুপারস্টার তকমা– মহারাষ্ট্রের এক মরাঠি পরিবারে জন্ম নেওয়া ঊর্মিলা মাতণ্ডকরের জীবন এক বর্ণময় অধ্যায়।
১৯৮৩ সালে ঊর্মিলা অভিনয় করেন শেখর কপূর পরিচালিত ছবি 'মাসুম'-এ। এই ছবিতে 'লকড়ি কি কাঠি' গানটি তাঁর উপরেই আধারিত ছিল। প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেতা হিসেবে ঊর্মিলার প্রথম হিন্দি ছবি 'নরসিংহ'। ওই ছবিতে ঊর্মিলা ছাড়াও ছিলেন সানি দেওল, ডিম্পল কাপাডিয়া এবং ওম পুরীর মতো অভিনেতা।
১৯৮৩ সালে ঊর্মিলা অভিনয় করেন শেখর কপূর পরিচালিত ছবি ‘মাসুম’-এ। এই ছবিতে ‘লকড়ি কি কাঠি’ গানটি তাঁর উপরেই আধারিত ছিল। প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেতা হিসেবে ঊর্মিলার প্রথম হিন্দি ছবি ‘নরসিংহ’। ওই ছবিতে ঊর্মিলা ছাড়াও ছিলেন সানি দেওল, ডিম্পল কাপাডিয়া এবং ওম পুরীর মতো অভিনেতা।
বলিউডে বড় ছবিতে কাজের অফার নিয়ে ঊর্মিলার জীবনে 'গার্ডিয়ান এঞ্জেল' হয়ে আসেন রামগোপাল ভার্মা। ১৯৯২ সাল নাগাদ রামগোপাল ভার্মা ঠিক করেন ‘দ্রোহী’ বলে একটি ছবি বানাবেন। সে ছবিতে তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। মাধুরীর বাজার তখন তুঙ্গে। কিন্তু ডেট ম্যাচ না করায় সেই ছবি নাকচ করে দেন মাধুরী।
বলিউডে বড় ছবিতে কাজের অফার নিয়ে ঊর্মিলার জীবনে ‘গার্ডিয়ান এঞ্জেল’ হয়ে আসেন রামগোপাল ভার্মা। ১৯৯২ সাল নাগাদ রামগোপাল ভার্মা ঠিক করেন ‘দ্রোহী’ বলে একটি ছবি বানাবেন। সে ছবিতে তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। মাধুরীর বাজার তখন তুঙ্গে। কিন্তু ডেট ম্যাচ না করায় সেই ছবি নাকচ করে দেন মাধুরী।
রামগোপাল ভার্মা তখন ঠিক করেন হুবহু মাধুরীর মতো দেখতে হবে এমন এক অভিনেত্রীকেই ওই ছবিতে কাস্ট করবেন তিনি। তাই মাধুরী ফিরিয়ে দেওয়ার পর ঊর্মিলাকে সেই ছবি অফার করেন তিনি। অভিনেত্রী রাজিও হয়ে যান।
রামগোপাল ভার্মা তখন ঠিক করেন হুবহু মাধুরীর মতো দেখতে হবে এমন এক অভিনেত্রীকেই ওই ছবিতে কাস্ট করবেন তিনি। তাই মাধুরী ফিরিয়ে দেওয়ার পর ঊর্মিলাকে সেই ছবি অফার করেন তিনি। অভিনেত্রী রাজিও হয়ে যান।
mছবিতে একটি নাচের দৃশ্যে ঊর্মিলাকে রামগোপাল বলেছিলেন, 'তোমার যে রকম ইচ্ছে মুভমেন্ট করো। আমি শ্যুট করে নেব।' ব্যাস কেল্লাফতে! ঊর্মিলার শরীরী হিল্লোল দেখে রামগোপাল তখনই ঠিক করেন এঁকে নিয়ে আরও ছবি বানাবেন তিনি। তাঁর সৌন্দর্যে অবাক হয়ে যান পরিচালক। রামের নতুন অবসেশন হন ঊর্মিলা মাতণ্ডকর।
ছবিতে একটি নাচের দৃশ্যে ঊর্মিলাকে রামগোপাল বলেছিলেন, ‘তোমার যে রকম ইচ্ছে মুভমেন্ট করো। আমি শ্যুট করে নেব।’ ব্যাস কেল্লাফতে! ঊর্মিলার শরীরী হিল্লোল দেখে রামগোপাল তখনই ঠিক করেন এঁকে নিয়ে আরও ছবি বানাবেন তিনি। তাঁর সৌন্দর্যে অবাক হয়ে যান পরিচালক। রামের নতুন অবসেশন হন ঊর্মিলা মাতণ্ডকর।
তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি ঊর্মিলাকে। রঙ্গিলা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। এরপর দউদ, সত্যা ছবিতে কাজ করেন ঊর্মিলা। রামের লাকি চার্ম হয়েছিলেন নায়িকা। রামের সঙ্গে ঊর্মিলার সম্পর্ক নিয়ে সে সময় সরগরম ছিল বলিউড। মুখে গুরু-শিষ্য বললেও তাঁদের সম্পর্ক যে আরও গভীর, তা বুঝতে কারও অজানা ছিল না।
তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি ঊর্মিলাকে। রঙ্গিলা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। এরপর দউদ, সত্যা ছবিতে কাজ করেন ঊর্মিলা। রামের লাকি চার্ম হয়েছিলেন নায়িকা। রামের সঙ্গে ঊর্মিলার সম্পর্ক নিয়ে সে সময় সরগরম ছিল বলিউড। মুখে গুরু-শিষ্য বললেও তাঁদের সম্পর্ক যে আরও গভীর, তা বুঝতে কারও অজানা ছিল না।
খবর পৌঁছয় রামগোপালের স্ত্রীর কাছে। শোনা যায়, স্বামীর এই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা শুনে নিজেকে স্থির রাখতে পারেননি তিনি। চড় মেরে বসেন ঊর্মিলাকে। ঊর্মিলা কে চড়! মানতে পারেননি রামগোপালও। স্ত্রী-কে কয়েকদিনের মধ্যেই ডিভোর্স দিয়ে দেন তিনি।
খবর পৌঁছয় রামগোপালের স্ত্রীর কাছে। শোনা যায়, স্বামীর এই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা শুনে নিজেকে স্থির রাখতে পারেননি তিনি। চড় মেরে বসেন ঊর্মিলাকে। ঊর্মিলা কে চড়! মানতে পারেননি রামগোপালও। স্ত্রী-কে কয়েকদিনের মধ্যেই ডিভোর্স দিয়ে দেন তিনি।
সব ঠিকই চলছিল। ঠিক এই সময়েই হঠাৎই রামের জীবনে প্রবেশ ঘটে অন্য এক নারীর। তিনি অন্তরা মালি। ঊর্মিলাকে ছেড়ে রাম মজেন অন্তরাতে। লিড রোলে ঊর্মিলার বদলে ক্রমে নিতে থাকেন অন্তরাকে। পিছিয়ে পড়তে পড়তে এক সময় ঊর্মিলাই কার্যত হাওয়া হয়ে যান বলিউড থেকে।
সব ঠিকই চলছিল। ঠিক এই সময়েই হঠাৎই রামের জীবনে প্রবেশ ঘটে অন্য এক নারীর। তিনি অন্তরা মালি। ঊর্মিলাকে ছেড়ে রাম মজেন অন্তরাতে। লিড রোলে ঊর্মিলার বদলে ক্রমে নিতে থাকেন অন্তরাকে। পিছিয়ে পড়তে পড়তে এক সময় ঊর্মিলাই কার্যত হাওয়া হয়ে যান বলিউড থেকে।

Haryana BJP on Dilip Kumar Death: ‘হিন্দু নাম ধার করে ফিল্ম জগতে রোজগার করা ইউসুফ খানের মৃত্যু অপূরণীয়’, বিজেপির ট্যুইটে বিতর্ক!

#মুম্বই: বুধবারই প্রয়াত হয়েছেন হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার (Dilip Kumar Death)। সেই মৃত্যুর খবর নিয়ে ট্যুইট করে বিতর্কে জড়াল বিজেপি। হরিয়ানার বিজেপি সোশ্যাল মিডিয়া ও আইটি সেলের (Haryana BJP’s social media and IT wing) তরফে অভিনেতার মৃত্যুতে যে ট্যুইট করা হয়, তা নিয়েই চরম বিতর্ক শুরু হয়েছে। যার জেরে শিবসেনা নেতৃ ও অভিনেত্রী উর্মিলা মাতন্ডকর (Urmila Matondkar) তীব্র আক্রমণ করেছেন। বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৯৮ বছর বয়সে প্রয়াত হন দিলীপ কুমার।

অরুণ যাদবের তরফে হিন্দিতে দিলীপ কুমারের মৃত্যুর পর ট্যুইট করা হয়েছে, ‘মহম্মদ ইউসুফ খান (দিলীপ কুমার), যিনি হিন্দু নাম ধার করে ফিল্ম জগতে টাকা রোজগার করেছেন, তাঁর মৃত্যু ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অপূরণীয়। পরিবারকে গভীর সমবেদনা জানানো হচ্ছে। তাঁর আত্মাকে ঈশ্বর শান্তি দিক।’

এই ট্যুইটের পরই বিতর্ক শুরু হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। বিজেপির এমন ‘সাম্প্রদায়িক’ ট্যুইটকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন শিবসেনা নেতৃ ও অভিনেত্রী উর্মিলা মাতন্ডকর। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন উর্মিলা। পরে সেখান থেকে বেরিয়ে শিবসেনায় যোগ দেন তিনি। হরিয়ানা বিজেপির ট্যুইটের তীব্র সমালোচনা করে উর্মিলার পাল্টা ট্যুইট, ‘লজ্জা হওয়া উচিত’। সঙ্গে থাম্বস ডাউন ইমোজি শেয়ার করেছেন উর্মিলা।

গতকাল দিলীপ কুমারের পারিবারিক বন্ধু ফয়জল ফারুকির তরফে দিলীপ কুমারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকেই তাঁর মৃত্যুর খবর শেয়ার করা হয়। এর পরই দেশ-বিদেশের নানা কাজের সঙ্গে যুক্ত মানুষ শোক প্রকাশ করেছেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দও ট্যুইটারে শোকজ্ঞাপন করেছেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও রয়েছেন সেই তালিকায়। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে বান্দ্রায় দিলীপ কুমারের বাড়িতেও গিয়েছিলেন শেষশ্রদ্ধা জানাতে। সীমান্তের ওপার থেকে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও ট্যুইট করে শোকবার্তা দিয়েছেন। শোকবার্তা ট্যুইট করেছে ইজরায়েল সরকারও।