ভয়ঙ্কর বিপদ! পদ্মা গিলে খাচ্ছে, যখন-তখন ঘটে যেতে পারে প্রাণহানি!

Padma Erosion: ভয়ঙ্কর বিপদ! পদ্মা গিলে খাচ্ছে, যখন-তখন ঘটে যেতে পারে প্রাণহানি! ভয়ে কাঁটা এলাকাবাসী

মুর্শিদাবাদ: এবার লালগোলায় ভয়াবহ পদ্মা ভাঙন। লালগোলার বিলবোরাকোপরা পঞ্চায়েতের তারানগর এলাকায় শুরু হয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। গত ২১শে অগাস্ট থেকে ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়েছে এই এলাকায়। পদ্মা গর্ভে তলিয়ে গিয়েছে বিঘার পর বিঘা চাষযোগ্য জমি। প্রতিদিনই ভাঙছে নদীর পার। পদ্মা এসে একেবারে দোরগোড়ায় হাজির। বাড়ছে ভাঙনের মাত্রা। আর কিছুটা দূরের জনবসতিপূর্ন এলাকা। যেকোনও সময় বাড়িঘর নদীতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রাতের ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীদের। ভাঙনের আতঙ্কে সারা রাত নদী পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসীরা।

তবে গ্রামবাসীদের অভিযোগ সেচ দফতরে জানানো হলেও ভাঙন প্রতিরোধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। শুধুমাত্র নদীর পারে বাঁশ দিয়ে পাড় রাঁধানো হচ্ছে কিন্তু তাতে কোনও কাজ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। সকলের দাবি ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে পদ্মার পার বাঁধানো হোক। গ্রামবাসী এরিনা বিবি বলেন, পদ্মা একেবারে বাড়ির সামনে চলে এসেছে। যে কোনও মুহুর্তে বাড়িঘর সব নদীতে তলিয়ে যাবে কোথায় যাব, কি করব বুঝতে পারছিনা। আমরা খুব আতঙ্কে আছি।

আরও পড়ুন-ভয়ঙ্কর দুঃসময় শেষ…! বৃহস্পতি-চন্দ্রর মহামিলনে ‘গোল্ডেন টাইম’ শুরু ৪ রাশির, গজকেশরী রাজযোগে সোনায় মুড়বে ভাগ্য…

গ্রামবাসী লালন কুমার ঘোষ বলেন, প্রতিবছর ভাঙনে এলাকার পর এলাকা নদীতে তলিয়ে যায় কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়না। শুধুমাত্র বাঁশ দিয়ে ভাঙন রোধ করা যাবেনা। আমরা চাই ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হোক। বিলবোরাকোপরা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মহম্মদ রফিকুল আলম বলেন, সেচ দফতরে অভিযোগ জানানো হলে ২লক্ষ৭০ হাজার টাকা ব্যয়ে বাঁশ দিয়ে পদ্মার পাড় বাঁধানোর কাজ শুরু করা হয়েছে। কিন্তু তাতে কোনও সুরাহা হচ্ছেনা। বাঁশ দিয়ে বেঁধে পদ্মার ভাঙন রোধ করা সম্ভব না। আমি আবেদন জানিয়েছি পদ্মার পার বাঁধানোর জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা করা হোক।এবার লালগোলায় ভয়াবহ পদ্মা ভাঙন। লালগোলার বিলবোরাকোপরা পঞ্চায়েতের তারানগর এলাকায় শুরু হয়েছে ভয়াবহ ভাঙন।

আরও পড়ুন-        বিরাট ক্ষতিকর…! ‘তেলাপিয়া’ মাছ-ই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ, যা বলছেন গবেষকরা, শুনলে আঁতকে উঠবেন

গত ২১শে অগাস্ট থেকে ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়েছে এই এলাকায়। পদ্মা গর্ভে তলিয়ে গিয়েছে বিঘার পর বিঘা চাষযোগ্য জমি। প্রতিদিনই ভাঙছে নদীর পার। পদ্মা এসে একেবারে দোরগোড়ায় হাজির। বাড়ছে ভাঙনের মাত্রা। আর কিছুটা দূরের জনবসতিপূর্ন এলাকা। যে কোনও সময় বাড়িঘর নদীতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রাতের ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীদের। ভাঙনের আতঙ্কে সারা রাত নদী পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসীরা। তবে গ্রামবাসীদের অভিযোগ সেচ দফতরে জানানো হলেও ভাঙন প্রতিরোধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। শুধুমাত্র নদীর পারে বাঁশ দিয়ে পাড় রাঁধানো হচ্ছে কিন্তু তাতে কোনো কাজ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা।