Bollywood Gossip: বাবার বাড়িতে থেকেও তাঁর থেকে বেশি জনপ্রিয় ছেলে! ঘরেই দুই সুপারস্টারের জোড় টক্কর, অমিতাভ-অভিষেক নন

ইন্ডাস্ট্রিতে বাবা-ছেলের জুটি কম নেই৷ ফিরোজ খান-ফারদিন খান, রাজেন্দ্র কুমার-কুমার গৌরব, বিনোদ খান্না-অক্ষয় খান্নার মতো অনেক তারকা ও তারকা পুত্র তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য৷ বাবাদের মতো ছেলেরাও নিজেদের মতো করে জায়গা করে নিয়েছে৷ কিন্তু বাবাদের মতো সফল হতে পারেননি। এদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কেউ বলিউডকে বিদায় জানিয়েছেন, কেউ আবার পর্দার আড়ালে কাজ শুরু করেছেন। তবে এমন একজন রয়েছেন যিনি সুপারস্টার বাবার খ্যাতি ও জনপ্রিয়তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে৷ বাবার বাড়িতে থেকেও তিনি বাবার থেকে সেরা হয়েছেন দর্শকদের থেকে৷
ইন্ডাস্ট্রিতে বাবা-ছেলের জুটি কম নেই৷ ফিরোজ খান-ফারদিন খান, রাজেন্দ্র কুমার-কুমার গৌরব, বিনোদ খান্না-অক্ষয় খান্নার মতো অনেক তারকা ও তারকা পুত্র তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য৷ বাবাদের মতো ছেলেরাও নিজেদের মতো করে জায়গা করে নিয়েছে৷ কিন্তু বাবাদের মতো সফল হতে পারেননি। এদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কেউ বলিউডকে বিদায় জানিয়েছেন, কেউ আবার পর্দার আড়ালে কাজ শুরু করেছেন। তবে এমন একজন রয়েছেন যিনি সুপারস্টার বাবার খ্যাতি ও জনপ্রিয়তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে৷ বাবার বাড়িতে থেকেও তিনি বাবার থেকে সেরা হয়েছেন দর্শকদের থেকে৷
বলিউডের অ্যাকশন হিরো, যিনি সুপুরুষ, আবার শুধুমাত্র রোম্যান্টিক হিরো নন৷ তাঁকে দেখলে পর্দার ভিলেনরা থমকে যান৷ প্রথম ছবি থেকেই তিনি দর্শকদের ভালবাসা পেয়েছেন৷ অ্যাংরি, ইয়ং ম্যান এবং অ্যাকশন হিরো সানি দেওল, যিনি ৮০ এর দশকে হিন্দি ছবিতে পা রেখেছিলেন, যার সংলাপগুলি তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল। যেমন ঢাই কিলো কা হাত! সানি দেওলের এই সংলাপ, আজও ভক্তরা তাদের বলে থাকেন৷
বলিউডের অ্যাকশন হিরো, যিনি সুপুরুষ, আবার শুধুমাত্র রোম্যান্টিক হিরো নন৷ তাঁকে দেখলে পর্দার ভিলেনরা থমকে যান৷ প্রথম ছবি থেকেই তিনি দর্শকদের ভালবাসা পেয়েছেন৷ অ্যাংরি, ইয়ং ম্যান এবং অ্যাকশন হিরো সানি দেওল, যিনি ৮০ এর দশকে হিন্দি ছবিতে পা রেখেছিলেন, যার সংলাপগুলি তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল। যেমন ঢাই কিলো কা হাত! সানি দেওলের এই সংলাপ, আজও ভক্তরা তাদের বলে থাকেন৷
ছোটবেলা থেকেই দুষ্টু ছিলেন সানি। লেখাপড়ায় তাঁর আগ্রহ কম ছিল৷ খেলাধুলায় তিনি বেশি আগ্রহী ছিলেন। বড় হয়ে তিনিও বাবার মতো নায়ক হতে চেয়েছিলেন। তবে অল্প বয়সে লুকিয়ে বাবার গাড়ি চালানোর জন্য বহুবার মার খেয়েছেন সানি। স্কুলের দিনগুলোতে অনেক সময় তিনি তাঁর বাবার পোশাক পরতেন এবং বন্ধুদের কাছে এটা নিয়ে বড়াই করতেন।
ছোটবেলা থেকেই দুষ্টু ছিলেন সানি। লেখাপড়ায় তাঁর আগ্রহ কম ছিল৷ খেলাধুলায় তিনি বেশি আগ্রহী ছিলেন। বড় হয়ে তিনিও বাবার মতো নায়ক হতে চেয়েছিলেন। তবে অল্প বয়সে লুকিয়ে বাবার গাড়ি চালানোর জন্য বহুবার মার খেয়েছেন সানি। স্কুলের দিনগুলোতে অনেক সময় তিনি তাঁর বাবার পোশাক পরতেন এবং বন্ধুদের কাছে এটা নিয়ে বড়াই করতেন।
তাঁর জীবনে একটি পর্যায় এসেছিল যখন তিনি একের পর এক হিট ছবি উপহার দেন দর্শকদের এবং লোকেরা বলতে শুরু করেছিলেন যে কম দিনেই তিনি বাবার স্টারডমকে ছাপিয়ে যাবেন।
তাঁর জীবনে একটি পর্যায় এসেছিল যখন তিনি একের পর এক হিট ছবি উপহার দেন দর্শকদের এবং লোকেরা বলতে শুরু করেছিলেন যে কম দিনেই তিনি বাবার স্টারডমকে ছাপিয়ে যাবেন।
অভিনয়ের প্রতি সানির আবেগ দেখে, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র তাঁকে অভিনয়ের সূক্ষ্মতা বোঝার জন্য লন্ডনের বার্মিংহামের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি করিয়ে দেন। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি 'বেতাব'-এর মাধ্যমে সানি দেওল বলিউডে পা রাখেন৷ যেটি সুপারহিট ছিল। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রাহুল রাওয়াইল এবং সানি দেওলের নায়িকা ছিলেন অমৃতা সিং৷
অভিনয়ের প্রতি সানির আবেগ দেখে, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র তাঁকে অভিনয়ের সূক্ষ্মতা বোঝার জন্য লন্ডনের বার্মিংহামের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি করিয়ে দেন। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘বেতাব’-এর মাধ্যমে সানি দেওল বলিউডে পা রাখেন৷ যেটি সুপারহিট ছিল। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রাহুল রাওয়াইল এবং সানি দেওলের নায়িকা ছিলেন অমৃতা সিং৷
১৯৮৪ সালে 'সোনি মাহিওয়াল' ছবিটিও বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছিল। সোনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম ঢিলন। যেখানে মাহিওয়ালের ভূমিকায় ছিলেন সানি। এই ছবির পর প্রেমিক হিসেবে সানির নতুন অভিনয়ের দিক উঠে আসে৷
১৯৮৪ সালে ‘সোনি মাহিওয়াল’ ছবিটিও বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছিল। সোনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম ঢিলন। যেখানে মাহিওয়ালের ভূমিকায় ছিলেন সানি। এই ছবির পর প্রেমিক হিসেবে সানির নতুন অভিনয়ের দিক উঠে আসে৷
১৯৮৫ সালের 'অর্জুন' সানির ক্যারিয়ারের জন্য একটি প্রশিক্ষণমূলক ছবি ছিল৷ এই ছবিটি তাঁর চিত্র পাল্টে দিয়েছে। একজন রাগী যুবকের প্রেমিক ছেলের চরিত্রে অভিনয় করা সানি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা একজন বেকার যুবকের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় সেই সময়ে যেন সমাজেক কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠে। এরপর একের পর এক ছবিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন সানি এবং বলিউডের সেরা হিরোদের তালিকায় উঠে আসেন৷
১৯৮৫ সালের ‘অর্জুন’ সানির ক্যারিয়ারের জন্য একটি প্রশিক্ষণমূলক ছবি ছিল৷ এই ছবিটি তাঁর চিত্র পাল্টে দিয়েছে। একজন রাগী যুবকের প্রেমিক ছেলের চরিত্রে অভিনয় করা সানি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা একজন বেকার যুবকের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় সেই সময়ে যেন সমাজেক কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠে। এরপর একের পর এক ছবিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন সানি এবং বলিউডের সেরা হিরোদের তালিকায় উঠে আসেন৷
বলিউডে পা দেওয়ার পর, সানি দেওল প্রথম ১০ বছরে বক্স অফিসে ৩৫টি ছবি উপহার দিয়েছেন। তবে এর মধ্যে শুধুমাত্র সোনি মাহিওয়াল, অর্জুন, পাপ কি দুনিয়া, ভার্দি, ত্রিদেব, চালবাজ, ঘয়াল, বিষ্ণু দেব, নরসিংহ, বিশ্বাতমা, লুটেরে, দামিনী এবং ডর সফল হয়েছিল, বাকি ২২টি ছবি মাঝারি হিট বা ফ্লপই হয়৷
বলিউডে পা দেওয়ার পর, সানি দেওল প্রথম ১০ বছরে বক্স অফিসে ৩৫টি ছবি উপহার দিয়েছেন। তবে এর মধ্যে শুধুমাত্র সোনি মাহিওয়াল, অর্জুন, পাপ কি দুনিয়া, ভার্দি, ত্রিদেব, চালবাজ, ঘয়াল, বিষ্ণু দেব, নরসিংহ, বিশ্বাতমা, লুটেরে, দামিনী এবং ডর সফল হয়েছিল, বাকি ২২টি ছবি মাঝারি হিট বা ফ্লপই হয়৷
১৯৯৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, সানি দেওলের ২০টি ছবি মুক্তি পায় এবং তার মধ্যে ৮টি সফল হয়েছে, যখন ১২টি মোটের উপর চলে৷ গত ২০ বছরে সানি দেওলের ৩২টি ছবি বক্স অফিসে মুক্তি পেয়েছে। সানি দেওল, যিনি ১০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, ২ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।
১৯৯৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, সানি দেওলের ২০টি ছবি মুক্তি পায় এবং তার মধ্যে ৮টি সফল হয়েছে, যখন ১২টি মোটের উপর চলে৷ গত ২০ বছরে সানি দেওলের ৩২টি ছবি বক্স অফিসে মুক্তি পেয়েছে। সানি দেওল, যিনি ১০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, ২ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।