Tag Archives: Sunny Deol

বাবার চরিত্রের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন অমরিশ পুরি, অথচ দুর্ধর্ষ অভিনয় সত্ত্বেও নায়কের ঝুলি ছিল ফাঁকা; কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে বুঝতে পারছেন কি?

নব্বইয়ের দশকে প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছিল। যা বক্স অফিসে দেদার সাফল্য লাভ করেছিল। আজও সেই সমস্ত ছবি ওটিটি কিংবা টিভি-তে দেখতে পছন্দ করেন দর্শকরা। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাতক’। যার জেরে জনপ্রিয় নায়কের তকমা লাভ করেছিলেন সানি দেওল।
নব্বইয়ের দশকে প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছিল। যা বক্স অফিসে দেদার সাফল্য লাভ করেছিল। আজও সেই সমস্ত ছবি ওটিটি কিংবা টিভি-তে দেখতে পছন্দ করেন দর্শকরা। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাতক’। যার জেরে জনপ্রিয় নায়কের তকমা লাভ করেছিলেন সানি দেওল।
আসলে ১৯৯৬ সালের সুপারহিট ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘ঘাতক’। যা বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছিল। ওই ছবির নায়িকা ছিলেন মীনাক্ষি শেষাদ্রি। আর সানির বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমরিশ পুরি।
আসলে ১৯৯৬ সালের সুপারহিট ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘ঘাতক’। যা বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছিল। ওই ছবির নায়িকা ছিলেন মীনাক্ষি শেষাদ্রি। আর সানির বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমরিশ পুরি।
ছবির গল্প ভক্তদের মন জয় করে নিয়েছিল। কাশীনাথ ওই ছবিটির একটি শক্তিশালী চরিত্র। যা সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন সানি। ফলে অচিরেই দর্শকদের মনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। আর ‘ঘাতক’ ছবিতে তাঁর অভিনয় নিয়ে আজও চর্চা হয়।
ছবির গল্প ভক্তদের মন জয় করে নিয়েছিল। কাশীনাথ ওই ছবিটির একটি শক্তিশালী চরিত্র। যা সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন সানি। ফলে অচিরেই দর্শকদের মনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। আর ‘ঘাতক’ ছবিতে তাঁর অভিনয় নিয়ে আজও চর্চা হয়।
ঘাতক ছবিতে ড্যানি ডেনজঙ্গপা ভয়ঙ্কর খলনায়ক কাটিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এর পাশাপাশি মুকেশ ঋষি, দীপ ধিলোঁ, টিনু ভার্মা, ব্রিজগোপাল, মুখতার খান এবং অন্যান্য তারকাদের খল চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। সব মিলিয়ে ৭ জন খলনায়ক ছিলেন এই ছবিটিতে। কাশী এবং সমস্ত খলনায়কদের মধ্যে দুর্ধর্ষ লড়াই দেখা গিয়েছিল।
ঘাতক ছবিতে ড্যানি ডেনজঙ্গপা ভয়ঙ্কর খলনায়ক কাটিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এর পাশাপাশি মুকেশ ঋষি, দীপ ধিলোঁ, টিনু ভার্মা, ব্রিজগোপাল, মুখতার খান এবং অন্যান্য তারকাদের খল চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। সব মিলিয়ে ৭ জন খলনায়ক ছিলেন এই ছবিটিতে। কাশী এবং সমস্ত খলনায়কদের মধ্যে দুর্ধর্ষ লড়াই দেখা গিয়েছিল।
যদিও এত শক্তিশালী অভিনয়ের পরেও একটি পুরস্কারও জেতেননি সানি দেওল। তবে তাঁর বাবার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অমরিশ পুরি বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। সানি দেওল অবশ্য সেরা অভিনেতার তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। এদিকে বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডও জিতেছিলেন অমরিশ পুরি।
যদিও এত শক্তিশালী অভিনয়ের পরেও একটি পুরস্কারও জেতেননি সানি দেওল। তবে তাঁর বাবার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অমরিশ পুরি বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। সানি দেওল অবশ্য সেরা অভিনেতার তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। এদিকে বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডও জিতেছিলেন অমরিশ পুরি।
১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ঘাতক’ বড় পর্দায় সুপারহিট হয়েছিল। বক্স অফিসেও এসেছিল দেদার সাফল্য। বাজেটের তুলনায় বিশ্বব্যাপী চার গুণেরও বেশি আয় করেছিল ছবিটি। বক্স অফিস ইন্ডিয়ার পরিসংখ্যান বলছে, ‘ঘাতক’ ছবিটি তৈরি করতে মোট খরচ হয়েছিল ৬.২৫ কোটি টাকা। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে ছবিটি দেশেই ব্যবসা করেছিল ১৫.২১ কোটি টাকার। এর পাশাপাশি গোটা বিশ্বে এই ছবিটি আয় করেছিল ২৬.৫৭ কোটি টাকা। ‘ঘাতক’ পরিচালনা করেছিলেন রাজকুমার সন্তোষী।
১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ঘাতক’ বড় পর্দায় সুপারহিট হয়েছিল। বক্স অফিসেও এসেছিল দেদার সাফল্য। বাজেটের তুলনায় বিশ্বব্যাপী চার গুণেরও বেশি আয় করেছিল ছবিটি। বক্স অফিস ইন্ডিয়ার পরিসংখ্যান বলছে, ‘ঘাতক’ ছবিটি তৈরি করতে মোট খরচ হয়েছিল ৬.২৫ কোটি টাকা। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে ছবিটি দেশেই ব্যবসা করেছিল ১৫.২১ কোটি টাকার। এর পাশাপাশি গোটা বিশ্বে এই ছবিটি আয় করেছিল ২৬.৫৭ কোটি টাকা। ‘ঘাতক’ পরিচালনা করেছিলেন রাজকুমার সন্তোষী।

Bollywood Gossip: একসঙ্গেই থাকার কথা ছিল সানি আর ডিম্পলের! জুটির বহুলচর্চিত প্রেমকাহিনি ফাঁস করলেন সহ-অভিনেত্রী

মুম্বই: এক সময় সানি দেওল এবং ডিম্পল কাপাডিয়ার প্রেমের গুঞ্জনে উত্তাল ছিল বি-টাউন। বলিউডের এই ওপেন সিক্রেট কিন্তু সর্বজনবিদিত! ১৯৯৩ সালে সানি-ডিম্পল জুটির সঙ্গে ‘গুনাহ’ ছবিতে কাজ করেছিলেন অভিনেত্রী সুজাতা মেহতা। সম্প্রতি সানি-ডিম্পলের সেই বহুলচর্চিত প্রেমকাহিনির বিষয়ে মুখ খুললেন তিনি। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সুজাতা বলেন যে, “সানি আর ডিম্পলের রসায়ন ছিল দুর্দান্ত। আর তাঁদের একসঙ্গেই থাকার কথা ছিল।”

আরও পড়ুন- টাক মাথাতেও উপচে পড়বে কালো চুল! তেলের বদলে মাখুন বিরিয়ানির এই জিনিস…

সিদ্ধার্থ কন্ননের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় মুখ খুলেছিলেন সুজাতা মেহতা। তাঁর বক্তব্যই তুলে ধরেছে ফ্রি প্রেস জার্নাল। অভিনেত্রীর বক্তব্য, “আমি ওঁদের সঙ্গে ‘গুনাহ’ করেছিলাম। যেহেতু আমরা একসঙ্গে কাজ করেছিলাম, ফলে আমাদের কাছে কিছুই গোপন ছিল না। আমাদের পেশায়, আমার মনে হয়, সবটাই ছিল অত্যন্ত পেশাদার। সকলেই নিজের কাজ করেন, তারপর চলে যান। ‘গুনাহ’-র সেটে যখনই আমরা শ্যুটিং করতে যেতাম, আমরা দেখেছি ওঁদের মধ্যে অন-স্ক্রিন এবং অফ-স্ক্রিন – দুই জায়গাতেই দারুণ রসায়ন ধরা পড়ত। আসলে ওঁরা একসঙ্গে থাকার জন্যই যেন তৈরি হয়েছিলেন।”

ওই একই সাক্ষাৎকারে সুজাতা আরও বলেন যে, প্রথমে ‘জয় জয় শিবশঙ্কর’ ছবিতে রাজেশ খান্নার বিপরীতে নায়িকা হিসেবে কাজ করার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু পরে তাঁর জায়গায় নেওয়া হয়েছিল ডিম্পল কাপাডিয়াকে। কারণ রাজেশ-ডিম্পল যাতে আবার এক হয়ে যান, সেটাই চেয়েছিল তাদের দুই কন্যা। যদিও ছবিটি কখনওই মুক্তি পায়নি।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভাল, আশির দশকে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছিল যে, সানি দেওল এবং ডিম্পল কাপাডিয়ার মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। ‘আগ কা গোলা’, ‘মঞ্জিল মঞ্জিল’ এবং ‘নরসিমহা’-র মতো একাধিক ছবিতে কাজ করতে করতে দু’জনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যদিও জনসমক্ষে নিজেদের সম্পর্কে কখনওই সীলমোহর দেননি এই জুটি। বলা হয় যে, দীর্ঘ ১১ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সানি আর ডিম্পলের। তবে সানি দেওলের প্রাক্তন প্রেমিকা অমৃতা সিং অবশ্য একবার জানিয়েছিলেন যে, ডিম্পলের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সানির।

আরও পড়ুন- খোসা ছাড়িয়ে না খোসা সমেত? আলু কী ভাবে খেলে কমবে পটাশিয়ামের ঘাটতি? হজম হবে তরতরিয়ে…

এর আগে অবশ্য রাজেশ খান্নার সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন ডিম্পল। তবে ১৯৮২ সালে এই জুটির পথ আলাদা হয়ে গিয়েছিল। একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী একবার জানিয়েছিলেন যে, “আমাদের বাড়ির প্রাণোচ্ছলতা এবং আনন্দ কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিল। আমার অসুখী দাম্পত্য জীবনে বৈষম্য এবং আমার স্বামীর অবিশ্বাস আমাদের বিয়েটাকে একটা প্রহসন করে তুলেছিল।”

Bobby Deol Latest News: বলিউডে পা রাখতে চান ‘লর্ড’ ববির দুই ছেলে আর্যমান ও ধরম, কারণ শুনলে মাথা ঘুরে যাবে!

গত কয়েক দশক ধরে হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করছে দেওল পরিবার। ধর্মেন্দ্রর হাত ধরে শুরু। তারপর দেওল পরিবারের ব্যাটন ধরেছেন সানি এবং ববি দেওল।
গত কয়েক দশক ধরে হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করছে দেওল পরিবার। ধর্মেন্দ্রর হাত ধরে শুরু। তারপর দেওল পরিবারের ব্যাটন ধরেছেন সানি এবং ববি দেওল।
সানির ছেলে করণ এবং রাজবীরও বলিউডে পা রেখেছেন। এবার ববির ছেলে আর্যমান এবং ধরমের পালা।
সানির ছেলে করণ এবং রাজবীরও বলিউডে পা রেখেছেন। এবার ববির ছেলে আর্যমান এবং ধরমের পালা।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে ববি জানিয়েছেন, বলিউডেই নিজেদের কেরিয়ার গড়তে চান তাঁর দুই ছেলে আর্যমান এবং ধরম। অভিনয়ে তাঁরা খুবই আগ্রহী। পাশাপাশি তিনি যে ছেলেদের পারিবারিক শিক্ষা, মূল্যবোধ এবং শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকার পাঠ দিয়েছেন, সে কথাও জানিয়েছেন সাক্ষাৎকারে।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে ববি জানিয়েছেন, বলিউডেই নিজেদের কেরিয়ার গড়তে চান তাঁর দুই ছেলে আর্যমান এবং ধরম। অভিনয়ে তাঁরা খুবই আগ্রহী।
পাশাপাশি তিনি যে ছেলেদের পারিবারিক শিক্ষা, মূল্যবোধ এবং শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকার পাঠ দিয়েছেন, সে কথাও জানিয়েছেন সাক্ষাৎকারে।
বলিউড হাঙ্গামা-তে ছেলেদের নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন ববি। জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে তাঁরা প্রায়ই আলোচনা করেন। কী কী চ্যালেঞ্জ আসতে পারে, তার একটা ধারণাও ছেলেদের দিয়েছেন তিনি।
বলিউড হাঙ্গামা-তে ছেলেদের নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন ববি। জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে তাঁরা প্রায়ই আলোচনা করেন। কী কী চ্যালেঞ্জ আসতে পারে, তার একটা ধারণাও ছেলেদের দিয়েছেন তিনি।
ববির কথায়, “আমার দুই ছেলেই বলিউডে আসতে চায়, তাই ওঁদের সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনা করি।’’
ববির কথায়, “আমার দুই ছেলেই বলিউডে আসতে চায়, তাই ওঁদের সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনা করি।’’
ববি বলেন, “নিজের সংস্কৃতির সঙ্গে জুড়ে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যেমন হিন্দিতে কথা বলা। আমি সবসময় এটাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। কারণ, হিন্দি সিনেমার অভিনেতা হতে চাইলে হিন্দিতে ভালভাবে কথা বলতে হবে।’’ পাশাপাশি সঠিক উচ্চারণও জরুরি বলে মনে করেন ববি।
ববি বলেন, “নিজের সংস্কৃতির সঙ্গে জুড়ে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যেমন হিন্দিতে কথা বলা। আমি সবসময় এটাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। কারণ, হিন্দি সিনেমার অভিনেতা হতে চাইলে হিন্দিতে ভালভাবে কথা বলতে হবে।’’ পাশাপাশি সঠিক উচ্চারণও জরুরি বলে মনে করেন ববি।
তিনি বলেন, “এই জিনিসগুলো একদিনে হয় না। অনুশীলন করতে হয়। নিয়মিত কাজ করে যেতে হয়। এখন অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। নিজের কমফোর্ট জোন থেকে বেরতে হবে। আমি সবসময় এই চেষ্টাটা করি। এতে অনেক মজাও হয়।’’
তিনি বলেন, “এই জিনিসগুলো একদিনে হয় না। অনুশীলন করতে হয়। নিয়মিত কাজ করে যেতে হয়। এখন অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। নিজের কমফোর্ট জোন থেকে বেরতে হবে। আমি সবসময় এই চেষ্টাটা করি। এতে অনেক মজাও হয়।’’
তাঁর সমর্থন কী ছেলেদের আত্মবিশ্বাস যোগায়? এর উত্তরে ‘অ্যানিমাল’-এর অভিনেতা বলছেন, ববি দেওলের ছেলে হওয়ার কারনেই তাদের কাজটা আরও কঠিন। অভিনেতার কথায়, “ববি দেওল ওঁদের বাবা হওয়ার ফলে বিষয়টা মোটেই সহজ হয়ে যাবে না। আমি শুধু গাইড করতে পারি। কিন্তু ইন্ডাস্ট্রিতে ঢোকা খুব কঠিন। শুধু অভিনেতাদের জন্য নয়, সব ক্ষেত্রেই এই কথাটা খাটে। অনেকেই বলেন, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি খুব কঠিন ঠাঁই, কিন্তু সর্বত্রই একইরকম চ্যালেঞ্জ থাকে।’’
তাঁর সমর্থন কী ছেলেদের আত্মবিশ্বাস যোগায়? এর উত্তরে ‘অ্যানিমাল’-এর অভিনেতা বলছেন, ববি দেওলের ছেলে হওয়ার কারনেই তাদের কাজটা আরও কঠিন। অভিনেতার কথায়, “ববি দেওল ওঁদের বাবা হওয়ার ফলে বিষয়টা মোটেই সহজ হয়ে যাবে না। আমি শুধু গাইড করতে পারি। কিন্তু ইন্ডাস্ট্রিতে ঢোকা খুব কঠিন। শুধু অভিনেতাদের জন্য নয়, সব ক্ষেত্রেই এই কথাটা খাটে। অনেকেই বলেন, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি খুব কঠিন ঠাঁই, কিন্তু সর্বত্রই একইরকম চ্যালেঞ্জ থাকে।’’
ববির সাফ কথা, “দেওল পরিবারের ছেলে। তাই সবার নজর ওঁদের উপর থাকবে। অনেক রকম চ্যালেঞ্জ আসবে।''
ববির সাফ কথা, “দেওল পরিবারের ছেলে। তাই সবার নজর ওঁদের উপর থাকবে। অনেক রকম চ্যালেঞ্জ আসবে।”
তিনি আরও বলেন, ''সে সবের মোকাবিলা করার জন্য সংকল্প স্থির রেখে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ফোকাস হারালে চলবে না।’’
তিনি আরও বলেন, ”সে সবের মোকাবিলা করার জন্য সংকল্প স্থির রেখে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ফোকাস হারালে চলবে না।’’

Bollywood Gossip: বাবার বাড়িতে থেকেও তাঁর থেকে বেশি জনপ্রিয় ছেলে! ঘরেই দুই সুপারস্টারের জোড় টক্কর, অমিতাভ-অভিষেক নন

ইন্ডাস্ট্রিতে বাবা-ছেলের জুটি কম নেই৷ ফিরোজ খান-ফারদিন খান, রাজেন্দ্র কুমার-কুমার গৌরব, বিনোদ খান্না-অক্ষয় খান্নার মতো অনেক তারকা ও তারকা পুত্র তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য৷ বাবাদের মতো ছেলেরাও নিজেদের মতো করে জায়গা করে নিয়েছে৷ কিন্তু বাবাদের মতো সফল হতে পারেননি। এদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কেউ বলিউডকে বিদায় জানিয়েছেন, কেউ আবার পর্দার আড়ালে কাজ শুরু করেছেন। তবে এমন একজন রয়েছেন যিনি সুপারস্টার বাবার খ্যাতি ও জনপ্রিয়তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে৷ বাবার বাড়িতে থেকেও তিনি বাবার থেকে সেরা হয়েছেন দর্শকদের থেকে৷
ইন্ডাস্ট্রিতে বাবা-ছেলের জুটি কম নেই৷ ফিরোজ খান-ফারদিন খান, রাজেন্দ্র কুমার-কুমার গৌরব, বিনোদ খান্না-অক্ষয় খান্নার মতো অনেক তারকা ও তারকা পুত্র তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য৷ বাবাদের মতো ছেলেরাও নিজেদের মতো করে জায়গা করে নিয়েছে৷ কিন্তু বাবাদের মতো সফল হতে পারেননি। এদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কেউ বলিউডকে বিদায় জানিয়েছেন, কেউ আবার পর্দার আড়ালে কাজ শুরু করেছেন। তবে এমন একজন রয়েছেন যিনি সুপারস্টার বাবার খ্যাতি ও জনপ্রিয়তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে৷ বাবার বাড়িতে থেকেও তিনি বাবার থেকে সেরা হয়েছেন দর্শকদের থেকে৷
বলিউডের অ্যাকশন হিরো, যিনি সুপুরুষ, আবার শুধুমাত্র রোম্যান্টিক হিরো নন৷ তাঁকে দেখলে পর্দার ভিলেনরা থমকে যান৷ প্রথম ছবি থেকেই তিনি দর্শকদের ভালবাসা পেয়েছেন৷ অ্যাংরি, ইয়ং ম্যান এবং অ্যাকশন হিরো সানি দেওল, যিনি ৮০ এর দশকে হিন্দি ছবিতে পা রেখেছিলেন, যার সংলাপগুলি তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল। যেমন ঢাই কিলো কা হাত! সানি দেওলের এই সংলাপ, আজও ভক্তরা তাদের বলে থাকেন৷
বলিউডের অ্যাকশন হিরো, যিনি সুপুরুষ, আবার শুধুমাত্র রোম্যান্টিক হিরো নন৷ তাঁকে দেখলে পর্দার ভিলেনরা থমকে যান৷ প্রথম ছবি থেকেই তিনি দর্শকদের ভালবাসা পেয়েছেন৷ অ্যাংরি, ইয়ং ম্যান এবং অ্যাকশন হিরো সানি দেওল, যিনি ৮০ এর দশকে হিন্দি ছবিতে পা রেখেছিলেন, যার সংলাপগুলি তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল। যেমন ঢাই কিলো কা হাত! সানি দেওলের এই সংলাপ, আজও ভক্তরা তাদের বলে থাকেন৷
ছোটবেলা থেকেই দুষ্টু ছিলেন সানি। লেখাপড়ায় তাঁর আগ্রহ কম ছিল৷ খেলাধুলায় তিনি বেশি আগ্রহী ছিলেন। বড় হয়ে তিনিও বাবার মতো নায়ক হতে চেয়েছিলেন। তবে অল্প বয়সে লুকিয়ে বাবার গাড়ি চালানোর জন্য বহুবার মার খেয়েছেন সানি। স্কুলের দিনগুলোতে অনেক সময় তিনি তাঁর বাবার পোশাক পরতেন এবং বন্ধুদের কাছে এটা নিয়ে বড়াই করতেন।
ছোটবেলা থেকেই দুষ্টু ছিলেন সানি। লেখাপড়ায় তাঁর আগ্রহ কম ছিল৷ খেলাধুলায় তিনি বেশি আগ্রহী ছিলেন। বড় হয়ে তিনিও বাবার মতো নায়ক হতে চেয়েছিলেন। তবে অল্প বয়সে লুকিয়ে বাবার গাড়ি চালানোর জন্য বহুবার মার খেয়েছেন সানি। স্কুলের দিনগুলোতে অনেক সময় তিনি তাঁর বাবার পোশাক পরতেন এবং বন্ধুদের কাছে এটা নিয়ে বড়াই করতেন।
তাঁর জীবনে একটি পর্যায় এসেছিল যখন তিনি একের পর এক হিট ছবি উপহার দেন দর্শকদের এবং লোকেরা বলতে শুরু করেছিলেন যে কম দিনেই তিনি বাবার স্টারডমকে ছাপিয়ে যাবেন।
তাঁর জীবনে একটি পর্যায় এসেছিল যখন তিনি একের পর এক হিট ছবি উপহার দেন দর্শকদের এবং লোকেরা বলতে শুরু করেছিলেন যে কম দিনেই তিনি বাবার স্টারডমকে ছাপিয়ে যাবেন।
অভিনয়ের প্রতি সানির আবেগ দেখে, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র তাঁকে অভিনয়ের সূক্ষ্মতা বোঝার জন্য লন্ডনের বার্মিংহামের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি করিয়ে দেন। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি 'বেতাব'-এর মাধ্যমে সানি দেওল বলিউডে পা রাখেন৷ যেটি সুপারহিট ছিল। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রাহুল রাওয়াইল এবং সানি দেওলের নায়িকা ছিলেন অমৃতা সিং৷
অভিনয়ের প্রতি সানির আবেগ দেখে, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র তাঁকে অভিনয়ের সূক্ষ্মতা বোঝার জন্য লন্ডনের বার্মিংহামের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি করিয়ে দেন। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘বেতাব’-এর মাধ্যমে সানি দেওল বলিউডে পা রাখেন৷ যেটি সুপারহিট ছিল। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রাহুল রাওয়াইল এবং সানি দেওলের নায়িকা ছিলেন অমৃতা সিং৷
১৯৮৪ সালে 'সোনি মাহিওয়াল' ছবিটিও বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছিল। সোনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম ঢিলন। যেখানে মাহিওয়ালের ভূমিকায় ছিলেন সানি। এই ছবির পর প্রেমিক হিসেবে সানির নতুন অভিনয়ের দিক উঠে আসে৷
১৯৮৪ সালে ‘সোনি মাহিওয়াল’ ছবিটিও বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছিল। সোনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম ঢিলন। যেখানে মাহিওয়ালের ভূমিকায় ছিলেন সানি। এই ছবির পর প্রেমিক হিসেবে সানির নতুন অভিনয়ের দিক উঠে আসে৷
১৯৮৫ সালের 'অর্জুন' সানির ক্যারিয়ারের জন্য একটি প্রশিক্ষণমূলক ছবি ছিল৷ এই ছবিটি তাঁর চিত্র পাল্টে দিয়েছে। একজন রাগী যুবকের প্রেমিক ছেলের চরিত্রে অভিনয় করা সানি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা একজন বেকার যুবকের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় সেই সময়ে যেন সমাজেক কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠে। এরপর একের পর এক ছবিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন সানি এবং বলিউডের সেরা হিরোদের তালিকায় উঠে আসেন৷
১৯৮৫ সালের ‘অর্জুন’ সানির ক্যারিয়ারের জন্য একটি প্রশিক্ষণমূলক ছবি ছিল৷ এই ছবিটি তাঁর চিত্র পাল্টে দিয়েছে। একজন রাগী যুবকের প্রেমিক ছেলের চরিত্রে অভিনয় করা সানি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা একজন বেকার যুবকের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় সেই সময়ে যেন সমাজেক কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠে। এরপর একের পর এক ছবিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন সানি এবং বলিউডের সেরা হিরোদের তালিকায় উঠে আসেন৷
বলিউডে পা দেওয়ার পর, সানি দেওল প্রথম ১০ বছরে বক্স অফিসে ৩৫টি ছবি উপহার দিয়েছেন। তবে এর মধ্যে শুধুমাত্র সোনি মাহিওয়াল, অর্জুন, পাপ কি দুনিয়া, ভার্দি, ত্রিদেব, চালবাজ, ঘয়াল, বিষ্ণু দেব, নরসিংহ, বিশ্বাতমা, লুটেরে, দামিনী এবং ডর সফল হয়েছিল, বাকি ২২টি ছবি মাঝারি হিট বা ফ্লপই হয়৷
বলিউডে পা দেওয়ার পর, সানি দেওল প্রথম ১০ বছরে বক্স অফিসে ৩৫টি ছবি উপহার দিয়েছেন। তবে এর মধ্যে শুধুমাত্র সোনি মাহিওয়াল, অর্জুন, পাপ কি দুনিয়া, ভার্দি, ত্রিদেব, চালবাজ, ঘয়াল, বিষ্ণু দেব, নরসিংহ, বিশ্বাতমা, লুটেরে, দামিনী এবং ডর সফল হয়েছিল, বাকি ২২টি ছবি মাঝারি হিট বা ফ্লপই হয়৷
১৯৯৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, সানি দেওলের ২০টি ছবি মুক্তি পায় এবং তার মধ্যে ৮টি সফল হয়েছে, যখন ১২টি মোটের উপর চলে৷ গত ২০ বছরে সানি দেওলের ৩২টি ছবি বক্স অফিসে মুক্তি পেয়েছে। সানি দেওল, যিনি ১০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, ২ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।
১৯৯৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, সানি দেওলের ২০টি ছবি মুক্তি পায় এবং তার মধ্যে ৮টি সফল হয়েছে, যখন ১২টি মোটের উপর চলে৷ গত ২০ বছরে সানি দেওলের ৩২টি ছবি বক্স অফিসে মুক্তি পেয়েছে। সানি দেওল, যিনি ১০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, ২ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।

Bollywood Goosip: বিশাল বড়লোক, দুই প্রজন্মই সুপারস্টার, তাও বাবার পুরনো বাড়ি আঁকড়েই পড়ে দুই ভাই, আসল সত্যি জানুন

একটিই বাড়ি, তাতে থাকেন ৩ সুপারস্টার, ৩ প্রজন্ম৷ ৫০ বছর ধরে এই প্রাসাদোপম বাড়িতে থাকেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতারা৷ সম্পর্কে তাঁর পিতা-পুত্র৷ বিখ্যাত বচ্চন পরিবার নন কিন্তু, তবে এঁরা কম নন৷
একটিই বাড়ি, তাতে থাকেন ৩ সুপারস্টার, ৩ প্রজন্ম৷ ৫০ বছর ধরে এই প্রাসাদোপম বাড়িতে থাকেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতারা৷ সম্পর্কে তাঁর পিতা-পুত্র৷ বিখ্যাত বচ্চন পরিবার নন কিন্তু, তবে এঁরা কম নন৷
এখনও এক সঙ্গে থাকেন দেওল পরিবার৷ একই বাড়িতে৷ যৌথ পরিবার৷ বলিউড বললেই যেখানে মনে হয় আধুনিকতার চরম, সেখানে এই পরিবার এখনও খুবই মাটির কাছাকাছি যাকে বলে গ্রাউন্ডেড৷ গত ৫০ বছর ধরেই এই বাড়িতে রয়েছে ধর্মেন্দ্র, সানি, ববি৷ কেমন এই বাড়ি? কোথায়?
এখনও এক সঙ্গে থাকেন দেওল পরিবার৷ একই বাড়িতে৷ যৌথ পরিবার৷ বলিউড বললেই যেখানে মনে হয় আধুনিকতার চরম, সেখানে এই পরিবার এখনও খুবই মাটির কাছাকাছি যাকে বলে গ্রাউন্ডেড৷ গত ৫০ বছর ধরেই এই বাড়িতে রয়েছে ধর্মেন্দ্র, সানি, ববি৷ কেমন এই বাড়ি? কোথায়?
মুম্বইয়ের বিত্তশালীদের বাসসস্থান জুহুতে রয়েছে এই বিলাশবহুল বাংলো৷ যেখানে বসবাস করেন দেওলরা৷ তবে এখানে থাকেন ধর্মেন্দ্রের প্রথম পক্ষের স্ত্রী ও সন্তানরা৷ হেমা মালিনী, ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় স্ত্রী জুহুর বাড়িতে থাকেন না৷
মুম্বইয়ের বিত্তশালীদের বাসসস্থান জুহুতে রয়েছে এই বিলাশবহুল বাংলো৷ যেখানে বসবাস করেন দেওলরা৷ তবে এখানে থাকেন ধর্মেন্দ্রের প্রথম পক্ষের স্ত্রী ও সন্তানরা৷ হেমা মালিনী, ধর্মেন্দ্রের দ্বিতীয় স্ত্রী জুহুর বাড়িতে থাকেন না৷
ধর্মেন্দ্র ববি দেওল এবং সানি দেওল বাড়ি: গত বছর, ২০২৩ দেওল পরিবারের জন্য দারুণ ছিল৷ অনেকদিন বাদে ধর্মেন্দ্র বড়পর্দায় অভিনয় করলেন, যাতে তিনি ফের সকলের নজর কেড়েছেন৷ দ্বিতীয়ত সানির ছবি গদর ২ মেগা সাকসেস৷ এবং তৃতীয়ত অ্যানিম্যাল ছবিতে ববির কামব্যাক! ফলে একই বাড়িতে এভাবে সাফল্য অনেক বছর পরে এসেছিল৷ ফের একবার নজর কাড়েল তিন দেওল, ধর্মেন্দ্র, সানি ও ববি৷
ধর্মেন্দ্র ববি দেওল এবং সানি দেওল বাড়ি: গত বছর, ২০২৩ দেওল পরিবারের জন্য দারুণ ছিল৷ অনেকদিন বাদে ধর্মেন্দ্র বড়পর্দায় অভিনয় করলেন, যাতে তিনি ফের সকলের নজর কেড়েছেন৷ দ্বিতীয়ত সানির ছবি গদর ২ মেগা সাকসেস৷ এবং তৃতীয়ত অ্যানিম্যাল ছবিতে ববির কামব্যাক! ফলে একই বাড়িতে এভাবে সাফল্য অনেক বছর পরে এসেছিল৷ ফের একবার নজর কাড়েল তিন দেওল, ধর্মেন্দ্র, সানি ও ববি৷
সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে একটি সাক্ষাৎকার দেন ববি দেওল৷ বাড়িতে বসে সেই সাক্ষাৎকার দেন ববি৷ তিনি জানিয়েছেন তাঁদের বাড়ির অনেক গোপন তথ্য৷ অভিনেতা জানান, তাঁর বাড়ি ৫০ বছর পুরনো, যেখানে ববি দেওল, মামা-মামাতো ভাই-বোনসহ সানি দেওলের পরিবার থাকেন। বাবা ধর্মেন্দ্র যখন জুহুতে থাকেন, তিনিও এই বাড়িতে থাকেন।
সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে একটি সাক্ষাৎকার দেন ববি দেওল৷ বাড়িতে বসে সেই সাক্ষাৎকার দেন ববি৷ তিনি জানিয়েছেন তাঁদের বাড়ির অনেক গোপন তথ্য৷ অভিনেতা জানান, তাঁর বাড়ি ৫০ বছর পুরনো, যেখানে ববি দেওল, মামা-মামাতো ভাই-বোনসহ সানি দেওলের পরিবার থাকেন। বাবা ধর্মেন্দ্র যখন জুহুতে থাকেন, তিনিও এই বাড়িতে থাকেন।
ববি জানিয়েছেন, বাড়ির বেশির ভাগই ইন্টিরিয়ার তৈরি করেছেন তাঁর স্ত্রী তানিয়া দেওল। বাড়ির ভিতরের অংশে হালকা রঙের কাঠের আসবাবপত্র এবং প্রচুর ভারতীয় শিল্প ও নিদর্শন রয়েছে। কাঠের মেঝে এবং কাঁচের দরজা সহ বাড়িটি আধুনিকতা এবং ঐতিহ্যের মিশ্রণ।
ববি জানিয়েছেন, বাড়ির বেশির ভাগই ইন্টিরিয়ার তৈরি করেছেন তাঁর স্ত্রী তানিয়া দেওল। বাড়ির ভিতরের অংশে হালকা রঙের কাঠের আসবাবপত্র এবং প্রচুর ভারতীয় শিল্প ও নিদর্শন রয়েছে। কাঠের মেঝে এবং কাঁচের দরজা সহ বাড়িটি আধুনিকতা এবং ঐতিহ্যের মিশ্রণ।
ববিকে শীঘ্রই একটি দক্ষিণের ছবিতে দেখা যাবে, যেখানে অভিনেতা সূর্য মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন। খলনায়কের ভূমিকায় দেখা যাবে ববি দেওলকে। আগামী ১০ অক্টোবর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে এই ছবি। এই ছবিতে সূর্যকে একজন শক্তিশালী যোদ্ধা এবং ববি দেওলকে খলনায়ক হিসেবে দেখানো হয়েছে। এই ছবির বাজেট ৩৫০ কোটি টাকার বেশি।
ববিকে শীঘ্রই একটি দক্ষিণের ছবিতে দেখা যাবে, যেখানে অভিনেতা সূর্য মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন। খলনায়কের ভূমিকায় দেখা যাবে ববি দেওলকে। আগামী ১০ অক্টোবর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে এই ছবি। এই ছবিতে সূর্যকে একজন শক্তিশালী যোদ্ধা এবং ববি দেওলকে খলনায়ক হিসেবে দেখানো হয়েছে। এই ছবির বাজেট ৩৫০ কোটি টাকার বেশি।

Sunny Deol: মুম্বইয়ের রাস্তায় মত্ত অবস্থায় সানি দেওল? মুহূর্তেই ভাইরাল হওয়া ভিডিও নিয়ে মুখ খুললেন ‘গদর ২’-এর অভিনেতা

মুম্বই: এই বছরটা সানি দেওলের খুব ভাল কেটেছে। দীর্ঘদিন পর বলিউডে কামব্যাক করেছেন তিনি। তারা সিং-এর চরিত্রে অভিনয় তাকে আবার নতুন করে স্টারডম ফিরিয়ে দিয়েছে। ব্লকবাস্টার ‘গদর ২’-এর কালেকশন ছিল চোখে পড়ার মতো। এই ছবি নিয়ে নানা ভাবে সমালোচিত হয়েছে। কুড়িয়ে প্রশংসাও। তবে এসবের মধ্যে বর্তমানে সানি দেওলের একটি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। যেখানে তাকে মত্ত অবস্থায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।

আপাতদৃষ্টিতে সানি ঘুরে বেড়াচ্ছেন মুম্বইয়ের জুহুতে, বুধবার সকালে এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। দেখা গিয়েছে, ‘গদর ২’-এর অভিনেতা টলমল পায়ে একটি এগিয়ে যাচ্ছেন, একজন অটো চালক এসে তাকে রিকশায় উঠতে সাহায্য করার সময় রাস্তার মাঝখানে নিজেকে ধরে রাখতে পারে না তিনি। ভক্তরা ক্লিপটি দেখে হতবাক হয়েছিলেন। অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে যে অভিনেতা আসলে মাতাল ছিলেন কিনা। সানি ভাইরাল ভিডিওর নিয়ে অবশেষে তাঁর মুখ খুললেন অবশেষে। তিনি জানান, যে এটি তার নতুন সিনেমার শুটিংয়ের একটি অংশ।

আরও পড়ুন: শরীরে ১১টা সার্জারি শাহরুখের! কিন্তু তারপরেও… ভক্তের পোস্টে হঠাৎ বাদশার উত্তর, নেটপাড়ায় হইচই

সানি একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “এটি একটি শ্যুটের ভিডিও, আমি মদ্যপান করতে চাইলে রাস্তায় বা অটোরিকশায় কেন করব? আর আমি মদ্যপান করি না।”

 

সানি দেওলের ভিডিও ফাঁস হওয়ার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, প্রযোজক বিশাল রানা, এচেলন প্রোডাকশনস বলেছেন, “এটি আমাদের নতুন সিনেমা ‘সফর'(এখনও এই নামে শিলমোহর পড়েনি)-এর একটি দৃশ্য। সানিজি রাতের শুটিং করছিলেন। ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওটিকে ঘিরে ভুয়ো খবর না ছড়ানোর জন্য সমস্ত ভক্তদের অনুরোধ করছি।”

আরও পড়ুন: ঘরোয়া বিয়ে, পেটপুজো রাজকীয়! মাটন থেকে পোলাও, পরম-পিয়ার রিসেপশনে দারুণ ভুরিভোজ

এই বছরের শুরুর দিকে গদর ২ মুক্তির পর থেকেই চর্চায় সানি দেওল। ছবিটি ব্যাপকভাবে সফল হয়। গদর ২ শুধুমাত্র ভারতীয় মুদ্রায় ৬৮৫ টাকা সংগ্রহ করেছিল। ছবির সাফল্যের পর সানি একটি পার্টির আয়োজন করেছিলেন। যেখানে রীতিমতো চাঁদের হাট বসেছিল। শাহরুখ খান থেকে আমির খান তাবড় তাবড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।