ক্যালসিয়ামে ঠাসা খাবার । প্রতীকী ছবি ।

Health Tips: রোজ জলে ভেজানো সস্তার ১০-১৫ টুকরো! লৌহকঠিন শিরদাঁড়া-হাড়, ১১ জেদি রোগের চিরমুক্তি

*কিসমিস এমন একটি ড্রাই ফ্রুট, যা আমাদের সুস্থ জীবনযাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ড্রাই ফ্রুট সম্পর্কে বালিয়া সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং আমাদের সঙ্গে আলোচনাকালে জানান যে, এর অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই এটি খাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি। 
*কিসমিস এমন একটি ড্রাই ফ্রুট, যা আমাদের সুস্থ জীবনযাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ড্রাই ফ্রুট সম্পর্কে বালিয়া সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং আমাদের সঙ্গে আলোচনাকালে জানান যে, এর অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই এটি খাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*এটি একটি খুব সুস্বাদু এবং জনপ্রিয় শুকনো ফল। এটি কিসমিস নামে পরিচিত। ছোট ছোট আঙুর শুকিয়ে প্রস্তুত করা হয়। কিসমিসে খানিকটা টক ভাবও থাকে, যা স্বাদ আরও কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয়। সংগৃহীত ছবি। 
*এটি একটি খুব সুস্বাদু এবং জনপ্রিয় শুকনো ফল। এটি কিসমিস নামে পরিচিত। ছোট ছোট আঙুর শুকিয়ে প্রস্তুত করা হয়। কিসমিসে খানিকটা টক ভাবও থাকে, যা স্বাদ আরও কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয়। সংগৃহীত ছবি।
*কিসমিস পুষ্টির ভাণ্ডার। এতে ক্যালোরি, সুগার, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, বি-কমপ্লেক্স, কপারের মতো অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*কিসমিস পুষ্টির ভাণ্ডার। এতে ক্যালোরি, সুগার, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, বি-কমপ্লেক্স, কপারের মতো অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*সাধারণত কেক, পায়েস, সন্দেশ, পোলাও এ সব খাবারে দিয়ে বা জলে ভিজিয়ে রেখে কিসমিস খাই। রক্তনালী শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে উপশম, উচ্চরক্তচাপ নিবারণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হাড় মজবুত করা, কোষ্ঠকাঠিন্য নিবারণ, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, দাঁতের সমস্যা সমাধান, ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে মুক্তি, আয়রনের ঘাটতি পূরণ, রক্তস্বল্পতা নিবারণ, অনিদ্রা দূর করা ইত্যাদি নানা ভাবে কিসমিস খুবই উপকারী ও কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*সাধারণত কেক, পায়েস, সন্দেশ, পোলাও এ সব খাবারে দিয়ে বা জলে ভিজিয়ে রেখে কিসমিস খাই। রক্তনালী শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে উপশম, উচ্চরক্তচাপ নিবারণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হাড় মজবুত করা, কোষ্ঠকাঠিন্য নিবারণ, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, দাঁতের সমস্যা সমাধান, ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে মুক্তি, আয়রনের ঘাটতি পূরণ, রক্তস্বল্পতা নিবারণ, অনিদ্রা দূর করা ইত্যাদি নানা ভাবে কিসমিস খুবই উপকারী ও কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*কিসমিস খাওয়ার সঠিক উপায়: প্রতি রাতে ২০ থেকে ৩০টি কিসমিস জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে এটি ছেঁকে খালি পেটে খেতে হবে। ভিজে যাওয়ার কারণে এর খোসা ফুলে ওঠে, যার কারণে এটি হালকা হয়ে যায়। ভিজিয়ে রাখা কিসমিসের ভিতরে থাকা সব পুষ্টিকর উপাদান সরাসরি শরীরে পৌঁছয়। সংগৃহীত ছবি। 
*কিসমিস খাওয়ার সঠিক উপায়: প্রতি রাতে ২০ থেকে ৩০টি কিসমিস জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে এটি ছেঁকে খালি পেটে খেতে হবে। ভিজে যাওয়ার কারণে এর খোসা ফুলে ওঠে, যার কারণে এটি হালকা হয়ে যায়। ভিজিয়ে রাখা কিসমিসের ভিতরে থাকা সব পুষ্টিকর উপাদান সরাসরি শরীরে পৌঁছয়। সংগৃহীত ছবি।
*বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের (মেডিসিনে এমডি এবং পিএইচডি) মেডিকেল অফিসার ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং বলেন যে, ভেজানো কিসমিসে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা ক্ষতিকর নয়, তবুও ডায়াবেটিক রোগীদের এটি খাওয়া ঠিক নয়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উপকারের পরিবর্তে ক্ষতিকারক সাব্যস্ত হতে পারে। তাই সাবধান হতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের (মেডিসিনে এমডি এবং পিএইচডি) মেডিকেল অফিসার ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং বলেন যে, ভেজানো কিসমিসে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা ক্ষতিকর নয়, তবুও ডায়াবেটিক রোগীদের এটি খাওয়া ঠিক নয়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উপকারের পরিবর্তে ক্ষতিকারক সাব্যস্ত হতে পারে। তাই সাবধান হতে হবে। সংগৃহীত ছবি।