এক ভুলেই চরম সর্বনাশ নায়িকার,বলুন তো কে?

Guess the Celebrity: পেটের দায়ে লোকের বাড়িতে কাজ! ১৯ বছরে বিয়ে, বরকে ছেড়ে বিদেশে অন্য পুরুষের সঙ্গে …! এক ভুলেই চরম সর্বনাশ নায়িকার,বলুন তো কে?

 আজকের দিনে সমস্ত বড় তারকারা সহজেই একটি ফিল্ম থেকে ১০০কোটি টাকা আয় করেন এবং নায়িকরা সেই অনুযায়ী প্রচুর পারিশ্রমিক পান। নায়িকা যতই ভাল হোক না কেন, তার বেতন সবসময় নায়কের চেয়ে বহুগুণ কম এবং এটি কেবল আজ থেকে নয় অতীত থেকে হয়ে আসছে। আজ এমন একজন নায়িকার কথা জানবেন যার প্রথম ছবির পারিশ্রমিক ছিল মাত্র ২৫ টাকা।
আজকের দিনে সমস্ত বড় তারকারা সহজেই একটি ফিল্ম থেকে ১০০কোটি টাকা আয় করেন এবং নায়িকরা সেই অনুযায়ী প্রচুর পারিশ্রমিক পান। নায়িকা যতই ভাল হোক না কেন, তার বেতন সবসময় নায়কের চেয়ে বহুগুণ কম এবং এটি কেবল আজ থেকে নয় অতীত থেকে হয়ে আসছে। আজ এমন একজন নায়িকার কথা জানবেন যার প্রথম ছবির পারিশ্রমিক ছিল মাত্র ২৫ টাকা।
১৯৭০-এর দশকের এমনই একজন সুপারহিট অভিনেত্রী ছিলেন  শশিকলা৷ যিনি দীর্ঘদিন ধরে পর্দায় রাজত্ব করেছেন। তিনি প্রায় ১০০-টির মতো বলিউড ছবিতে কাজ করেছিলেন এবং চলচ্চিত্রে তাঁর সংগ্রাম দীর্ঘকাল ধরে চলেছিল।
১৯৭০-এর দশকের এমনই একজন সুপারহিট অভিনেত্রী ছিলেন শশিকলা৷ যিনি দীর্ঘদিন ধরে পর্দায় রাজত্ব করেছেন। তিনি প্রায় ১০০-টির মতো বলিউড ছবিতে কাজ করেছিলেন এবং চলচ্চিত্রে তাঁর সংগ্রাম দীর্ঘকাল ধরে চলেছিল।
শশীর পুরো নাম ছিল শশীকলা জাওয়ালকার এবং  মারাঠি পরিবারে জন্ম অভিনেত্রীর৷ শুরু থেকেই শশিকলার জীবন অসুবিধায় পূর্ণ ছিল এবং তিনি নায়িকা হওয়া পাশাপাশি চলচ্চিত্রে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শোনা যায়, অভিনেত্রী হওয়ার আগে শশীকলাকে মানুষের বাড়িতে পরিচারিকা হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হয় এবং দীর্ঘদিনের অনেক সংগ্রামের পর তিনি চলচ্চিত্রে কাজ পান।
শশীর পুরো নাম ছিল শশীকলা জাওয়ালকার এবং মারাঠি পরিবারে জন্ম অভিনেত্রীর৷ শুরু থেকেই শশিকলার জীবন অসুবিধায় পূর্ণ ছিল এবং তিনি নায়িকা হওয়া পাশাপাশি চলচ্চিত্রে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শোনা যায়, অভিনেত্রী হওয়ার আগে শশীকলাকে মানুষের বাড়িতে পরিচারিকা হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হয় এবং দীর্ঘদিনের অনেক সংগ্রামের পর তিনি চলচ্চিত্রে কাজ পান।
 শশীকলা ধনী পরিবারের একজন বড় ব্যবসায়ীর মেয়ে ছিলেন৷ কিন্তু পরে তাঁর পরিবারের সঙ্গে এমন কিছু ঘটে যা চরম বিপদে ফেলে তাঁদের সকলকে৷ এক সাক্ষাৎকারে শশীকলা বলেছিলেন, 'আমার বাবা তাঁর সমস্ত উপার্জন ছোট ভাইকে পাঠাতেন, যিনি লন্ডনে পড়াশোনা করতেন। আমরা ছয় ভাই-বোন ছিলাম এবং আমাদের বাবা আমাদের চেয়ে আমাদের ভাইদের চাহিদা বেশি পূরণ করতেন। কিন্তু একটা সময় এল যখন তার ছোট ভাই খুব ভাল চাকরি পেল। কিন্তু তারপর সে পরিবারকে ছেড়ে চলে যায়।
শশীকলা ধনী পরিবারের একজন বড় ব্যবসায়ীর মেয়ে ছিলেন৷ কিন্তু পরে তাঁর পরিবারের সঙ্গে এমন কিছু ঘটে যা চরম বিপদে ফেলে তাঁদের সকলকে৷ এক সাক্ষাৎকারে শশীকলা বলেছিলেন, ‘আমার বাবা তাঁর সমস্ত উপার্জন ছোট ভাইকে পাঠাতেন, যিনি লন্ডনে পড়াশোনা করতেন। আমরা ছয় ভাই-বোন ছিলাম এবং আমাদের বাবা আমাদের চেয়ে আমাদের ভাইদের চাহিদা বেশি পূরণ করতেন। কিন্তু একটা সময় এল যখন তার ছোট ভাই খুব ভাল চাকরি পেল। কিন্তু তারপর সে পরিবারকে ছেড়ে চলে যায়।
তারপরেই অভিনেত্রীর বাবা দেউলিয়া হয়ে যাবন৷ এবং তিনি সেই সময় খুব খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যান তারা। তারপর প্রায় ৮ দিন খাবারও পায়নি তারা। সেই সময় সবাই অপেক্ষা করত কেউ আমাদেরকে তাদের বাড়িতে দুপুরের খাবারের জন্য আমন্ত্রণ জানাবে।
তারপরেই অভিনেত্রীর বাবা দেউলিয়া হয়ে যাবন৷ এবং তিনি সেই সময় খুব খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যান তারা। তারপর প্রায় ৮ দিন খাবারও পায়নি তারা। সেই সময় সবাই অপেক্ষা করত কেউ আমাদেরকে তাদের বাড়িতে দুপুরের খাবারের জন্য আমন্ত্রণ জানাবে।
শশীকলা নাচ, গান এবং অভিনয়ের প্রতি অনুরাগী ছিলেন। সেই সময়ে, তিনি এইভাবে তার জীবিকা নির্বাহ করতেন এবং তিনি সোলাপুর জেলার অনেক শহরে অনেক স্টেজ শো করে সকলের মন জয় করেছিলেন। সে সময় শশিকলার বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর। তারপর এমন এক সময় আসে যখন শশীকলার বাবা  প্রচন্ড দরিদ্র হয়ে ওঠে এবং বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। পরে শশিকলার বাবা পুরো পরিবারকে মুম্বই নিয়ে আসেন।
শশীকলা নাচ, গান এবং অভিনয়ের প্রতি অনুরাগী ছিলেন। সেই সময়ে, তিনি এইভাবে তার জীবিকা নির্বাহ করতেন এবং তিনি সোলাপুর জেলার অনেক শহরে অনেক স্টেজ শো করে সকলের মন জয় করেছিলেন। সে সময় শশিকলার বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর। তারপর এমন এক সময় আসে যখন শশীকলার বাবা প্রচন্ড দরিদ্র হয়ে ওঠে এবং বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। পরে শশিকলার বাবা পুরো পরিবারকে মুম্বই নিয়ে আসেন।
একটি সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কথা উল্লেখ করার সময়, শশিকলা বলেছিলেন যে তাকে পরিচারিকার কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তারপরে তিনি সেই সময়ের বিখ্যাত অভিনেত্রী নুরজাহানের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
একটি সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কথা উল্লেখ করার সময়, শশিকলা বলেছিলেন যে তাকে পরিচারিকার কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তারপরে তিনি সেই সময়ের বিখ্যাত অভিনেত্রী নুরজাহানের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
একটি সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কথা উল্লেখ করার সময়, শশিকলা বলেছিলেন যে তাকে পরিচারিকার কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তারপরে তিনি সেই সময়ের বিখ্যাত অভিনেত্রী নুরজাহানের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নুরজাহান তার সৌন্দর্যকে খুব পছন্দ করেছিলেন এবং তারপরে তিনি শশিকলাকে ছবিতে কাজ করার জন্য তার স্বামীর কাছে যান। এরপর শশিকলাকে ১৯৪৫ সালের 'জিনাত' ছবিতে প্রথমবার বড় পর্দায় দেখা যায়। এই ছবির জন্য মাত্র ২৫ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন অভিনেত্রী।
একটি সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কথা উল্লেখ করার সময়, শশিকলা বলেছিলেন যে তাকে পরিচারিকার কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তারপরে তিনি সেই সময়ের বিখ্যাত অভিনেত্রী নুরজাহানের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নুরজাহান তার সৌন্দর্যকে খুব পছন্দ করেছিলেন এবং তারপরে তিনি শশিকলাকে ছবিতে কাজ করার জন্য তার স্বামীর কাছে যান। এরপর শশিকলাকে ১৯৪৫ সালের ‘জিনাত’ ছবিতে প্রথমবার বড় পর্দায় দেখা যায়। এই ছবির জন্য মাত্র ২৫ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন অভিনেত্রী।
বলিউডে পা রেখেই মাত্র ১৯ বছর বয়সে ওম প্রকাশ সেহগালকে বিয়ে করেন শশীকলা৷ বিয়ের পর তাদের দুই মেয়ে হয় কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয় অভিনেত্রীর৷ তারপরই স্বামীকে ছেড়ে অন্য পুরুষের সঙ্গে বিদেশে চলে যান অভিনেত্রী৷ সেই সম্পর্কও বেশিদিন টেকেনি৷ তারপর ভারতে ফিরে আসেন৷ বাড়ি-পরিবার ছেড়ে এভাবে কারোর সঙ্গে চলে যাওয়াটা জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে করতেন৷ উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ৮৮ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেত্রী৷
বলিউডে পা রেখেই মাত্র ১৯ বছর বয়সে ওম প্রকাশ সেহগালকে বিয়ে করেন শশীকলা৷ বিয়ের পর তাদের দুই মেয়ে হয় কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয় অভিনেত্রীর৷ তারপরই স্বামীকে ছেড়ে অন্য পুরুষের সঙ্গে বিদেশে চলে যান অভিনেত্রী৷ সেই সম্পর্কও বেশিদিন টেকেনি৷ তারপর ভারতে ফিরে আসেন৷ বাড়ি-পরিবার ছেড়ে এভাবে কারোর সঙ্গে চলে যাওয়াটা জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে করতেন৷ উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ৮৮ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেত্রী৷