দক্ষিণ-পশ্চিম ও পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘুরুন আবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এই নিম্নচাপ উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে মধ্য বঙ্গোপসাগরে আরো ঘনীভূত হবে গভীর নিম্নচাপে। গভীর নিম্নচাপ শুক্রবারের পর উত্তর-পূর্ব দিকে এগিয়ে উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করবে শনিবার সন্ধ্যায়। এরপর ভারতের মৌসুম ভবন নিশ্চিত করে ঘূর্ণিঝড়ের কথা না জানালেও বিশ্বের বিভিন্ন মডেল বলছে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে ওড়িশা থেকে বাংলাদেশের মাঝে কোন স্থলভাগে। বালাসোর থেকে সাগরের মাঝে সম্ভাবনা সব থেকে বেশি।

Tropical Cyclone Neville: গরম পড়তেই ভারত মহাসাগরে তৈরি মারাত্মক ঘূর্ণিঝড় ‘ন্যাভেল’, গতি ঘণ্টায় ১৬৫ কিমি

দু’সপ্তাহ ধরে সাগরে শক্তিবৃদ্ধির পর এ বার শেষ পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের আকার ধারণ করল একটি নিম্নচাপ৷ এই ঝড়ের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ন্যাভেল’৷ ইতিমধ্যে ভারত মহাসাগরে এই ঘূর্ণিঝড়ের একটি শক্তিশালী আই বা কেন্দ্র তৈরি হয়ে গিয়েছে৷
দু’সপ্তাহ ধরে সাগরে শক্তিবৃদ্ধির পর এ বার শেষ পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের আকার ধারণ করল একটি নিম্নচাপ৷ এই ঝড়ের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ন্যাভেল’৷ ইতিমধ্যে ভারত মহাসাগরে এই ঘূর্ণিঝড়ের একটি শক্তিশালী আই বা কেন্দ্র তৈরি হয়ে গিয়েছে৷
আপাতত আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, এই ঘূর্ণিঝড়টি ক্যাটগরি তিন-এর আকার ধারণ করেছে৷ ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের শক্তির বিচারে যা অনেকখানি৷ এর ধ্বংসলীলা অনেকটাই চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে৷
আপাতত আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, এই ঘূর্ণিঝড়টি ক্যাটগরি তিন-এর আকার ধারণ করেছে৷ ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের শক্তির বিচারে যা অনেকখানি৷ এর ধ্বংসলীলা অনেকটাই চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে৷
আপাতত বোঝা যাচ্ছে না, কোথায় এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে৷ স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সময় এই ঝড়ের গতি হতে পারে ১৬৫ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টায়, সেই হিসাবে বলা চলে, এর ধ্বংস করার শক্তি তীব্র হতে পারে৷
আপাতত বোঝা যাচ্ছে না, কোথায় এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে৷ স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সময় এই ঝড়ের গতি হতে পারে ১৬৫ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টায়, সেই হিসাবে বলা চলে, এর ধ্বংস করার শক্তি তীব্র হতে পারে৷
তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ঘূর্ণিঝড়ের স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা তেমন নেই৷ এটি ভারত মহাসগারেই ৮০০ কিলোমিটার যাত্রা করে মিলিয়ে যেতে পারে৷ অস্ট্রেলিয়াতেও এর প্রভাব তেমন পড়বে না৷

তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ঘূর্ণিঝড়ের স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা তেমন নেই৷ এটি ভারত মহাসগারেই ৮০০ কিলোমিটার যাত্রা করে মিলিয়ে যেতে পারে৷ অস্ট্রেলিয়াতেও এর প্রভাব তেমন পড়বে না৷
পাশাপাশি, সাগরের কোনও দ্বীপ বা দ্বীপপুঞ্জের উপরেও এর প্রভাব তেমন করে পড়ার কোনও সম্ভাবনা তৈরি হয়নি৷ এটি অস্ট্রেলিয়া মেনল্যান্ড থেকে ক্রমে দক্ষিণের দিকে অগ্রসর হচ্ছে৷ সেখানেও বিপুল প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম৷
পাশাপাশি, সাগরের কোনও দ্বীপ বা দ্বীপপুঞ্জের উপরেও এর প্রভাব তেমন করে পড়ার কোনও সম্ভাবনা তৈরি হয়নি৷ এটি অস্ট্রেলিয়া মেনল্যান্ড থেকে ক্রমে দক্ষিণের দিকে অগ্রসর হচ্ছে৷ সেখানেও বিপুল প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম৷
এই মরশুমে অস্ট্রেলিয়ায় এই নিয়ে ষষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় তৈরি হল৷ একই মরশুমে এতগুলি ঘূর্ণিঝড়ের দাপট কার্যত এর আগে কখনও দেখা যায়নি৷ এল নিনোর প্রভাবে সাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে এই ঘূ্র্ণিঝড়ের দাপট দেখা দিচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে৷
এই মরশুমে অস্ট্রেলিয়ায় এই নিয়ে ষষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় তৈরি হল৷ একই মরশুমে এতগুলি ঘূর্ণিঝড়ের দাপট কার্যত এর আগে কখনও দেখা যায়নি৷ এল নিনোর প্রভাবে সাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে এই ঘূ্র্ণিঝড়ের দাপট দেখা দিচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে৷