Income Tax: বদলাতে পারে আয়করের হার, কর ছাড়ের সীমা বাড়িয়ে ৫ লাখ করা হতে পারে ?

আসন্ন বাজেটে নিম্ন মধ্যবিত্তদের বড় উপহার দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। এর সঙ্গে যুক্ত একাধিক সরকারি কর্মকর্তা মানিকন্ট্রোলকে এই বিষয়ে জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, লেনদেন বাড়ানোর জন্য সরকার আয়কর স্ল্যাবে পরিবর্তন করতে পারে, যাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় থাকে।
আসন্ন বাজেটে নিম্ন মধ্যবিত্তদের বড় উপহার দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। এর সঙ্গে যুক্ত একাধিক সরকারি কর্মকর্তা মানিকন্ট্রোলকে এই বিষয়ে জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, লেনদেন বাড়ানোর জন্য সরকার আয়কর স্ল্যাবে পরিবর্তন করতে পারে, যাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় থাকে।
কেন্দ্র সরকার মনে করছে, করছাড় দিলে আমজনতার সঞ্চয় বাড়বে। সেই টাকায় তাঁরা অন্যান্য জিনিস কিনবেন। ফলে লেনদেন বাড়বে। জিডিপি-র প্রবৃদ্ধি গতি পাবে। এখানে বলে রাখা ভাল, জুলাইয়ের শেষ দিকে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।
কেন্দ্র সরকার মনে করছে, করছাড় দিলে আমজনতার সঞ্চয় বাড়বে। সেই টাকায় তাঁরা অন্যান্য জিনিস কিনবেন। ফলে লেনদেন বাড়বে। জিডিপি-র প্রবৃদ্ধি গতি পাবে। এখানে বলে রাখা ভাল, জুলাইয়ের শেষ দিকে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।
এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, আসন্ন বাজেটে আয়কর স্ল্যাবে ছাড়ের সীমা ৩ লক্ষ থেকে বেড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। এই পরিবর্তন শুধু নতুন কর কাঠামোর অধীনে রিটার্ন দাখিল করা করদাতাদের জন্য প্রযোজ্য হবে। উদ্দেশ্য, স্বল্প আয়ের শ্রেণীর হাতে খরচের জন্য আরও অর্থ ছেড়ে রাখা।
এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, আসন্ন বাজেটে আয়কর স্ল্যাবে ছাড়ের সীমা ৩ লক্ষ থেকে বেড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। এই পরিবর্তন শুধু নতুন কর কাঠামোর অধীনে রিটার্ন দাখিল করা করদাতাদের জন্য প্রযোজ্য হবে। উদ্দেশ্য, স্বল্প আয়ের শ্রেণীর হাতে খরচের জন্য আরও অর্থ ছেড়ে রাখা।
এই নিয়ে খুব শীঘ্রই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সরকার ২০২০ সালের বাজেটে নতুন কর কাঠামো চালু করেছিল। পুরনো কর কাঠামোর চেয়ে এতে করের হার কম। তবে একাধিক ছাড় এবং ডিডাকশনের সুবিধা মেলে না। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় করদাতাদের নতুন এবং পুরনো কর কাঠামোর মধ্যে যে কোনও একটি বেছে নেওয়ার বিকল্প দেওয়া হয়েছে।
এই নিয়ে খুব শীঘ্রই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সরকার ২০২০ সালের বাজেটে নতুন কর কাঠামো চালু করেছিল। পুরনো কর কাঠামোর চেয়ে এতে করের হার কম। তবে একাধিক ছাড় এবং ডিডাকশনের সুবিধা মেলে না। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় করদাতাদের নতুন এবং পুরনো কর কাঠামোর মধ্যে যে কোনও একটি বেছে নেওয়ার বিকল্প দেওয়া হয়েছে।
পুরনো কর কাঠামোয় করদাতারা আয়কর আইনের বিভিন্ন ধারার আওতায় বিনিয়োগ, বিমা, বাড়ি ভাতা, ছুটি, ভ্রমণ ভাতা ইত্যাদির উপর কর ছাড় পান। অন্য এক সরকারি আধিকারিক বলেন, শিল্প মহল নতুন কর ব্যবস্থার অধীনে আয়কর স্ল্যাবের সর্বোচ্চ হার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করার অনুরোধ করেছেন। তবে এই দাবি সরকারের পক্ষে বিবেচনা করার সম্ভাবনা কম।
পুরনো কর কাঠামোয় করদাতারা আয়কর আইনের বিভিন্ন ধারার আওতায় বিনিয়োগ, বিমা, বাড়ি ভাতা, ছুটি, ভ্রমণ ভাতা ইত্যাদির উপর কর ছাড় পান। অন্য এক সরকারি আধিকারিক বলেন, শিল্প মহল নতুন কর ব্যবস্থার অধীনে আয়কর স্ল্যাবের সর্বোচ্চ হার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করার অনুরোধ করেছেন। তবে এই দাবি সরকারের পক্ষে বিবেচনা করার সম্ভাবনা কম।
সরকারি আধিকারিকের কথায়, “আয়কর স্ল্যাবের ঊর্ধ্ব সীমাতে পরিবর্তনের কোন সম্ভাবনা নেই কারণ বর্তমানে নিম্ন আয়ের গোষ্ঠীর লোকেদের জন্য লেনদেন বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে”। তাঁর মতে, পুরনো ট্যাক্স স্ল্যাব হার বদলের কোনও সম্ভাবনাও আপাতত আছে বলে মনে হচ্ছে না।
সরকারি আধিকারিকের কথায়, “আয়কর স্ল্যাবের ঊর্ধ্ব সীমাতে পরিবর্তনের কোন সম্ভাবনা নেই কারণ বর্তমানে নিম্ন আয়ের গোষ্ঠীর লোকেদের জন্য লেনদেন বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে”। তাঁর মতে, পুরনো ট্যাক্স স্ল্যাব হার বদলের কোনও সম্ভাবনাও আপাতত আছে বলে মনে হচ্ছে না।