পরিচালকের কথায় গভীর রাতে হোটেলের ঘরে যাননি বলে একটি ছবির নায়িকা হওয়া ভাগ্যে জোটেনি ! ‘বিস্ফোরক’ তথ্য অভিনেত্রীর

পরিচালকের কথায় গভীর রাতে হোটেলের ঘরে যাননি বলে একটি ছবির নায়িকা হওয়া ভাগ্যে জোটেনি ! ‘বিস্ফোরক’ তথ্য অভিনেত্রীর

প্রায় চার দশক আগে বলিউডে প্রবেশ করেছিলেন অভিনেত্রী উপাসনা সিং। ইতিমধ্যে তিনি নানা ছবিতে তাঁর স্মরণীয় অভিনয় দিয়ে দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছেন। ১৯৯৭ সালের চলচ্চিত্র 'জুদাই'-তে তাঁর অভিনয় আজও দর্শকদের প্রথম পছন্দের। রাজ কানওয়ার পরিচালিত এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন উপাসনা।
প্রায় চার দশক আগে বলিউডে প্রবেশ করেছিলেন অভিনেত্রী উপাসনা সিং। ইতিমধ্যে তিনি নানা ছবিতে তাঁর স্মরণীয় অভিনয় দিয়ে দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছেন। ১৯৯৭ সালের চলচ্চিত্র ‘জুদাই’-তে তাঁর অভিনয় আজও দর্শকদের প্রথম পছন্দের। রাজ কানওয়ার পরিচালিত এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন উপাসনা।
জুদাই-তে, উপাসনাকে অভিনেতা পরেশ রাওয়ালের স্ত্রীর ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল, অন্য দিকে, তিনি তাঁর মেয়ের চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। জনি লিভারের সঙ্গে তাঁর মজার রোমান্টিক চরিত্রও খুব জনপ্রিয় হয়। ছবিতে তাঁর 'আব্বা ডাব্বা জব্বা' সংলাপটি বিখ্যাত হয়ে ওঠে। এই ছবির মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা পান উপাসনা।
জুদাই-তে, উপাসনাকে অভিনেতা পরেশ রাওয়ালের স্ত্রীর ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল, অন্য দিকে, তিনি তাঁর মেয়ের চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। জনি লিভারের সঙ্গে তাঁর মজার রোমান্টিক চরিত্রও খুব জনপ্রিয় হয়। ছবিতে তাঁর ‘আব্বা ডাব্বা জব্বা’ সংলাপটি বিখ্যাত হয়ে ওঠে। এই ছবির মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা পান উপাসনা।
উপাসনা সিং টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একবার জানিয়েছিলেন যে, ছবিতে তার কাজ সম্পর্কে আলোচনার সময়, শ্রীদেবী নিজে তাঁর প্রশংসা করেছিলেন। প্রাথমিক আপত্তি সত্ত্বেও, উপাসনা ছবির বিখ্যাত সংলাপ 'আব্বা ডাব্বা জব্বা' খুব ভালভাবে পরিবেশন করেছিলেন। তিনি এই চরিত্রের বিভিন্ন অভিব্যক্তির উপর জোর দিয়েছিলেন। উপাসনা জানিয়েছেন যে, প্রথমে ‘আব্বা ডাব্বা জব্বা’ ডায়লগ শুনে তিনি মোটেও বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে একজন বোবা মানুষ এই কথাগুলোই বলতে পারে।
উপাসনা সিং টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একবার জানিয়েছিলেন যে, ছবিতে তার কাজ সম্পর্কে আলোচনার সময়, শ্রীদেবী নিজে তাঁর প্রশংসা করেছিলেন। প্রাথমিক আপত্তি সত্ত্বেও, উপাসনা ছবির বিখ্যাত সংলাপ ‘আব্বা ডাব্বা জব্বা’ খুব ভালভাবে পরিবেশন করেছিলেন। তিনি এই চরিত্রের বিভিন্ন অভিব্যক্তির উপর জোর দিয়েছিলেন। উপাসনা জানিয়েছেন যে, প্রথমে ‘আব্বা ডাব্বা জব্বা’ ডায়লগ শুনে তিনি মোটেও বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে একজন বোবা মানুষ এই কথাগুলোই বলতে পারে।
উপাসনা সিং আরও জানান যে, প্রাথমিক ভাবে তিনি ‘জুদাই’ ছবির গল্পটিও তেমন পছন্দ করতে পারেননি, কিন্তু তারপরে সেই জুদাই বড় হিট হয়ে যায়। ইটির সঙ্গে কথোপকথনে, উপাসনা সিং সাউথ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে যে সংগ্রামের মুখোমুখি হয়েছেন সে সম্পর্কেও কথা বলেছেন। বিনোদন জগতে নিজের জন্য পথ তৈরি করা উপাসনার পক্ষে সহজ ছিল না। অভিনেত্রী বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন আমি এক ভয়ঙ্কর ঘটনার পর সিনেমা করা বন্ধ করে দিয়েছিলাম।’’
উপাসনা সিং আরও জানান যে, প্রাথমিক ভাবে তিনি ‘জুদাই’ ছবির গল্পটিও তেমন পছন্দ করতে পারেননি, কিন্তু তারপরে সেই জুদাই বড় হিট হয়ে যায়। ইটির সঙ্গে কথোপকথনে, উপাসনা সিং সাউথ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে যে সংগ্রামের মুখোমুখি হয়েছেন সে সম্পর্কেও কথা বলেছেন। বিনোদন জগতে নিজের জন্য পথ তৈরি করা উপাসনার পক্ষে সহজ ছিল না। অভিনেত্রী বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন আমি এক ভয়ঙ্কর ঘটনার পর সিনেমা করা বন্ধ করে দিয়েছিলাম।’’
তিনি বলেন, ‘‘আমি নাম নেব না, তবে দক্ষিণের একজন পরিচালক আমাকে অনিল কাপুরের বিপরীতে কাস্ট করেছিলেন এবং আমি সবাইকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। কিন্তু পরে ডিরেক্টর আমাকে গভীর রাতে ফোন করে হোটেলে মিটিং করার জন্য ডেকেছিলেন এবং সেই সময় আমার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।’’
তিনি বলেন, ‘‘আমি নাম নেব না, তবে দক্ষিণের একজন পরিচালক আমাকে অনিল কাপুরের বিপরীতে কাস্ট করেছিলেন এবং আমি সবাইকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। কিন্তু পরে ডিরেক্টর আমাকে গভীর রাতে ফোন করে হোটেলে মিটিং করার জন্য ডেকেছিলেন এবং সেই সময় আমার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।’’
অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘‘আমি কী বলব বুঝতে পারছিলাম না। পরে অনেক ভেবে বললাম যে আমি পরের দিন আসব। ওই ডিরেক্টর গাড়ি পাঠাতেও প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু পরে অনিল কাপুরের সঙ্গে ছবি হারিয়ে অনেক কেঁদেছিলাম।’’
অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘‘আমি কী বলব বুঝতে পারছিলাম না। পরে অনেক ভেবে বললাম যে আমি পরের দিন আসব। ওই ডিরেক্টর গাড়ি পাঠাতেও প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু পরে অনিল কাপুরের সঙ্গে ছবি হারিয়ে অনেক কেঁদেছিলাম।’’
উপাসনার কথায়, ‘‘আমি ওঁকে বলেছিলাম যে, আপনি আমার বাবার বয়সী। আপনি কীভাবে আমাকে নিয়ে এই সব ভাবতে পারেন। এই ঘটনার পর ৭ দিন ঘর থেকে বের হতে পারিনি। তবে আমার মা আমাকে সাহস দিয়েছিলেন।’’
উপাসনার কথায়, ‘‘আমি ওঁকে বলেছিলাম যে, আপনি আমার বাবার বয়সী। আপনি কীভাবে আমাকে নিয়ে এই সব ভাবতে পারেন। এই ঘটনার পর ৭ দিন ঘর থেকে বের হতে পারিনি। তবে আমার মা আমাকে সাহস দিয়েছিলেন।’’