Vastu Tips: কালো সুতো আর ময়ূরের পালক…এই কাজই পাল্টে দিতে পারে কপাল, জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ

বাস্তুশাস্ত্রে ময়ূর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে। ময়ূরের পালকের অগণিত উপকারিতা রয়েছে বলে মনে করা হয়।
বাস্তুশাস্ত্রে ময়ূর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে। ময়ূরের পালকের অগণিত উপকারিতা রয়েছে বলে মনে করা হয়।
ময়ূরের পালককে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। সাধারণ বিশ্বাস, এটি শ্রীকৃষ্ণেরও অত্যন্ত প্রিয়। জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক হিতেন্দ্র কুমার শর্মা আমাদের বাড়িতে ময়ূরের পালক রাখার উপকারিতা সম্পর্কে জানাচ্ছেন।
ময়ূরের পালককে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। সাধারণ বিশ্বাস, এটি শ্রীকৃষ্ণেরও অত্যন্ত প্রিয়। জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক হিতেন্দ্র কুমার শর্মা আমাদের বাড়িতে ময়ূরের পালক রাখার উপকারিতা সম্পর্কে জানাচ্ছেন।
বলা হয়ে থাকে ময়ূরের পালক দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করলে অনেক সমস্যা থেকেই মুক্তি পাওয়া যায়।
বলা হয়ে থাকে ময়ূরের পালক দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করলে অনেক সমস্যা থেকেই মুক্তি পাওয়া যায়।
আপনি যদি ময়ূরের পালকের চারপাশে একটি কালো সুতো বেঁধে আপনার পার্স বা মানিব্যাগে রাখেন তবে আপনি আর্থিক লাভ পাবেন এবং ক্ষতি ও ঋণের সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। যে কোনও রকমের আর্থিক সমস্যা হলে সিন্দুক বা যেখনে টাকা পয়সা থাকে তার দক্ষিণ-পূর্ব দিক করে রাখতে হবে ময়ূরের পালক ৷ এতেই আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে ৷
আপনি যদি ময়ূরের পালকের চারপাশে একটি কালো সুতো বেঁধে আপনার পার্স বা মানিব্যাগে রাখেন তবে আপনি আর্থিক লাভ পাবেন এবং ক্ষতি ও ঋণের সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। যে কোনও রকমের আর্থিক সমস্যা হলে সিন্দুক বা যেখনে টাকা পয়সা থাকে তার দক্ষিণ-পূর্ব দিক করে রাখতে হবে ময়ূরের পালক ৷ এতেই আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে ৷
আপনি যদি দুঃস্বপ্ন দেখেন বা প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখে বিরক্ত হন, তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে আপনার বালিশের নীচে ময়ূরের পালক রাখলে উপকার পাওয়া যায়। বাড়ির প্রধান গেটে গণেশের মূর্তির সঙ্গে ময়ূরের পালক রাখলে দূর হয় বাস্তুদোষ ৷ একই সঙ্গে বাড়ির সমস্ত রকমের নেতিবাচক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব হয় ৷
আপনি যদি দুঃস্বপ্ন দেখেন বা প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখে বিরক্ত হন, তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে আপনার বালিশের নীচে ময়ূরের পালক রাখলে উপকার পাওয়া যায়। বাড়ির প্রধান গেটে গণেশের মূর্তির সঙ্গে ময়ূরের পালক রাখলে দূর হয় বাস্তুদোষ ৷ একই সঙ্গে বাড়ির সমস্ত রকমের নেতিবাচক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব হয় ৷
বাড়িতে পূজার ঘর, প্রতিমা পরিষ্কার করার জন্য ময়ূরের পালক ব্যবহার করা সবসময়ই ভাল। এতে পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়৷ ঋণের সমস্যাও কমে। এছাড়াও আটকে থাকা টাকা পয়সা সহজেই পেতে পারেন আর বাধা বিপত্তির জন্য আটকে থাকা কাজ সহজেই সেরে ফেলতে পারেন ৷
বাড়িতে পূজার ঘর, প্রতিমা পরিষ্কার করার জন্য ময়ূরের পালক ব্যবহার করা সবসময়ই ভাল। এতে পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়৷ ঋণের সমস্যাও কমে। এছাড়াও আটকে থাকা টাকা পয়সা সহজেই পেতে পারেন আর বাধা বিপত্তির জন্য আটকে থাকা কাজ সহজেই সেরে ফেলতে পারেন ৷
আপনি যদি বিবাহিত হন তবে আপনার বালিশের নীচে ময়ূরের পালক রাখার অভ্যাস করুন। এতে আপনার পরিবারে ভালবাসা বাড়বে। দাম্পত্য জীবনও সুখের হবে। কোনও বিষয়ে কাররো সঙ্গে মনমালিন্য থাকলে ঠাকুর ঘরে রাখা ধার্মিক বইয়ের মধ্যে রেখে দিন ময়ূরের পালক মন্ত্রের মত কাজ করবে ৷ এমন করলে সমৃদ্ধির পথ সুগম হয় ৷ যদি সন্তানের লেখাপড়ায় মন না থাকে সেক্ষেত্রে পড়ার ঘরে ময়ূরের পালক রেখে দিলে লেখাপড়ার মন ফিরতে পারে সন্তানের ৷
আপনি যদি বিবাহিত হন তবে আপনার বালিশের নীচে ময়ূরের পালক রাখার অভ্যাস করুন। এতে আপনার পরিবারে ভালবাসা বাড়বে। দাম্পত্য জীবনও সুখের হবে। কোনও বিষয়ে কাররো সঙ্গে মনমালিন্য থাকলে ঠাকুর ঘরে রাখা ধার্মিক বইয়ের মধ্যে রেখে দিন ময়ূরের পালক মন্ত্রের মত কাজ করবে ৷ এমন করলে সমৃদ্ধির পথ সুগম হয় ৷ যদি সন্তানের লেখাপড়ায় মন না থাকে সেক্ষেত্রে পড়ার ঘরে ময়ূরের পালক রেখে দিলে লেখাপড়ার মন ফিরতে পারে সন্তানের ৷
(দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না। কোনও রকমের সংস্কার-কুসংস্কারের পক্ষেও কথা বলে না)
(দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না। কোনও রকমের সংস্কার-কুসংস্কারের পক্ষেও কথা বলে না)