Tag Archives: Vastu tips

জ্যোতিষকাহন, দক্ষিণ দিনাজপুর

Vastu Tips: এই গাছ বাড়িতে থাকলেই সর্বনাশ! নিয়ম না মেনে কাটলেও বিপদ! সব শেষ করে দেবে

Gallery April 27, 2024 Bangla Digital Desk

বাস্তু অনুসারে, অশ্বত্থ গাছ কখনই বাড়িতে লাগানো উচিৎ নয়। কারণ বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে এটি উপযুক্ত বলে মনে করা হয় না। বলা হয় যদি এটি প্রাকৃতিকভাবে বৃদ্ধি পায় তবে সাবধানে অপসারণ করা উচিৎ।সুস্মিতা গোস্বামী

অশ্বত্থের ছায়া বা গাছের হাওয়া খুবই আরামদায়ক। তবে গৃহস্থের জন্য অশ্বত্থের ছায়া একেবারেই ভাল নয়। এতে বাড়ির অগ্রগতি রুখে যায়। ফলে প্রভাব পড়ে সদস্যদের কর্মজীবনে।সুস্মিতা গোস্বামী

অশ্বত্থ গাছে বৈরাগ্য আসে। বলা হয়ে থাকে এটা বিবাহিত জীবনের জন্য ভাল নয়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে এই গাছ থাকার কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহের পাশাপাশি ঘরের শান্তি নষ্ট হয়।সুস্মিতা গোস্বামী

অশ্বত্থ গাছ প্রচুর পরিমানে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয়। যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে মানুষের শরীরে ঢুকলে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। এমনকি বাড়ির সদস্যদের শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা যায়।সুস্মিতা গোস্বামী

অশ্বত্থ গাছ সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলে। অশ্বত্থ গাছের ছায়া বাড়িতে পড়লে নানান রকমের বাঁধা আসে পরিবারে। তবে এই গাছ বাড়ির বাইরে থাকলে তা পুজো করা উচিৎ। সুস্মিতা গোস্বামী

নিয়ম না মেনে অশ্বত্থ গাছ কাটার ফলেও পিতৃদোষ হয়। সেই কারণেই সর্বদা জ্যোতিষীর পরামর্শ বা পুজোর পরে অশ্বত্থ গাছটি কেটে নেওয়া উচিৎ।সুস্মিতা গোস্বামী

জ্যোতিষকাহন

Vastu Tips for Alum: পাল্টাবে জীবন! হাসবে ভাগ্য! শুধু ১ টুকরো ফটকিরি রাখুন এভাবে

Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk

দৈনন্দিন জীবনে নানা কাজে প্রয়োজনীয় হল ফটকিরি৷ অশুদ্ধ জিনিস শুদ্ধ বা শোধন করতে ফটকিরি জুড়িহীন৷ কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বাস্তু শাস্ত্রেও এক টুকরো ফটকিরি কাজ করে ম্যাজিকের মতো৷

জল পরিস্রাবণের পাশাপাশি ভাগ্যোদয়ের নানা কাজে জাদু দেখাতে পারে এক টুকরো ফটকিরি৷ ঠিকমতো ব্যবহার করতে জানলে সংসারে ও ভাগ্যে রাতারাতি আসবে বড় পবিবর্তন৷ বলছেন বাস্ত বিশেষজ্ঞ আরতি ঢাইয়া৷

ফটকিরি গুঁড়ো করে বাড়ির সব ঘরের কোণে ছড়িয়ে দিতে হবে৷ বাড়িতে লেগে থাকা অশান্তি দূর হবে৷

রাতে ঘুমনোর সময় মাথার পাশে বিছানায় এক টুকরো ফটকিরি রাখুন৷ তাহলে জীবন থেকে নেগেটিভ শক্তির কুপ্রভাব দূর হবে৷

বাথরুমে রাখুন ফটকিরি৷ কিছু দিন অন্তর সেটা পরিবর্তন করুন৷ এতে নেগেটিভ শক্তি দূর হবে৷

এক টুকরো ফটকিরি কালো কাপড়ে বেঁধে ঘরের দরজায় ঝুলিয়ে দিন৷ সাফল্যের পথে সব বাধা বিপত্তি কাটবে৷

জ্যোতিষকাহন

Vastu Tips: বাড়িতে শখ করে ভুল ধরনের মানি প্ল্যান্ট রাখছেন না তো? সব টাকা হারিয়ে কাঙাল হতে হবে

Gallery April 24, 2024 Bangla Digital Desk

বাড়িতে মানি প্ল্যান্ট লাগালে ঘরের পবিত্রতা বৃদ্ধি পায়। এবং ঘর থেকে অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়। অনেক ধরনের মানি প্ল্যান্ট আছে। এমন পরিস্থিতিতে সঠিক মানি প্ল্যান্ট সম্পর্কে জানা জরুরি। বাড়িতে ভুল মানি প্ল্যান্ট লাগালে সমস্যা হতে পারে। আর্থিক লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ভোপালের জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানাচ্ছেন বাড়িতে কোন মানি প্ল্যান্ট লাগানো উচিত।

অনেক ধরনের মানি প্ল্যান্ট পাওয়া যায়। কিছু মানি প্ল্যান্টের ছোট পাতা থাকে। কোনও কোনওটির আবার বড় পাতা থাকে। কিছু মানি প্ল্যান্টের পাতার রঙ গাঢ় সবুজ, আবার কিছু মানি প্ল্যান্টের পাতার রঙ হালকা সবুজ। এমন পরিস্থিতিতে বাড়িতে মানি প্ল্যান্ট লাগানোর সময় এর আকার ও রঙের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি বলে মনে করা হয়।

বাড়িতে একটি মানি প্ল্যান্ট লাগালে গাঢ় সবুজ পাতা এবং বড় আকারের একটি গাছ লাগান। একটি বড় আকারের মানি প্ল্যান্ট যেটি ভাল ভাবে বেড়ে উঠেছে এবং প্রচুর লতাগুল্ম রয়েছে তা বাড়িতে লাগাতে হবে। মানি প্ল্যান্টের ছোট চারা ঘরে আনা উচিত নয়।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, যে মানি প্ল্যান্টের পাতা গাঢ় সবুজ, সেটি আর্থিক সুবিধা দেয়। এছাড়া অনেক মানি প্ল্যান্টের পাতায় হালকা সবুজ এবং সাদা দাগ থাকে। এই ধরনের মানি প্ল্যান্ট অর্থের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

সেই মানি প্ল্যান্টই বাড়িতে লাগানো উচিত, যা সম্পূর্ণরূপে বেড়ে উঠেছে। এই ধরনের মানি প্ল্যান্ট ঘরে অর্থের আগমনে বাধা সৃষ্টিকারী ত্রুটিগুলিও দূর করে।

জ্যোতিষকাহন

Tulsi Vastu Tips: গৃহস্থ বাড়িতে কি আদৌ রাখা উচিত কৃষ্ণ তুলসী? দেখুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞেরা..জানুুন আসল তথ্য

Gallery April 20, 2024 Bangla Digital Desk

তুলসী আমাদের কাছে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গাছ৷ এমন খুব কম পুজোই রয়েছে যেখানে তুলসী পাতার ব্যবহার করা হয় না৷ শুধু তাই নয়, নিত্যপুজোতেও আমাদের প্রতিদিন তুলসী পাতা প্রয়োজন হয়৷ তাছাড়া, গুরুজনেরা বলে থাকেন যে বাড়িতে নিয়মিত তুলসী গাছের পুজো করা হয়, ধূপ-ধুনো, প্রদীপ দেখানো হয়, নিয়মিত জল দেওয়া হয়, সেই সংসার থেকে যে কোনও খারাপ দৃষ্টি দূরে থাকে৷ সংসারে কোনওদিন টাকা পয়সার অভাব হয় না৷ শান্তি বজায় থাকে৷

শুধু তাই নয়, আমরা জানি পুজো অর্চনা ছাড়াও তুলসীর ওষধি গুণও মারাত্মক৷ সর্দিকাশিতে, তুলসী পাতা অসাধারণ কাজ দেয়৷ ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, তুলসী গাছে মা লক্ষ্মীর অধিবাস বলে মনে করা হয়। বুধবার ও রবিবার ছাড়া নিয়মিত তুলসী গাছের গোড়ায় জল নিবেদন করা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটি করলে ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি ও ইতিবাচক শক্তির প্রবাহ বাড়ে।

তুলসী নানা প্রকারের হতে পারে৷ তবে মূলত আমাদের চারপাশে আমরা দুই প্রকারের তুলসী গাছই দেখে থাকি৷ একটিকে বলা হয় রাম তুলসী এবং অন্যটি শ্যামা তুলসী বা কৃষ্ণ তুলসী। আমাদের মধ্যে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে, এই দুই গাছের মধ্যে পার্থক্য কী? সংসারের ভালর জন্য কোন তুলসী ভাল৷ গৃহস্থ বাড়িতে কি আদৌ কৃষ্ণ তুলসী গাছ রাখা উচিত? আসুন জেনে নিই এবিষয়ে ভোপালের জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা হিতেন্দ্র কুমার শর্মা কী বলছেন৷

রাম তুলসীর রং উজ্জ্বল সবুজ। এর স্বাদ অন্যটির তুলনায় স্বাদু বা মিষ্টি। এটি শ্রী তুলসী নামেও পরিচিত। অন্যদিকে, শ্যামা তুলসী বা কৃষ্ণ তুলসীর রং গাঢ় বেগুনি। স্বাদ অনুযায়ী, এটি রাম তুলসীর মতো স্বাদু মিষ্টি নয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে এই তুলসী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অত্যন্ত প্রিয়।

কিন্তু, বাড়িতে কোন তুলসী গাছ লাগানো শুভ? কিংবা কারও বাড়িতে যদি কৃষ্ণ তুলসী থাকে, তা কি রাখা যেতে পারে? হিন্দু ধর্মে সাধারণত দুই ধরনের তুলসী গাছই ঘরে লাগানো হয়। তবে কিছু পণ্ডিত মনে করেন যে গৃহস্থ বাড়িতে রাম তুলসী লাগানোই ভাল। এটি ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি এবং ইতিবাচক শক্তি আকর্ষণ করে। অনেকে নিয়মানুযায়ী তুলসী পূজা করেন এবং প্রতি সন্ধ্যায় তুলসীতে প্রদীপ জ্বালান। পূজা পাঠে রাম তুলসীকেও বিশেষ স্থান দেওয়া হয়েছে।

তবে আপনি বাড়িতে শ্যামা তুলসী বা কৃষ্ণ তুলসীও লাগাতে পারেন৷ তবে এটি পূজার চেয়ে ওষুধের জন্যেই বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে এই গাছ বাড়িতে থাকলে কোনও ক্ষতি কোনওদিনই হয় না৷

জ্যোতিষকাহন

Vastu Tips: মাত্র ১ টাকাই যথেষ্ট! টাকা-পয়সার অভাব হবে না কোনও দিন…জীবন থেকে দূর হবে অশান্তি

Gallery April 17, 2024 Bangla Digital Desk

আমাদের বাড়িতে এমন অনেক মশলা এবং খাবারে ব্যবহৃত এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা জ্যোতিষশাস্ত্রেও নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করা যায়৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নির্দিষ্ট উপায়ে এই জিনিসগুলি ব্যবহার করলে তা আমাদের সংসারে সুখ, সমৃদ্ধি, সম্পদ এবং ইতিবাচকতা প্রদান করে থাকে। তাছাড়া, এগুলি আমাদের জীবনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাবও ফেলে।

ভোপালের বাসিন্দা তথা বাস্তু পরামর্শদাতা হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন রাতে ঘুমোনোর আগে আপনার বিছানার কাছে এই পাঁচটি জিনিস রাখলে কিছুদিনের মধ্যেই ফল পেতে পারেন হাতেনাতে৷

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যে ব্যক্তি নিয়মিত ঘুমোনোর সময় বিছানায় সবুজ এলাচ রাখেন, তাঁর ভাগ্যের উত্থান ঘটে এবং যে কোনও কাজে ভাগ্য তাঁর সহায় হয়।

প্রতিদিন রাতে ঘুমনোর আগে আপনার বালিশের নীচে একটি রসুনের কোয়া রাখুন৷ এতে নেতিবাচক শক্তি আপনার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না৷ আপনার জীবনে পজিটিভ শক্তির সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাঁর বালিশের নীচে একটি তুলসী পাতা রাখেন, তাঁর চারপাশে ইতিবাচক শক্তির সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, ভগবান বিষ্ণুর তুলসী গাছ অত্যন্ত প্রিয়।

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, আপনি যদি প্রতিদিন ঘুমানোর আগে আপনার বিছানার কাছে হলুদের একটি পিণ্ড রাখেন তাহলে তা আপনার কাজের অগ্রগতিতে সহায়তা করবে৷ আপনার সম্পদ বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

১ টাকার মুদ্রা: যে ব্যক্তি তাঁর বিছানায় ঘুমনোর আগে নিজের বালিশের নীচে প্রতিদিন একটি ১টাকার কয়েন রাখেন, তাঁর জীবনে কখনও কোনও আর্থিক সংকটের তৈরি হয় না। তাঁর ঋণ মুক্তি হয় এবং তার আয়ের উৎসও বৃদ্ধি পায়।

দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।

জ্যোতিষকাহন

Vastu Tips For Toilet: সর্বনাশ! সিঁড়ির নিচে টয়লেট বানাচ্ছেন? সংসার নিমেষে তছনছ, চরম আর্থিক সঙ্কট পিছু ছাড়বে না, জানুন কী বলছেন বাস্তু বিশেষজ্ঞ

Gallery April 15, 2024 Bangla Digital Desk

ঘর তৈরিতে প্রতিটি জায়গারই বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বাস্তুশাস্ত্রে, বাড়ি তৈরির সময় প্রতিটি দিকের বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। বেডরুম কোথায় হবে, সিঁড়ি কোথায় হবে, বাথরুম ও টয়লেট কোথায় হবে, সবকিছুই ঠিক করা হয় বাস্তু অনুসারে।

ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানিয়েছেন যে, সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করা মোটেই ঠিক নয়, বাস্তু মতে সংসারে এর বিরাট প্রভাব রয়েছে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, টয়লেট তৈরির জন্য কিছু নির্দিষ্ট দিক নির্দেশ সহ নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। বাড়িতে এমন কিছু জায়গা আছে। যেখানে বাথরুম তৈরি করলে বাস্তু দোষ হতে পারে। এই জায়গাগুলির মধ্যে একটি হল সিঁড়ির নীচের জায়গা। সিঁড়ির নিচে বাথরুম তৈরির নানা অসুবিধা আসতে পারে।

সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করলে দুর্ঘটনা ও আঘাত আসতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের জায়গাটিতে কোনও শক্তিশালী ভিত নেই, যার কারণে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া সিঁড়ির নিচে তৈরি টয়লেট গৃহকর্তার স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের স্থানটিকে নেতিবাচক শক্তির কেন্দ্র হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই কারণে এই জায়গাটি সবসময় ফাঁকা রাখাই ভাল। এই স্থানটি ব্যবহার করলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে। সিঁড়ির নিচে জায়গা কম থাকায় সঠিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা নেই। এর ফলে আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের জায়গাটি বাড়ির আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং বিকাশকে প্রতিফলিত করে। এই জায়গাটি ঘিরে থাকলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই ত্রুটি কমাতে সিঁড়ির নিচে টয়লেট না বানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করলে বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়। এর প্রভাব পড়তে শুরু করে ঘরে থাকা মানুষের ওপর। এই নেতিবাচক শক্তির কারণে বাড়ির লোকেরা হজম সংক্রান্ত রোগ, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।

বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন টয়লেট কখনও উত্তর-পূর্ব কোণে তৈরি করা উচিত নয়। এর পাশাপাশি সিঁড়ির নিচেও টয়লেট তৈরি করা উচিত নয়। যেখানে উত্তর-পূর্বকে ঈশ্বরের স্থান বলে মনে করা হয়। — বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন টয়লেট কখনও উত্তর-পূর্ব কোণে তৈরি করা উচিত নয়। এর পাশাপাশি সিঁড়ির নিচেও টয়লেট তৈরি করা উচিত নয়। যেখানে উত্তর-পূর্বকে ঈশ্বরের স্থান বলে মনে করা হয়

জ্যোতিষকাহন

Astrological Tips for Baishakh Month: সদ্য শুরু হয়েছে বৈশাখ, বছরের প্রথম মাসে করুন এই ছোট্ট কাজ! জীবনে উপচে পড়বে অর্থ ও সৌভাগ্য

Gallery April 15, 2024 Bangla Digital Desk

সদ্য শুরু হয়েছে বৈশাখমাস। এই মাস থেকেই শুরু হয়েছে নতুন বঙ্গাব্দ। এই মাসের মাহাত্ম্য অগাধ। বিশাখা নক্ষত্র থেকে নামকরণ করা হয়েছে এই মাসের।

জানুন পুণ্যলাভের জন্য এই মাসে কী কী করবেন। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

বৈশাখমাসকে বলা হয় ভগবান বিষ্ণুর মাস। একে মাধবমাস-ও বলা হয়। তীব্র দহনের এই মাসে তৃষ্ণার্তকে জলদান করুন।

জল ও খাবার দিয়ে জীবসেবা করুন। পশুপ্রাণীদের শিবজ্ঞানে সেবা করুন।

এই মাসে অক্ষয় তৃতীয়ায় সোনা ও রুপোর গয়না কিনুন। তাহলে মা লক্ষ্মী তুষ্ট হন।

এই মাসে জমি বাড়ি কেনাও শুভ বলে মনে করা হয়।

বৈশাখমাসে বেশি বেলা পর্যন্ত ঘুমোবেন না। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে নিত্যপুজোর কাজ করুন।

এই মাসে জল অপচয় করবেন না। তুলসিগাছে ঝারা বেঁধে রাখুন এই মাসে। নিয়মিত তুলসিগাছের সেবাযত্ন করুন।

জ্যোতিষকাহন

Pigeons Vastu Tips: সংসার তছনছ …! ঘোর অমঙ্গল, পায়রা ‘এই’ খানে বাসা বাঁধলেই চরম সর্বনাশ! পিছু ছাড়বে না রোগ-ভোগ, সাবধান না হলেই মারাত্মক ক্ষতি

Gallery April 13, 2024 Bangla Digital Desk

পায়রাকে সুখ ও শান্তির প্রতীক বলে মনে করা হয়৷ তবে আপনার বাড়িতে পায়রা বাসা তৈরি করলে তা ভবিষ্যতের জন্য অন্য কিছু ইঙ্গিত দেয়৷ বাস্তুশাস্ত্র মতে, পায়রা বাড়িতে বাসা বাঁধা শুভ না অশুভ তা সবার আগে জেনে নেওয়া দরকার৷

অনেকেই আছেন যারা পায়রাকে খাওয়ান। শুধু তাই নয়,পায়রা অনেকের বারান্দায় বাসা তৈরি করে এবং পরে তাদের জনসংখ্যা বাড়াতে শুরু করে। যার ফলে বারান্দাটি সম্পূর্ণ নোংরা হয়ে যায় এবং এটি পরিষ্কার রাখা কঠিন হয়ে যায়। পায়রার কারণে অন্যান্য ধরনের পাখিও বারান্দায় আসা বন্ধ হয়ে যায় এবং মেঝে, গাছ-গাছালিও সব নষ্ট হয়ে যায়।

পায়রার মল থেকে অনেক রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এসব কারণে ঘরে মাছি ও মশা আসতে থাকে এবং বাড়ির লোকজন বারবার অসুস্থ হতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনি যদি পায়রাকে আপনার বারান্দা থেকে দূরে রাখতে চান তবে তাদের ক্ষতি না করে, তবে এই কৌশলগুলি আপনার পক্ষে কার্যকর হতে পারে।

বারান্দা পরিষ্কার করুন: আপনি যদি পায়রা থেকে দূরে থাকতে চান তবে প্রথমে সেই জায়গাটি পরিষ্কার করুন। মনে রাখবেন রান্নাঘর বা খাবারের জিনিস বারান্দায় রাখলে তা কবুতরকে আমন্ত্রণ জানাবে। তাই এগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।

সুতো বাঁধুন: পায়রার আসা বন্ধ করতে বারান্দার গ্রিলে প্রচুর সুতো বেঁধে রাখুন যাতে তারা ভিতরে এসে বসতে না পারে। যেসব জায়গায় তারা বসার জায়গা তৈরি করেছে, সেই জায়গাগুলি আটকে দিন৷

উচ্চ শব্দ ব্যবহার করুন: পায়রা তাড়ানোর জন্য উচ্চ শব্দ ব্যবহার করুন। মিউজিক সিস্টেম, বাদ্যযন্ত্র, আতশবাজির মতো কিছু উচ্চ শব্দে তারা ভয় পায়। যখনই তারা বারান্দার কাছে আসে তখন গান-বাজনা চালালে ধীরে ধীরে তাদের আসা বন্ধ হয়ে যাবে। তবে তাদের ক্ষতি করে কিছু না করাই ভাল৷

নেট লাগান: পায়রা যাতে আসতে না পারে সেক্ষেত্রে বারান্দায় জাল লাগাতে পারেন। নেট বসিয়ে দিলে পায়রা একেবারেই ভেতরে আসতে পারে না। এই ব্যবস্থাগুলির সাহায্যে, আপনি সহজেই পায়রার আসা আটকাতে পারবেন৷ এবং আপনার ব্যালকনিকেও সংক্রমণ থেকে দূরে রাখতে সক্ষম হবেন।

জ্যোতিষকাহন

Tulsi Plants Vastu: সামান্য ভুলেই সর্বনাশ! বাড়িতে তুলসি গাছ লাগানোর সঠিক ৪ উপায়, মেনে চললেই উপকার

Gallery April 13, 2024 Bangla Digital Desk

এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বাড়িতে প্রতিদিন তুলসীর পুজো হয়, সুখ-সমৃদ্ধি সেই ঘরেই থাকে। ঘরে তুলসী গাছ সঠিক দিকে রাখলে ঘরের নেতিবাচক শক্তি নষ্ট হয় এবং পজিটিভ শক্তি বৃদ্ধি পায়। বাড়িতে সঠিক দিকে লাগানো তুলসী গাছ সৌভাগ্যের প্রতীক। এবং বাড়িতে তা সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে আসে, তাই এটি সঠিক দিকে রোপণ করা উচিত। এটি ভুল দিকে স্থাপন করা হলে এটি খারাপ প্রভাব ফেলতে শুরু করে। বাড়িতে তুলসী গাছ লাগানোর নিয়ম কী? বিস্তারিত জানাচ্ছেন ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা।

তুলসী গাছটিকে এমন জায়গায় রাখতে হবে, যেখানে অন্ধকার নেই। গাছটি যেন সূর্যালোক পায়, এমন জায়গা বেছে নেওয়া উচিত। তুলসী গাছটি যদি এমন জায়গায় রাখা হয় যেখানে আলো কম, তাহলে তা অশুভ এবং ঘরে নেতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়।

বাড়িতে তুলসী গাছ লাগানোর সময় খেয়াল রাখুন যাতে এই গাছটি সরাসরি মাটিতে না থাকে। অনেকেই তুলসীর চারা সরাসরি মাটিতে লাগান। এটা একদম করবেন না। বাড়িতে সর্বদা একটি পাত্রে তুলসী গাছ লাগান। পাত্র বা প্ল্যাটফর্মে গাছটি রোপণ করা শুভ বলে মনে করা হয়।

তুলসিকে একটি পবিত্র উদ্ভিদ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। খেয়াল রাখতে হবে আশেপাশে সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে এবং ভুল করেও জুতো, চপ্পল, ঝাড়ু এবং নোংরা কাপড়ের মতো কোনো জিনিসপত্র রাখবেন না। পাশাপাশি স্নান করার পরই তুলসী স্পর্শ করুন।

তুলসী গাছকে সবসময় সঠিক দিকে রাখুন। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, উত্তর-পূর্বকে তুলসী গাছ রাখার জন্য সেরা স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এর পাশাপাশি তুলসীকে কখনই দক্ষিণ দিকে রাখা উচিত নয়। এই দিকটিকে যমরাজের বলে মনে করা হয় এবং এই দিকে তুলসী গাছ রাখলে নেতিবাচক শক্তির প্রভাব বাড়ে।

লাইফস্টাইল

Chaitra Sankranti Rules & Rituals: চৈত্র সংক্রান্তিতে তুলসিগাছে করুন এই কাজ, খান এই খাবার! নতুন বছরে অর্থবৃষ্টি আপনার জীবনে

Gallery April 13, 2024 Bangla Digital Desk

আজ, শনিবার চৈত্র সংক্রান্তি৷ সনাতনী বিশ্বাস মতে এই দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ এই দিনের পালনীয় কিছু নিয়ম আছে৷ সেগুলি পালন করলে সৌভাগ্য সব সময় সঙ্গী হবে৷ বলছেন পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

চৈত্র সংক্রান্তির দিন তুলসিগাছে বা তুলসিমঞ্চে বিশেষ রীতি পালন করা হয়৷ এই দিনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধা হয়৷ চৈত্র সংক্রান্তি থেকে এক মাস, বৈশাখ সংক্রান্তি পর্যন্ত এই ঝাড়া বাঁধা থাকে৷

চৈত্র সংক্রান্তিতে দুপুর ১২ টার মধ্যে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধুন৷ তার আগে তুলসিমঞ্চ পরিষ্কার করে রাখুন৷ বৈশাখভর প্রখর গরমে যাতে তুলসিগাছে জলের অভাব না হয়, তাই এই রীতি পালন করা হয়৷

দশকর্মার দোকানে ঝাড়ার সব উপকরণ কিনতে পাওয়া যায়৷ যদি না পান, তাহলে মাটির ঘটে ছিদ্র করে সেটা বাঁধা হয়৷

ঝাড়া বাঁধার আগে মাটির ঘটে সিঁদুরের মাঙ্গলিক চিহ্ন আঁকুন৷ বৈশাখমাসে মাটির ঘট জলে ভরে রাখুন৷ তাহলে দিনভর ফোঁটা ফোঁটা জল পড়বে তুলসিগাছে৷

চৈত্র সংক্রান্তি থেকে বৈশাখ মাস জুড়ে তুলসিগাছের সেবা করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে কোনও ধনসম্পদের অভাব হবে না৷ এই দিনে দরিদ্রদের অন্নবস্ত্র ও অর্থদান করুন সাধ্যমতো৷

চৈত্র সংক্রান্তিতে নিরামিষ খাবার এবং সাত্তিক আহার গ্রহণ করতে বলা হয়৷ শাক সবজি-সহ ৭ রকম তেতো খাওয়ার রীতি আছে বহু পরিবারে৷ মনে করা হয় এতে মরশুমি পরিবর্তনে শরীর সুস্থ থাকে৷

Just another WordPress site