এমনিতেই পুজোর মরশুমে বাজারে শাক-সবজির চড়া দাম। তার উপর ঘূর্ণিঝড় দানা-র জের। অসময়ের বৃষ্টিতে সবজির দাম বাড়ল ফের।

Vegetable Price Hike: বাজারে সবজিতে হাত দেওয়া দায়! এত চড়া দাম? ১০০০ টাকাতেও ব্যাগ ভরছে না!

এমনিতেই পুজোর মরশুমে বাজারে শাক-সবজির চড়া দাম। তার উপর ঘূর্ণিঝড় দানা-র জের। অসময়ের বৃষ্টিতে সবজির দাম বাড়ল ফের।
এমনিতেই পুজোর মরশুমে বাজারে শাক-সবজির চড়া দাম। তার উপর ঘূর্ণিঝড় দানা-র জের। অসময়ের বৃষ্টিতে সবজির দাম বাড়ল ফের।
কিছুদিন আগেই বন্যার জলে পচে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল সবজি ক্ষেত। আর এবার হাজির সাইক্লোন। এ যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা। বাজারে হাজার টাকা নিয়ে গেলেও সবজির ব্যাগ ভরছে না। শাক-সবজির উর্ধ্বমুখী দামে পকেটে টান সাধারণ মানুষের।
কিছুদিন আগেই বন্যার জলে পচে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল সবজি ক্ষেত। আর এবার হাজির সাইক্লোন। এ যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা। বাজারে হাজার টাকা নিয়ে গেলেও সবজির ব্যাগ ভরছে না। শাক-সবজির উর্ধ্বমুখী দামে পকেটে টান সাধারণ মানুষের।
দানা-র প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বইছে ঝোড়ো হওয়া, সঙ্গে বৃষ্টি। শুক্রবার সেই বৃষ্টির তীব্রতা বেড়েছে আরও খানিকটা। ফলে মাথায় হাত সবজি বিক্রেতাদের। দামও বেড়েছে, খদ্দের আরও কমেছে।
দানা-র প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বইছে ঝোড়ো হওয়া, সঙ্গে বৃষ্টি। শুক্রবার সেই বৃষ্টির তীব্রতা বেড়েছে আরও খানিকটা। ফলে মাথায় হাত সবজি বিক্রেতাদের। দামও বেড়েছে, খদ্দের আরও কমেছে।
সামনে কালীপুজো, দীপাবলি, ভাইফোঁটা। সেই সময় ফের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টির আশঙ্কায় বাজারে কোনও কিছুতেই হাত দেওয়া দায় মধ্যবিত্তের।
সামনে কালীপুজো, দীপাবলি, ভাইফোঁটা। সেই সময় ফের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টির আশঙ্কায় বাজারে কোনও কিছুতেই হাত দেওয়া দায় মধ্যবিত্তের।
দানার প্রভাবে ফের দাম বাড়তে চলেছে আনাজের। আদা, রসুন এবং লঙ্কার দামও বাড়ছে। আদা ১২০-২০০ টাকা, কাঁচালঙ্কা ১৫০-২২০ টাকা, রসুন ৩৫০-৪২০ টাকা, এবং ধনেপাতা ২৮০-৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দানার প্রভাবে ফের দাম বাড়তে চলেছে আনাজের। আদা, রসুন এবং লঙ্কার দামও বাড়ছে। আদা ১২০-২০০ টাকা, কাঁচালঙ্কা ১৫০-২২০ টাকা, রসুন ৩৫০-৪২০ টাকা, এবং ধনেপাতা ২৮০-৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কলকাতার বাজারে শুক্রবার, কেজি প্রতি জ্যোতি আলুর দাম ৩০-৩২ টাকা, চন্দ্রমুখী আলুর দাম ৫০-৫৫ টাকা, পটল ১০০ টাকা, ফুলকপি ৬০-৭০ টাকা পিস, টম্যাটো ১০০-১২০ টাকা, বেগুন ৯০-১১০ টাকা, বাঁধাকপি ৪৫-৫৫ টাকা, কচু ৪৫-৫৫ টাকা, কুমড়ো ২৫-৩৫ টাকা, গাজর ৮০-১১০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কলকাতার বাজারে শুক্রবার, কেজি প্রতি জ্যোতি আলুর দাম ৩০-৩২ টাকা, চন্দ্রমুখী আলুর দাম ৫০-৫৫ টাকা, পটল ১০০ টাকা, ফুলকপি ৬০-৭০ টাকা পিস, টম্যাটো ১০০-১২০ টাকা, বেগুন ৯০-১১০ টাকা, বাঁধাকপি ৪৫-৫৫ টাকা, কচু ৪৫-৫৫ টাকা, কুমড়ো ২৫-৩৫ টাকা, গাজর ৮০-১১০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ফলের বাজারও ছিল বেশ চড়া। আপেল বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজিতে ২০০ টাকায়, বেদানা ২৫০-৩০০, নাশপাতি ১৫০-২০০, পেয়ারা ও শশা ৬০-৮০। শাঁখ আলু ১০০ টাকা, পানিফল ৬০-৮০, বাতাবি লেবু ২৫-৩০ টাকা কেজিতে।
ফলের বাজারও ছিল বেশ চড়া। আপেল বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজিতে ২০০ টাকায়, বেদানা ২৫০-৩০০, নাশপাতি ১৫০-২০০, পেয়ারা ও শশা ৬০-৮০। শাঁখ আলু ১০০ টাকা, পানিফল ৬০-৮০, বাতাবি লেবু ২৫-৩০ টাকা কেজিতে।
প্রতি পিস নারকেলের দাম ৫০-৬০ টাকা, আনারসের ১০০ টাকা। বড় আকারের আখের দাম ২০-২৫ টাকা, কাঁঠালি কলা ৬০-১০০ টাকা ডজন। ধানের শিষ ১০-২০ টাকা পিস। শিস ডাব ৪০-৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
প্রতি পিস নারকেলের দাম ৫০-৬০ টাকা, আনারসের ১০০ টাকা। বড় আকারের আখের দাম ২০-২৫ টাকা, কাঁঠালি কলা ৬০-১০০ টাকা ডজন। ধানের শিষ ১০-২০ টাকা পিস। শিস ডাব ৪০-৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।