বড় বড় রেকর্ড ভাঙার ক্ষমতা ছিল এই ৪ ক্রিকেটারের, মদের নেশায় অকালেই শেষ হয়ে যায় কেরিয়ার

বড় বড় রেকর্ড ভাঙার ক্ষমতা ছিল এই ৪ ক্রিকেটারের, মদের নেশায় অকালেই শেষ হয়ে যায় কেরিয়ার

ক্রিকেটের মতো খেলায় শৃঙ্খলা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানের খেলায়। ক্রিকেট ইতিহাসে এমন অনেক ক্রিকেটারই এসেছেন যাঁরা একা হাতে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু মাদকাসক্তি কাল হয়েছে। শেষ করে দিয়েছে কেরিয়ার। এই তালিকায় সবার প্রথমেই আসবে বিনোদ কাম্বলির নাম। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা তাঁকে সচিন তেন্ডুলকরের চেয়েও প্রতিভাবান বলে মনে করতেন।
ক্রিকেটের মতো খেলায় শৃঙ্খলা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানের খেলায়। ক্রিকেট ইতিহাসে এমন অনেক ক্রিকেটারই এসেছেন যাঁরা একা হাতে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু মাদকাসক্তি কাল হয়েছে। শেষ করে দিয়েছে কেরিয়ার। এই তালিকায় সবার প্রথমেই আসবে বিনোদ কাম্বলির নাম। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা তাঁকে সচিন তেন্ডুলকরের চেয়েও প্রতিভাবান বলে মনে করতেন।
টেস্টে সবচেয়ে কম বয়সে ডবল সেঞ্চুরি করা এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানের আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের শুরুটা যেমন বিস্ফোরক, শেষটা তেমনই বেদনাদায়ক। ঘরোয়া ক্রিকেটে ঝুরি ঝুরি রেকর্ড রয়েছে বিনোদ কাম্বলির। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্টে ডবল সেঞ্চুরি করেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ২১ বছর। কিন্তু অ্যালকোহল আর গ্ল্যামার দুনিয়ার হাতছানি তাঁর কেরিয়ার অকালেই শেষ করে দেয়। মাত্র ১৭টি টেস্টে দুটি ডবল সেঞ্চুরি। পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, ব্যাটসম্যান হিসাবে কাম্বলির কবজির জোর কতখানি।
টেস্টে সবচেয়ে কম বয়সে ডবল সেঞ্চুরি করা এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানের আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের শুরুটা যেমন বিস্ফোরক, শেষটা তেমনই বেদনাদায়ক। ঘরোয়া ক্রিকেটে ঝুরি ঝুরি রেকর্ড রয়েছে বিনোদ কাম্বলির। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্টে ডবল সেঞ্চুরি করেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ২১ বছর। কিন্তু অ্যালকোহল আর গ্ল্যামার দুনিয়ার হাতছানি তাঁর কেরিয়ার অকালেই শেষ করে দেয়। মাত্র ১৭টি টেস্টে দুটি ডবল সেঞ্চুরি। পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, ব্যাটসম্যান হিসাবে কাম্বলির কবজির জোর কতখানি।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। চ্যাম্পিয়ান অলরাউন্ডারদের তালিকা করলে, তাঁর নাম থাকবে সবার উপরে। কিন্তু অতিরিক্ত অ্যালকোহল পানের অভ্যাস আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান এবং মিডিয়াস পেস বোলারের কেরিয়ার ধ্বংস করে দেয়।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। চ্যাম্পিয়ান অলরাউন্ডারদের তালিকা করলে, তাঁর নাম থাকবে সবার উপরে। কিন্তু অতিরিক্ত অ্যালকোহল পানের অভ্যাস আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান এবং মিডিয়াস পেস বোলারের কেরিয়ার ধ্বংস করে দেয়।
২০০৯ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। তারপরই মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। শৃঙ্খলাহীনতার কারণে দল থেকে বাদ পড়েন। ২০২২ সালে সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যু হয় সাইমন্ডসের।
২০০৯ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। তারপরই মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। শৃঙ্খলাহীনতার কারণে দল থেকে বাদ পড়েন। ২০২২ সালে সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যু হয় সাইমন্ডসের।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সবচেয়ে বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান হলেন জেসি রাইডার। অভিষেকেই হইচই ফেলে দিয়েছিলেন ক্রিকেট দুনিয়ায়। টেস্ট এবং এক দিনের ম্যাচে ছিলেন সমান সাবলীল। টি২০-তেও তাঁর পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। কিন্তু মদ্যপানে আসক্তির কারণেই কেরিয়ারে ইতি পড়ে।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সবচেয়ে বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান হলেন জেসি রাইডার। অভিষেকেই হইচই ফেলে দিয়েছিলেন ক্রিকেট দুনিয়ায়। টেস্ট এবং এক দিনের ম্যাচে ছিলেন সমান সাবলীল। টি২০-তেও তাঁর পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। কিন্তু মদ্যপানে আসক্তির কারণেই কেরিয়ারে ইতি পড়ে।
২০১৩ সালের মার্চ মাসে ক্রাইস্টচার্চে তাঁর উপর হামলা হয়। বেশ কিছুদিন কোমায় ছিলেন। সুস্থ হয়ে ফের ক্রিকেটে ফেরেন। এমনকী, সেঞ্চুরিও করেন। কিন্তু ফের মদের নেশা আর তাঁকে ঘুরে দাঁড়াতে দেয়নি।
২০১৩ সালের মার্চ মাসে ক্রাইস্টচার্চে তাঁর উপর হামলা হয়। বেশ কিছুদিন কোমায় ছিলেন। সুস্থ হয়ে ফের ক্রিকেটে ফেরেন। এমনকী, সেঞ্চুরিও করেন। কিন্তু ফের মদের নেশা আর তাঁকে ঘুরে দাঁড়াতে দেয়নি।
ব্যাটসম্যানদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার জেমস ফকনার। আইপিএলে খেলতেন রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে। কিন্তু মদ্যপানের বদভ্যাসের কারণেই শেষ হয়ে যায় ক্রিকেট কেরিয়ার। ২০১৫ সালে ম্যাঞ্চেস্টারে মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপরই বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য তাঁকে দল থেকে বাদ দেয় অস্ট্রেলিয়া।
ব্যাটসম্যানদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার জেমস ফকনার। আইপিএলে খেলতেন রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে। কিন্তু মদ্যপানের বদভ্যাসের কারণেই শেষ হয়ে যায় ক্রিকেট কেরিয়ার। ২০১৫ সালে ম্যাঞ্চেস্টারে মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপরই বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য তাঁকে দল থেকে বাদ দেয় অস্ট্রেলিয়া।