হাঁটা, হাঁটার নিয়ম, কোন সময়ে হাঁটলে ওজন কমে, ওজন কমাতে হাঁটা, এই ভাবে হাঁটলে কমবে ওজন, হাঁটলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে, কমবে সুগার, এই ভাবে হাঁটলে কমে হার্ট অ্যাটাক ঝুঁকি, সিঁড়ি চড়া, সিঁড়ি চড়া ব্যায়াম, হাঁটা বনাম সিঁড়ি বাওয়া, ওজন কমানোর জন্য হাঁটা, হাঁটার উপকারিতা, ওজন কমাতে কোন ব্যায়াম সেরা, ওজন, ওজন কমানোর টিপস, হেঁটে ওজন কমানোর টিপস, ডায়াবেটিস কন্ট্রোল ওয়াক টিপস, কোলেস্টেরল কন্ট্রোল ওয়াক টিপস, শরীর সুস্থ রাখতে কী খাবেন, সকালে না বিকেলে কখন হাঁটলে লাভ বেশি, হাঁটার স্বাস্থ্য উপকারিতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ওজন, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, হাঁটলে ঘুম ভালো হয়, মানসিক সুস্থতা হেলথ টিপস

Walking: প্রতিদিন জাস্ট ১১ মিনিট ‘এভাবে’ হাঁটুন…! মোমের মতো গলবে মেদ, ঝড়ের গতিতে কমবে ওজন, তুড়ি মেরে তাড়ান রোগ!

আসছে দুর্গা পুজো। আর তার আগে উৎসবের মরশুমে নিজে 'ফিট অ্যান্ড ফাইন', এককথায় আকর্ষণীয় করে তুলতে কসুর করছেন না কেউ। রোগ-অসুখের হাত থেকে শরীরকে বাঁচিয়ে আগামী দিনগুলো সুস্থ ও সুন্দর থাকতে চান সকলেই। আর তার জন্য কেউ মন দিচ্ছেন খাবার দাবার ওষুধে আবার কেউ যোগাসন ও অন্যান্য ফিটনেস প্রোগ্রামে।
আসছে দুর্গা পুজো। আর তার আগে উৎসবের মরশুমে নিজে ‘ফিট অ্যান্ড ফাইন’, এককথায় আকর্ষণীয় করে তুলতে কসুর করছেন না কেউ। রোগ-অসুখের হাত থেকে শরীরকে বাঁচিয়ে আগামী দিনগুলো সুস্থ ও সুন্দর থাকতে চান সকলেই। আর তার জন্য কেউ মন দিচ্ছেন খাবার দাবার ওষুধে আবার কেউ যোগাসন ও অন্যান্য ফিটনেস প্রোগ্রামে।
কারণ, বর্তমান সময়ে সুস্থ থাকা খুবই কঠিন। ২০-২৫ বছর বয়স থেকে হার্টের সমস্যা শুরু হয়। তরুণদের বেশির ভাগই উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের শিকার। এই সমস্ত সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য, ডাক্তাররা বিভিন্ন কাজ করার পরামর্শ দেন। যার মধ্যে অন্যতম হল হাঁটা।
কারণ, বর্তমান সময়ে সুস্থ থাকা খুবই কঠিন। ২০-২৫ বছর বয়স থেকে হার্টের সমস্যা শুরু হয়। তরুণদের বেশির ভাগই উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের শিকার। এই সমস্ত সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য, ডাক্তাররা বিভিন্ন কাজ করার পরামর্শ দেন। যার মধ্যে অন্যতম হল হাঁটা।
ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টসের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ১১ মিনিটের জন্য মন দিয়ে হাঁটাচলা করলেই কয়েকদিনেই মিলবে বিরাট সুফল। বিদ্যুৎ বয়ে যেতে পারে শরীরে। এক বা দুই নয়, এতে আপনি ১১ ধরনের সুবিধা পাবেন বলেই দাবি এই গবেষণায়।
ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টসের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ১১ মিনিটের জন্য মন দিয়ে হাঁটাচলা করলেই কয়েকদিনেই মিলবে বিরাট সুফল। বিদ্যুৎ বয়ে যেতে পারে শরীরে। এক বা দুই নয়, এতে আপনি ১১ ধরনের সুবিধা পাবেন বলেই দাবি এই গবেষণায়।
আরও চমৎকার তথ্য দিয়ে এই গবেষণা বলছে, সামান্য সময়ের এই হাঁটা ম্যাজিকের মতো কাজ করবে শরীরে। একই সঙ্গে শরীর ও মন দুই-ই সুস্থ থাকবে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে যে কেউ যদি প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটেন তবে অকাল মৃত্যুর মত ঝুঁকি ২৫ শতাংশ হ্রাস পাবে। আর কী কী উপকার? চমকে দেবে তালিকা। পড়ুন এই প্রতিবেদনটি।
আরও চমৎকার তথ্য দিয়ে এই গবেষণা বলছে, সামান্য সময়ের এই হাঁটা ম্যাজিকের মতো কাজ করবে শরীরে। একই সঙ্গে শরীর ও মন দুই-ই সুস্থ থাকবে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে যে কেউ যদি প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটেন তবে অকাল মৃত্যুর মত ঝুঁকি ২৫ শতাংশ হ্রাস পাবে। আর কী কী উপকার? চমকে দেবে তালিকা। পড়ুন এই প্রতিবেদনটি।
সৃজনশীলতা বাড়ায়: বর্তমান দ্রুত জীবনে প্রত্যেকদিন এই নির্দিষ্ট নিয়মে 'হাঁটাহাঁটি' করলে আপনার সৃজনশীলতা অনেক বেশি বাড়বে এবং আপনি অনেক জটিল সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন খুব সহজে। হাঁটা ছাড়াও আপনি যদি নাচ করেন বা সাইকেল চালান সেক্ষেত্রেও কিন্তু সৃজনশীলতা বাড়তে পারে।
সৃজনশীলতা বাড়ায়: বর্তমান দ্রুত জীবনে প্রত্যেকদিন এই নির্দিষ্ট নিয়মে ‘হাঁটাহাঁটি’ করলে আপনার সৃজনশীলতা অনেক বেশি বাড়বে এবং আপনি অনেক জটিল সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন খুব সহজে। হাঁটা ছাড়াও আপনি যদি নাচ করেন বা সাইকেল চালান সেক্ষেত্রেও কিন্তু সৃজনশীলতা বাড়তে পারে।
ফ্যাট বার্ন: এই নিয়মে রোজ রোজ ১১ মিনিট যদি হাঁটতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার শরীর থেকে অনেকটা ক্যালোরি পুড়বে। অল্প সময়ের মধ্যে যদি দ্রুত হাঁটতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন কমার পাশাপাশি আপনি অনেক বেশি সুস্থ থাকতে পারবেন।
ফ্যাট বার্ন: এই নিয়মে রোজ রোজ ১১ মিনিট যদি হাঁটতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার শরীর থেকে অনেকটা ক্যালোরি পুড়বে। অল্প সময়ের মধ্যে যদি দ্রুত হাঁটতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন কমার পাশাপাশি আপনি অনেক বেশি সুস্থ থাকতে পারবেন।
সর্বাঙ্গীন স্বাস্থ্যের উন্নতি: আপনি যদি প্রত্যেকদিন ১১ মিনিট হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং অন্যান্য অঙ্গের পাশাপাশি আপনার হৃদযন্ত্রও অক্সিজেন এবং পুষ্টি পাবে যার ফলে দীর্ঘদিন আপনার হার্ট সুস্থ থাকবে।
সর্বাঙ্গীন স্বাস্থ্যের উন্নতি: আপনি যদি প্রত্যেকদিন ১১ মিনিট হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং অন্যান্য অঙ্গের পাশাপাশি আপনার হৃদযন্ত্রও অক্সিজেন এবং পুষ্টি পাবে যার ফলে দীর্ঘদিন আপনার হার্ট সুস্থ থাকবে।
অবসাদ কমবে: ভোরবেলা বা সন্ধ্যেবেলা করে যদি আপনি হাঁটাহাঁটি করেন, সে ক্ষেত্রে আপনার মেজাজ অনেক বেশি ফুরফুরে হয়ে থাকবে। প্রতিদিনের কাজের চাপের ফলে যে বিরক্তি তৈরি হয়, সেটা এই হাঁটাহাঁটিতে মিনিটেই উধাও হবে।
অবসাদ কমবে: ভোরবেলা বা সন্ধ্যেবেলা করে যদি আপনি হাঁটাহাঁটি করেন, সে ক্ষেত্রে আপনার মেজাজ অনেক বেশি ফুরফুরে হয়ে থাকবে। প্রতিদিনের কাজের চাপের ফলে যে বিরক্তি তৈরি হয়, সেটা এই হাঁটাহাঁটিতে মিনিটেই উধাও হবে।
জয়েন্টে ব্যথা: রোজ ১১ মিনিট হাটাহাটি করলে আপনার হাঁটুর তরুনাস্থি সংকুচিত হয় এবং বর্ধিত হয়, যার ফলে আপনার জয়েন্টে পুষ্টি পৌঁছে যায় সঠিকভাবে এবং আপনার বাতের ব্যথা কমে যায়। তাই বাতের ব্যথায় হাঁটাহাঁটি দুর্দান্ত উপকারী একটি ব্যায়াম।
জয়েন্টে ব্যথা: রোজ ১১ মিনিট হাটাহাটি করলে আপনার হাঁটুর তরুনাস্থি সংকুচিত হয় এবং বর্ধিত হয়, যার ফলে আপনার জয়েন্টে পুষ্টি পৌঁছে যায় সঠিকভাবে এবং আপনার বাতের ব্যথা কমে যায়। তাই বাতের ব্যথায় হাঁটাহাঁটি দুর্দান্ত উপকারী একটি ব্যায়াম।
মেদ কমায়: তবে হাঁটতে হবে দ্রুত গতিতে। দ্রুত গতিতে হাঁটলে আপনার শরীরের বিশেষ করে পেটের মেদ কমে যায়। কোনওরকম ব্যায়াম ছাড়াই কিন্তু আপনি খুব সহজে আপনার পেটের মেদ কমিয়ে দিতে পারেন এইভাবে।
মেদ কমায়: তবে হাঁটতে হবে দ্রুত গতিতে। দ্রুত গতিতে হাঁটলে আপনার শরীরের বিশেষ করে পেটের মেদ কমে যায়। কোনওরকম ব্যায়াম ছাড়াই কিন্তু আপনি খুব সহজে আপনার পেটের মেদ কমিয়ে দিতে পারেন এইভাবে।
মন-মেজাজ উন্নত হয়: প্রতিদিনের হাঁটাহাঁটি আপনার শ্বাস প্রশ্বাসকে নিয়ন্ত্রণ করে, আপনার মনোযোগ বাড়িয়ে তোলে। প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটলে প্রকৃতির সঙ্গে আপনার সক্ষতা তৈরি হয় এবং আপনি মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকেন।
মন-মেজাজ উন্নত হয়: প্রতিদিনের হাঁটাহাঁটি আপনার শ্বাস প্রশ্বাসকে নিয়ন্ত্রণ করে, আপনার মনোযোগ বাড়িয়ে তোলে। প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটলে প্রকৃতির সঙ্গে আপনার সক্ষতা তৈরি হয় এবং আপনি মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকেন।
টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে: ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিনে প্রকাশিত সমীক্ষা অনুযায়ী, যাঁরা প্রতি ঘণ্টায় চার বা তার বেশি কিলোমিটার গতিতে হাঁটাহাঁটি করেন, তাঁদের শরীরে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে: ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিনে প্রকাশিত সমীক্ষা অনুযায়ী, যাঁরা প্রতি ঘণ্টায় চার বা তার বেশি কিলোমিটার গতিতে হাঁটাহাঁটি করেন, তাঁদের শরীরে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
ঘুমের উন্নতি: প্রত্যেকদিন হাঁটাহাঁটি করলে সারাদিন পর আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং আপনার ঘুম ভীষণ ভালো হয়। স্পোর্টস সাইন্স ফর হেলথে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, বয়স্ক ব্যক্তিদের ঘুমের সমস্যা সমাধান হতে পারে হাঁটাহাঁটি করলে।
ঘুমের উন্নতি: প্রত্যেকদিন হাঁটাহাঁটি করলে সারাদিন পর আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং আপনার ঘুম ভীষণ ভালো হয়। স্পোর্টস সাইন্স ফর হেলথে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, বয়স্ক ব্যক্তিদের ঘুমের সমস্যা সমাধান হতে পারে হাঁটাহাঁটি করলে।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য বাড়ায়: প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে মস্তিষ্কের নতুন কোষ বৃদ্ধি হয়। আপনি যদি প্রত্যেকদিন মাঝারি গতিতে হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার মস্তিষ্ক থেকে উদ্ভূত নিউরোট্রফিক বা BDNF নামক প্রোটিন নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য বাড়ায়: প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে মস্তিষ্কের নতুন কোষ বৃদ্ধি হয়। আপনি যদি প্রত্যেকদিন মাঝারি গতিতে হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার মস্তিষ্ক থেকে উদ্ভূত নিউরোট্রফিক বা BDNF নামক প্রোটিন নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়: খাওয়ার পরে প্রত্যেকদিন ১১ মিনিট যদি আপনি হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং হজমের ক্ষমতা বাড়ে। এর ফলে আপনার অ্যাসিডিটি এবং পেট ফাঁপার সমস্যা ভ্যানিশ হয়ে যাবে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়: খাওয়ার পরে প্রত্যেকদিন ১১ মিনিট যদি আপনি হাঁটতে পারেন তাহলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং হজমের ক্ষমতা বাড়ে। এর ফলে আপনার অ্যাসিডিটি এবং পেট ফাঁপার সমস্যা ভ্যানিশ হয়ে যাবে।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।