বয়স, বলিরেখা, ওজন, ডায়েট, ওয়েট লস টিপস, আন্টি এজিং টিপস, কী খেলে যৌবন ধরে রাখা যায়, যৌবন, মস্তিষ্ক, ব্রেন, মেন্টাল হেলথ, ড্রাই ফ্রুট, স্বাস্থ্য, ডায়াবেটিস, রোগ, ওয়েট লস টিপস, শিশুর ওজন বৃদ্ধি, সন্তানের ওজন বাড়াবে কী, কী খাওয়াবেন সন্তানকে, ওজন কম হবে কী ভাবে, রসুন, ওজন কমাতে রসুন, এই ভাবে রসুন খেলে কমবে ওজন, চর্বি, মেদ কমানোর উপায়, ওজন কমাতে, কোন আটা খেলে ওজন কমবে, ডায়াবেটিস, ব্লাড সুগার লেভেল, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঘরোয়া উপায়, ইউরিক অ্যাসিড, মেথি জল, স্বাস্থ্য উপকারিতা, চিরতা, চিরতার জল, চিরতার রস, চিরতার স্বাস্থ্য উপকারিতা, চিরতা কী ভাবে খাবেন, চিরতা খেলে কী হয়, ডায়াবেটিস, চর্মরোগ, অ্যানিমিয়া কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, হেলথ টিপস, হাই কোলেস্টেরল, উচ্চ কোলেস্টেরল লক্ষণ, কোলেস্টেরল বাড়লে কী সমস্যা হয়, কোলেস্টেরলে শরীরে কী হয়, হৃদরোগের, ঝুঁকি, উচ্চ রক্তচাপ, হাই প্রেশার, স্বাস্থ্য, কোলেস্টেরল টিপস

Walking Distance Chart: ওজন কমবে, সুগার-বিপি হাতের মুঠোয়! সুস্থ থাকতে দিনে কত ‘দূরত্ব’ হাঁটবেন? ৫ বছর থেকে ৬০ বছর, জানুন বয়স অনুযায়ী হাঁটার হিসেব! দেখে নিন চার্ট

সুস্থ থাকতে দিনে কতটুকু হাঁটবেন? ৫ বছর থেকে ৬০ বছর, যে কোনও বয়সিদের জন্যই রয়েছে হাঁটার নির্দিষ্ট মাত্রা। আপনিও যদি বয়স অনুযায়ী হাঁটার 'পারফেক্ট' হিসেবটি জেনে নেন তাহলে সহজেই ওজন থেকে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল, সুগার সব থাকবে কন্ট্রোলে!
সুস্থ থাকতে দিনে কতটুকু হাঁটবেন? ৫ বছর থেকে ৬০ বছর, যে কোনও বয়সিদের জন্যই রয়েছে হাঁটার নির্দিষ্ট মাত্রা। আপনিও যদি বয়স অনুযায়ী হাঁটার ‘পারফেক্ট’ হিসেবটি জেনে নেন তাহলে সহজেই ওজন থেকে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল, সুগার সব থাকবে কন্ট্রোলে!
প্রতিদিন হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। পুরো শরীরকে ফিট রাখতে হাঁটার চেয়ে ভালো ব্যায়াম আর হয় না। কিন্তু হাঁটার সময় কোন বয়সের মানুষের কতটা হাঁটা উচিত তা জানা জরুরি।
প্রতিদিন হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। পুরো শরীরকে ফিট রাখতে হাঁটার চেয়ে ভালো ব্যায়াম আর হয় না। কিন্তু হাঁটার সময় কোন বয়সের মানুষের কতটা হাঁটা উচিত তা জানা জরুরি।
দীর্ঘ সময় সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য হাঁটা সবচেয়ে উপকারী ব্যায়াম। চিকিত্সক থেকে শুরু করে ফিটনেস বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে ফিট থাকতে হলে সকাল-সন্ধ্যা হাঁটতে হবে। হাঁটা এমন একটি ওয়ার্কআউট যাতে আপনার পুরো শরীর সক্রিয় থাকে।
দীর্ঘ সময় সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য হাঁটা সবচেয়ে উপকারী ব্যায়াম। চিকিত্সক থেকে শুরু করে ফিটনেস বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে ফিট থাকতে হলে সকাল-সন্ধ্যা হাঁটতে হবে। হাঁটা এমন একটি ওয়ার্কআউট যাতে আপনার পুরো শরীর সক্রিয় থাকে।
হাঁটলে আপনার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ দ্রুত কাজ শুরু করে। নিয়মিত হাঁটলে অন্য কোনও ব্যায়ামের প্রয়োজন হয় না। হাঁটা সব বয়সের মানুষের জন্যই একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প, এটি খুব দ্রুত আপনার ক্যালোরি `বার্ন করতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
হাঁটলে আপনার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ দ্রুত কাজ শুরু করে। নিয়মিত হাঁটলে অন্য কোনও ব্যায়ামের প্রয়োজন হয় না। হাঁটা সব বয়সের মানুষের জন্যই একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প, এটি খুব দ্রুত আপনার ক্যালোরি `বার্ন করতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
হাঁটা হল সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম এবং সব বয়সের মানুষ এটা সহজেই করতে পারে। তবে আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটার সময় এবং গতির দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে হাঁটার উপকারিতা সম্পর্কে বলব। সুস্থ থাকার জন্য কোন বয়সের মানুষের কতটা হাঁটা উচিত সে সম্পর্কেও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে।
হাঁটা হল সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম এবং সব বয়সের মানুষ এটা সহজেই করতে পারে। তবে আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটার সময় এবং গতির দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে হাঁটার উপকারিতা সম্পর্কে বলব। সুস্থ থাকার জন্য কোন বয়সের মানুষের কতটা হাঁটা উচিত সে সম্পর্কেও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে।
হাঁটার উপকারিতাহার্টের জন্য উপকারী- দৌড়ানো বা হাঁটা আপনার হার্টের জন্য খুব ভাল। যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁদের হৃদরোগ কম হয়। আসলে, হাঁটা হার্টে রক্ত ​​সঞ্চালন বাড়ায়। আর খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। যাঁরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটেন তাঁদের রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হাঁটার উপকারিতা
হার্টের জন্য উপকারী- দৌড়ানো বা হাঁটা আপনার হার্টের জন্য খুব ভাল। যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁদের হৃদরোগ কম হয়। আসলে, হাঁটা হার্টে রক্ত ​​সঞ্চালন বাড়ায়। আর খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। যাঁরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটেন তাঁদের রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
মস্তিষ্ক শক্তিশালী হয় - এটি সত্য যে হাঁটা আপনার মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করে তোলে। হাঁটা আপনার মস্তিষ্কে পরিবর্তন ঘটায় যা আপনার মনকেও প্রভাবিত করে। একটি গবেষণা অনুসারে, হাঁটা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রে উপস্থিত হরমোন বাড়ায়, যা মানসিক চাপ কমায় এবং মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে।
মস্তিষ্ক শক্তিশালী হয় – এটি সত্য যে হাঁটা আপনার মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করে তোলে। হাঁটা আপনার মস্তিষ্কে পরিবর্তন ঘটায় যা আপনার মনকেও প্রভাবিত করে। একটি গবেষণা অনুসারে, হাঁটা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রে উপস্থিত হরমোন বাড়ায়, যা মানসিক চাপ কমায় এবং মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে।
প্রতিদিন হাঁটা ডিমেনশিয়া এবং আলঝেইমারের মতো রোগের ঝুঁকিও কমায়।
প্রতিদিন হাঁটা ডিমেনশিয়া এবং আলঝেইমারের মতো রোগের ঝুঁকিও কমায়।
ফুসফুস সুস্থ থাকে- হাঁটার ফলে আপনার শরীরের সমস্ত অঙ্গ ভাল ভাবে কাজ করতে শুরু করে। প্রতিদিন হাঁটলে শরীর প্রচুর অক্সিজেন পায়। অক্সিজেনের ভাল প্রবাহ শুধু ফুসফুসকেই সুস্থ করে না, রোগ এড়াতেও সাহায্য করে।
ফুসফুস সুস্থ থাকে- হাঁটার ফলে আপনার শরীরের সমস্ত অঙ্গ ভাল ভাবে কাজ করতে শুরু করে। প্রতিদিন হাঁটলে শরীর প্রচুর অক্সিজেন পায়। অক্সিজেনের ভাল প্রবাহ শুধু ফুসফুসকেই সুস্থ করে না, রোগ এড়াতেও সাহায্য করে।
পেট পরিষ্কার থাকে- নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে আপনার পরিপাকতন্ত্র ভাল কাজ করে যা আপনার পেট পরিষ্কার রাখে। কোনও ওষুধ ছাড়াই পেট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
পেট পরিষ্কার থাকে- নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে আপনার পরিপাকতন্ত্র ভাল কাজ করে যা আপনার পেট পরিষ্কার রাখে। কোনও ওষুধ ছাড়াই পেট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
হাঁটার সবচেয়ে বড় গুণ হল আপনি খুব হালকা অনুভব করেন এই শারীরিক ক্রিয়ার পরে। যাঁরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটেন তাঁদের জিমে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। এই ধরনের ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি হ্যাপি হরমোন তৈরি হয়, যা আপনাকে সুস্থ রাখে।
হাঁটার সবচেয়ে বড় গুণ হল আপনি খুব হালকা অনুভব করেন এই শারীরিক ক্রিয়ার পরে। যাঁরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটেন তাঁদের জিমে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। এই ধরনের ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি হ্যাপি হরমোন তৈরি হয়, যা আপনাকে সুস্থ রাখে।
কত সময় এবং কত পা হাঁটা উচিত?বলা হয় সুস্থ থাকতে একজন মানুষকে দিনে অন্তত আধঘণ্টা হাঁটতে হবে। আমরা যদি ধাপের কথা বলি, তাহলে প্রতিদিন প্রায় ১০,০০০ পা অর্থাৎ ৬ থেকে ৭ কিলোমিটার হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কত সময় এবং কত পা হাঁটা উচিত?
বলা হয় সুস্থ থাকতে একজন মানুষকে দিনে অন্তত আধঘণ্টা হাঁটতে হবে। আমরা যদি ধাপের কথা বলি, তাহলে প্রতিদিন প্রায় ১০,০০০ পা অর্থাৎ ৬ থেকে ৭ কিলোমিটার হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
মনে রাখবেন স্বাভাবিকের চেয়ে একটু দ্রুত হাঁটতে হবে। কিন্তু একজন বৃদ্ধ মানুষ যতক্ষণ ক্লান্ত না হন, ততক্ষণ তাঁর স্বাভাবিক গতিতে হাঁটা উচিত। হাঁটার সময় ফুসফুস যাতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় সেজন্য লম্বা শ্বাস নিতে হবে। প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাহাঁটি করলে আপনি সারাদিন উদ্যমী অনুভব করবেন।
মনে রাখবেন স্বাভাবিকের চেয়ে একটু দ্রুত হাঁটতে হবে। কিন্তু একজন বৃদ্ধ মানুষ যতক্ষণ ক্লান্ত না হন, ততক্ষণ তাঁর স্বাভাবিক গতিতে হাঁটা উচিত। হাঁটার সময় ফুসফুস যাতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় সেজন্য লম্বা শ্বাস নিতে হবে। প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাহাঁটি করলে আপনি সারাদিন উদ্যমী অনুভব করবেন।
আপনার বয়স ৬ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে হলে কতটা হাঁটতে হবে?এই বয়সি মহিলারা দিনে ১২০০০ কদম হাঁটতে পারেন। ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সি পুরুষ এবং মহিলাদের সমানভাবে হাঁটতে হবে অর্থাৎ দিনে ১২০০০ কদম।
আপনার বয়স ৬ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে হলে কতটা হাঁটতে হবে?
এই বয়সি মহিলারা দিনে ১২০০০ কদম হাঁটতে পারেন।
১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সি পুরুষ এবং মহিলাদের সমানভাবে হাঁটতে হবে অর্থাৎ দিনে ১২০০০ কদম।
আপনি যখন ৪০ বছর বয়স ছাড়িয়ে যাবেন, আপনাকে অবশ্যই প্রতিদিন ১১০০০ ধাপ হাঁটতে হবে।৫০ বছর বয়সি মানুষকে প্রতিদিন ১০০০০ কদম হাঁটতে হবে।
আপনি যখন ৪০ বছর বয়স ছাড়িয়ে যাবেন, আপনাকে অবশ্যই প্রতিদিন ১১০০০ ধাপ হাঁটতে হবে।
৫০ বছর বয়সি মানুষকে প্রতিদিন ১০০০০ কদম হাঁটতে হবে।
৬০ বছরের বেশি বয়সি ব্যক্তিদের সুস্থ থাকতে প্রতিদিন ৮০০০ কদম হাঁটা উচিত।আর এর থেকেও বেশি বয়সিরা, বৃদ্ধ বয়সের মহিলা ও পুরুষরা যতক্ষণ পর্যন্ত ক্লান্ত বোধ না করছেন ততক্ষণ পর্যন্ত হাঁটবেন।
৬০ বছরের বেশি বয়সি ব্যক্তিদের সুস্থ থাকতে প্রতিদিন ৮০০০ কদম হাঁটা উচিত।
আর এর থেকেও বেশি বয়সিরা, বৃদ্ধ বয়সের মহিলা ও পুরুষরা যতক্ষণ পর্যন্ত ক্লান্ত বোধ না করছেন ততক্ষণ পর্যন্ত হাঁটবেন।