ওজন, ওজন কমানোর টিপস, হেঁটে ওজন কমানোর টিপস, বাচ্চার ওজন, বাচ্চার ওয়েট চার্ট, শিশুর ওজন কোন বয়সে কত হাওয়া উচিত, ওয়েট লস টিপস, হেলথ টিপস, চাইল্ড কেয়ার, শিশুর পুষ্টি, সন্তানের ওজন কত, আদর্শ ওজন কত, বাচ্চার আদর্শ ওজন কত, কী ভাবে ওজন কমাবে, ওজন বাড়াতে বাচ্চাকে কী খাওয়ানো উচিত, শিশুস্বাস্থ্য, শিশুর ওজন, দুধ, দুধ হলুদ, দুধ খাওয়ার উপকারিতা, দুধ খেলে কী হয়, রুটি, দুধ রুটির উপকারিতা, কী ভাবে দুধ খাবেন, দুধ আর নুন একসঙ্গে খেলে কী হয় শরীরে, দুধে লবন দিলে কী হবে, জেনারেল নলেজ, সাধারণ জ্ঞান, ট্রেন্ডিং জিকে, দুধ ইন্টারেষ্টিং ফ্যাক্টস, দুধ খাঁটি কী করে বুঝবেন, দুধের সঙ্গে কী খেলে ক্ষতি, কাঁচা না ফোটানো কোন দুধ ভাল ঠিক মাখনের মতো গলবে মেদ! জিম-ডায়েট ছাড়ুন! ২১ দিনেই চমকে দেবে 'আয়ুর্বেদিক' ফর্মুলা! আয়নায় নিজেকে চিনতে পারবেন না!

মাখনের মতো গলবে মেদ…! জিম-ডায়েট ছাড়ুন! ২১ দিনেই চমকে দেবে ‘আয়ুর্বেদিক’ ফর্মুলা! আয়নায় নিজেকে চিনতে পারবেন না

ওজন বৃদ্ধি আর ভুঁড়ির সমস্যা আজকের দিনে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা নিয়ে অভিযোগ প্রায় ঘরে ঘরে।
ওজন বৃদ্ধি আর ভুঁড়ির সমস্যা আজকের দিনে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা নিয়ে অভিযোগ প্রায় ঘরে ঘরে।
বস্তুত মহিলারা বাড়ি এবং অফিসের দায়িত্ব নিয়ে এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে তারা সময়মতো ঘুমান না এবং তাদের খাবারের দিকেও মনোযোগ দেন না। পাশাপাশি অনেক মানসিক চাপও নিতে হয়। আর সব সামলাতে গিয়ে মেলে না ব্যায়াম বা ওয়ার্ক আউট করার সুযোগ। এই সব পরিস্থিতি ক্রমশ তাঁদের স্থূলতা বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করে।
বস্তুত মহিলারা বাড়ি এবং অফিসের দায়িত্ব নিয়ে এতটাই ব্যস্ত থাকেন যে তারা সময়মতো ঘুমান না এবং তাদের খাবারের দিকেও মনোযোগ দেন না। পাশাপাশি অনেক মানসিক চাপও নিতে হয়। আর সব সামলাতে গিয়ে মেলে না ব্যায়াম বা ওয়ার্ক আউট করার সুযোগ। এই সব পরিস্থিতি ক্রমশ তাঁদের স্থূলতা বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করে।
এছাড়াও, বর্তমান যুগে হাইপোথাইরয়েডিজম, PCOD/PCOS, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া, জাঙ্ক ফুড, ব্যায়াম না করা, যেকোনও সময় খাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণেও ওজন বৃদ্ধি পায় দ্রুত। স্থূলতা শুধু সৌন্দর্যই কমায় না, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যারও সৃষ্টি করে ওবেসিটি।
এছাড়াও, বর্তমান যুগে হাইপোথাইরয়েডিজম, PCOD/PCOS, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া, জাঙ্ক ফুড, ব্যায়াম না করা, যেকোনও সময় খাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণেও ওজন বৃদ্ধি পায় দ্রুত। স্থূলতা শুধু সৌন্দর্যই কমায় না, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যারও সৃষ্টি করে ওবেসিটি।
এমন পরিস্থিতিতে, মহিলারা ফিট হওয়ার জন্য অনেক ওষুধ এবং বিভিন্ন ধরণের সাপ্লিমেন্ট বেছে নেন। কিন্তু, এটা কি সঠিক? অথচ জানেন কি কিছু খুব সহজ আয়ুর্বেদিক পদ্ধতি ব্যবহার করেই স্বাভাবিক ভাবেই আপনি নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ চেতালি জানালেন ওজন কমানোর এই আয়ুর্বেদিক পদ্ধতির কথা। তিনি নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন এই তথ্য।
এমন পরিস্থিতিতে, মহিলারা ফিট হওয়ার জন্য অনেক ওষুধ এবং বিভিন্ন ধরণের সাপ্লিমেন্ট বেছে নেন। কিন্তু, এটা কি সঠিক? অথচ জানেন কি কিছু খুব সহজ আয়ুর্বেদিক পদ্ধতি ব্যবহার করেই স্বাভাবিক ভাবেই আপনি নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ চেতালি জানালেন ওজন কমানোর এই আয়ুর্বেদিক পদ্ধতির কথা। তিনি নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন এই তথ্য।
বিশেষজ্ঞ তাঁর পরামর্শে বলছেন, “যাঁরা হজমজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের পক্ষে ওজন কমানো কঠিন। কিন্তু, আয়ুর্বেদের এই টিপসগুলি হজমকে সুস্থ রেখে ওজন কমানো সহজ করে তোলে। দেখে নিন কী ভাবে মেনে চলবেন এই 'আয়ুর্বেদিক' রুটিন।
বিশেষজ্ঞ তাঁর পরামর্শে বলছেন, “যাঁরা হজমজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের পক্ষে ওজন কমানো কঠিন। কিন্তু, আয়ুর্বেদের এই টিপসগুলি হজমকে সুস্থ রেখে ওজন কমানো সহজ করে তোলে। দেখে নিন কী ভাবে মেনে চলবেন এই ‘আয়ুর্বেদিক’ রুটিন।
সকালে হালকা গরম জল পান করুনসকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে হালকা গরম জল পান করলে আপনার পেট পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং আপনাকে হালকা অনুভব করায়।
সকালে হালকা গরম জল পান করুন
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে হালকা গরম জল পান করলে আপনার পেট পরিষ্কার হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং আপনাকে হালকা অনুভব করায়।
পদ্ধতিসকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ১ গ্লাস হালকা গরম জল পান করুন।
সতর্কতা
সকালে ১ গ্লাসের বেশি গরম জল খাবেন না।
পদ্ধতি
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ১ গ্লাস হালকা গরম জল পান করুন।
সতর্কতা
সকালে ১ গ্লাসের বেশি গরম জল খাবেন না।
পাচক বীজ মিশ্রণ :অনেক ধরনের বীজের একটি মিশ্রণ সেবন করার পরামর্শ দেওয়া হয় আয়ুর্বেদে। এই মিশ্রণ আপনার হজমশক্তি ঠিক রাখে। খাবারের পর এটি খেলে শুধু স্বাদই ভাল লাগে না, আপনি একটা তৃপ্তি বোধ অনুভব করবেন। উপরন্তু, এই জাদু বীজের মিশ্রণ শরীরে পিত্ত দোষের ভারসাম্য বজায় রাখে।
পাচক বীজ মিশ্রণ :
অনেক ধরনের বীজের একটি মিশ্রণ সেবন করার পরামর্শ দেওয়া হয় আয়ুর্বেদে। এই মিশ্রণ আপনার হজমশক্তি ঠিক রাখে। খাবারের পর এটি খেলে শুধু স্বাদই ভাল লাগে না, আপনি একটা তৃপ্তি বোধ অনুভব করবেন। উপরন্তু, এই জাদু বীজের মিশ্রণ শরীরে পিত্ত দোষের ভারসাম্য বজায় রাখে।
বীজ মিশ্রণ বানানোর পদ্ধতি:মৌরি, সেলারি ও তিল সমপরিমাণে ভাজুন এবং খাওয়ার পর খান।
বীজ মিশ্রণ বানানোর পদ্ধতি:
মৌরি, সেলারি ও তিল সমপরিমাণে ভাজুন এবং খাওয়ার পর খান।
মুগ ডালগোটা মুগ ডাল অন্যতম স্বাস্থ্যকর ডাল। এই ডাল সহজে হজম করা যায় ও খুবই পুষ্টিকর। এটি আপনার মেটাবলিজম ঠিক রাখে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। আপনি যদি আপনার ডায়েটে আস্ত মুগ ডাল অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এটি আপনার স্বাস্থ্য ভাল রাখবে।
মুগ ডাল
গোটা মুগ ডাল অন্যতম স্বাস্থ্যকর ডাল। এই ডাল সহজে হজম করা যায় ও খুবই পুষ্টিকর। এটি আপনার মেটাবলিজম ঠিক রাখে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। আপনি যদি আপনার ডায়েটে আস্ত মুগ ডাল অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এটি আপনার স্বাস্থ্য ভাল রাখবে।
পদ্ধতিআপনি মুসুর ডাল কয়েক ঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখুন তারপর সিদ্ধ করে খান।

ভেষজ চা
রান্নাঘরে উপস্থিত মসলা দিয়ে তৈরি হার্বাল চা হজমশক্তিকে সুস্থ রাখে। এটি স্থূলতা, PCOD, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যাও দূর করে।
পদ্ধতি
আপনি মুসুর ডাল কয়েক ঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখুন তারপর সিদ্ধ করে খান।
ভেষজ চা
রান্নাঘরে উপস্থিত মসলা দিয়ে তৈরি হার্বাল চা হজমশক্তিকে সুস্থ রাখে। এটি স্থূলতা, PCOD, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি সমস্যাও দূর করে।
উপাদানজল- ১ কাপ
ধনে- ১ চা চামচ
মৌরি- ১ চা চামচ
এলাচ- ১টি
কারি পাতা - এক মুঠো
উপাদান
জল- ১ কাপ
ধনে- ১ চা চামচ
মৌরি- ১ চা চামচ
এলাচ- ১টি
কারি পাতা – এক মুঠো
পদ্ধতিসব জিনিস জলে দিয়ে ৫ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এটি ফিল্টার করুন এবং পান করুন।
হজম ঠিক রাখতে ময়দা থেকে তৈরি জিনিস এড়িয়ে চলুন এবং প্রতিদিন কিছু সময় ব্যায়াম করুন। এটি নিয়মিত মেনে চলুন এবং ২১ দিনের মধ্যে নিজের শরীরে পার্থক্য অনুভব করুন।
পদ্ধতি
সব জিনিস জলে দিয়ে ৫ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এটি ফিল্টার করুন এবং পান করুন।
হজম ঠিক রাখতে ময়দা থেকে তৈরি জিনিস এড়িয়ে চলুন এবং প্রতিদিন কিছু সময় ব্যায়াম করুন। এটি নিয়মিত মেনে চলুন এবং ২১ দিনের মধ্যে নিজের শরীরে পার্থক্য অনুভব করুন।
আর এই ভাবেই খুব বেশি জিম, ডায়েট না করেও নিয়মিত আপনি এই কয়েকটি আয়ুর্বেদিক প্রতিকার মেনে চললে খুব সহজেই অতিরিক্ত মেদ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আর এই ভাবেই খুব বেশি জিম, ডায়েট না করেও নিয়মিত আপনি এই কয়েকটি আয়ুর্বেদিক প্রতিকার মেনে চললে খুব সহজেই অতিরিক্ত মেদ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।