শরীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ড্রাই ফ্রুটসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্ববযপূর্ণ৷ বর্তমানে আমরা এ বিষয়ে কিছুটা হলেও সচেতন৷ সেই কারণেই বেড়েছে নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার চল৷ এমনকি, কাজুবাদাম, পেস্তা, কিশমিশও এখন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী৷

Weight Loss Tips: মোমের মতো গলে মেদ…জলে ভিজিয়ে খান এই ড্রাই ফ্রুট…হাতেনাতে ফল! আছে হাজারো গুণ

শরীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ড্রাই ফ্রুটসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্ববযপূর্ণ৷ বর্তমানে আমরা এ বিষয়ে কিছুটা হলেও সচেতন৷ সেই কারণেই বেড়েছে নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার চল৷ এমনকি, কাজুবাদাম, পেস্তা, কিশমিশও এখন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী৷
শরীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ড্রাই ফ্রুটসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্ববযপূর্ণ৷ বর্তমানে আমরা এ বিষয়ে কিছুটা হলেও সচেতন৷ সেই কারণেই বেড়েছে নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার চল৷ এমনকি, কাজুবাদাম, পেস্তা, কিশমিশও এখন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী৷
কিন্তু, জানেন কি এর মধ্যে এমন এক ড্রাই ফ্রুট রয়েছে, যার ভিজনো জল খেলে তা আমাদের শরীর থেকে যাবতীয় ক্ষতিকারক উপাদান, ময়লা টেনে বের করে দেয়৷ আসুন লখনউয়ের ডায়াটেশিয়ান শীতল গিরির কাছ থেকে জেনে নিই সেই ড্রাই ফ্রুটের যাবতীয় উপকারিতা৷
কিন্তু, জানেন কি এর মধ্যে এমন এক ড্রাই ফ্রুট রয়েছে, যার ভিজনো জল খেলে তা আমাদের শরীর থেকে যাবতীয় ক্ষতিকারক উপাদান, ময়লা টেনে বের করে দেয়৷ আসুন লখনউয়ের ডায়াটেশিয়ান শীতল গিরির কাছ থেকে জেনে নিই সেই ড্রাই ফ্রুটের যাবতীয় উপকারিতা৷
কথা হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত ড্রাই ফ্রুট কিশমিশ নিয়ে৷ কিশমিশকে ইংরেজিতে raisins বলে। আমরা সাধারণ শুকনো অবস্থাতেই কিশমিশ খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, এই কিশমিশ ভিজিয়ে খেলে পাওয়া যায় দ্বিগুণ উপকার৷
কথা হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত ড্রাই ফ্রুট কিশমিশ নিয়ে৷ কিশমিশকে ইংরেজিতে raisins বলে। আমরা সাধারণ শুকনো অবস্থাতেই কিশমিশ খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, এই কিশমিশ ভিজিয়ে খেলে পাওয়া যায় দ্বিগুণ উপকার৷
 জলে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকারী। লক্ষণীয় বিষয় হল, অনেকে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখলেও পরে সেই জল ফেলে দেন, কিন্তু আপনি কি জানেন, এই জল স্বাস্থ্যের জন্য অমৃতের সমান। কিশমিশ ভেজানো জল শুধুমাত্র আমাদের শরীরের জন্যই নয়, মনের জন্যেও খুব উপকারী।
জলে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকারী। লক্ষণীয় বিষয় হল, অনেকে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখলেও পরে সেই জল ফেলে দেন, কিন্তু আপনি কি জানেন, এই জল স্বাস্থ্যের জন্য অমৃতের সমান। কিশমিশ ভেজানো জল শুধুমাত্র আমাদের শরীরের জন্যই নয়, মনের জন্যেও খুব উপকারী।
ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানাচ্ছেন, কিশমিশের জলকে আয়রন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উত্তম উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদি আপনার ঘন ঘন অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে থাকে, তবে এই জল পান করলে আপনার পাকস্থলীর অ্যাসিড নিয়ন্ত্রিত হবে। এছাড়াও, এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে, এটি অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানাচ্ছেন, কিশমিশের জলকে আয়রন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উত্তম উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদি আপনার ঘন ঘন অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে থাকে, তবে এই জল পান করলে আপনার পাকস্থলীর অ্যাসিড নিয়ন্ত্রিত হবে। এছাড়াও, এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে, এটি অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
লিভার স্বাভাবিকভাবেই শরীরকে ডিটক্সিফাই করার কাজ করে৷ কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। কিশমিশের জল শরীর থেকে টক্সিন বের করে আমাদের শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
লিভার স্বাভাবিকভাবেই শরীরকে ডিটক্সিফাই করার কাজ করে৷ কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। কিশমিশের জল শরীর থেকে টক্সিন বের করে আমাদের শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
 বিশেষজ্ঞদের মতে, কিশমিশের জল আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আসলে কিশমিশের জলে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং অনেক রোগ নিরাময়ে আমাদের সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কিশমিশের জল আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আসলে কিশমিশের জলে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং অনেক রোগ নিরাময়ে আমাদের সাহায্য করে।
অতিরিক্ত মেদ ঝরাতেও কিশমিশের জলের জবাব নেই। কিশমিশের জল খেলে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরে। এছাড়া এই জলে থাকে প্রাকৃতিক গ্লুকোজ, যা শরীরে শক্তি জোগায়।
অতিরিক্ত মেদ ঝরাতেও কিশমিশের জলের জবাব নেই। কিশমিশের জল খেলে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরে। এছাড়া এই জলে থাকে প্রাকৃতিক গ্লুকোজ, যা শরীরে শক্তি জোগায়।
ঘুম আমাদের রুটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু জীবনযাত্রার পরিবর্তনের আজকাল আমরা অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভুগি। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে কিশমিশের জল খেতে পারেন। আসলে, কিশমিশের জলে থাকে মেলাটোনিন, যা তাড়াতাড়ি ঘুমোতে সাহায্য করে।
ঘুম আমাদের রুটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু জীবনযাত্রার পরিবর্তনের আজকাল আমরা অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভুগি। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে কিশমিশের জল খেতে পারেন। আসলে, কিশমিশের জলে থাকে মেলাটোনিন, যা তাড়াতাড়ি ঘুমোতে সাহায্য করে।
 ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কিশমিশের জলে ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের এটি নিয়মিত না খাওয়াই মঙ্গল৷ যে কোনও সমস্যা এড়াতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কিশমিশের জলে ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের এটি নিয়মিত না খাওয়াই মঙ্গল৷ যে কোনও সমস্যা এড়াতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।