weight gain

Weight Management: আচমকাই ওজন বাড়ছে? ডায়েটিং-এক্সারসাইজ করেও কমছে না চর্বি?নির্ঘাৎ শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে

আচমকাই ওজন বাড়তে শুরু করেছে? ব্যায়াম-এক্সারসাইজ-কড়া ডায়েটিং করেও ওজন কমছে না? নির্ঘাৎ আপনার শরীরে ভিটামিনডি-র ঘাটতি হয়েছে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি ওজন বাড়তে দেয় না। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে আচমকাই ওজন হুড়মুড়িয়ে বাড়তে শুরু করে।
আচমকাই ওজন বাড়তে শুরু করেছে? ব্যায়াম-এক্সারসাইজ-কড়া ডায়েটিং করেও ওজন কমছে না? নির্ঘাৎ আপনার শরীরে ভিটামিনডি-র ঘাটতি হয়েছে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি ওজন বাড়তে দেয় না। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে আচমকাই ওজন হুড়মুড়িয়ে বাড়তে শুরু করে।
সুস্থ-সবল থাকতে ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষন করে হাড় ভাল রাখে। নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ভূমিকা বাড়াতে হয়। এক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। এক কথায়, শরীরে যদি ভিটামিন ডি-র পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকে, তা হলে অনেক শারীরিক সমস্যাকে বুড়ো আঙুল দেখানো যায়।
সুস্থ-সবল থাকতে ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষন করে হাড় ভাল রাখে। নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ভূমিকা বাড়াতে হয়। এক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। এক কথায়, শরীরে যদি ভিটামিন ডি-র পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকে, তা হলে অনেক শারীরিক সমস্যাকে বুড়ো আঙুল দেখানো যায়।
ভিটামিন ডি-কে বলে সানশাইন ভিটামিন। ত্বক সূর্যের সংস্পর্শে এলে এই ভিটামিন তৈরি হয়। হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন।
ভিটামিন ডি-কে বলে সানশাইন ভিটামিন। ত্বক সূর্যের সংস্পর্শে এলে এই ভিটামিন তৈরি হয়। হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন।
শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁদের ওজন বেশি,তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম। কেন? ভিটামিন ডি জমা হয় ফ্যাটি টিস্যুতে। যাঁদের শরীরে চর্বির পরিমাণ বেশি, তাঁদের রক্তের মাত্রা বজায় রাখতে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ডি প্রয়োজন। গবেষণা বলছে, যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের ১.৫ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন স্বাভাবিক ওজনের মানুষের থেকে। ওবেসিটি আছে যাঁদের, তাঁদের ২-৩ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁদের ওজন বেশি,তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম। কেন? ভিটামিন ডি জমা হয় ফ্যাটি টিস্যুতে। যাঁদের শরীরে চর্বির পরিমাণ বেশি, তাঁদের রক্তের মাত্রা বজায় রাখতে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ডি প্রয়োজন। গবেষণা বলছে, যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের ১.৫ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন স্বাভাবিক ওজনের মানুষের থেকে। ওবেসিটি আছে যাঁদের, তাঁদের ২-৩ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে.হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে.হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন।১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন।
১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।