বাড়়িতে অনেকেই পোষ্য রাখেন। বিড়ালও পোষা হয়। বলা হয়, বিড়াল ভবিষ্যতের ঘটনাগুলি পূর্বাভাস দিতে পারে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা।বিড়াল পালন সম্পর্কে মানুষের উভয় ধরণের মতামত রয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করেন যে, বিড়াল পালন করা শুভ। আবার অনেকেই বলেন যে, বিড়াল ঘরে নেতিবাচকতা এবং অশুভ লক্ষণ নিয়ে আসে।বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, হলুদ রঙের বিড়াল যদি হঠাৎ বাড়িতে আসে, তবে তা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে, এই বিড়াল সৌভাগ্য নিয়ে আসে। বাড়িতে এই বিড়ালের হঠাৎ আগমন সম্পদের পথ খোলার ইঙ্গিত দেয়। অমীমাংসিত কাজও সম্পন্ন হয়। আটকে থাকা টাকা উদ্ধার হয়।বিশ্বাস অনুসারে, হঠাৎ একটি কালো বিড়াল যদি বাড়িতে এসে কান্নাকাটি শুরু করে, তবে এটি শুভ লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হয় না। কালো বিড়ালের কান্না কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা বা খারাপ খবরের চিহ্ন হিসাবে বিবেচিত হয়।বাড়িতে যদি কোনও বিড়াল বাচ্চা প্রসব করে তবে তা বাড়ির প্রধানের জন্য খুব শুভ বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে, তিন মাসের মধ্যে পরিবারের সদস্যরা প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নতি করে এবং সাফল্য অর্জন করে। বাড়িতে বিড়ালছানা জন্মের কারণে নেতিবাচক শক্তিও ঘরে প্রবেশ করতে পারে না।পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা বলেছেন যে, বাড়িতে বিড়াল রাখা অশুভ কারণ বিড়াল যেখানে থাকে, সেখানে নেতিবাচক শক্তি সক্রিয় হয়। বাড়ির সদস্যদের নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
