পায়েস সুগন্ধি মিহি চালের, ঘন দুধ আর চিনি দিয়ে তৈরি। ফিরনি তৈরি হয় সুগন্ধি চালের খুদ বা আধাভাঙা চালের সঙ্গে দুধ, নারকেল, চিনি অথবা খেজুর গুড় দিয়ে।

Kheer-Payesh-Firni: ক্ষীর, ফিরনি ও পায়েসের মধ্যে কী পার্থক্য জানেন? খেতে মিষ্টি হলেও তিনটে জিনিস কিন্তু আলাদা

ভারতীয় সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যের প্রতীক হল পায়েস বা পরমান্ন। এই খাবার যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের অঙ্গ।
ভারতীয় সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যের প্রতীক হল পায়েস বা পরমান্ন। এই খাবার যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের অঙ্গ।
অন্যদিকে ক্ষীর এবং ফিরনিও উপাদেয় ডেসার্ট। তবে অনেকেই জানেন না এই তিনের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়?
অন্যদিকে ক্ষীর এবং ফিরনিও উপাদেয় ডেসার্ট। তবে অনেকেই জানেন না এই তিনের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়?
স্বাদ কাছাকাছি হলেও ক্ষীর, ফিরনি ও পায়েসের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। ফিরনি শুধু দুধ দিয়ে রান্না হয়। থাকে তেজপাতা, দারুচিনি।
স্বাদ কাছাকাছি হলেও ক্ষীর, ফিরনি ও পায়েসের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। ফিরনি শুধু দুধ দিয়ে রান্না হয়। থাকে তেজপাতা, দারুচিনি।
পায়েসে বাদাম, গুড় ও অন্যান্য জিনিস দেওয়া হয় স্বাদ বাড়ানোর জন্য। আর পায়েসের কড়া সংস্করণ হচ্ছে ক্ষীর।
পায়েসে বাদাম, গুড় ও অন্যান্য জিনিস দেওয়া হয় স্বাদ বাড়ানোর জন্য। আর পায়েসের কড়া সংস্করণ হচ্ছে ক্ষীর।
একদম মাখা মাখা ভাতের মতো হয় ক্ষীর। ক্ষীর দুধ-চিনির হয়, আবার গুড়েরও হয়।
একদম মাখা মাখা ভাতের মতো হয় ক্ষীর। ক্ষীর দুধ-চিনির হয়, আবার গুড়েরও হয়।
পায়েস সুগন্ধি মিহি চালের, ঘন দুধ আর চিনি দিয়ে তৈরি। ফিরনি তৈরি হয় সুগন্ধি চালের খুদ বা আধাভাঙা চালের সঙ্গে দুধ, নারকেল, চিনি অথবা খেজুর গুড় দিয়ে।
পায়েস সুগন্ধি মিহি চালের, ঘন দুধ আর চিনি দিয়ে তৈরি। ফিরনি তৈরি হয় সুগন্ধি চালের খুদ বা আধাভাঙা চালের সঙ্গে দুধ, নারকেল, চিনি অথবা খেজুর গুড় দিয়ে।
পায়েস খানিকটা পাতলা ধরনের হয়। ফিরনি ঘন দুধে আঠালো ধরনের হয়। ক্ষীর হয় একেবারেই জমাট ধরনের।
পায়েস খানিকটা পাতলা ধরনের হয়। ফিরনি ঘন দুধে আঠালো ধরনের হয়। ক্ষীর হয় একেবারেই জমাট ধরনের।