Tag Archives: GK Question

Knowledge Story:বিশ্বের এই একমাত্র পাখি যার ঠোঁটের আগায় রয়েছে নাসারন্ধ্র, কোন পাখি বলুন তো? নামটা জানলে চমকে উঠবেন

বিশ্বের এই একমাত্র পাখি যার ঠোঁটের আগায় রয়েছে নাসারন্ধ্র, কোন পাখি বলুন তো? পাখিটিকে দিনের বেলা খুব একটা দেখা যায় না। সূর্যাস্তের পর খাবারের সন্ধানে বার হয়। গায়ের রং ধূসর বাদামী, দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন একটা ফুটবল। দেখতে অনেকটা আমাদের মোরগের মত
বিশ্বের এই একমাত্র পাখি যার ঠোঁটের আগায় রয়েছে নাসারন্ধ্র, কোন পাখি বলুন তো? পাখিটিকে দিনের বেলা খুব একটা দেখা যায় না। সূর্যাস্তের পর খাবারের সন্ধানে বার হয়। গায়ের রং ধূসর বাদামী, দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন একটা ফুটবল। দেখতে অনেকটা আমাদের মোরগের মত
পাখিটার নাম হল কিউই। এটিই পৃথিবীর একমাত্র পাখি যার ঠোঁটের গোড়ার দিকে থাকার বদলে লম্বা ঠোঁটের আগায় রয়েছে নাসারন্ধ্র। কিউই একমাত্র পাওয়া যায় নিউজিল্যান্ডে।
পাখিটার নাম হল কিউই। এটিই পৃথিবীর একমাত্র পাখি যার ঠোঁটের গোড়ার দিকে থাকার বদলে লম্বা ঠোঁটের আগায় রয়েছে নাসারন্ধ্র। কিউই একমাত্র পাওয়া যায় নিউজিল্যান্ডে।
কিউই উড়তে পারে না। পালক-ও অন্যান্য পাখির তুলনায় নরম, অনেকটা চুলের মত। পা-দুটো অনেকটা ডাইনোসরের পায়ের আকারের, মজবুত, পেশিবহুল। প্রত্যেক পায়ের চার আঙুলে রয়েছে বড় নখ।
কিউই উড়তে পারে না। পালক-ও অন্যান্য পাখির তুলনায় নরম, অনেকটা চুলের মত। পা-দুটো অনেকটা ডাইনোসরের পায়ের আকারের, মজবুত, পেশিবহুল। প্রত্যেক পায়ের চার আঙুলে রয়েছে বড় নখ।
কিউই পাখি দিনের বেলায় গাছের গর্ত বা কুঠুরির মধ্যে ঢুকে ঘুমিয়ে থাকে। অন্ধকার নামতেই বাসা থেকে বার হয়ে পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ, শুঁয়োপোকা ধরে খায়।
কিউই পাখি দিনের বেলায় গাছের গর্ত বা কুঠুরির মধ্যে ঢুকে ঘুমিয়ে থাকে। অন্ধকার নামতেই বাসা থেকে বার হয়ে পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ, শুঁয়োপোকা ধরে খায়।
প্রয়োজনে কিউইরা খুব জোরে ছুটতে পারে আর ফাঁদে পড়লে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে পায়ের থাবা। গর্তের মধ্যে একটি বা দুটি ডিম পাড়ে কিউই। ডিমের রং হয় সাদা।
প্রয়োজনে কিউইরা খুব জোরে ছুটতে পারে আর ফাঁদে পড়লে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে পায়ের থাবা। গর্তের মধ্যে একটি বা দুটি ডিম পাড়ে কিউই। ডিমের রং হয় সাদা।
প্রয়োজনে কিউইরা খুব জোরে ছুটতে পারে আর ফাঁদে পড়লে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে পায়ের থাবা। গর্তের মধ্যে একটি বা দুটি ডিম পাড়ে কিউই। ডিমের রং হয় সাদা।
প্রয়োজনে কিউইরা খুব জোরে ছুটতে পারে আর ফাঁদে পড়লে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে পায়ের থাবা। গর্তের মধ্যে একটি বা দুটি ডিম পাড়ে কিউই। ডিমের রং হয় সাদা।

Why Friday the 13 th is Inauspicious: আজ Friday, the 13 th! কেন ১৩ তারিখে শুক্রবার পড়লেই চরম অশুভ ও অপয়া? শুধুই কুসংস্কার? জানুন আসল কারণ

ফের এসেছে সেই দিন। ফ্রাইডে, দ্য থার্টিন্থ। ক্যালেন্ডারে শুক্রবার এবং ১৩ তারিখ। এই দিনটিকে নিয়ে পশ্চিমী দেশগুলিতে কুসংস্কার এবং আতঙ্কের কোনও সীমা নেই। এই ২১ শতকেও এতটাই প্রচলিত সেই ভয় যে অনেক হোটেল ১৩ নম্বর ঘর রাখে না। ১৩ তারিখে ফ্লাইট ও ট্রেনের টিকিট বেশি বিক্রি হয় না। বিশেষ দিন সংক্রান্ত এই আতঙ্ককে বলে প্যারাস্কেভিদেকাত্রিয়াফোবিয়া।
ফের এসেছে সেই দিন। ফ্রাইডে, দ্য থার্টিন্থ। ক্যালেন্ডারে শুক্রবার এবং ১৩ তারিখ। এই দিনটিকে নিয়ে পশ্চিমী দেশগুলিতে কুসংস্কার এবং আতঙ্কের কোনও সীমা নেই। এই ২১ শতকেও এতটাই প্রচলিত সেই ভয় যে অনেক হোটেল ১৩ নম্বর ঘর রাখে না। ১৩ তারিখে ফ্লাইট ও ট্রেনের টিকিট বেশি বিক্রি হয় না। বিশেষ দিন সংক্রান্ত এই আতঙ্ককে বলে প্যারাস্কেভিদেকাত্রিয়াফোবিয়া।

 

কেন ১৩ সংখ্যা এত অশুভ? এর অন্যতম প্রামাণ্য শিকড় কিন্তু বিবলিক্যাল। কুখ্যাত লাস্ট সাপার বা শেষ নৈশভোজে শামিল হয়েছিলেন যিশু ও তাঁর ১২ জন শিষ্য, মোট ১৩ জন। সেখানে ১৩ তম ব্যক্তি হিসেবে প্রবেশ করেছিলেন জুডাস ইসক্যারিয়ট। বাইবেলে বর্ণিত, তিনিই বিশ্বাসঘাতকতা করে ধরিয়ে দিয়েছিলেন যিশুকে। প্রসঙ্গত জুডাস ছিলেন খ্রিস্টের দ্বাদশ শিষ্যের অন্যতম। তাঁর নাম বিশ্বাসঘাতকতার প্রতীক হয়ে গিয়েছে।
কেন ১৩ সংখ্যা এত অশুভ? এর অন্যতম প্রামাণ্য শিকড় কিন্তু বিবলিক্যাল। কুখ্যাত লাস্ট সাপার বা শেষ নৈশভোজে শামিল হয়েছিলেন যিশু ও তাঁর ১২ জন শিষ্য, মোট ১৩ জন। সেখানে ১৩ তম ব্যক্তি হিসেবে প্রবেশ করেছিলেন জুডাস ইসক্যারিয়ট। বাইবেলে বর্ণিত, তিনিই বিশ্বাসঘাতকতা করে ধরিয়ে দিয়েছিলেন যিশুকে। প্রসঙ্গত জুডাস ছিলেন খ্রিস্টের দ্বাদশ শিষ্যের অন্যতম। তাঁর নাম বিশ্বাসঘাতকতার প্রতীক হয়ে গিয়েছে।

 

নরওয়ের পুরাণ অনুযায়ী, ঈশ্বরের ভোজসভা পণ্ড হয়ে গিয়েছিল ত্রয়োদশ অতিথি লোকির জন্য। লোকি পৃথিবীকে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন আঁধারে। শুক্রবারের ভাবমূর্তিও অস্বচ্ছ পশ্চিমে। এই দিনটি হল যিশুকে ক্রশবিদ্ধ করার দিন। যার থেকে এসেছে গুড ফ্রাইডে দিনটি। এক সময় ব্রিটেনে শুক্রবার ছিল হ্যাংম্যান্স ডে। কারণ সেদিন প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত আসামিদের ফাঁসি দেওয়া হত। ফলে শুক্রবার ১৩ তারিখ পড়লে তা খুবই অশুভ বলে ধরা হয়।
নরওয়ের পুরাণ অনুযায়ী, ঈশ্বরের ভোজসভা পণ্ড হয়ে গিয়েছিল ত্রয়োদশ অতিথি লোকির জন্য। লোকি পৃথিবীকে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন আঁধারে। শুক্রবারের ভাবমূর্তিও অস্বচ্ছ পশ্চিমে। এই দিনটি হল যিশুকে ক্রশবিদ্ধ করার দিন। যার থেকে এসেছে গুড ফ্রাইডে দিনটি। এক সময় ব্রিটেনে শুক্রবার ছিল হ্যাংম্যান্স ডে। কারণ সেদিন প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত আসামিদের ফাঁসি দেওয়া হত। ফলে শুক্রবার ১৩ তারিখ পড়লে তা খুবই অশুভ বলে ধরা হয়।

 

১৯০৭ সালে থমাস লসন লিখেছিলেন বিশ্বখ্যাত উপন্যাস ফ্রাইডে, দ্য থার্টিন্থ। এখান থেকেই দিনের নামটি জনপ্রিয় হয়। উপন্যাসে ছিল কুসংস্কারের সুযোগ নিয়ে এক ব্রোকার আতঙ্ক তৈরি করত ওয়াল স্ট্রিটে। বহু হলিউডি হরর মুভিতেও উঠে এসেছে এই দিনের কথা।
১৯০৭ সালে থমাস লসন লিখেছিলেন বিশ্বখ্যাত উপন্যাস ফ্রাইডে, দ্য থার্টিন্থ। এখান থেকেই দিনের নামটি জনপ্রিয় হয়। উপন্যাসে ছিল কুসংস্কারের সুযোগ নিয়ে এক ব্রোকার আতঙ্ক তৈরি করত ওয়াল স্ট্রিটে। বহু হলিউডি হরর মুভিতেও উঠে এসেছে এই দিনের কথা।

 

মধ্যযুগে, ১৩০৭ খ্রিস্টাব্দেও এসেছে দিনটির প্রসঙ্গ। সে বছর এক ১৩ তারিখের শুক্রবারে ফ্রান্স জুড়ে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়েছিল গ্রেফতার হওয়া কয়েকশো টেম্পলার নাইট-কে।
মধ্যযুগে, ১৩০৭ খ্রিস্টাব্দেও এসেছে দিনটির প্রসঙ্গ। সে বছর এক ১৩ তারিখের শুক্রবারে ফ্রান্স জুড়ে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়েছিল গ্রেফতার হওয়া কয়েকশো টেম্পলার নাইট-কে।

 

Disclaimer: এখানে প্রচলিত রীতি নীতি আলোচনা করা হয়েছে মাত্র। কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনও উদ্দেশ্য নেই।
Disclaimer: এখানে প্রচলিত রীতি নীতি আলোচনা করা হয়েছে মাত্র। কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনও উদ্দেশ্য নেই।

General Knowledge Story: টেবিলের বাংলা কী? বহু পণ্ডিতও ঘাবড়ে যাবেন উত্তর দিতে…!

 

 

আশেপাশে কত জিনিসপত্রই তো ছড়িয়ে থাকে! সেগুলিকে সুবিধামতো নামেই আমরা ডাকি। বাঙালি মানেই যে সব কিছুকে বাংলা ভাষায় সম্বোধন করব, বা প্রতিদিনের ব্যবহারে সবটুকু বাংলায় বলব, এমন কথা নেই।
আশেপাশে কত জিনিসপত্রই তো ছড়িয়ে থাকে! সেগুলিকে সুবিধামতো নামেই আমরা ডাকি। বাঙালি মানেই যে সব কিছুকে বাংলা ভাষায় সম্বোধন করব, বা প্রতিদিনের ব্যবহারে আমরা সবটুকু বাংলায় বলব, এমন কথা নেই। Photo: Pexels
যেমন ধরুন, টেবিল বা চেয়ার! এগুলো তো ইংরেজি শব্দ! বলতে পারবেন এত দিনের ইংরেজি বলার অভ্যাসের পর...টেবিলের বাংলা কী?
যেমন ধরুন, টেবিল বা চেয়ার! এগুলো তো ইংরেজি শব্দ! বলতে পারবেন এত দিনের ইংরেজি বলার অভ্যাসের পর…টেবিলের বাংলা কী? Photo: Pexels
দৈনন্দিন জীবনে আমরা দেশিবিদেশি মিশ্র শব্দ বেশি ব্যবহার করে থাকি। আধুনিক বাংলা ভাষা, বিশেষ করে কথ্য ভাষা এমন অনেক মিশ্র শব্দের উপরেই ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা দেশিবিদেশি মিশ্র শব্দ বেশি ব্যবহার করে থাকি। আধুনিক বাংলা ভাষা, বিশেষ করে কথ্য ভাষা এমন অনেক মিশ্র শব্দের উপরেই ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। Photo: Pexels
মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, পেন ---এগুলো বাংলাতেও বলি আমরা, কিন্তু আসলে সকলেই জানেন যে এগুলো ইংরেজি শব্দ।
মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, পেন —এগুলো বাংলাতেও বলি আমরা, কিন্তু আসলে সকলেই জানেন যে এগুলো ইংরেজি শব্দ। Photo: Pexels
যেমন, আনারস, পাউরুটি, কফির মতো শব্দগুলি পর্তুগীজ ভাষা থেকে এসেছে।
যেমন, আনারস, পাউরুটি, কফির মতো শব্দগুলি পর্তুগীজ ভাষা থেকে এসেছে। Photo: collected
ক্যাফে, রেস্তোরাঁ, কুপন হল ফরাসি শব্দ।
ক্যাফে, রেস্তোরাঁ, কুপন হল ফরাসি শব্দ। Photo: collected
চেয়ার ইংরেজি শব্দ হলেও এর বাংলা অনেকেই মনে রেখেছেন। চেয়ারের বাংলা হল কেদারা। সোফা হলে আরাম কেদারা!
চেয়ার ইংরেজি শব্দ হলেও এর বাংলা অনেকেই মনে রেখেছেন। চেয়ারের বাংলা হল কেদারা। সোফা হলে আরামকেদারা! Photo: collected
কিন্তু প্রতিদিনের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসবাব টেবিলের বাংলা কী? মনে নেই তো?
কিন্তু প্রতিদিনের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসবাব টেবিলের বাংলা কী? মনে নেই তো? Photo: Pexels
শুরুর দিকে বাংলায় 'মেজ' শব্দ ব্যবহৃত হত টেবিল বোঝাতে। মজার বিষয় হল, টেবিল শব্দটিও পুরোপুরি ইংরেজি নয়। এসেছে অন্য ভাষা থেকে। তবে, বাংলায় টেবিল বোঝাতে অন্য একটি শব্দ ব্যবহৃত হত।
শুরুর দিকে বাংলায় ‘মেজ’ শব্দ ব্যবহৃত হত টেবিল বোঝাতে। মজার বিষয় হল, টেবিল শব্দটিও পুরোপুরি ইংরেজি নয়। এসেছে অন্য ভাষা থেকে। তবে, বাংলায় টেবিল বোঝাতে অন্য একটি শব্দ ব্যবহৃত হত। Photo: Pexels
মেজ ফারসি ভাষা। হিন্দুস্থানী ভাষায় টেবিল বোঝাতে এখনও ব্যবহার আছে এই শব্দের। বাংলাতেও এই শব্দের ব্যাপক চল ছিল এক সময়। তবে টেবিলের সবচেয়ে পরিচিত প্রতিশব্দ ছিল 'চৌপায়া'।
মেজ ফারসি ভাষা। হিন্দুস্থানী ভাষায় টেবিল বোঝাতে এখনও ব্যবহার আছে এই শব্দের। বাংলাতেও এই শব্দের ব্যাপক চল ছিল এক সময়। তবে টেবিলের সবচেয়ে পরিচিত প্রতিশব্দ ছিল ‘চৌপায়া’। এই শব্দগুলির ব্যবহার বর্তমানে অপ্রচলিত হয়ে পড়েছে। হারিয়ে গিয়েছে বিস্মৃতিতে। Photo: Pexels

 

General Knowledge: বলুন তো কোন দেশের ক্যালেন্ডারে ১ বছরে ১৩ টা মাস? সেখানে এখনও চলছে ২০১৭ সাল! সে দেশের নাম জানেনই না ৯৯% মানুষ

বিশ্বে বৈচিত্র্যের শেষ নেই৷ বিশ্বাস, অনুভূতি, সংস্কৃতির দিক দিয়ে প্রচুর পার্থক্য থাকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে৷ তবে সাধারণত ক্যালেন্ডারের দিক দিয়ে এক সূত্রে বাঁধা থাকে সব দেশ৷ কিন্তু সেখানেও আছে ভিন্নতা৷ বিশ্বে এমন দেশও আছে যেখানে এক বছরে আছে ১৩ টা মাস৷ শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি৷ এখানেই শেষ নয়৷ এই দেশ ৭ বছর পিছিয়ে আছে বিশ্বের বাকি অংশের তুলনায়৷

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও৷ সেখানে বলা হয়েছে ইথিওপিয়ার নিজস্ব ক্যালেন্ডারে আছে ১৩ টা মাস৷ ত্রয়োদশতম মাসে মাত্র ৫ দিন আছে৷ লিপ ইয়ারে থাকে ৬ দিন৷ বিশ্বের বাকি অংশে ২০২৪ এসে গেলেও ইথিওপিয়ায় নতুন বছর শুরু হবে ১১ সেপ্টেম্বর৷ এই পার্থক্যের কারণ হল ইথিওপিয়া এখনও প্রাচীন বর্ষপঞ্জী বা ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে৷ এই বর্ষগণনার হিসেব খ্রিস্টীয় ৫২৫ অব্দে তৈরি করেছিল রোমানরা৷ সেটাই এখনও মেনে চলছে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া৷

ইতিহাসের দিক থেকেও ইথিওপিয়া বৈচিত্রপূর্ণ৷ এটা একমাত্র আফ্রিকান দেশ, যাকে কোনওদিন গ্রেট ব্রিটেন অধিকার করতে পারেনি৷ মাত্র ৬ বছরের জন্য ইতালি জয় করেছিল এই দেশকে৷ পাশাপাশি, এই দেশকে কফির জন্মস্থান হিসেবেও ধরে নেওয়া হয়৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SafalManzil (@motivationallhindii)

যে প্রাচীন ক্যালেন্ডার নিয়ে এত আলোচনা, সেই ইথিওপিয়ান বর্ষপঞ্জীর নাম ‘গিজ ক্যালেন্ডার’৷ মাসের নামের দিক থেকেও গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের থেকে এই বর্ষপঞ্জী আলাদা৷ এই ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসের নাম ‘মেসকেরেম’৷ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের (যে ক্যালেন্ডার বর্তমানে পৃথিবীতে ব্যবহৃত ও প্রচলিত) ১১ সেপ্টেম্বরে নতুন বছর শুরু হয় গিজ ক্যালেন্ডারে৷ মেসকেরেম-এর পর যে মাসগুলি পর পর আসে, সেগুলি হল টিকিমট, হিদার, তাহাস, তির, ইয়াকাটিট, ম্যাগাবিট, মিয়াজিয়া, গিনবট, সেনে, হ্যামলে, নেহাসা এবং শেষ তথা ত্রয়োদশতম মাস প্যাগিউম৷