Earth: পৃথিবীতে মানুষের শেষ দিন কবে? বিজ্ঞানীদের বিরাট দাবি, শুনলে ঘুম উড়ে যাবে!

গত কয়েক বছরে একাধিক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প হয়েছে। অনেকে দাবি করেছেন, ভূমিকম্পের জেরেই পৃথিবী থেকে মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে। সত্যিই কি তাই!
গত কয়েক বছরে একাধিক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প হয়েছে। অনেকে দাবি করেছেন, ভূমিকম্পের জেরেই পৃথিবী থেকে মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে। সত্যিই কি তাই!
সম্প্রতি একদল গবেষক পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন। তাঁদের সেই দাবি শুনলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে পারে।
সম্প্রতি একদল গবেষক পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন। তাঁদের সেই দাবি শুনলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে পারে।
দিল্লি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা কম্পিউটার সিমুলেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছেন। এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে জানা যায় আরও আড়াই কোটি বছর পর পৃথিবীতে ভয়ঙ্কর বন্যা হবে।
দিল্লি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা কম্পিউটার সিমুলেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছেন। এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে জানা যায় আরও আড়াই কোটি বছর পর পৃথিবীতে ভয়ঙ্কর বন্যা হবে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষ-সহ পৃথিবীর সব প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তখন পৃথিবীর তাপমাত্রা ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছবে। এমন পরিবেশে পৃথিবীতে কোনও প্রাণ টিকে থাকতে পারবে না। ক্রমবর্ধমান তাপের কারণে সমস্ত জীবিত প্রাণী মারা যাবে বলেও দাবি করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষ-সহ পৃথিবীর সব প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তখন পৃথিবীর তাপমাত্রা ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছবে। এমন পরিবেশে পৃথিবীতে কোনও প্রাণ টিকে থাকতে পারবে না। ক্রমবর্ধমান তাপের কারণে সমস্ত জীবিত প্রাণী মারা যাবে বলেও দাবি করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, পৃথিবীতে কার্বনের পরিমাণ বাড়বে, যার ফলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। 66 মিলিয়ন বছর আগে একই ধরনের ঘটনার পর ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে জানা যায়।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, পৃথিবীতে কার্বনের পরিমাণ বাড়বে, যার ফলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। 66 মিলিয়ন বছর আগে একই ধরনের ঘটনার পর ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে জানা যায়।
গবেষক দলের প্রধান আলেকজান্ডার ফার্নসওয়ার্থ বলেছেন, অতীতে বিশ্বে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ এখনকার দ্বিগুণ ছিল। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রথমে পৃথিবী উষ্ণ হয় এবং তারপর শীতল হয়। ফলে পৃথিবী শেষ পর্যন্ত বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।
গবেষক দলের প্রধান আলেকজান্ডার ফার্নসওয়ার্থ বলেছেন, অতীতে বিশ্বে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ এখনকার দ্বিগুণ ছিল। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রথমে পৃথিবী উষ্ণ হয় এবং তারপর শীতল হয়। ফলে পৃথিবী শেষ পর্যন্ত বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।
অর্থাৎ পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে অতিরিক্ত গরমে কারণে, এমনকী বন্যার ফলেও। এমনই দাবি বিজ্ঞানীদের। (দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদন ইন্টারনেটে উপলব্ধ তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে.. নিউজ 18 বাংলা তা যাচাই করেনি।)
অর্থাৎ পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে অতিরিক্ত গরমে কারণে, এমনকী বন্যার ফলেও। এমনই দাবি বিজ্ঞানীদের। (দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদন ইন্টারনেটে উপলব্ধ তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে.. নিউজ 18 বাংলা তা যাচাই করেনি।)