Yug End Predictions: বিরাট ঝটকা, কেঁপে উঠবে পৃথিবী! এই যুগের শেষের হিসেব সামনে, পাপ-পুণ্যের বিচার হবে মিলিয়ে

কলিযুগ শেষ হবে কবে? এই প্রশ্ন প্রায়ই ওঠে৷ পৃথিবীর সমস্ত দুঃখ যদি কলিযুগের কারণে হয়, তবে কলিযুগের শেষ হবে কবে? আমরা প্রতিদিন এমন ঘটনা দেখি ও শুনি, যা মানবিক জীবনকে ধাক্কা দেয়৷ কিছু মানুষ যারা দুঃখের সাগরে ডুবে আছেন। এই ধরনের লোকেরা প্রতি মুহুর্তে অপেক্ষায় থাকে যে ঈশ্বর তাদের দুঃখ দূর করার জন্য আবার ধরাধামে অবতারণ করবেন৷ এমন কিছু অলৌকিক ঘটনা ঘটবে, যাতে কলিযুগের অবসান হবে। কলিযুগের সমাপ্তির কথা বলতে গিয়ে বিষ্ণু পুরাণে কলিযুগের শেষের রহস্যের কথা বলা হয়েছে। বিষ্ণু পুরাণের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী আসুন জেনে নেই কলিযুগ কখন শেষ হবে, সেই সম্পর্কিত তথ্য।
এই যুগ শেষ হবে কবে? এই প্রশ্ন প্রায়ই ওঠে৷ পৃথিবীর সমস্ত দুঃখ যদি  এই যুগের কারণে হয়, তবে কলিযুগের শেষ হবে কবে? আমরা প্রতিদিন এমন ঘটনা দেখি ও শুনি, যা মানবিক জীবনকে ধাক্কা দেয়৷ কিছু মানুষ যারা দুঃখের সাগরে ডুবে আছেন।
এই ধরনের লোকেরা প্রতি মুহুর্তে অপেক্ষায় থাকে যে ঈশ্বর তাদের দুঃখ দূর করার জন্য আবার ধরাধামে অবতারণ করবেন৷ এমন কিছু অলৌকিক ঘটনা ঘটবে, যাতে কলিযুগের অবসান হবে। কলিযুগের সমাপ্তির কথা বলতে গিয়ে বিষ্ণু পুরাণে কলিযুগের শেষের রহস্যের কথা বলা হয়েছে। বিষ্ণু পুরাণের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী আসুন জেনে নেই কলিযুগ কখন শেষ হবে, সেই সম্পর্কিত তথ্য।
এই ধরনের লোকেরা প্রতি মুহুর্তে অপেক্ষায় থাকে যে ঈশ্বর তাদের দুঃখ দূর করার জন্য আবার ধরাধামে অবতারণ করবেন৷ এমন কিছু অলৌকিক ঘটনা ঘটবে, যাতে কলিযুগের অবসান হবে।  বিষ্ণু পুরাণের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী আসুন জেনে নেই কলিযুগ কখন শেষ হবে, সেই সম্পর্কিত তথ্য।
দ্বাপর যুগের পর কলিযুগ এসেছে। শোনা যায় যে কলিযুগ আসার পর থেকে পৃথিবীতে পাপের পরিমাণ বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জেনে নিন কলিযুগ কী? বিষ্ণু পুরাণ, শ্রীমদ ভাগবত পুরাণ, ভবিষ্য পুরাণ প্রভৃতি পুরাণে কলিযুগের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। কলিযুগ মানে কলহ ও দুর্দশার যুগ, যেখানে প্রতিটি জীবের মন অসন্তোষে পূর্ণ। বিনা কারণেই একে অপরের প্রতি ঘৃণা থাকবে।
জেনে নিন কলিযুগ কী? বিষ্ণু পুরাণ, শ্রীমদ ভাগবত পুরাণ, ভবিষ্য পুরাণ প্রভৃতি পুরাণে কলিযুগের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। কলিযুগ মানে কলহ ও দুর্দশার যুগ, যেখানে প্রতিটি জীবের মন অসন্তোষে পূর্ণ। বিনা কারণেই একে অপরের প্রতি ঘৃণা থাকবে।
খ্রিস্টপূর্ব ৩১০২ সালে কলিযুগ শুরু হয়। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ, বিষ্ণু পুরাণ এবং ভবিষ্য পুরাণে কলিযুগের সমাপ্তি বর্ণনা করা হয়েছে। কলিযুগের অর্থ, অন্ধকার যুগ অর্থাৎ ছায়া বা ভার্চুয়াল যুগ। কলিযুগের কালিমায় সব রং নষ্ট হয়ে যায় এমনকি সত্য মিথ্যার বিচারও হয় না, এমনই মনে করেন জ্যোতিষীরা।
খ্রিস্টপূর্ব ৩১০২ সালে কলিযুগ শুরু হয়। বিভিন্ন পুরানে কলিযুগের সমাপ্তি বর্ণনা করা হয়েছে। কলিযুগের অর্থ, অন্ধকার যুগ। কলিযুগের কালিমায় সব রং নষ্ট হয়ে , এমনই মনে করেন জ্যোতিষীরা।
আমরা যদি পুরাণের ভিত্তিতে কলিযুগের শেষের কথা বলি, তাহলে কলিযুগ ৪,৩২,০০০ বছর স্থায়ী হবে। এই মুহূর্তে কেবল কলিযুগের প্রথম পর্ব চলছে। এখন কলিযুগের ৩১০২+২০২৪=৫১২৬ বছর পেরিয়ে গেছে। এর মানে কলিযুগের মাত্র ৫ হাজার বছর পার হয়েছে। এখনও ৪২৬৮৮২ বছর বাকি আছে। বর্তমানে কলিযুগের শেষ হতে কয়েক হাজার বছর বাকি।
আমরা যদি পুরাণের ভিত্তিতে কলিযুগের শেষের কথা বলি, তাহলে কলিযুগ ৪,৩২,০০০ বছর স্থায়ী হবে। এই মুহূর্তে কেবল কলিযুগের প্রথম পর্ব চলছে। এখন কলিযুগের ৩১০২+২০২৪=৫১২৬ বছর পেরিয়ে গেছে। এর মানে কলিযুগের মাত্র ৫ হাজার বছর পার হয়েছে। এখনও ৪২৬৮৮২ বছর বাকি আছে। বর্তমানে কলিযুগের শেষ হতে কয়েক হাজার বছর বাকি।
বিষ্ণু পুরাণ ছাড়াও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে কলিযুগের চরম সীমার কথা বলা হয়েছে। এই অনুসারে, কলিযুগ যখন চরমে উঠবে, তখন মানুষের বয়স কমে যাবে মাত্র ২০ বছর। মানুষ তার বয়সের আগেই বার্ধক্য শুরু করবে। মানুষ ছোটখাটো রোগের সঙ্গেও লড়াই করতে পারবে না।
জ্যোতিষ মতে বিভিন্ন ভাবে উঠে আসছে এই যুগের শেষের কথা। এই অনুসারে, কলিযুগ যখন চরমে উঠবে, তখন মানুষের বয়স কমে যাবে মাত্র ২০ বছর। মানুষ তার বয়সের আগেই বার্ধক্য শুরু করবে। মানুষ ছোটখাটো রোগের সঙ্গেও লড়াই করতে পারবে না।
আগেই বলা হয়েছে, কলিযুগ থেকে মাত্র পাঁচ হাজার বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এ বার কলিযুগের প্রথম পর্ব। বিষ্ণু পুরাণের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, সারা পৃথিবীতে অনাবৃষ্টি হবে, কোথাও খাদ্য বাড়বে না এবং জ্বলন্ত তাপ বৃদ্ধি পাবে। একই সময়ে, প্রতিটি ঋতুর প্রভাব তীব্র হবে। যেমন, প্রচুর বৃষ্টি হবে, প্রচণ্ড গরম হবে এবং হাড় হিম করা ঠান্ডাও থাকবে। এই সমস্ত লক্ষণ কলিযুগের শিখর হবে।
আগেই বলা হয়েছে, এই যুগের থেকে মাত্র পাঁচ হাজার বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এ বার  প্রথম পর্ব। বিষ্ণু পুরাণের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, সারা পৃথিবীতে অনাবৃষ্টি হবে, কোথাও খাদ্য বাড়বে না এবং জ্বলন্ত তাপ বৃদ্ধি পাবে। একই সময়ে, প্রতিটি ঋতুর প্রভাব তীব্র হবে। যেমন, প্রচুর বৃষ্টি হবে, প্রচণ্ড গরম হবে এবং হাড় হিম করা ঠান্ডাও থাকবে। এই সমস্ত লক্ষণ শিখর পৌঁছবে৷
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷