Health Tips: সব একদমই নয়! হাতে গোনা এই ফলগুলি খেলেই কমবে মিষ্টির লোভ! ব্লাড সুগারের মহৌষধ

ডায়াবেটিস রোগীরা ফল খাওয়ার মাধ্যমে মিষ্টির লোভ কাটিয়ে উঠতে পারেন। অনেক ফল আছে যা মিষ্টির পরিবর্তে খাওয়া যায়। সেগুলো সীমিতভাবে খাওয়া হলে সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক সোনিয়া রাওয়াত।
ডায়াবেটিস রোগীরা ফল খাওয়ার মাধ্যমে মিষ্টির লোভ কাটিয়ে উঠতে পারেন। অনেক ফল আছে যা মিষ্টির পরিবর্তে খাওয়া যায়। সেগুলো সীমিতভাবে খাওয়া হলে সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক সোনিয়া রাওয়াত।
ডায়াবেটিস রোগীদের সেই খাবারগুলি খাওয়া উচিত, যাতে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং উচ্চ ফাইবার থাকে৷ সুগার রোগীদের খুব মিষ্টি ফলের পরিবর্তে টক ফল খাওয়া উচিত। এতে তাদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই ধরনের ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। উৎসবের মৌসুমে ডায়াবেটিস রোগীদের মিষ্টির পরিবর্তে ফল খাওয়া উচিত। এতে তাদের কোনও ক্ষতি হবে না।
ডায়াবেটিস রোগীদের সেই খাবারগুলি খাওয়া উচিত, যাতে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং উচ্চ ফাইবার থাকে৷ সুগার রোগীদের খুব মিষ্টি ফলের পরিবর্তে টক ফল খাওয়া উচিত। এতে তাদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই ধরনের ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। উৎসবের মৌসুমে ডায়াবেটিস রোগীদের মিষ্টির পরিবর্তে ফল খাওয়া উচিত। এতে তাদের কোনও ক্ষতি হবে না।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি এবং ব্ল্যাকবেরি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এগুলিতে চিনির পরিমাণ কম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এগুলিতে অ্যান্থোসায়ানিন থাকে, যা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। বেরিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা রক্তে শর্করার শোষণকে ধীর করে দেয়, যার ফলে সুগারের মাত্রা বাড়াতে বাধা দেয়।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি এবং ব্ল্যাকবেরি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এগুলিতে চিনির পরিমাণ কম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এগুলিতে অ্যান্থোসায়ানিন থাকে, যা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। বেরিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা রক্তে শর্করার শোষণকে ধীর করে দেয়, যার ফলে সুগারের মাত্রা বাড়াতে বাধা দেয়।
চেরি আরেকটি ফল, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তাদের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যার কারণে রক্তে শর্করার হঠাৎ বৃদ্ধি হয় না। অনেক গবেষণা অনুসারে, চেরি প্রদাহ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। চেরিতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
চেরি আরেকটি ফল, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তাদের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যার কারণে রক্তে শর্করার হঠাৎ বৃদ্ধি হয় না। অনেক গবেষণা অনুসারে, চেরি প্রদাহ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। চেরিতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
আপেল একটি জনপ্রিয় ফল, যার সেবন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ বলে বিবেচিত হতে পারে। আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, যা হজমে সাহায্য করে। এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। আপেলে পলিফেনলও রয়েছে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত।
আপেল একটি জনপ্রিয় ফল, যার সেবন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ বলে বিবেচিত হতে পারে। আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, যা হজমে সাহায্য করে। এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। আপেলে পলিফেনলও রয়েছে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত।
কমলা এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফল সুগার রোগীদের জন্য চমৎকার বিকল্প। এগুলিতে কম ক্যালোরি এবং কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, যার কারণে এগুলি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। কমলালেবু ভিটামিন সি, ফাইবার এবং ফোলেট সমৃদ্ধ। কমলালেবুতে উপস্থিত দ্রবণীয় ফাইবার কার্বোহাইড্রেটের হজমকে ধীর করে দেয়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা উন্নত করতে পারে।
কমলা এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফল সুগার রোগীদের জন্য চমৎকার বিকল্প। এগুলিতে কম ক্যালোরি এবং কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, যার কারণে এগুলি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। কমলালেবু ভিটামিন সি, ফাইবার এবং ফোলেট সমৃদ্ধ। কমলালেবুতে উপস্থিত দ্রবণীয় ফাইবার কার্বোহাইড্রেটের হজমকে ধীর করে দেয়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা উন্নত করতে পারে।
ন্যাশপাতি আরেকটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল, যার গ্লাইসেমিক সূচক কম। ন্যাশপাতিতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে, যার কারণে এটি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ন্যাশপাতিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য বাড়ায়। নাশপাতি খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে।
ন্যাশপাতি আরেকটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল, যার গ্লাইসেমিক সূচক কম। ন্যাশপাতিতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে, যার কারণে এটি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ন্যাশপাতিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য বাড়ায়। নাশপাতি খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে।