Health Tips: শরীর ভাল রাখতে কলা খাচ্ছেন! কাদের এই ফল ছুঁয়েও দেখা উচিত নয়, বিপদ ডাকার আগেই জানুন

সুস্থ থাকতে ফল খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়। এর মধ্যে কলা অন্যতম।  খুব সহজে হজমযোগ্য, সস্তা এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি ফল। এতে উপস্থিত ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য মানসিক চাপ এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে কার্যকর। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের কি কলা খাওয়া উচিত কি না? এটি রক্তে শর্করার উপর কি প্রভাব ফেলে? বিস্তারিত জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ ঋতু সিং।
সুস্থ থাকতে ফল খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়। এর মধ্যে কলা অন্যতম। খুব সহজে হজমযোগ্য, সস্তা এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি ফল। এতে উপস্থিত ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য মানসিক চাপ এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে কার্যকর। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের কি কলা খাওয়া উচিত কি না? এটি রক্তে শর্করার উপর কি প্রভাব ফেলে? বিস্তারিত জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ ঋতু সিং।
কলা পটাসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬ এর মতো পুষ্টিগুণে ভরপুর। এছাড়া কলার বিভিন্ন উপাদান শরীরে রক্তচাপ এবং তরলের ভারসাম্য রক্ষায়ও সহায়ক।
কলা পটাসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬ এর মতো পুষ্টিগুণে ভরপুর। এছাড়া কলার বিভিন্ন উপাদান শরীরে রক্তচাপ এবং তরলের ভারসাম্য রক্ষায়ও সহায়ক।
কলায় উপস্থিত ফাইবার এবং ভিটামিন সি হজমশক্তি এবং হার্ট ভাল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়ক। এছাড়াও কলায় ভিটামিন বি-৬ এনজাইম এবং প্রোটিন পাওয়া যায়, যা বিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতে পারে।
কলায় উপস্থিত ফাইবার এবং ভিটামিন সি হজমশক্তি এবং হার্ট ভাল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়ক। এছাড়াও কলায় ভিটামিন বি-৬ এনজাইম এবং প্রোটিন পাওয়া যায়, যা বিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতে পারে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। বিশেষ করে পাকা কলা। আসলে পাকা কলায় বেশি প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকে। এমন পরিস্থিতিতে কলা খেলে চিনির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। বিশেষ করে পাকা কলা। আসলে পাকা কলায় বেশি প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকে। এমন পরিস্থিতিতে কলা খেলে চিনির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
পাকা কলায় সাধারণ কার্বোহাইড্রেট থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা অন্যান্য পুষ্টির তুলনায় বেশি বাড়াতে পারে। সবুজ কলায় প্রতিরোধী স্টার্চ থাকে, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায় না এবং রক্তে শর্করার ব্যবস্থাপনাকে উন্নত করতে পারে।
পাকা কলায় সাধারণ কার্বোহাইড্রেট থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা অন্যান্য পুষ্টির তুলনায় বেশি বাড়াতে পারে। সবুজ কলায় প্রতিরোধী স্টার্চ থাকে, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায় না এবং রক্তে শর্করার ব্যবস্থাপনাকে উন্নত করতে পারে।
ডায়াবেটিক হয়ে থাকলে চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে কলা খাওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই জেনে নিন কলা কতটা পাকা এবং এর আকার কেমন। তাতে রক্তে শর্করার মাত্রার প্রভাব কমাতে পারেন।
ডায়াবেটিক হয়ে থাকলে চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে কলা খাওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই জেনে নিন কলা কতটা পাকা এবং এর আকার কেমন। তাতে রক্তে শর্করার মাত্রার প্রভাব কমাতে পারেন।