কর্মক্ষেত্রে নিজের পেশায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তাগিদ ছিল হার্দিক পান্ডিয়া এবং নাতাশা স্টানকোভিচের। ফলে কাজ নিয়ে তাঁরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে ব্যক্তিগত জীবন এবং কর্মজীবনের মধ্যে সামাঞ্জস্য খুঁজে পাচ্ছিলেন না।

Hardik Pandya- Natasa Stankovic divorce: বাগদানের ৭ মাস পরে সন্তান, ৪ বছর ধরে সম্পর্ক! কেন বিয়ে ভাঙল হার্দিক-নাতাশার?

ভেঙে গেল হার্দিক-নাতাশার ৪ বছর ধরে সম্পর্ক। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বাগদান হয় হার্দিক পান্ডিয়া এবং নাতাশার।
ভেঙে গেল হার্দিক-নাতাশার ৪ বছর ধরে সম্পর্ক। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বাগদান হয় হার্দিক পান্ডিয়া এবং নাতাশার।
পেশায় মডেল নাতাশার সঙ্গে বাগদানের প্রায় ৭ মাস পরে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন হার্দিক এবং নাতাশা। পেশাগত ক্ষেত্রে দু’জনের জীবনেই নানা এর মধ্যে নানা উত্থানপতন ঘটেছে।
পেশায় মডেল নাতাশার সঙ্গে বাগদানের প্রায় ৭ মাস পরে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন হার্দিক এবং নাতাশা। পেশাগত ক্ষেত্রে দু’জনের জীবনেই নানা এর মধ্যে নানা উত্থানপতন ঘটেছে।
হার্দিকের জীবনের খারাপ সময় কেটে গিয়েছে, বিশ্বকাপে নায়কের মতো হার্দিককে বরণ করেছে দেশবাসী। কিন্তু কেন ভাঙল হার্দিক-নাতাশার সম্পর্ক?
হার্দিকের জীবনের খারাপ সময় কেটে গিয়েছে, বিশ্বকাপে নায়কের মতো হার্দিককে বরণ করেছে দেশবাসী। কিন্তু কেন ভাঙল হার্দিক-নাতাশার সম্পর্ক?
হার্দিকের খারাপ সময়েও পাশে পাননি নাতাশাকে, তারপরেই দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে দূরত্ব তৈরি হয়। জানা গিয়েছে নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন দু’জনেই। যার ফলে হার্দিক-নাতাশার মধ্যে যোগাযোগ প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই দূরত্ব কমাতে তারা ব্যর্থ হন।
হার্দিকের খারাপ সময়েও পাশে পাননি নাতাশাকে, তারপরেই দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে দূরত্ব তৈরি হয়। জানা গিয়েছে নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন দু’জনেই। যার ফলে হার্দিক-নাতাশার মধ্যে যোগাযোগ প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই দূরত্ব কমাতে তারা ব্যর্থ হন।
কর্মক্ষেত্রে নিজের পেশায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তাগিদ ছিল হার্দিক পান্ডিয়া এবং নাতাশা স্টানকোভিচের। ফলে কাজ নিয়ে তাঁরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে ব্যক্তিগত জীবন এবং কর্মজীবনের মধ্যে সামাঞ্জস্য খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
কর্মক্ষেত্রে নিজের পেশায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তাগিদ ছিল হার্দিক পান্ডিয়া এবং নাতাশা স্টানকোভিচের। ফলে কাজ নিয়ে তাঁরা এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে ব্যক্তিগত জীবন এবং কর্মজীবনের মধ্যে সামাঞ্জস্য খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
সম্পর্ক ভেঙে গেলেও দু’জন দু’জনের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রেখেছিলেন, সেই সঙ্গে সন্তান অগস্ত্যকে মানুষ করার পিছনেও বদ্ধপরিকর দু’জনেই।
সম্পর্ক ভেঙে গেলেও দু’জন দু’জনের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রেখেছিলেন, সেই সঙ্গে সন্তান অগস্ত্যকে মানুষ করার পিছনেও বদ্ধপরিকর দু’জনেই।