Health Tips: পুরুষ না মহিলা? কাদের শরীরে বেশি কোপ বসায় ইউরিক অ্যাসিড, কেন, এখনই সাবধান হন

বর্তমান সময়ে জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের অবনতি ঘটেছে। যার ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ স্বাস্থ্য সমস্যার শিকার হচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, অনেক পুরুষই উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন।
বর্তমান সময়ে জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের অবনতি ঘটেছে। যার ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ স্বাস্থ্য সমস্যার শিকার হচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, অনেক পুরুষই উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন।
ইউরিক অ্যাসিড শরীরে উৎপন্ন একটি বর্জ্য পদার্থ, যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে যায় তবে তা অনেক গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের বেশি প্রভাবিত করে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক।
ইউরিক অ্যাসিড শরীরে উৎপন্ন একটি বর্জ্য পদার্থ, যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়ে যায় তবে তা অনেক গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের বেশি প্রভাবিত করে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক।
প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা 2.5 থেকে 6 mg/dL এর মধ্যে স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা 3.5 থেকে 7 mg/dL এর মধ্যে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা 2.5 থেকে 6 mg/dL এর মধ্যে স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা 3.5 থেকে 7 mg/dL এর মধ্যে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
কারও যদি ইউরিক অ্যাসিড এই পরিসরের বেশি হয়, তাহলে তাকে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পুরুষদের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেশি হওয়ার কারণ হল তাদের টেস্টোস্টেরন হরমোন। এছাড়া আরও অনেক কারণে হতে পারে।
কারও যদি ইউরিক অ্যাসিড এই পরিসরের বেশি হয়, তাহলে তাকে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পুরুষদের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেশি হওয়ার কারণ হল তাদের টেস্টোস্টেরন হরমোন। এছাড়া আরও অনেক কারণে হতে পারে।
ইউরোলজিস্টদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড যদি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে যায়, তাহলে তা শরীরের হাত ও পায়ের ছোট ছোট জয়েন্টগুলোতে জমা হতে শুরু করে। ধীরে ধীরে এটি ক্রিস্টালের মতো গঠন শুরু করে এবং এর ফলে গাউট নামক বাতের অবস্থা হয়।
ইউরোলজিস্টদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড যদি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে যায়, তাহলে তা শরীরের হাত ও পায়ের ছোট ছোট জয়েন্টগুলোতে জমা হতে শুরু করে। ধীরে ধীরে এটি ক্রিস্টালের মতো গঠন শুরু করে এবং এর ফলে গাউট নামক বাতের অবস্থা হয়।
গাউট একটি খুব যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা। এছাড়া ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর এবং কিডনি ফেলিওর হতে পারে। এই কারণেই মানুষের উচিত সময়ে সময়ে তাদের ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা করা এবং এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করা।
গাউট একটি খুব যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা। এছাড়া ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর এবং কিডনি ফেলিওর হতে পারে। এই কারণেই মানুষের উচিত সময়ে সময়ে তাদের ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা করা এবং এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করা।
চিকিৎসক জানান, ওষুধ, ভাল খাবার, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম এবং সঠিক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের চিকিৎসকের নির্দেশিত ওষুধ সময় মতো খেতে হবে এবং উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহণ এড়িয়ে চলতে হবে।
চিকিৎসক জানান, ওষুধ, ভাল খাবার, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম এবং সঠিক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের চিকিৎসকের নির্দেশিত ওষুধ সময় মতো খেতে হবে এবং উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহণ এড়িয়ে চলতে হবে।
আমিষ জাতীয় খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় কারণ এতে পিউরিন থাকে। এমন পরিস্থিতিতে নন-ভেজ খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা উচিত এবং নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করা উচিত। ভাল জীবনযাপনের মাধ্যমেও এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আমিষ জাতীয় খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় কারণ এতে পিউরিন থাকে। এমন পরিস্থিতিতে নন-ভেজ খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা উচিত এবং নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করা উচিত। ভাল জীবনযাপনের মাধ্যমেও এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।