রাস্তায় উপচে পড়া ময়লা নেই। যত্রতত্র পান, গুটখার পিক ফেলে না কেউ। ঘরবাড়ি থেকে রাস্তাঘাট, সবকিছুই ঝকঝকে তকতকে। একেবারে ছবির মতো পরিচ্ছন্ন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চমকে দেওয়ার মতো। আন্তর্জাতিক পরিবেশ সূচকে তাই জায়গা করে নিতে পেরেছে তারা। এখানে সেরকমই বিশ্বের সেরা ১০ দেশের তালিকা দেওয়া হল।

সবকিছুই ছবির মতো সাজানো, নিখুঁত ঝকঝকে; বিশ্বের সেরা ১০ পরিচ্ছন্ন দেশের তালিকা রইল এখানে

রাস্তায় উপচে পড়া ময়লা নেই। যত্রতত্র পান, গুটখার পিক ফেলে না কেউ। ঘরবাড়ি থেকে রাস্তাঘাট, সবকিছুই ঝকঝকে তকতকে। একেবারে ছবির মতো পরিচ্ছন্ন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চমকে দেওয়ার মতো। আন্তর্জাতিক পরিবেশ সূচকে তাই জায়গা করে নিতে পেরেছে তারা। এখানে সেরকমই বিশ্বের সেরা ১০ দেশের তালিকা দেওয়া হল।
রাস্তায় উপচে পড়া ময়লা নেই। যত্রতত্র পান, গুটখার পিক ফেলে না কেউ। ঘরবাড়ি থেকে রাস্তাঘাট, সবকিছুই ঝকঝকে তকতকে। একেবারে ছবির মতো পরিচ্ছন্ন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চমকে দেওয়ার মতো। আন্তর্জাতিক পরিবেশ সূচকে তাই জায়গা করে নিতে পেরেছে তারা। এখানে সেরকমই বিশ্বের সেরা ১০ দেশের তালিকা দেওয়া হল।
ডেনমার্ক: ঘরবাড়ি সব ছকে বাঁধা। যেন কেউ নিখুঁত পরিকল্পনা করে প্রকৃতির মাঝে সাজিয়ে দিয়েছে। বিশুদ্ধ জল ও বায়ু, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ও পরিবেশ-বান্ধব নীতির জন্য বিখ্যাত ডেনমার্ক।
ডেনমার্ক: ঘরবাড়ি সব ছকে বাঁধা। যেন কেউ নিখুঁত পরিকল্পনা করে প্রকৃতির মাঝে সাজিয়ে দিয়েছে। বিশুদ্ধ জল ও বায়ু, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ও পরিবেশ-বান্ধব নীতির জন্য বিখ্যাত ডেনমার্ক।
ব্রিটেন: সবুজ প্রকৃতি, পরিষ্কার বাতাস এবং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য যুক্তরাজ্যের বিশ্বজোড়া খ্যাতি।
ব্রিটেন: সবুজ প্রকৃতি, পরিষ্কার বাতাস এবং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য যুক্তরাজ্যের বিশ্বজোড়া খ্যাতি।
ফিনল্যান্ড: পরিবেশের প্রতি সবচেয়ে বেশি নজর দেয় ফিনল্যান্ড। বনভূমি সংরক্ষণকে দেওয়া হয় অগ্রাধিকার। জল এবং বাতাসের গুণমানও তাই ভাল।
ফিনল্যান্ড: পরিবেশের প্রতি সবচেয়ে বেশি নজর দেয় ফিনল্যান্ড। বনভূমি সংরক্ষণকে দেওয়া হয় অগ্রাধিকার। জল এবং বাতাসের গুণমানও তাই ভাল।
মালটা: মালটা দ্বীপ রাষ্ট্র। দূষণ নিয়ন্ত্রণকে পাখির চোখ করেছে তারা।
মালটা: মালটা দ্বীপ রাষ্ট্র। দূষণ নিয়ন্ত্রণকে পাখির চোখ করেছে তারা।
সুইডেন: পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনে সুইডেন বিশ্বসেরা। পরিবেশ রক্ষায় এই দেশের প্রত্যেক নাগরিক নিবেদিতপ্রাণ। প্রকৃতিকে আদিম ছন্দে ধরে রাখতে চাওয়া সুইডেনের সংস্কৃতি।
সুইডেন: পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনে সুইডেন বিশ্বসেরা। পরিবেশ রক্ষায় এই দেশের প্রত্যেক নাগরিক নিবেদিতপ্রাণ। প্রকৃতিকে আদিম ছন্দে ধরে রাখতে চাওয়া সুইডেনের সংস্কৃতি।
লুক্সেমবার্গ: ছোট্ট দেশ। সেই তুলনায় জনসংখ্যা অনেক বেশি। কিন্তু তারপরেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলের গুণমান এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে তারা। চমকে দেওয়ার মতো বিষয় হল, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০ তালিকাতেও জায়গা করে নিয়েছে লুক্সেমবার্গ।
লুক্সেমবার্গ: ছোট্ট দেশ। সেই তুলনায় জনসংখ্যা অনেক বেশি। কিন্তু তারপরেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলের গুণমান এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে তারা। চমকে দেওয়ার মতো বিষয় হল, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০ তালিকাতেও জায়গা করে নিয়েছে লুক্সেমবার্গ।
স্লোভেনিয়া: স্লোভেনিয়া পর্যটনের জন্য বিখ্যাত। এখানকার পরিবেশনীতি অত্যন্ত কঠোর। বিশ্বের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন দেশগুলির মধ্যে অন্যতম। বিশুদ্ধ বায়ু, জলের উচ্চ গুণমান এবং জীববৈচিত্র রক্ষার জন্য গোটা বিশ্ব মুক্ত কন্ঠে স্লোভেনিয়ার প্রশংসা করে।
স্লোভেনিয়া: স্লোভেনিয়া পর্যটনের জন্য বিখ্যাত। এখানকার পরিবেশনীতি অত্যন্ত কঠোর। বিশ্বের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন দেশগুলির মধ্যে অন্যতম। বিশুদ্ধ বায়ু, জলের উচ্চ গুণমান এবং জীববৈচিত্র রক্ষার জন্য গোটা বিশ্ব মুক্ত কন্ঠে স্লোভেনিয়ার প্রশংসা করে।
অস্ট্রিয়া: পরিবেশ বাঁচাতে শক্তিশালী আইন রয়েছে অস্ট্রিয়া। বিশেষ করে কৃষি এবং রাসয়নিক ব্যবহারে। সংরক্ষিত বন এবং চারণভূমির জন্য বিখ্যাত এই দেশ।
অস্ট্রিয়া: পরিবেশ বাঁচাতে শক্তিশালী আইন রয়েছে অস্ট্রিয়া। বিশেষ করে কৃষি এবং রাসয়নিক ব্যবহারে। সংরক্ষিত বন এবং চারণভূমির জন্য বিখ্যাত এই দেশ।
সুইৎজারল্যান্ড: সুইৎজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক দৃশ্যের ভুবনজোড়া খ্যাতি। এখানকার পরিবেশ আইনও অত্যন্ত শক্তিশালী। এছাড়া জল এবং বাতাসের উচ্চ গুণমান বজায় রাখার ক্ষেত্রেও সুনাম রয়েছে।
সুইৎজারল্যান্ড: সুইৎজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক দৃশ্যের ভুবনজোড়া খ্যাতি। এখানকার পরিবেশ আইনও অত্যন্ত শক্তিশালী। এছাড়া জল এবং বাতাসের উচ্চ গুণমান বজায় রাখার ক্ষেত্রেও সুনাম রয়েছে।
আইসল্যান্ড: আইসল্যান্ড পরিচ্ছন্ন পরিবেশের জন্য বিখ্যাত। এখানকার প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপ বজায় রাখার জন্য ভূ-তাপীয় শক্তি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।
আইসল্যান্ড: আইসল্যান্ড পরিচ্ছন্ন পরিবেশের জন্য বিখ্যাত। এখানকার প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপ বজায় রাখার জন্য ভূ-তাপীয় শক্তি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।